বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দেশের সরকারি দপ্তরগুলোতে একযোগে কর্মবিরতি পালন করছেন কর্মচারীরা। অধ্যাদেশ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মবিরতি চলতে থাকবে। পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে তাঁরা এই কর্মসূচি শুরু করেন। বেলা ১১টা পর্যন্ত এই কর্মসূচি পালন করবেন তাঁরা।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম ঘোষণা দিয়েছে, সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আজ বৃহস্পতিবার থেকে প্রতিদিন এক ঘণ্টার কর্মবিরতি চলবে।
ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. বাদিউল কবীর আজ বৃহস্পতিবার সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘোষণা অনুযায়ী কর্মচারীরা সকল ১০টা থেকে কর্মবিরতি শুরু করেছেন। সচিবালয়ের বাইরের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মচারীরাও একযোগে এই কর্মসূচি পালন করছেন।’
কর্মবিরতির কর্মসূচি চলাকালে সচিবালয়ের কর্মচারী নেতারা শের-ই-বাংলা নগরে সরকারি দপ্তরগুলো পরিদর্শনে যাবেন বলেও জানান বাদিউল।
উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন হওয়া সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের খসড়া বাতিলের দাবিতে গত শনি ও রোববার সচিবালয় বিক্ষোভ সমাবেশ করেন কর্মচারীরা। তার মধ্যেই রোববার রাতে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। এর ফলে চার ধরনের অপরাধের জন্য সরকারি কর্মচারীদের সাত দিনের কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েই চাকরিতে করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।
এর প্রতিবাদে কর্মচারীরা গত সোম ও মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেন। এরপর মঙ্গলবার দুপুরে সরকারের কয়েকজন সচিব কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সচিবদের আশ্বাসে গত বুধবার বিক্ষোভ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছিলেন তাঁরা।
কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে সচিবদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কর্মচারীদের দাবির বিষয়টি গতকাল বুধবার মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জানিয়েছেন সচিবেরা। রাষ্ট্রীয় সফর শেষে প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব তাঁকে কর্মচারীদের দাবির বিষয়টি অবগত করবেন।
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দেশের সরকারি দপ্তরগুলোতে একযোগে কর্মবিরতি পালন করছেন কর্মচারীরা। অধ্যাদেশ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মবিরতি চলতে থাকবে। পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে তাঁরা এই কর্মসূচি শুরু করেন। বেলা ১১টা পর্যন্ত এই কর্মসূচি পালন করবেন তাঁরা।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরাম ঘোষণা দিয়েছে, সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিল না হওয়া পর্যন্ত আজ বৃহস্পতিবার থেকে প্রতিদিন এক ঘণ্টার কর্মবিরতি চলবে।
ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. বাদিউল কবীর আজ বৃহস্পতিবার সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘোষণা অনুযায়ী কর্মচারীরা সকল ১০টা থেকে কর্মবিরতি শুরু করেছেন। সচিবালয়ের বাইরের বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মচারীরাও একযোগে এই কর্মসূচি পালন করছেন।’
কর্মবিরতির কর্মসূচি চলাকালে সচিবালয়ের কর্মচারী নেতারা শের-ই-বাংলা নগরে সরকারি দপ্তরগুলো পরিদর্শনে যাবেন বলেও জানান বাদিউল।
উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন হওয়া সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের খসড়া বাতিলের দাবিতে গত শনি ও রোববার সচিবালয় বিক্ষোভ সমাবেশ করেন কর্মচারীরা। তার মধ্যেই রোববার রাতে সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। এর ফলে চার ধরনের অপরাধের জন্য সরকারি কর্মচারীদের সাত দিনের কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েই চাকরিতে করার সুযোগ তৈরি হয়েছে।
এর প্রতিবাদে কর্মচারীরা গত সোম ও মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিক্ষোভ করেন। এরপর মঙ্গলবার দুপুরে সরকারের কয়েকজন সচিব কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। সচিবদের আশ্বাসে গত বুধবার বিক্ষোভ কর্মসূচি স্থগিত রেখেছিলেন তাঁরা।
কর্মচারী নেতাদের সঙ্গে সচিবদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কর্মচারীদের দাবির বিষয়টি গতকাল বুধবার মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জানিয়েছেন সচিবেরা। রাষ্ট্রীয় সফর শেষে প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব তাঁকে কর্মচারীদের দাবির বিষয়টি অবগত করবেন।
বাংলাদেশে বিভিন্ন শ্রেণির প্রায় এক হাজার ওষুধের নিবন্ধন আবেদন দুই বছরের বেশি সময় ধরে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ঝুলে আছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির (বিএপিআই) নেতারা। এদিকে আগামী বছরের নভেম্বরে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে উত্তরণ ঘটলে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও)
২ ঘণ্টা আগেআদালতের অনুমতি সাপেক্ষে সাক্ষ্যগ্রহণ ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বলে আজ শনিবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম। নিরাপত্তার কারণে সাক্ষীদের ছবি বা ভিডিও ধারণ ও ঠিকানা প্রকাশ বা প্রচার না করতে গণমাধ্যমের প্রতি অনুরোধ জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ব্যান্ডউইডথ (রিয়েল টাইম ইন্টারনেট ট্রাফিক) পরিবহনে চার টেরাবাইট/সেকেন্ডের মাইলফলক অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ সাবমেরিন কেব্লস পিএলসি (বিএসসিপিএলসি)। জুলাইয়ে দেশে বাণিজ্যিকভাবে চালু হওয়া কৃত্রিম উপগ্রহভিত্তিক ইন্টারনেট সেবায় ২০০ জিবি ব্যান্ডউইডথ (স্টারলিংক) সরবরাহের পর ১ আগস্ট নতুন এই মাইলফলক
৩ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তথাকথিত ঐকমত্য আনার জন্য নানা রকম আপস করা হচ্ছে। অথচ এই সিদ্ধান্ত যাদের জন্য বা যাদের ওপর সরাসরি প্রভাব পড়বে, সেই নারীদের সঙ্গে কোনো রকম পরামর্শ করা বা মতামত
৪ ঘণ্টা আগে