তারিকুল ইসলাম কাজী রাকিব, পাথরঘাটা (বরগুনা) থেকে
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা পরিবর্তন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এতে প্রতিবছর ১৫ এপ্রিল (১৪ এপ্রিল দিবাগত মধ্যরাত) থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ৫৮ দিন নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। একই সময়ে নিষেধাজ্ঞা থাকবে বঙ্গোপসাগরের ভারতের জলসীমায়ও। এ ক্ষেত্রে ভারতের নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার দুই দিন আগে বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, দেশে এ বছর নিষেধাজ্ঞা শুরু হচ্ছে আজ সোমবার দিবাগত মধ্যরাত থেকে।
এদিকে ৫৮ দিন গভীর সমুদ্রগামী ফিশিং ভেসেলের সঙ্গে উপকূলীয় ইলিশ শিকারি ইঞ্জিনচালিত কাঠের ট্রলারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় বেকার হয়ে পড়েছেন বরগুনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের কয়েক লাখ জেলে। তবে ভারতীয়দের সঙ্গে মিলিয়ে অবরোধ দেওয়ায় তাঁরা খুশি।
মেরিন ফিশারিজ অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী, ২০১৫ সাল থেকে প্রতিবছর ৬৫ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। শুরুতে শুধু ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রলারগুলো এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকলেও ২০১৯ সাল থেকে সব ধরনের নৌযানকে এর আওতায় আনা হয়। ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই নিষেধাজ্ঞার এই সময়ে উপকূলের কয়েক লাখ জেলে দুর্বিষহ অবস্থার মুখোমুখি হন। নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা পুনর্বিন্যাস করার জন্য বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চল এবং দেশের উপকূলীয় এলাকার জেলেরা নৌ অবরোধ, মানববন্ধনসহ নানা আন্দোলনের মাধ্যমে তাঁদের দাবি তুলে আসছিলেন। দেশের মৎস্যবিজ্ঞানীদেরও বিষয়টি নিয়ে গবেষণার তাগিদ ছিল। কিন্তু এত দিন বিষয়টি গুরুত্ব পায়নি। এ বছরই জেলেদের দাবি অনুযায়ী ভারতীয়দের সঙ্গে একই সময় নিষেধাজ্ঞা শুরু হতে যাচ্ছে।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, ‘সম্প্রতি মৎস্য উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের সঙ্গে আমরা বৈঠক করেছি। তখন আমরা তাঁকে বিষয়টি বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। আমরা শুরু থেকেই এই নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনার জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি করে আসছিলাম। কারণ, এতে সাগর-নদী মাছশূন্য হয়ে পড়েছিল। জেলেরা খুব কষ্টে আছেন। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যও ধ্বংস হওয়ার অবস্থায় পৌঁছেছিল। দীর্ঘদিন পর হলেও এই সরকার এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমরা খুব খুশি।’
বরগুনা জেলা মৎস্য অফিসের তৈরি করা তালিকায় জেলায় নিবন্ধিত জেলে অর্ধ লক্ষাধিক। এর মধ্যে পাথরঘাটায় আছেন ১৬ হাজার ৮১১ জেলে। এ ছাড়া আরও কয়েক হাজার অনিবন্ধিত জেলে রয়েছেন উপকূলীয় এ এলাকায়।
পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান খান বলেন, ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত মোট ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে সব ধরনের মাছ ধরা বন্ধ থাকবে। এই নিষিদ্ধ সময়ে যাতে করে সমুদ্রগামী কোনো নৌযান মাছ শিকারে যেতে না পারে সে জন্য কোস্টগার্ড পাথরঘাটা স্টেশনকে বিষখালী নদী ও নৌ পুলিশ ফাঁড়ি চরদুয়ানিকে বলেশ্বর নদীর মোহনায় চেকপোস্ট স্থাপন করতে বলা হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা বন্ধের কারণে যাতে সাধারণ মাঝি-মাল্লারা ক্ষতিগ্রস্ত না হন সেদিকে সরকারের নজর রয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সফিউল আলম। তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত মাঝি-মাল্লাদের পরিবারকে ভিজিএফ কার্ডের আওতায় আনা হবে। যে কার্ডের মাধ্যমে তাঁরা সরকারের কাছ থেকে রেশনিং সুবিধা পাবেন। এ ছাড়া নানা সহায়তা দেওয়া হতে পারে।
নাগালের বাইরে ইলিশের দাম
