
বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন যাচ্ছে তা বুঝতে যে বিষয়গুলো সাহায্য করে তার অন্যতম হলো পর্যটন। করোনা মহামারির কারণে সবচেয়ে বিপর্যস্ত খাতগুলোর একটি ছিল এটি। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের হিসেবে দেখা যায় ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ কমে যায় শতকরা ৭২ শতাংশ। মহামারির প্রভাব এতোটাই ভয়াবহ যে ২০২২ সালের শেষ দিকে এসেও পর্যটন শিল্প আগের অবস্থার কেবল শতকরা ৬৫ শতাংশ পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
মানুষ ঘুরতে পছন্দ করে, তাই পর্যটনের নানা বিষয় নিয়ে বিশেষ একটি আগ্রহ আছে তাঁদের। বিশেষ করে পর্যটনে পৃথিবীর কোন দেশগুলো এগিয়ে আছে তা জানতে আগ্রহী অনেকেই। স্বাভাবিকভাবেই আপনি জানতে চাইতে পারেন, কোন দেশগুলি পর্যটকদের কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় আর ইউরোপ আর এশিয়া কোন দেশগুলোতে বেশি পর্যটক যান। ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের ২০২০ সালের ডিসেম্বরের এক রিপোর্টে (সাধারণের জন্য প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদন) দেখা যায় ২০১৯ সালে ইউরোপ এমনকি গোটা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পর্যটক গিয়েছেন ফ্রান্সে। এরপর তালিকায় আছে স্পেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইতালি, তুরস্ক, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য।
তবে ইয়াহু ফাইন্যান্স তাদের পর্যটন র্যাঙ্কিং করার সময় কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটাকে গুরুত্ব দিয়েছে। অর্থাৎ বিদেশি পর্যটকদের থেকে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে কোন দেশ কেমন আয় করেছে সেটার ভিত্তিতে করা এই খাতের সেরা ২০টি দেশের একটি তালিকা করা হয়েছে। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম ব্যারোমিটারকে এ ক্ষেত্রে কাজে লাগানো হয়েছে। সেখানে ২০১৯ সালে কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটা তুলে ধরা হয়েছে। এটা গুরুত্বপূর্ণ এ জন্য যে এখনো আগের অবস্থায় ফিরে যেতে যুদ্ধ করা পর্যটন শিল্পের ওটাই ছিল অর্থনৈতিকভাবে ভালো যাওয়া শেষ বছর। এখানে দেশগুলোর পাশাপাশি বিশেষ অঞ্চলগুলোকেও বিবেচনায় আনা হয়েছে।
১. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
চীন কিংবা জাপানের মতো এত আগে জন্ম না হলেও তালিকায় এক নম্বর স্থানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ২১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার বা ২৩ লাখ ১০ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা। ব্রিটিশদের থেকে স্বাধীনতা পেতে দীর্ঘ যুদ্ধ করতে হয়েছে দেশটিকে। তাই ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অনেক পর্যটন স্থান আছে দেশটিতে। বৈচিত্র্যময় ভূ–প্রকৃতির অনেকগুলো জাতীয় উদ্যানও আছে এখানে। পাশাপাশি অসংখ্য মানুষ দেশটিকে ভিড় জমান বিনোদন, ব্যবসা ও চিকিৎসার কারণে।
২. স্পেন
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৭ হাজার ৯৭০ কোটি ডলার বা ৮ লাখ ৫৯ হাজার ২০ কোটি টাকা। মূলত ইউরোপের বিভিন্ন দেশের পর্যটক বেশি পায় দেশটি। চমৎকার সব সৈকত, বৈচিত্র্যময় উৎসব, রাতের জীবন এবং জাদুঘরের জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৩. ফ্রান্স
বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৬ হাজার ৩৮০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৬৪৮ টাকা। বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রে এখানকার জাদুঘরগুলোয় ডাকাতির ঘটনা চিত্রায়িত হয় নিয়মিতই। শুধু ফ্রান্সের বিখ্যাত জাদুঘরগুলো দেখতেই প্রচুর পর্যটক ভিড় জমান দেশটিতে। বিশ্বের শিল্পপ্রেমীদের খুব পছন্দের জায়গা ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস। বিদ্রোহীদের কারণে ক্ষমতাচ্যুত রাজাদের স্মৃতি বহন করে এমন অনেক স্থাপত্যকর্মের দেখা পাবেন এখানে। এর পাশাপাশি নানা প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনার জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৪. থাইল্যান্ড
এশিয়ার এই দেশটি অর্থনীতি অনেকটাই নির্ভরশীল পর্যটনের ওপর। বিদেশি পর্যটকদের থেকে তাদের আয় ৬ হাজার ৫০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৫২ হাজার ৮০ কোটি টাকা। সাগর সৈকতসহ আশ্চর্য সুন্দর সব জায়গার জন্য দেশটি নাম কামিয়েছে। গালফ অব থাইল্যান্ড বিখ্যাত এর পরিষ্কার জলের জন্য। বিশ্বের পর্যটক আকৃষ্ট করে এমন শহরগুলোর অন্যতম থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। শহরটি নাইট লাইফ বা রাতের জীবনের জন্য মশহুর। চিকিৎসা পর্যটনের জন্যও আলাদা নাম আছে দেশটির। অনেকেই দেশটিতে জান সৌন্দর্যবর্ধক বিভিন্ন অস্ত্রোপচারের জন্য।
৫. যুক্তরাজ্য
যুক্তরাজ্যের ইতিহাস অনেক সমৃদ্ধ। রাজাদের এলাকা হিসেবেও এটি পরিচিত। কাজেই এখানে পর্যটকদের আকৃষ্ট করে এমন সব ঐতিহাসিক জায়গা ও ইমারতের অভাব নেই। বিদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের আয় ৫ হাজার ২৭০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। লন্ডনসহ বিখ্যাত ব্রিটিশ শহরগুলো রাতের জীবনের জন্য বিখ্যাত। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর কিছু পশু চারণভূমির দেখা পাবেন স্কটল্যান্ডে।
৬. ইতালি
বিদেশিদের থেকে পর্যটন খাতে দেশটির আয় ৪ হাজার ৯৬০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৩৪ হাজার ৫৯৮ কোটি টাকা। সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দ্রষ্টব্য স্থান বা স্থাপনার জন্য দেশটি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পাশাপাশি এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও মনোমুগ্ধকর।
৭. জাপান
আন্তর্জাতিক পর্যটনে দেশটির আয় ৪ হাজার ৬১০ ডলার বা ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৮৭৪ টাকা। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী জাপানে আছে প্রাচীন সব মন্দিরসহ ঐতিহাসিক নানা স্থাপনা। সাগর, বৈচিত্র্যময় সব দ্বীপ আর পর্বত একে পর্যটকদের প্রিয় গন্তব্যে পরিণত করেছে।
৮. অস্ট্রেলিয়া
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের মাধ্যমে দেশটির আয় ৪ হাজার ৫৭০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৯২ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা। দেখার মতো অনেক কিছুই আছে দেশটিকে। পৃথিবীর বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীর গ্রেট ব্যারিয়ার রিফের জন্য পর্যটকদের অন্যরকম এক দুর্বলতা আছে অস্ট্রেলিয়ার প্রতি। চমৎকার সব সাগর সৈকত, আদিবাসীদের সংস্কৃতি আর জঙ্গলের জন্যও দেশটির নাম আছে।
৯. জার্মানি
বিয়ার ফেস্টিভ্যাল আর শীতের বিভিন্ন বাজারের জন্য দেশটি মশহূর। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী দেশটি ঐতিহাসিক স্থাপনা ও দৃষ্টিনন্দন সব প্রাকৃতিক জায়গার জন্যও বিখ্যাত। এখানকার বিভিন্ন এলাকার পুরোনো দুর্গগুলো আকৃষ্ট করে পর্যটকদের। আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে তাদের আয় ৪ হাজার ১৬০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৪৮ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা।
১০. ম্যাকাউ
ম্যাকাউ চীনের অধীনে বিশেষ একটি অঞ্চল। ক্যাসিনো আর জুয়ার ইন্ডাস্ট্রির জন্য জায়গাটির আলাদা নাম আছে। আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৪ হাজার ১০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৩২ হাজার ২০৫ কোটি টাকা।
তালিকায় ১১ থেকে ২০তম স্থানে আছে যথাক্রমে চীন, ভারত, তুরস্ক, হংকং, কানাডা, মেক্সিকো, অস্ট্রিয়া, আরব আমিরাত, দক্ষিণ কোরিয়া ও পর্তুগাল।

বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন যাচ্ছে তা বুঝতে যে বিষয়গুলো সাহায্য করে তার অন্যতম হলো পর্যটন। করোনা মহামারির কারণে সবচেয়ে বিপর্যস্ত খাতগুলোর একটি ছিল এটি। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের হিসেবে দেখা যায় ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ কমে যায় শতকরা ৭২ শতাংশ। মহামারির প্রভাব এতোটাই ভয়াবহ যে ২০২২ সালের শেষ দিকে এসেও পর্যটন শিল্প আগের অবস্থার কেবল শতকরা ৬৫ শতাংশ পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
মানুষ ঘুরতে পছন্দ করে, তাই পর্যটনের নানা বিষয় নিয়ে বিশেষ একটি আগ্রহ আছে তাঁদের। বিশেষ করে পর্যটনে পৃথিবীর কোন দেশগুলো এগিয়ে আছে তা জানতে আগ্রহী অনেকেই। স্বাভাবিকভাবেই আপনি জানতে চাইতে পারেন, কোন দেশগুলি পর্যটকদের কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় আর ইউরোপ আর এশিয়া কোন দেশগুলোতে বেশি পর্যটক যান। ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের ২০২০ সালের ডিসেম্বরের এক রিপোর্টে (সাধারণের জন্য প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদন) দেখা যায় ২০১৯ সালে ইউরোপ এমনকি গোটা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পর্যটক গিয়েছেন ফ্রান্সে। এরপর তালিকায় আছে স্পেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইতালি, তুরস্ক, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য।
তবে ইয়াহু ফাইন্যান্স তাদের পর্যটন র্যাঙ্কিং করার সময় কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটাকে গুরুত্ব দিয়েছে। অর্থাৎ বিদেশি পর্যটকদের থেকে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে কোন দেশ কেমন আয় করেছে সেটার ভিত্তিতে করা এই খাতের সেরা ২০টি দেশের একটি তালিকা করা হয়েছে। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম ব্যারোমিটারকে এ ক্ষেত্রে কাজে লাগানো হয়েছে। সেখানে ২০১৯ সালে কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটা তুলে ধরা হয়েছে। এটা গুরুত্বপূর্ণ এ জন্য যে এখনো আগের অবস্থায় ফিরে যেতে যুদ্ধ করা পর্যটন শিল্পের ওটাই ছিল অর্থনৈতিকভাবে ভালো যাওয়া শেষ বছর। এখানে দেশগুলোর পাশাপাশি বিশেষ অঞ্চলগুলোকেও বিবেচনায় আনা হয়েছে।
১. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
চীন কিংবা জাপানের মতো এত আগে জন্ম না হলেও তালিকায় এক নম্বর স্থানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ২১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার বা ২৩ লাখ ১০ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা। ব্রিটিশদের থেকে স্বাধীনতা পেতে দীর্ঘ যুদ্ধ করতে হয়েছে দেশটিকে। তাই ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অনেক পর্যটন স্থান আছে দেশটিতে। বৈচিত্র্যময় ভূ–প্রকৃতির অনেকগুলো জাতীয় উদ্যানও আছে এখানে। পাশাপাশি অসংখ্য মানুষ দেশটিকে ভিড় জমান বিনোদন, ব্যবসা ও চিকিৎসার কারণে।
২. স্পেন
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৭ হাজার ৯৭০ কোটি ডলার বা ৮ লাখ ৫৯ হাজার ২০ কোটি টাকা। মূলত ইউরোপের বিভিন্ন দেশের পর্যটক বেশি পায় দেশটি। চমৎকার সব সৈকত, বৈচিত্র্যময় উৎসব, রাতের জীবন এবং জাদুঘরের জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৩. ফ্রান্স
বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৬ হাজার ৩৮০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৬৪৮ টাকা। বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রে এখানকার জাদুঘরগুলোয় ডাকাতির ঘটনা চিত্রায়িত হয় নিয়মিতই। শুধু ফ্রান্সের বিখ্যাত জাদুঘরগুলো দেখতেই প্রচুর পর্যটক ভিড় জমান দেশটিতে। বিশ্বের শিল্পপ্রেমীদের খুব পছন্দের জায়গা ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস। বিদ্রোহীদের কারণে ক্ষমতাচ্যুত রাজাদের স্মৃতি বহন করে এমন অনেক স্থাপত্যকর্মের দেখা পাবেন এখানে। এর পাশাপাশি নানা প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনার জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৪. থাইল্যান্ড
এশিয়ার এই দেশটি অর্থনীতি অনেকটাই নির্ভরশীল পর্যটনের ওপর। বিদেশি পর্যটকদের থেকে তাদের আয় ৬ হাজার ৫০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৫২ হাজার ৮০ কোটি টাকা। সাগর সৈকতসহ আশ্চর্য সুন্দর সব জায়গার জন্য দেশটি নাম কামিয়েছে। গালফ অব থাইল্যান্ড বিখ্যাত এর পরিষ্কার জলের জন্য। বিশ্বের পর্যটক আকৃষ্ট করে এমন শহরগুলোর অন্যতম থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। শহরটি নাইট লাইফ বা রাতের জীবনের জন্য মশহুর। চিকিৎসা পর্যটনের জন্যও আলাদা নাম আছে দেশটির। অনেকেই দেশটিতে জান সৌন্দর্যবর্ধক বিভিন্ন অস্ত্রোপচারের জন্য।
৫. যুক্তরাজ্য
যুক্তরাজ্যের ইতিহাস অনেক সমৃদ্ধ। রাজাদের এলাকা হিসেবেও এটি পরিচিত। কাজেই এখানে পর্যটকদের আকৃষ্ট করে এমন সব ঐতিহাসিক জায়গা ও ইমারতের অভাব নেই। বিদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের আয় ৫ হাজার ২৭০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। লন্ডনসহ বিখ্যাত ব্রিটিশ শহরগুলো রাতের জীবনের জন্য বিখ্যাত। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর কিছু পশু চারণভূমির দেখা পাবেন স্কটল্যান্ডে।
৬. ইতালি
বিদেশিদের থেকে পর্যটন খাতে দেশটির আয় ৪ হাজার ৯৬০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৩৪ হাজার ৫৯৮ কোটি টাকা। সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দ্রষ্টব্য স্থান বা স্থাপনার জন্য দেশটি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পাশাপাশি এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও মনোমুগ্ধকর।
৭. জাপান
আন্তর্জাতিক পর্যটনে দেশটির আয় ৪ হাজার ৬১০ ডলার বা ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৮৭৪ টাকা। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী জাপানে আছে প্রাচীন সব মন্দিরসহ ঐতিহাসিক নানা স্থাপনা। সাগর, বৈচিত্র্যময় সব দ্বীপ আর পর্বত একে পর্যটকদের প্রিয় গন্তব্যে পরিণত করেছে।
৮. অস্ট্রেলিয়া
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের মাধ্যমে দেশটির আয় ৪ হাজার ৫৭০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৯২ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা। দেখার মতো অনেক কিছুই আছে দেশটিকে। পৃথিবীর বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীর গ্রেট ব্যারিয়ার রিফের জন্য পর্যটকদের অন্যরকম এক দুর্বলতা আছে অস্ট্রেলিয়ার প্রতি। চমৎকার সব সাগর সৈকত, আদিবাসীদের সংস্কৃতি আর জঙ্গলের জন্যও দেশটির নাম আছে।
৯. জার্মানি
বিয়ার ফেস্টিভ্যাল আর শীতের বিভিন্ন বাজারের জন্য দেশটি মশহূর। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী দেশটি ঐতিহাসিক স্থাপনা ও দৃষ্টিনন্দন সব প্রাকৃতিক জায়গার জন্যও বিখ্যাত। এখানকার বিভিন্ন এলাকার পুরোনো দুর্গগুলো আকৃষ্ট করে পর্যটকদের। আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে তাদের আয় ৪ হাজার ১৬০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৪৮ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা।
১০. ম্যাকাউ
ম্যাকাউ চীনের অধীনে বিশেষ একটি অঞ্চল। ক্যাসিনো আর জুয়ার ইন্ডাস্ট্রির জন্য জায়গাটির আলাদা নাম আছে। আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৪ হাজার ১০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৩২ হাজার ২০৫ কোটি টাকা।
তালিকায় ১১ থেকে ২০তম স্থানে আছে যথাক্রমে চীন, ভারত, তুরস্ক, হংকং, কানাডা, মেক্সিকো, অস্ট্রিয়া, আরব আমিরাত, দক্ষিণ কোরিয়া ও পর্তুগাল।

বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন যাচ্ছে তা বুঝতে যে বিষয়গুলো সাহায্য করে তার অন্যতম হলো পর্যটন। করোনা মহামারির কারণে সবচেয়ে বিপর্যস্ত খাতগুলোর একটি ছিল এটি। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের হিসেবে দেখা যায় ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ কমে যায় শতকরা ৭২ শতাংশ। মহামারির প্রভাব এতোটাই ভয়াবহ যে ২০২২ সালের শেষ দিকে এসেও পর্যটন শিল্প আগের অবস্থার কেবল শতকরা ৬৫ শতাংশ পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
মানুষ ঘুরতে পছন্দ করে, তাই পর্যটনের নানা বিষয় নিয়ে বিশেষ একটি আগ্রহ আছে তাঁদের। বিশেষ করে পর্যটনে পৃথিবীর কোন দেশগুলো এগিয়ে আছে তা জানতে আগ্রহী অনেকেই। স্বাভাবিকভাবেই আপনি জানতে চাইতে পারেন, কোন দেশগুলি পর্যটকদের কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় আর ইউরোপ আর এশিয়া কোন দেশগুলোতে বেশি পর্যটক যান। ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের ২০২০ সালের ডিসেম্বরের এক রিপোর্টে (সাধারণের জন্য প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদন) দেখা যায় ২০১৯ সালে ইউরোপ এমনকি গোটা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পর্যটক গিয়েছেন ফ্রান্সে। এরপর তালিকায় আছে স্পেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইতালি, তুরস্ক, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য।
তবে ইয়াহু ফাইন্যান্স তাদের পর্যটন র্যাঙ্কিং করার সময় কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটাকে গুরুত্ব দিয়েছে। অর্থাৎ বিদেশি পর্যটকদের থেকে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে কোন দেশ কেমন আয় করেছে সেটার ভিত্তিতে করা এই খাতের সেরা ২০টি দেশের একটি তালিকা করা হয়েছে। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম ব্যারোমিটারকে এ ক্ষেত্রে কাজে লাগানো হয়েছে। সেখানে ২০১৯ সালে কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটা তুলে ধরা হয়েছে। এটা গুরুত্বপূর্ণ এ জন্য যে এখনো আগের অবস্থায় ফিরে যেতে যুদ্ধ করা পর্যটন শিল্পের ওটাই ছিল অর্থনৈতিকভাবে ভালো যাওয়া শেষ বছর। এখানে দেশগুলোর পাশাপাশি বিশেষ অঞ্চলগুলোকেও বিবেচনায় আনা হয়েছে।
১. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
চীন কিংবা জাপানের মতো এত আগে জন্ম না হলেও তালিকায় এক নম্বর স্থানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ২১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার বা ২৩ লাখ ১০ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা। ব্রিটিশদের থেকে স্বাধীনতা পেতে দীর্ঘ যুদ্ধ করতে হয়েছে দেশটিকে। তাই ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অনেক পর্যটন স্থান আছে দেশটিতে। বৈচিত্র্যময় ভূ–প্রকৃতির অনেকগুলো জাতীয় উদ্যানও আছে এখানে। পাশাপাশি অসংখ্য মানুষ দেশটিকে ভিড় জমান বিনোদন, ব্যবসা ও চিকিৎসার কারণে।
২. স্পেন
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৭ হাজার ৯৭০ কোটি ডলার বা ৮ লাখ ৫৯ হাজার ২০ কোটি টাকা। মূলত ইউরোপের বিভিন্ন দেশের পর্যটক বেশি পায় দেশটি। চমৎকার সব সৈকত, বৈচিত্র্যময় উৎসব, রাতের জীবন এবং জাদুঘরের জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৩. ফ্রান্স
বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৬ হাজার ৩৮০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৬৪৮ টাকা। বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রে এখানকার জাদুঘরগুলোয় ডাকাতির ঘটনা চিত্রায়িত হয় নিয়মিতই। শুধু ফ্রান্সের বিখ্যাত জাদুঘরগুলো দেখতেই প্রচুর পর্যটক ভিড় জমান দেশটিতে। বিশ্বের শিল্পপ্রেমীদের খুব পছন্দের জায়গা ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস। বিদ্রোহীদের কারণে ক্ষমতাচ্যুত রাজাদের স্মৃতি বহন করে এমন অনেক স্থাপত্যকর্মের দেখা পাবেন এখানে। এর পাশাপাশি নানা প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনার জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৪. থাইল্যান্ড
এশিয়ার এই দেশটি অর্থনীতি অনেকটাই নির্ভরশীল পর্যটনের ওপর। বিদেশি পর্যটকদের থেকে তাদের আয় ৬ হাজার ৫০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৫২ হাজার ৮০ কোটি টাকা। সাগর সৈকতসহ আশ্চর্য সুন্দর সব জায়গার জন্য দেশটি নাম কামিয়েছে। গালফ অব থাইল্যান্ড বিখ্যাত এর পরিষ্কার জলের জন্য। বিশ্বের পর্যটক আকৃষ্ট করে এমন শহরগুলোর অন্যতম থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। শহরটি নাইট লাইফ বা রাতের জীবনের জন্য মশহুর। চিকিৎসা পর্যটনের জন্যও আলাদা নাম আছে দেশটির। অনেকেই দেশটিতে জান সৌন্দর্যবর্ধক বিভিন্ন অস্ত্রোপচারের জন্য।
৫. যুক্তরাজ্য
যুক্তরাজ্যের ইতিহাস অনেক সমৃদ্ধ। রাজাদের এলাকা হিসেবেও এটি পরিচিত। কাজেই এখানে পর্যটকদের আকৃষ্ট করে এমন সব ঐতিহাসিক জায়গা ও ইমারতের অভাব নেই। বিদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের আয় ৫ হাজার ২৭০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। লন্ডনসহ বিখ্যাত ব্রিটিশ শহরগুলো রাতের জীবনের জন্য বিখ্যাত। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর কিছু পশু চারণভূমির দেখা পাবেন স্কটল্যান্ডে।
৬. ইতালি
বিদেশিদের থেকে পর্যটন খাতে দেশটির আয় ৪ হাজার ৯৬০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৩৪ হাজার ৫৯৮ কোটি টাকা। সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দ্রষ্টব্য স্থান বা স্থাপনার জন্য দেশটি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পাশাপাশি এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও মনোমুগ্ধকর।
৭. জাপান
আন্তর্জাতিক পর্যটনে দেশটির আয় ৪ হাজার ৬১০ ডলার বা ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৮৭৪ টাকা। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী জাপানে আছে প্রাচীন সব মন্দিরসহ ঐতিহাসিক নানা স্থাপনা। সাগর, বৈচিত্র্যময় সব দ্বীপ আর পর্বত একে পর্যটকদের প্রিয় গন্তব্যে পরিণত করেছে।
৮. অস্ট্রেলিয়া
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের মাধ্যমে দেশটির আয় ৪ হাজার ৫৭০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৯২ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা। দেখার মতো অনেক কিছুই আছে দেশটিকে। পৃথিবীর বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীর গ্রেট ব্যারিয়ার রিফের জন্য পর্যটকদের অন্যরকম এক দুর্বলতা আছে অস্ট্রেলিয়ার প্রতি। চমৎকার সব সাগর সৈকত, আদিবাসীদের সংস্কৃতি আর জঙ্গলের জন্যও দেশটির নাম আছে।
৯. জার্মানি
বিয়ার ফেস্টিভ্যাল আর শীতের বিভিন্ন বাজারের জন্য দেশটি মশহূর। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী দেশটি ঐতিহাসিক স্থাপনা ও দৃষ্টিনন্দন সব প্রাকৃতিক জায়গার জন্যও বিখ্যাত। এখানকার বিভিন্ন এলাকার পুরোনো দুর্গগুলো আকৃষ্ট করে পর্যটকদের। আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে তাদের আয় ৪ হাজার ১৬০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৪৮ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা।
১০. ম্যাকাউ
ম্যাকাউ চীনের অধীনে বিশেষ একটি অঞ্চল। ক্যাসিনো আর জুয়ার ইন্ডাস্ট্রির জন্য জায়গাটির আলাদা নাম আছে। আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৪ হাজার ১০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৩২ হাজার ২০৫ কোটি টাকা।
তালিকায় ১১ থেকে ২০তম স্থানে আছে যথাক্রমে চীন, ভারত, তুরস্ক, হংকং, কানাডা, মেক্সিকো, অস্ট্রিয়া, আরব আমিরাত, দক্ষিণ কোরিয়া ও পর্তুগাল।

বিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন যাচ্ছে তা বুঝতে যে বিষয়গুলো সাহায্য করে তার অন্যতম হলো পর্যটন। করোনা মহামারির কারণে সবচেয়ে বিপর্যস্ত খাতগুলোর একটি ছিল এটি। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের হিসেবে দেখা যায় ২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ভ্রমণ কমে যায় শতকরা ৭২ শতাংশ। মহামারির প্রভাব এতোটাই ভয়াবহ যে ২০২২ সালের শেষ দিকে এসেও পর্যটন শিল্প আগের অবস্থার কেবল শতকরা ৬৫ শতাংশ পুনরুদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে।
মানুষ ঘুরতে পছন্দ করে, তাই পর্যটনের নানা বিষয় নিয়ে বিশেষ একটি আগ্রহ আছে তাঁদের। বিশেষ করে পর্যটনে পৃথিবীর কোন দেশগুলো এগিয়ে আছে তা জানতে আগ্রহী অনেকেই। স্বাভাবিকভাবেই আপনি জানতে চাইতে পারেন, কোন দেশগুলি পর্যটকদের কাছে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় আর ইউরোপ আর এশিয়া কোন দেশগুলোতে বেশি পর্যটক যান। ওয়ার্ল্ড টুরিজম অর্গানাইজেশনের ২০২০ সালের ডিসেম্বরের এক রিপোর্টে (সাধারণের জন্য প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদন) দেখা যায় ২০১৯ সালে ইউরোপ এমনকি গোটা পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পর্যটক গিয়েছেন ফ্রান্সে। এরপর তালিকায় আছে স্পেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইতালি, তুরস্ক, মেক্সিকো, থাইল্যান্ড, জার্মানি ও যুক্তরাজ্য।
তবে ইয়াহু ফাইন্যান্স তাদের পর্যটন র্যাঙ্কিং করার সময় কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটাকে গুরুত্ব দিয়েছে। অর্থাৎ বিদেশি পর্যটকদের থেকে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে কোন দেশ কেমন আয় করেছে সেটার ভিত্তিতে করা এই খাতের সেরা ২০টি দেশের একটি তালিকা করা হয়েছে। জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড টুরিজম ব্যারোমিটারকে এ ক্ষেত্রে কাজে লাগানো হয়েছে। সেখানে ২০১৯ সালে কোন দেশ বিদেশি পর্যটকদের থেকে কেমন আয় করেছে সেটা তুলে ধরা হয়েছে। এটা গুরুত্বপূর্ণ এ জন্য যে এখনো আগের অবস্থায় ফিরে যেতে যুদ্ধ করা পর্যটন শিল্পের ওটাই ছিল অর্থনৈতিকভাবে ভালো যাওয়া শেষ বছর। এখানে দেশগুলোর পাশাপাশি বিশেষ অঞ্চলগুলোকেও বিবেচনায় আনা হয়েছে।
১. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
চীন কিংবা জাপানের মতো এত আগে জন্ম না হলেও তালিকায় এক নম্বর স্থানটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের। বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ২১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার বা ২৩ লাখ ১০ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা। ব্রিটিশদের থেকে স্বাধীনতা পেতে দীর্ঘ যুদ্ধ করতে হয়েছে দেশটিকে। তাই ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অনেক পর্যটন স্থান আছে দেশটিতে। বৈচিত্র্যময় ভূ–প্রকৃতির অনেকগুলো জাতীয় উদ্যানও আছে এখানে। পাশাপাশি অসংখ্য মানুষ দেশটিকে ভিড় জমান বিনোদন, ব্যবসা ও চিকিৎসার কারণে।
২. স্পেন
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৭ হাজার ৯৭০ কোটি ডলার বা ৮ লাখ ৫৯ হাজার ২০ কোটি টাকা। মূলত ইউরোপের বিভিন্ন দেশের পর্যটক বেশি পায় দেশটি। চমৎকার সব সৈকত, বৈচিত্র্যময় উৎসব, রাতের জীবন এবং জাদুঘরের জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৩. ফ্রান্স
বিদেশি পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৬ হাজার ৩৮০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৬৪৮ টাকা। বিখ্যাত সব চলচ্চিত্রে এখানকার জাদুঘরগুলোয় ডাকাতির ঘটনা চিত্রায়িত হয় নিয়মিতই। শুধু ফ্রান্সের বিখ্যাত জাদুঘরগুলো দেখতেই প্রচুর পর্যটক ভিড় জমান দেশটিতে। বিশ্বের শিল্পপ্রেমীদের খুব পছন্দের জায়গা ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস। বিদ্রোহীদের কারণে ক্ষমতাচ্যুত রাজাদের স্মৃতি বহন করে এমন অনেক স্থাপত্যকর্মের দেখা পাবেন এখানে। এর পাশাপাশি নানা প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনার জন্য বিখ্যাত দেশটি।
৪. থাইল্যান্ড
এশিয়ার এই দেশটি অর্থনীতি অনেকটাই নির্ভরশীল পর্যটনের ওপর। বিদেশি পর্যটকদের থেকে তাদের আয় ৬ হাজার ৫০ কোটি ডলার বা ৬ লাখ ৫২ হাজার ৮০ কোটি টাকা। সাগর সৈকতসহ আশ্চর্য সুন্দর সব জায়গার জন্য দেশটি নাম কামিয়েছে। গালফ অব থাইল্যান্ড বিখ্যাত এর পরিষ্কার জলের জন্য। বিশ্বের পর্যটক আকৃষ্ট করে এমন শহরগুলোর অন্যতম থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক। শহরটি নাইট লাইফ বা রাতের জীবনের জন্য মশহুর। চিকিৎসা পর্যটনের জন্যও আলাদা নাম আছে দেশটির। অনেকেই দেশটিতে জান সৌন্দর্যবর্ধক বিভিন্ন অস্ত্রোপচারের জন্য।
৫. যুক্তরাজ্য
যুক্তরাজ্যের ইতিহাস অনেক সমৃদ্ধ। রাজাদের এলাকা হিসেবেও এটি পরিচিত। কাজেই এখানে পর্যটকদের আকৃষ্ট করে এমন সব ঐতিহাসিক জায়গা ও ইমারতের অভাব নেই। বিদেশি পর্যটকদের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের আয় ৫ হাজার ২৭০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। লন্ডনসহ বিখ্যাত ব্রিটিশ শহরগুলো রাতের জীবনের জন্য বিখ্যাত। পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর কিছু পশু চারণভূমির দেখা পাবেন স্কটল্যান্ডে।
৬. ইতালি
বিদেশিদের থেকে পর্যটন খাতে দেশটির আয় ৪ হাজার ৯৬০ কোটি ডলার বা ৫ লাখ ৩৪ হাজার ৫৯৮ কোটি টাকা। সাংস্কৃতিক বিভিন্ন দ্রষ্টব্য স্থান বা স্থাপনার জন্য দেশটি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পাশাপাশি এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও মনোমুগ্ধকর।
৭. জাপান
আন্তর্জাতিক পর্যটনে দেশটির আয় ৪ হাজার ৬১০ ডলার বা ৪ লাখ ৯৬ হাজার ৮৭৪ টাকা। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী জাপানে আছে প্রাচীন সব মন্দিরসহ ঐতিহাসিক নানা স্থাপনা। সাগর, বৈচিত্র্যময় সব দ্বীপ আর পর্বত একে পর্যটকদের প্রিয় গন্তব্যে পরিণত করেছে।
৮. অস্ট্রেলিয়া
আন্তর্জাতিক পর্যটকদের মাধ্যমে দেশটির আয় ৪ হাজার ৫৭০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৯২ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা। দেখার মতো অনেক কিছুই আছে দেশটিকে। পৃথিবীর বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীর গ্রেট ব্যারিয়ার রিফের জন্য পর্যটকদের অন্যরকম এক দুর্বলতা আছে অস্ট্রেলিয়ার প্রতি। চমৎকার সব সাগর সৈকত, আদিবাসীদের সংস্কৃতি আর জঙ্গলের জন্যও দেশটির নাম আছে।
৯. জার্মানি
বিয়ার ফেস্টিভ্যাল আর শীতের বিভিন্ন বাজারের জন্য দেশটি মশহূর। সমৃদ্ধ ইতিহাসের অধিকারী দেশটি ঐতিহাসিক স্থাপনা ও দৃষ্টিনন্দন সব প্রাকৃতিক জায়গার জন্যও বিখ্যাত। এখানকার বিভিন্ন এলাকার পুরোনো দুর্গগুলো আকৃষ্ট করে পর্যটকদের। আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে তাদের আয় ৪ হাজার ১৬০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৪৮ হাজার ৩৭২ কোটি টাকা।
১০. ম্যাকাউ
ম্যাকাউ চীনের অধীনে বিশেষ একটি অঞ্চল। ক্যাসিনো আর জুয়ার ইন্ডাস্ট্রির জন্য জায়গাটির আলাদা নাম আছে। আন্তর্জাতিক পর্যটকদের থেকে দেশটির আয় ৪ হাজার ১০ কোটি ডলার বা ৪ লাখ ৩২ হাজার ২০৫ কোটি টাকা।
তালিকায় ১১ থেকে ২০তম স্থানে আছে যথাক্রমে চীন, ভারত, তুরস্ক, হংকং, কানাডা, মেক্সিকো, অস্ট্রিয়া, আরব আমিরাত, দক্ষিণ কোরিয়া ও পর্তুগাল।

মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
২ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
৩ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৫ ঘণ্টা আগে
পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন।
৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

বিশ্বসুন্দরীর আন্তর্জাতিক আসরগুলোতে যেতে হলে অনেক স্থানীয় প্রতিযোগিতায় পরীক্ষা দিয়ে তবেই মেলে ছাড়পত্র। আর তা-ও যে সবার জোটে না, সেটা বলাই বাহুল্য। ভারতের তেমনি একটি প্রতিযোগিতা হলো মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া। এটি গ্লামানন্দ গ্রুপ সংস্থার অধীনে একটি সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা। এর শুরু হয় ২০২৪ সালে। এ সংস্থাটি এখন মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধি নির্বাচন করে। গত বছরের বিজয়ী ছিলেন গুজরাটের ১৯ বছর বয়সী রিয়া সিংহ। এ বছরের বিজয়ী হলেন রাজস্থানের ২২ বছর বয়সী মণিকা বিশ্বকর্মা।
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি। ত্বক ভালো রাখতে তিনি আধুনিক প্রসাধনী যেমন ব্যবহার করেন, তেমনি প্রাচীন ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোও ব্যবহার করতে ভোলেন না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের সঙ্গে একটি কথোপকথনে এই বিশ্বসুন্দরী তাঁর দৈনন্দিন সৌন্দর্য, রীতিনীতি ও উজ্জ্বল ত্বকের গোপন রহস্য প্রকাশ করেছেন।
কী রয়েছে মণিকার রূপ রুটিনে? জেনে নেওয়া যাক:

রেটিনল ও ময়েশ্চারাইজার
মণিকা জানান, তিনি তাঁর ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্য রেটিনল ও হাইড্রেটিং ময়েশ্চারাইজারের ওপর নির্ভর করেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে, মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করার পর রেটিনল সেরাম ব্যবহার করেন। এর পরপরই ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। এতে তাঁর ত্বক রাতারাতি ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ফেলতে পারে এবং পুনরুজ্জীবিত হয়। তবে মণিকা জানিয়েছেন, তিনি ত্বকের উপরিভাগের যত্ন নিয়েই থেমে থাকেন না। গভীর থেকে ত্বকের দেখভালের জন্য প্রতিদিন তাঁর খাদ্যতালিকায় থাকে শসা, বিটরুট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান দিয়ে তৈরি তাজা রস।
মায়ের দেওয়া টোটকায় বিশ্বাস রাখেন
ত্বকের যত্নে বাজারে ব্র্যান্ডেড পণ্যের জোগান থাকা সত্ত্বেও, মণিকা এখনো প্রাকৃতিক ডিআইওয়াই প্যাকগুলোয় বিশ্বাস করেন। তিনি প্রায়ই বেসন ও হলুদের প্যাক ব্যবহার করেন বলে জানান। তাঁর ভাষ্য, এটি তাঁর মায়ের দেওয়া গোপন টিপস। এই প্রাচীন ভারতীয় সৌন্দর্য টিপস তাঁর ত্বক সতেজ, উজ্জ্বল ও দাগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। মণিকা মনে করেন, প্রাকৃতিক ত্বকের যত্ন কেবলই বাহ্যিক সৌন্দর্যের বিষয় নয়, এটি নিজের শিকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার বিষয়ও।
ত্বক পরিষ্কার করতে নারকেল তেল ব্যবহার করেন
মেকআপ অপসারণের জন্য নামীদামি মেকআপ রিমুভারের পরিবর্তে মণিকা খাঁটি নারকেল তেল ব্যবহারের পক্ষপাতী। তিনি তাঁর মেকআপ ভালোভাবে গলে যাওয়ার জন্য খাঁটি নারকেল তেলের প্রলেপ দেন। তেল দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার পর তিনি হালকা ক্লিনজার ব্যবহার করেন এবং তাঁর পছন্দের ময়েশ্চারাইজার দিয়ে রূপ রুটিন শেষ করেন। এই রুটিন নিয়মমাফিক মেনে চলার কারণে তাঁর ত্বক নরম, পানিপূর্ণ ও ক্ষয়ক্ষতিমুক্ত থাকে বলে জানান তিনি।
সবচেয়ে সহজ কিন্তু শক্তিশালী রহস্য হাইড্রেশন
ত্বক সুন্দর রাখার সহজ মন্ত্রগুলোর মধ্যে একটি হলো ত্বকে পানির ভারসাম্য ঠিক রাখা। মণিকা সারা দিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন বলে জানান। তাঁর মতে, হাইড্রেশন শরীর ডিটক্সিফাই করে ও ত্বকে এমন একটি প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা যোগ করে, যা কোনো মেকআপ দিতে পারে না।
মণিকা বিশ্বকর্মার মতে, ত্বকের যত্ন মানেই কোনো জটিল সৌন্দর্যচর্চা নয়। দেশীয় উপকরণে তৈরি প্যাক ব্যবহার, অভ্যন্তরীণ যত্ন ও নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনের সংমিশ্রণেই পাওয়া যায় জেল্লাদার ত্বক। বাজারে অনেক ধরনের নতুন পণ্য আসে এবং ভবিষ্যতেও আসবে। কিন্তু সেগুলোর ওপরই পুরোপুরি ভরসা করা ঠিক নয়। নিজের শিকড় থেকে পাওয়া ঘরোয়া টোটকাও অনেক সময় সেরা ফলাফল দেয়। আর এখানে বিশ্বাস রাখলেই অনেকটা কাজ এগিয়ে যায় বলে মনে করেন মণিকা বিশ্বকর্মা।
সূত্র: জি নিউজ
ছবি: ইনস্টাগ্রাম

বিশ্বসুন্দরীর আন্তর্জাতিক আসরগুলোতে যেতে হলে অনেক স্থানীয় প্রতিযোগিতায় পরীক্ষা দিয়ে তবেই মেলে ছাড়পত্র। আর তা-ও যে সবার জোটে না, সেটা বলাই বাহুল্য। ভারতের তেমনি একটি প্রতিযোগিতা হলো মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া। এটি গ্লামানন্দ গ্রুপ সংস্থার অধীনে একটি সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা। এর শুরু হয় ২০২৪ সালে। এ সংস্থাটি এখন মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধি নির্বাচন করে। গত বছরের বিজয়ী ছিলেন গুজরাটের ১৯ বছর বয়সী রিয়া সিংহ। এ বছরের বিজয়ী হলেন রাজস্থানের ২২ বছর বয়সী মণিকা বিশ্বকর্মা।
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি। ত্বক ভালো রাখতে তিনি আধুনিক প্রসাধনী যেমন ব্যবহার করেন, তেমনি প্রাচীন ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোও ব্যবহার করতে ভোলেন না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের সঙ্গে একটি কথোপকথনে এই বিশ্বসুন্দরী তাঁর দৈনন্দিন সৌন্দর্য, রীতিনীতি ও উজ্জ্বল ত্বকের গোপন রহস্য প্রকাশ করেছেন।
কী রয়েছে মণিকার রূপ রুটিনে? জেনে নেওয়া যাক:

রেটিনল ও ময়েশ্চারাইজার
মণিকা জানান, তিনি তাঁর ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্য রেটিনল ও হাইড্রেটিং ময়েশ্চারাইজারের ওপর নির্ভর করেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে, মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করার পর রেটিনল সেরাম ব্যবহার করেন। এর পরপরই ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। এতে তাঁর ত্বক রাতারাতি ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ফেলতে পারে এবং পুনরুজ্জীবিত হয়। তবে মণিকা জানিয়েছেন, তিনি ত্বকের উপরিভাগের যত্ন নিয়েই থেমে থাকেন না। গভীর থেকে ত্বকের দেখভালের জন্য প্রতিদিন তাঁর খাদ্যতালিকায় থাকে শসা, বিটরুট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান দিয়ে তৈরি তাজা রস।
মায়ের দেওয়া টোটকায় বিশ্বাস রাখেন
ত্বকের যত্নে বাজারে ব্র্যান্ডেড পণ্যের জোগান থাকা সত্ত্বেও, মণিকা এখনো প্রাকৃতিক ডিআইওয়াই প্যাকগুলোয় বিশ্বাস করেন। তিনি প্রায়ই বেসন ও হলুদের প্যাক ব্যবহার করেন বলে জানান। তাঁর ভাষ্য, এটি তাঁর মায়ের দেওয়া গোপন টিপস। এই প্রাচীন ভারতীয় সৌন্দর্য টিপস তাঁর ত্বক সতেজ, উজ্জ্বল ও দাগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। মণিকা মনে করেন, প্রাকৃতিক ত্বকের যত্ন কেবলই বাহ্যিক সৌন্দর্যের বিষয় নয়, এটি নিজের শিকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার বিষয়ও।
ত্বক পরিষ্কার করতে নারকেল তেল ব্যবহার করেন
মেকআপ অপসারণের জন্য নামীদামি মেকআপ রিমুভারের পরিবর্তে মণিকা খাঁটি নারকেল তেল ব্যবহারের পক্ষপাতী। তিনি তাঁর মেকআপ ভালোভাবে গলে যাওয়ার জন্য খাঁটি নারকেল তেলের প্রলেপ দেন। তেল দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার পর তিনি হালকা ক্লিনজার ব্যবহার করেন এবং তাঁর পছন্দের ময়েশ্চারাইজার দিয়ে রূপ রুটিন শেষ করেন। এই রুটিন নিয়মমাফিক মেনে চলার কারণে তাঁর ত্বক নরম, পানিপূর্ণ ও ক্ষয়ক্ষতিমুক্ত থাকে বলে জানান তিনি।
সবচেয়ে সহজ কিন্তু শক্তিশালী রহস্য হাইড্রেশন
ত্বক সুন্দর রাখার সহজ মন্ত্রগুলোর মধ্যে একটি হলো ত্বকে পানির ভারসাম্য ঠিক রাখা। মণিকা সারা দিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন বলে জানান। তাঁর মতে, হাইড্রেশন শরীর ডিটক্সিফাই করে ও ত্বকে এমন একটি প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা যোগ করে, যা কোনো মেকআপ দিতে পারে না।
মণিকা বিশ্বকর্মার মতে, ত্বকের যত্ন মানেই কোনো জটিল সৌন্দর্যচর্চা নয়। দেশীয় উপকরণে তৈরি প্যাক ব্যবহার, অভ্যন্তরীণ যত্ন ও নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনের সংমিশ্রণেই পাওয়া যায় জেল্লাদার ত্বক। বাজারে অনেক ধরনের নতুন পণ্য আসে এবং ভবিষ্যতেও আসবে। কিন্তু সেগুলোর ওপরই পুরোপুরি ভরসা করা ঠিক নয়। নিজের শিকড় থেকে পাওয়া ঘরোয়া টোটকাও অনেক সময় সেরা ফলাফল দেয়। আর এখানে বিশ্বাস রাখলেই অনেকটা কাজ এগিয়ে যায় বলে মনে করেন মণিকা বিশ্বকর্মা।
সূত্র: জি নিউজ
ছবি: ইনস্টাগ্রাম

মানুষ ঘুরতে পছন্দ করে, তাই পর্যটনের নানা বিষয় নিয়ে বিশেষ একটি আগ্রহ আছে তাঁদের। বিশেষ করে পর্যটনে পৃথিবীর কোন দেশগুলো এগিয়ে আছে তা জানতে আগ্রহী অনেকেই। বিদেশি পর্যটকদের থেকে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে কোন দেশ কেমন আয় করেছে সেটার ভিত্তিতে করা এই খাতের সেরা ২০টি দেশের একটি তালিকা পাঠকদের সামনে তুল
২৬ জুন ২০২৩
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
৩ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৫ ঘণ্টা আগে
পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন।
৭ ঘণ্টা আগেডা. নূরজাহান বেগম

শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক ও চুলের সুরক্ষায় বাড়তি সতর্কতার জন্য কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে।
ত্বকের যত্ন
এই মৌসুমে শিশুর গোসলের ব্যাপারে সাবধান হতে হবে। তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের অনেকে এক দিন পরপর গোসল করানোর কথা বলেন। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে শিশুর জন্মের ৭২ ঘণ্টা পর থেকে প্রতিদিন কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করানো যাবে। তবে সময়ের আগে হয়ে যাওয়া এবং কম ওজনের শিশুদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গোসল করানো যাবে না।
তবে দীর্ঘ সময় ধরে নবজাতক ও শিশুকে গোসল করানো যাবে না। উভয়ের ক্ষেত্রে গোসলের সময় কমিয়ে দিতে হবে। গোসলের জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। শিশুর গোসলে সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে। গোসলের পরপরই ভালো করে শরীর মুছিয়ে অলিভ অয়েল কিংবা লোশন ব্যবহার করা যাবে।
শুষ্ক ত্বকে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে দু-তিনবার ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে। অলিভ অয়েল ও নারকেল তেল শিশুর ত্বকে সাধারণত সমস্যা করে না। তবে সরিষার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেকে নবজাতক বা শিশুদের নাকে ও কানে সরিষার তেল দিয়ে থাকেন, যেটা একদম উচিত নয়। এটি শিশুর ত্বকের জন্য ভালো নয়। সরিষার তেল ত্বকে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি, প্রদাহ এমনকি মাথার ত্বকে খুশকির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। নবজাতক ও শিশুদের জন্য উপযোগী প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। তবে ব্যবহারের পর যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে সেই প্রসাধনী বাদ দিতে হবে।

চুলের যত্ন
দূষণের কারণে বড়দের মতো শিশুদের চুল ধুলাবালুর জন্য ময়লা হয়ে যায়। ফলে প্রায়ই খুশকির সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই সপ্তাহে দু-তিন দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। গোসলের পর চুল ভালো করে শুকাতে হবে এবং নিয়মিত আঁচড়ে দিতে হবে। মাঝেমধ্যে শ্যাম্পু করার এক ঘণ্টা আগে মাথার ত্বক ও চুলে নারকেল তেল ম্যাসাজ করে দিতে পারেন। এতে শ্যাম্পু করার পর চুলগুলো ঝরঝরে থাকবে।
আরাম পরিধেয়
এ সময় শিশুকে সুতির পাতলা আরামদায়ক কাপড় পরাতে হবে। নবজাতক ও শিশুরা যেন ঘেমে না যায়, সে ব্যাপারে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। কারণ, শরীরে ঘাম জমলেই নানা ধরনের চর্মরোগ হবে। মাথার ত্বকও যেন ঘামে ভেজা না থাকে, সেদিকে নজর দেওয়া চাই। প্রয়োজনে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে শিশুর মাথা বারবার আলতো হাতে মুছে দিতে হবে।

শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক ও চুলের সুরক্ষায় বাড়তি সতর্কতার জন্য কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে।
ত্বকের যত্ন
এই মৌসুমে শিশুর গোসলের ব্যাপারে সাবধান হতে হবে। তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের অনেকে এক দিন পরপর গোসল করানোর কথা বলেন। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে শিশুর জন্মের ৭২ ঘণ্টা পর থেকে প্রতিদিন কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করানো যাবে। তবে সময়ের আগে হয়ে যাওয়া এবং কম ওজনের শিশুদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গোসল করানো যাবে না।
তবে দীর্ঘ সময় ধরে নবজাতক ও শিশুকে গোসল করানো যাবে না। উভয়ের ক্ষেত্রে গোসলের সময় কমিয়ে দিতে হবে। গোসলের জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। শিশুর গোসলে সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে। গোসলের পরপরই ভালো করে শরীর মুছিয়ে অলিভ অয়েল কিংবা লোশন ব্যবহার করা যাবে।
শুষ্ক ত্বকে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে দু-তিনবার ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে। অলিভ অয়েল ও নারকেল তেল শিশুর ত্বকে সাধারণত সমস্যা করে না। তবে সরিষার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেকে নবজাতক বা শিশুদের নাকে ও কানে সরিষার তেল দিয়ে থাকেন, যেটা একদম উচিত নয়। এটি শিশুর ত্বকের জন্য ভালো নয়। সরিষার তেল ত্বকে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি, প্রদাহ এমনকি মাথার ত্বকে খুশকির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। নবজাতক ও শিশুদের জন্য উপযোগী প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। তবে ব্যবহারের পর যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে সেই প্রসাধনী বাদ দিতে হবে।

চুলের যত্ন
দূষণের কারণে বড়দের মতো শিশুদের চুল ধুলাবালুর জন্য ময়লা হয়ে যায়। ফলে প্রায়ই খুশকির সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই সপ্তাহে দু-তিন দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। গোসলের পর চুল ভালো করে শুকাতে হবে এবং নিয়মিত আঁচড়ে দিতে হবে। মাঝেমধ্যে শ্যাম্পু করার এক ঘণ্টা আগে মাথার ত্বক ও চুলে নারকেল তেল ম্যাসাজ করে দিতে পারেন। এতে শ্যাম্পু করার পর চুলগুলো ঝরঝরে থাকবে।
আরাম পরিধেয়
এ সময় শিশুকে সুতির পাতলা আরামদায়ক কাপড় পরাতে হবে। নবজাতক ও শিশুরা যেন ঘেমে না যায়, সে ব্যাপারে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। কারণ, শরীরে ঘাম জমলেই নানা ধরনের চর্মরোগ হবে। মাথার ত্বকও যেন ঘামে ভেজা না থাকে, সেদিকে নজর দেওয়া চাই। প্রয়োজনে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে শিশুর মাথা বারবার আলতো হাতে মুছে দিতে হবে।

মানুষ ঘুরতে পছন্দ করে, তাই পর্যটনের নানা বিষয় নিয়ে বিশেষ একটি আগ্রহ আছে তাঁদের। বিশেষ করে পর্যটনে পৃথিবীর কোন দেশগুলো এগিয়ে আছে তা জানতে আগ্রহী অনেকেই। বিদেশি পর্যটকদের থেকে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে কোন দেশ কেমন আয় করেছে সেটার ভিত্তিতে করা এই খাতের সেরা ২০টি দেশের একটি তালিকা পাঠকদের সামনে তুল
২৬ জুন ২০২৩
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
২ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৫ ঘণ্টা আগে
পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন।
৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
ধুন্দল ৫০০ গ্রাম, আলু ২০০ গ্রাম, পোয়া মাছ ৬ পিস, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা এক চা-চামচ, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া এক চা-চামচ করে, কাঁচা মরিচ ফালি ৫টা, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, আস্ত জলপাই ২টা।
প্রণালি
আলু ও ধুন্দল খোঁসা ফেলে কেটে ধুয়ে রাখুন আলাদা করে। মাছ কেটে ধুয়ে লবণ মাখিয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি হালকা ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া, লবণ অল্প পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। আলু দিয়ে ৫ মিনিট কষিয়ে সামান্য পানি দিন। তারপর ধুন্দল দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। এবার কাঁচা পোয়া মাছ, কাঁচা মরিচ ফালি, জলপাই দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। সব সেদ্ধ হলে ধনেপাতাকুচি দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন লবণ দেখে। তৈরি হয়ে গেল জলপাই দিয়ে মাছের ঝোল।

বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
ধুন্দল ৫০০ গ্রাম, আলু ২০০ গ্রাম, পোয়া মাছ ৬ পিস, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা এক চা-চামচ, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া এক চা-চামচ করে, কাঁচা মরিচ ফালি ৫টা, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, আস্ত জলপাই ২টা।
প্রণালি
আলু ও ধুন্দল খোঁসা ফেলে কেটে ধুয়ে রাখুন আলাদা করে। মাছ কেটে ধুয়ে লবণ মাখিয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি হালকা ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া, লবণ অল্প পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। আলু দিয়ে ৫ মিনিট কষিয়ে সামান্য পানি দিন। তারপর ধুন্দল দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। এবার কাঁচা পোয়া মাছ, কাঁচা মরিচ ফালি, জলপাই দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। সব সেদ্ধ হলে ধনেপাতাকুচি দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন লবণ দেখে। তৈরি হয়ে গেল জলপাই দিয়ে মাছের ঝোল।

