ডেস্ক রিপোর্ট
সে শহরে ঘুরতে গেলেই থাকতে হবে মাটির নিচে! শহরটির বাড়িঘর, সুপারমার্কেট, হোটেল, গির্জা, দোকান এবং অন্য সব পরিষেবাই মাটির নিচে বসবাসকারী নাগরিকদের দেওয়া হয়ে থাকে। দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার মরুভূমিতে অবস্থিত কুবার পেডি এমনই একটি শহর। সেখানে ঘুরতে গেলে ভ্রমণকারী থাকতে পারবেন মাটির নিচের বিলাসবহুল হোটেলে।
কুবার পেডিতে আসা পর্যটকদের জন্য আন্ডারগ্রাউন্ড হোটেল আছে। সেখানে এক রাত থাকার জন্য ব্যয় করতে হবে ১২ হাজার টাকার কিছু বেশি। হোটেলটিতে আছে ক্লাব, পুল গেমের জন্য টেবিল, ডাবল, সিঙ্গেল বেডসহ কক্ষ। এ ছাড়া রান্নার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে।
শহরের বিদ্যুতের চাহিদার ৭০ শতাংশ মেটানো হয় সেখানে নির্মিত হাইব্রিড এনার্জি পাওয়ার প্ল্যান্টের মাধ্যমে। কুবার পেডির মানুষের জীবনধারা সারা বিশ্বের পর্যটকদের আকর্ষণ করে। ২০০০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হলিউডের ‘পিচ ব্ল্যাক’ ছবির শুটিং হয়েছিল এ শহরে। শুটিং শেষে চলচ্চিত্রে ব্যবহৃত স্পেস শিপটি এখানে ফেলে রেখে যায় প্রযোজক সংস্থাটি।
ব্যাপারটা কিছুটা অবিশ্বাস্য হলেও মাটির নিচে আস্ত একটা শহর গড়ে ওঠার পেছনে কারণও আছে। কুবার পেডি শহরটি যেখানে অবস্থিত, সেখানে অনেক ওপালের খনি রয়েছে। জ্যোতিষশাস্ত্রে ব্যবহৃত ওপালকে বাংলায় বলা হয় ময়ূরাক্ষী রত্ন। এটি বহু মূল্যবান রত্ন হিসেবে পরিচিত। একাধিক ওপাল খনির কারণে কুবার পেডিকে বলা হয় ওপাল ক্যাপিটাল অব দ্য ওয়ার্ল্ড। ১৯১৫ সালে কুবার পেডিতে খনির কাজ শুরু হয়েছিল।
আবহাওয়ার ধরনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মানুষ পরিত্যক্ত খনিগুলোতে বসতি তৈরি শুরু করে। মাটির নিচে তৈরি এসব বাড়ির আবহাওয়া প্রচণ্ড গরম বা ঠান্ডা নয়। বাড়ির ভেতরে সব ধরনের আরাম এবং সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। গ্রীষ্মকালে এখানকার মানুষের এসি বা কুলারের প্রয়োজন হয় না। তবে শীতকালে হিটার ব্যবহার করতে হয়।
সে শহরে ঘুরতে গেলেই থাকতে হবে মাটির নিচে! শহরটির বাড়িঘর, সুপারমার্কেট, হোটেল, গির্জা, দোকান এবং অন্য সব পরিষেবাই মাটির নিচে বসবাসকারী নাগরিকদের দেওয়া হয়ে থাকে। দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার মরুভূমিতে অবস্থিত কুবার পেডি এমনই একটি শহর। সেখানে ঘুরতে গেলে ভ্রমণকারী থাকতে পারবেন মাটির নিচের বিলাসবহুল হোটেলে।
কুবার পেডিতে আসা পর্যটকদের জন্য আন্ডারগ্রাউন্ড হোটেল আছে। সেখানে এক রাত থাকার জন্য ব্যয় করতে হবে ১২ হাজার টাকার কিছু বেশি। হোটেলটিতে আছে ক্লাব, পুল গেমের জন্য টেবিল, ডাবল, সিঙ্গেল বেডসহ কক্ষ। এ ছাড়া রান্নার জন্য ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে।
শহরের বিদ্যুতের চাহিদার ৭০ শতাংশ মেটানো হয় সেখানে নির্মিত হাইব্রিড এনার্জি পাওয়ার প্ল্যান্টের মাধ্যমে। কুবার পেডির মানুষের জীবনধারা সারা বিশ্বের পর্যটকদের আকর্ষণ করে। ২০০০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হলিউডের ‘পিচ ব্ল্যাক’ ছবির শুটিং হয়েছিল এ শহরে। শুটিং শেষে চলচ্চিত্রে ব্যবহৃত স্পেস শিপটি এখানে ফেলে রেখে যায় প্রযোজক সংস্থাটি।
ব্যাপারটা কিছুটা অবিশ্বাস্য হলেও মাটির নিচে আস্ত একটা শহর গড়ে ওঠার পেছনে কারণও আছে। কুবার পেডি শহরটি যেখানে অবস্থিত, সেখানে অনেক ওপালের খনি রয়েছে। জ্যোতিষশাস্ত্রে ব্যবহৃত ওপালকে বাংলায় বলা হয় ময়ূরাক্ষী রত্ন। এটি বহু মূল্যবান রত্ন হিসেবে পরিচিত। একাধিক ওপাল খনির কারণে কুবার পেডিকে বলা হয় ওপাল ক্যাপিটাল অব দ্য ওয়ার্ল্ড। ১৯১৫ সালে কুবার পেডিতে খনির কাজ শুরু হয়েছিল।
আবহাওয়ার ধরনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মানুষ পরিত্যক্ত খনিগুলোতে বসতি তৈরি শুরু করে। মাটির নিচে তৈরি এসব বাড়ির আবহাওয়া প্রচণ্ড গরম বা ঠান্ডা নয়। বাড়ির ভেতরে সব ধরনের আরাম এবং সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। গ্রীষ্মকালে এখানকার মানুষের এসি বা কুলারের প্রয়োজন হয় না। তবে শীতকালে হিটার ব্যবহার করতে হয়।
বাঘ, সিংহ, হাতি, সাম্বার হরিণ, জলহস্তী, মায়া হরিণ, চিত্রা হরিণ, জিরাফ, জেব্রা, ভালুক, নীলগাই, গয়াল, কুমিরসহ বিভিন্ন প্রাণী অবাধে ঘুরে বেড়াচ্ছে। নিরাপদে এই দৃশ্য দেখা যায় আমাদের দেশে। আর দেখতে হলে এক দিনের জন্য ঘুরে আসা যাবে গাজীপুর সাফারি পার্ক।
৭ ঘণ্টা আগেআধুনিকতা ও ঐতিহ্যের মিশেল ঝকমকে শহর সৌদি আরবের জেদ্দা। এ শহরে পুরোনো ইতিহাসের স্বাদ নিতে যেতে হবে আল-বালাদ। শত শত বছরের ঐতিহ্য বহন করে চলেছে শহরটি। সময়ের সঙ্গে আধুনিকায়নের ঢেউ এলেও এলাকাটি এখনো ধরে রেখেছে অতীত ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যশৈলীর সৌন্দর্য।
৮ ঘণ্টা আগেঅনেক বছর পর অবশেষে বিদেশি পর্যটকদের জন্য সীমান্ত খুলতে যাচ্ছে উত্তর কোরিয়া। কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দেশটি বিদেশিদের জন্য সব প্রবেশপথ বন্ধ করে দিয়েছিল। তবে উত্তর কোরিয়া কর্তৃপক্ষ বলছে, তারা এখন পর্যটকদের স্বাগত জানাতে প্রস্তুত।
৮ ঘণ্টা আগেজেন-জির ভ্রমণের অভ্যাস কিছুটা ভিন্ন। সিঙ্গাপুরভিত্তিক ট্রাভেল এজেন্সি ‘আগোডা’ তাদের একটি জরিপ প্রকাশ করে জেন-জির পাঁচটি ভ্রমণ বৈশিষ্ট্য জানিয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে