নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আইন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) বিকাশ কুমার সাহা ও ১৪ বিচারকের ব্যক্তিগত নথিসহ সম্পদের বিবরণী তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থাটির প্রধান কার্যালয় থেকে মন্ত্রণালয়ের সচিবকে দেওয়া অনুসন্ধান টিমের পাঠানো চিঠি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এই অনুসন্ধান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত বুধবার সংশ্লিষ্টদের পার্সোনাল ফাইল, ডেটাশিট এবং সর্বশেষ দাখিল করা সম্পদবিবরণীর অনুলিপি ২৯ এপ্রিলের মধ্যে দাখিলের জন্য দুদকের পক্ষে অনুরোধ জানানো হয়েছে চিঠিতে। দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও উপসহকারী পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন অনুসন্ধানের দায়িত্ব পালন করছেন।
দুদকের চলমান অনুসন্ধানে যেসব বিচারিক কর্মকর্তা ও সরকারি কর্মকর্তার নথি তলব করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন আইন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) বিকাশ কুমার সাহা, ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকার সাবেক চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) রেজাউল করিম চৌধুরী, টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শেখ গোলাম মাহবুব, কিশোরগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মাহবুবুর রহমান সরকার, সিলেটের সাবেক জেলা জজ মনির কামাল, ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন, মাগুরার সাবেক অতিরিক্ত জেলা জজ মুশফিকুর ইসলাম, গাজীপুরের সাবেক চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কইসারুল ইসলাম, নড়াইলের সাবেক চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোল্লা সাইফুল আলম, ময়মনসিংহের জেলা জজ ফারহানা ফেরদৌস, শেরপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক কামরুন নাহার রুমি, ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত জেলা জজ গৌরাঙ্গ হোসেন, সিলেটের সাবেক অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ এরফান উল্লাহ এবং হবিগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ সাইফুল আলম চৌধুরী।
দুদক সূত্রে জানা যায়, বিকাশ কুমার সাহা, রেজাউল করিম ও মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান নূর ও তাঁদের পরিবারের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানের সূত্র ধরে নথিপত্র তলব করা হয়েছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালে শেখ হাসিনার তৃতীয় মন্ত্রিসভায় আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান আনিসুল হক। ওই সময় থেকে বেশ কিছু বিচারক মন্ত্রীর আস্থাভাজন হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার, নানা অনিয়ম, দুর্নীতি, প্রতারণা ও জালিয়াতিতে জড়িয়ে পড়েন। তাঁরা ঘুষ গ্রহণ, অপরাধমূলক অসদাচরণ ও বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে নিজ বা পরিবারের সদস্যদের নামে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন।
দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আইন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) বিকাশ কুমার সাহা ও ১৪ বিচারকের ব্যক্তিগত নথিসহ সম্পদের বিবরণী তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থাটির প্রধান কার্যালয় থেকে মন্ত্রণালয়ের সচিবকে দেওয়া অনুসন্ধান টিমের পাঠানো চিঠি সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এই অনুসন্ধান কার্যক্রমের অংশ হিসেবে গত বুধবার সংশ্লিষ্টদের পার্সোনাল ফাইল, ডেটাশিট এবং সর্বশেষ দাখিল করা সম্পদবিবরণীর অনুলিপি ২৯ এপ্রিলের মধ্যে দাখিলের জন্য দুদকের পক্ষে অনুরোধ জানানো হয়েছে চিঠিতে। দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ও উপসহকারী পরিচালক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন অনুসন্ধানের দায়িত্ব পালন করছেন।
দুদকের চলমান অনুসন্ধানে যেসব বিচারিক কর্মকর্তা ও সরকারি কর্মকর্তার নথি তলব করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন আইন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) বিকাশ কুমার সাহা, ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকার সাবেক চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) রেজাউল করিম চৌধুরী, টাঙ্গাইলের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শেখ গোলাম মাহবুব, কিশোরগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মাহবুবুর রহমান সরকার, সিলেটের সাবেক জেলা জজ মনির কামাল, ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন, মাগুরার সাবেক অতিরিক্ত জেলা জজ মুশফিকুর ইসলাম, গাজীপুরের সাবেক চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কইসারুল ইসলাম, নড়াইলের সাবেক চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোল্লা সাইফুল আলম, ময়মনসিংহের জেলা জজ ফারহানা ফেরদৌস, শেরপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক কামরুন নাহার রুমি, ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত জেলা জজ গৌরাঙ্গ হোসেন, সিলেটের সাবেক অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ এরফান উল্লাহ এবং হবিগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ সাইফুল আলম চৌধুরী।
দুদক সূত্রে জানা যায়, বিকাশ কুমার সাহা, রেজাউল করিম ও মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান নূর ও তাঁদের পরিবারের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানের সূত্র ধরে নথিপত্র তলব করা হয়েছে। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালে শেখ হাসিনার তৃতীয় মন্ত্রিসভায় আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান আনিসুল হক। ওই সময় থেকে বেশ কিছু বিচারক মন্ত্রীর আস্থাভাজন হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার, নানা অনিয়ম, দুর্নীতি, প্রতারণা ও জালিয়াতিতে জড়িয়ে পড়েন। তাঁরা ঘুষ গ্রহণ, অপরাধমূলক অসদাচরণ ও বিভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করে নিজ বা পরিবারের সদস্যদের নামে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন।
ভোটার তালিকা (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ বৃহস্পতিবার তাঁর কার্যালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ভোটার তালিকা (সংশোধন) অধ্যাদেশ—২০২৫ এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন হয়।
২৫ মিনিট আগেগোপালগঞ্জে হামলার তথ্য গোয়েন্দাদের কাছে ছিল, তবে হামলা যে এত বড় হবে সেই তথ্য তাদের জানা ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
১ ঘণ্টা আগেদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সড়ক, রেল ও নৌপথের সমন্বয়ে একটি দীর্ঘমেয়াদি ও সমন্বিত পরিকল্পনা দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জন্য প্রতিমন্ত্রী মর্যাদায় দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ড. শেখ মইনউদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর রেলভবনে রেলপথ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্
২ ঘণ্টা আগে‘শিশু শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে জুলাই কেন্দ্রিক অনুষ্ঠান’ পালন উপলক্ষে মাঠ পর্যায়ের দপ্তরগুলোতে ১৬ কোটি ৩৯ লাখ ১৫ হাজার টাকা বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। গতকাল বুধবার এই বরাদ্দ ও মঞ্জুরি আদেশ জারি করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে