নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে নেওয়া প্রকল্পগুলোতে বিশ্বব্যাংককে দ্রুত অর্থ ছাড় করার আহ্বান জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিশ্বব্যাংকের সাউথ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইজারের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এই আহ্বান জানান। এ সময় দুই পক্ষ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে অর্জন, প্রত্যাশা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ভবিষ্যতে ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল এবং হাইড্রোজেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ব্যাপক অবদান রাখবে। হাইড্রোজেন পলিসি বিনির্মাণে এবং ইলেকট্রিক ভেহিক্যালে বিনিয়োগে বিশ্বব্যাংক অবদান রাখতে পারে।’ এ সময় বাংলাদেশ পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটকে মানসম্পন্ন ও আন্তর্জাতিক মানের করতে বিশ্বব্যাংকের বিনিয়োগ কামনা করেন প্রতিমন্ত্রী।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বৈঠকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, ক্যাপটিভ পাওয়ার, জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক জ্বালানির সংকট, সোলার ইরিগেশন পাম্প, লিথিয়াম ব্যাটারি, জলবিদ্যুৎ, আঞ্চলিক পাওয়ার ট্রেড, নেট মিটারিং ও রুফটপ সোলার, গ্রিন বিল্ডিং, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দক্ষ ও সাশ্রয়ী ব্যবহার, তেল রিফাইনারি, ল্যান্ড বেজড এলএনজি টার্মিনাল ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এ ছাড়া প্রতিমন্ত্রী বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, বায়ুবিদ্যুৎ, সঞ্চালন ও বিতরণব্যবস্থায় বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে অংশীদারত্ব আরও দৃঢ় করার আহ্বান জানান।
বিশ্বব্যাংকের সাউথ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইজার বলেন, ‘দক্ষতা উন্নয়ন, আঞ্চলিক সহযোগিতা ও সঞ্চালনের ওপর ফোকাস খুবই আশাব্যঞ্জক। নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্প্রসারণ ও সম্ভাবনার নতুন নতুন ক্ষেত্র অন্বেষণ বাংলাদেশকে উজ্জ্বলতর করছে।’ এ সময় তিনি দক্ষতা বৃদ্ধি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও পাওয়ার ট্রেড সংশ্লিষ্ট বিষয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেন।
বিদ্যুৎ খাতে বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ছয়টি প্রকল্প চলমান রয়েছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে গ্যাস প্রিপেইড মিটারের অনুমোদিত অবস্থায় আছে, যা ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে শুরু হবে।
সভায় জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মাহবুব হোসেন, বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মো. হাবিবুর রহমান, বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক (অবকাঠামো) গাংঝি চেন ও ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর দানদান চেন উপস্থিত ছিলেন।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে নেওয়া প্রকল্পগুলোতে বিশ্বব্যাংককে দ্রুত অর্থ ছাড় করার আহ্বান জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে বিশ্বব্যাংকের সাউথ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইজারের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এই আহ্বান জানান। এ সময় দুই পক্ষ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে অর্জন, প্রত্যাশা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ভবিষ্যতে ইলেকট্রিক ভেহিক্যাল এবং হাইড্রোজেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ব্যাপক অবদান রাখবে। হাইড্রোজেন পলিসি বিনির্মাণে এবং ইলেকট্রিক ভেহিক্যালে বিনিয়োগে বিশ্বব্যাংক অবদান রাখতে পারে।’ এ সময় বাংলাদেশ পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটকে মানসম্পন্ন ও আন্তর্জাতিক মানের করতে বিশ্বব্যাংকের বিনিয়োগ কামনা করেন প্রতিমন্ত্রী।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বৈঠকে নবায়নযোগ্য জ্বালানি, ক্যাপটিভ পাওয়ার, জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক জ্বালানির সংকট, সোলার ইরিগেশন পাম্প, লিথিয়াম ব্যাটারি, জলবিদ্যুৎ, আঞ্চলিক পাওয়ার ট্রেড, নেট মিটারিং ও রুফটপ সোলার, গ্রিন বিল্ডিং, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দক্ষ ও সাশ্রয়ী ব্যবহার, তেল রিফাইনারি, ল্যান্ড বেজড এলএনজি টার্মিনাল ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এ ছাড়া প্রতিমন্ত্রী বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, বায়ুবিদ্যুৎ, সঞ্চালন ও বিতরণব্যবস্থায় বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে অংশীদারত্ব আরও দৃঢ় করার আহ্বান জানান।
বিশ্বব্যাংকের সাউথ এশিয়া অঞ্চলের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইজার বলেন, ‘দক্ষতা উন্নয়ন, আঞ্চলিক সহযোগিতা ও সঞ্চালনের ওপর ফোকাস খুবই আশাব্যঞ্জক। নবায়নযোগ্য জ্বালানির সম্প্রসারণ ও সম্ভাবনার নতুন নতুন ক্ষেত্র অন্বেষণ বাংলাদেশকে উজ্জ্বলতর করছে।’ এ সময় তিনি দক্ষতা বৃদ্ধি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও পাওয়ার ট্রেড সংশ্লিষ্ট বিষয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেন।
বিদ্যুৎ খাতে বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ছয়টি প্রকল্প চলমান রয়েছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে গ্যাস প্রিপেইড মিটারের অনুমোদিত অবস্থায় আছে, যা ২০২৩ সালের জানুয়ারি থেকে শুরু হবে।
সভায় জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মাহবুব হোসেন, বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মো. হাবিবুর রহমান, বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক (অবকাঠামো) গাংঝি চেন ও ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর দানদান চেন উপস্থিত ছিলেন।
মিয়ানমারকে করিডোর দেওয়ার খবরটি ‘চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প’ বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। গতকাল শুক্রবার (৬ জুন) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগেকোরবানির ঈদ উপলক্ষে সীমান্তপথে কুরবানির পশুর চামড়া পাচারের আশঙ্কায় কড়া অবস্থান নিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। সীমান্তের নিরাপত্তা বিধান ও দেশের অভ্যন্তরীণ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি এবার বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে চামড়া পাচার প্রতিরোধে।
৩ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আজ শনিবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করেছেন সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান।
৫ ঘণ্টা আগেমুসলমানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে একটি হলো ঈদুল আজহা। যথাযোগ্য মর্যাদা, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য এবং ত্যাগের মহিমায় সারা দেশে এবারের ঈদ উদ্যাপিত হচ্ছে। বাংলাদেশে এটি কোরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। যুগ যুগ ধরে এই ঈদ ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ত্যাগের আদর্শে উদ্ভাসিত করে আসছে।
৭ ঘণ্টা আগে