পয়লা বৈশাখের ঐতিহ্যবাহী খাবার পান্তা-ইলিশ দিয়ে নতুন বর্ষ শুরু করতে ইতিমধ্যে অনেকেই ভিড় করছেন বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহৎ মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বরগুনার পাথরঘাটা বিএফডিসি পাইকারি বাজারে। এখান থেকে দেশের সামুদ্রিক মাছের চাহিদার একটি বড় অংশ আসে। তবে এই বছর দেশের চাহিদা তুলনায় ব্যাপকভাবে সামুদ্রিক ইলিশের সংকটে পড়েছে। জেলেরা নদী থেকে কিছু ইলিশ আহরণ করলেও গত এক সপ্তাহে ব্যবধানে ইলিশের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ।
এদিকে বৈশাখকে সামনে রেখে অনেক ফিশিং ট্রলার গভীর সমুদ্রে মাছ শিকারে গেলেও মাছ না পেয়ে ফিরে আসছে খালি হাতে। এতে দূর-দূরান্তের পাইকাররা বেশি দামে সামান্য কিছু ইলিশ মাছ কিনতে পারলেও অনেক পাইকার হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
গতকাল দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বিএফডিসি ঘাটে গিয়ে দেখা যায়, বড় সাইজের গ্রেটের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১ লাখ ২০ হাজার থেকে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা মণ হিসেবে। ৭০০ থেকে ৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের মণ বিক্রি হচ্ছে ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা। ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৬৫ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা মণ দরে, যা এক সপ্তাহ আগের তুলনায় মণপ্রতি ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা বেশি।
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা পরিবর্তন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। এতে প্রতিবছর ১৫ এপ্রিল (১৪ এপ্রিল দিবাগত মধ্যরাত) থেকে ১১ জুন পর্যন্ত ৫৮ দিন নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। একই সময়ে নিষেধাজ্ঞা থাকবে বঙ্গোপসাগরের ভারতের জলসীমায়ও। এ ক্ষেত্রে ভারতের নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার দুই দিন আগে বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, দেশে এ বছর নিষেধাজ্ঞা শুরু হচ্ছে আজ সোমবার দিবাগত মধ্যরাত থেকে।
এদিকে ৫৮ দিন গভীর সমুদ্রগামী ফিশিং ভেসেলের সঙ্গে উপকূলীয় ইলিশ শিকারি ইঞ্জিনচালিত কাঠের ট্রলারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় বেকার হয়ে পড়েছেন বরগুনাসহ দক্ষিণাঞ্চলের কয়েক লাখ জেলে। তবে ভারতীয়দের সঙ্গে মিলিয়ে অবরোধ দেওয়ায় তাঁরা খুশি।
মেরিন ফিশারিজ অর্ডিন্যান্স অনুযায়ী, ২০১৫ সাল থেকে প্রতিবছর ৬৫ দিন বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। শুরুতে শুধু ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রলারগুলো এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকলেও ২০১৯ সাল থেকে সব ধরনের নৌযানকে এর আওতায় আনা হয়। ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই নিষেধাজ্ঞার এই সময়ে উপকূলের কয়েক লাখ জেলে দুর্বিষহ অবস্থার মুখোমুখি হন। নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা পুনর্বিন্যাস করার জন্য বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চল এবং দেশের উপকূলীয় এলাকার জেলেরা নৌ অবরোধ, মানববন্ধনসহ নানা আন্দোলনের মাধ্যমে তাঁদের দাবি তুলে আসছিলেন। দেশের মৎস্যবিজ্ঞানীদেরও বিষয়টি নিয়ে গবেষণার তাগিদ ছিল। কিন্তু এত দিন বিষয়টি গুরুত্ব পায়নি। এ বছরই জেলেদের দাবি অনুযায়ী ভারতীয়দের সঙ্গে একই সময় নিষেধাজ্ঞা শুরু হতে যাচ্ছে।
বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, ‘সম্প্রতি মৎস্য উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের সঙ্গে আমরা বৈঠক করেছি। তখন আমরা তাঁকে বিষয়টি বোঝাতে সক্ষম হয়েছি। আমরা শুরু থেকেই এই নিষেধাজ্ঞা পুনর্বিবেচনার জন্য তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি করে আসছিলাম। কারণ, এতে সাগর-নদী মাছশূন্য হয়ে পড়েছিল। জেলেরা খুব কষ্টে আছেন। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যও ধ্বংস হওয়ার অবস্থায় পৌঁছেছিল। দীর্ঘদিন পর হলেও এই সরকার এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমরা খুব খুশি।’
বরগুনা জেলা মৎস্য অফিসের তৈরি করা তালিকায় জেলায় নিবন্ধিত জেলে অর্ধ লক্ষাধিক। এর মধ্যে পাথরঘাটায় আছেন ১৬ হাজার ৮১১ জেলে। এ ছাড়া আরও কয়েক হাজার অনিবন্ধিত জেলে রয়েছেন উপকূলীয় এ এলাকায়।
পাথরঘাটা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রোকনুজ্জামান খান বলেন, ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত মোট ৫৮ দিন বঙ্গোপসাগরে সব ধরনের মাছ ধরা বন্ধ থাকবে। এই নিষিদ্ধ সময়ে যাতে করে সমুদ্রগামী কোনো নৌযান মাছ শিকারে যেতে না পারে সে জন্য কোস্টগার্ড পাথরঘাটা স্টেশনকে বিষখালী নদী ও নৌ পুলিশ ফাঁড়ি চরদুয়ানিকে বলেশ্বর নদীর মোহনায় চেকপোস্ট স্থাপন করতে বলা হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা বন্ধের কারণে যাতে সাধারণ মাঝি-মাল্লারা ক্ষতিগ্রস্ত না হন সেদিকে সরকারের নজর রয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সফিউল আলম। তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত মাঝি-মাল্লাদের পরিবারকে ভিজিএফ কার্ডের আওতায় আনা হবে। যে কার্ডের মাধ্যমে তাঁরা সরকারের কাছ থেকে রেশনিং সুবিধা পাবেন। এ ছাড়া নানা সহায়তা দেওয়া হতে পারে।
নাগালের বাইরে ইলিশের দাম
পয়লা বৈশাখের ঐতিহ্যবাহী খাবার পান্তা-ইলিশ দিয়ে নতুন বর্ষ শুরু করতে ইতিমধ্যে অনেকেই ভিড় করছেন বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহৎ মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বরগুনার পাথরঘাটা বিএফডিসি পাইকারি বাজারে। এখান থেকে দেশের সামুদ্রিক মাছের চাহিদার একটি বড় অংশ আসে। তবে এই বছর দেশের চাহিদা তুলনায় ব্যাপকভাবে সামুদ্রিক ইলিশের সংকটে পড়েছে। জেলেরা নদী থেকে কিছু ইলিশ আহরণ করলেও গত এক সপ্তাহে ব্যবধানে ইলিশের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ।
এদিকে বৈশাখকে সামনে রেখে অনেক ফিশিং ট্রলার গভীর সমুদ্রে মাছ শিকারে গেলেও মাছ না পেয়ে ফিরে আসছে খালি হাতে। এতে দূর-দূরান্তের পাইকাররা বেশি দামে সামান্য কিছু ইলিশ মাছ কিনতে পারলেও অনেক পাইকার হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
গতকাল দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র বিএফডিসি ঘাটে গিয়ে দেখা যায়, বড় সাইজের গ্রেটের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১ লাখ ২০ হাজার থেকে ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা মণ হিসেবে। ৭০০ থেকে ৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের মণ বিক্রি হচ্ছে ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা। ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রামের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৬৫ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা মণ দরে, যা এক সপ্তাহ আগের তুলনায় মণপ্রতি ৪০ থেকে ৬০ হাজার টাকা বেশি।
রাজধানীর পূর্বাচলে রাজউকের প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা পৃথক দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের আমন্ত্রণে বেশ কয়েকজন ব্রিটিশ শল্য চিকিৎসক ঢাকায় এসেছিলেন। তাঁদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মূলত গত বছরের জুলাই আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় চোখে আঘাত পাওয়া আন্দোলনকারীদের সুচিকিৎসা দেওয়া। এরই মধ্যে ব্রিটিশ চিকিৎসকেরা অন্তত ২০ জন জুলাইযোদ্ধা
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নের সবার লক্ষ্য এক। তবে সংস্কার বাস্তবায়নের পথ নিয়ে সামান্য ভিন্নতা আছে। আলোচনার মাধ্যমে মতপার্থক্য দূর করে যে সব জায়গায় ঐকমত্য আছে তার ভিত্তিতে দ্রুতই জাতীয় সনদ তৈরি করা যাবে। এই সনদ তৈরির মাধ্যমে জাতির রাষ্ট্র সংস্কারের...
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘আমরা সবাই একপক্ষ হয়ে চেষ্টা করছি রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য। আমাদের লক্ষ্য এক কিন্তু পথের ক্ষেত্রে সামান্য ভিন্নতা আছে। সেটা দূর করে, যে ঐক্যের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী শাসনকে দূর করা গেছে, সে ঐক্যের জায়গায় পৌঁছাতে পারি এবং অগ্রসর হতে পারি। এখনো ঐক্য
৪ ঘণ্টা আগে