মানুষ ঘুরতে পছন্দ করে, তাই পর্যটনের নানা বিষয় নিয়ে বিশেষ একটি আগ্রহ আছে তাঁদের। বিশেষ করে পর্যটনে পৃথিবীর কোন দেশগুলো এগিয়ে আছে তা জানতে আগ্রহী অনেকেই। বিদেশি পর্যটকদের থেকে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে কোন দেশ কেমন আয় করেছে সেটার ভিত্তিতে করা এই খাতের সেরা ২০টি দেশের একটি তালিকা পাঠকদের সামনে তুল
২৬ জুন ২০২৩
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
২ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
৩ ঘণ্টা আগে
পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন।
৭ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন। এতে পিছিয়েও নেই ডিজনি ভক্তরা। তাঁরা খুঁজে পেয়েছেন একটি উপায়, যার মাধ্যমে একে অপরকে অর্থ সাশ্রয়ে সাহায্য করতে পারেন। ডিজনি ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকেরা এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় একত্র হচ্ছেন। যেখানে তাঁরা তাঁদের অবশিষ্ট বা অব্যবহৃত জিনিসপত্র ভাগ করে নিচ্ছেন। তাঁরা সেসব জিনিস আদান-প্রদান করছেন, যা ব্যবহারের পর ফেলে দেওয়া হতো।

ফেসবুক গ্রুপ
নির্দিষ্ট ডিজনির হোটেলগুলোর জন্য ফেসবুক গ্রুপ তৈরি হয়েছে। এই গ্রুপগুলোর ভেতরে ছুটি কাটাতে যাওয়া লোকেরা অন্যদের শুরুর দিকের ভ্রমণের জন্য খাবার, ডিসকাউন্টেড রিফিল পাওয়া পপকর্ন বাকেটও অফার করছেন। অবশ্য অনেকে এটিকে কোম্পানির ব্র্যান্ডিং অনুযায়ী ‘ডিজনি ম্যাজিক’ ছড়িয়ে দেওয়ার একটি পদ্ধতি হিসেবে দেখছেন। এর মাধ্যমে মিতব্যয়িতা ও দয়ার ওপর ভিত্তি করে একটি সম্প্রদায় তৈরি হচ্ছে। কেউ কেউ তাঁদের প্রি-পেইড অপশন ব্যবহার করে অন্যদের জন্য খাবারও কিনে দিচ্ছেন। একজন দর্শনার্থী পপ সেঞ্চুরি হোটেলে থাকার সময় তাঁর হোটেলের দরজায় মিকি মাউসের কান ও অন্যান্য স্যুভেনিয়ার ঝুলিয়ে রেখেছিলেন, যাতে অন্যরা সেগুলো নিতে পারেন। পরে তিনি বলেন, যেকোনো উপায়ে কাউকে টাকা বাঁচাতে সাহায্য করাটা দারুণ ব্যাপার। তিনি আরও জানান যে, থাকার শেষে যে জিনিসগুলো তিনি বাড়ি নিয়ে যেতে পারেননি, সেগুলোর একটি ব্যাগ তিনি রুমের বাইরে রেখে দেন এবং ফেসবুকে এ বিষয়ে অন্যদের জানানোর জন্য পোস্ট করেন। নিজের ডাইনিং প্ল্যানের কিছু খাবারও তিনি অন্য একটি পরিবারকে দুপুরের খাবার কিনে দিতে ব্যবহার করেছিলেন।
প্রয়োজনী জিনিস ভাগাভাগি
পারিবারিক ভ্রমণের জন্য পুশচেয়ার (স্ট্রলার) একটি অপরিহার্য জিনিস। ডিজনির ভক্তরা এগুলোও ভাগাভাগি করার উপায় খুঁজে পেয়েছেন। রোজি গার্সিয়া নামের এক মা একটি বড় পারিবারিক ভ্রমণের সময় এই সুবিধা নিয়েছিলেন। তাঁর ছয় বছরের ছেলের গোড়ালিতে আঘাত লাগলে তাঁরা অনলাইনে যোগাযোগ করে ছুটির জন্য একটি পুশচেয়ার ধার করতে সক্ষম হন। ফেবারিট গ্র্যাম্পি ট্রাভেলসের পরিচালক কার্স্টেন আন্দ্রেড ব্যাখ্যা করেন যে, কিছু গ্রুপ অতিথিদের মধ্যে জিনিসপত্র হস্তান্তরের ব্যবস্থা করার জন্য ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে। তিনি এটিকে ‘একধরনের গোপন ক্লাব, যার অংশ হতে আপনি অবশ্যই চাইবেন’ বলে মন্তব্য করেন এবং বলেন, এটি তখন ভাগ করে নেওয়া এবং ম্যাজিক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংস্কৃতিতে পরিণত হয়।

টিকিটের মূল্যবৃদ্ধি সত্ত্বেও উদ্যোগ
এই উদ্যোগগুলো এমন এক সময়ে আসছে, যখন ডিজনি সম্প্রতি আমেরিকার তাদের দুটি বড় থিম পার্কের টিকিটমূল্য বাড়িয়েছে। অরল্যান্ডোর ওয়াল্ট ডিজনি ওয়ার্ল্ড রিসোর্ট ও অ্যানাহেইমের ডিজনিল্যান্ড রিসোর্টের এক দিনের টিকিটের দাম বেড়েছে। পিক আওয়ারে একটি টিকিট এখন ১৯৯ ডলারের বেশি। ক্রিসমাস ও নতুন বছরের সময়ের জন্য অরল্যান্ডোর পার্কের টিকিট ২০৯ ডলার করা হয়েছে, যা বেড়েছে ৫ শতাংশ। একই সময়ে ডিজনিল্যান্ডের টিকিটের দাম ২২৪ ডলার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, যা ৮ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি নির্দেশ করে।
এই মূল্যবৃদ্ধি এমন এক সময়ে এল, যখন ডিজনি ১৯৯৮ সালে অ্যানিমেল কিংডম খোলার পর প্রথম নতুন পার্ক যুক্ত করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। এ বিষয়ে ডিজনির এক কর্মকর্তা জোর দিয়ে বলেন যে, কোম্পানি এখনো ‘জাদুকরি অভিজ্ঞতা তৈরি করার’ প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তাদের টিকিট, হোটেল ও ডাইনিং বিকল্পগুলো সব বাজেটের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই ফ্যান-টু-ফ্যান আদান-প্রদানগুলো প্রমাণ করে যে, খরচ যতই বাড়ুক না কেন, ডিজনির আসল জাদু হলো কমিউনিটি এবং একে অপরের প্রতি সহমর্মিতা।
সূত্র: ডেইলি মেইল

পার্কের টিকিট থেকে শুরু করে হোটেলে থাকা, খাবার ও উপহারের দোকানে কেনাকাটা—ডিজনি রিসোর্টে প্রতিটি ভ্রমণে খরচ বেড়েই চলেছে। পরিবারের সঙ্গে ডিজনির ছুটি কাটানো এখন এতটাই ব্যয়বহুল হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, ডিজনির ভক্তরা তাঁদের মজা বা অভিজ্ঞতাকে কোনোভাবে আপস না করে দু-এক টাকা সাশ্রয়ের জন্য সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন। এতে পিছিয়েও নেই ডিজনি ভক্তরা। তাঁরা খুঁজে পেয়েছেন একটি উপায়, যার মাধ্যমে একে অপরকে অর্থ সাশ্রয়ে সাহায্য করতে পারেন। ডিজনি ভ্রমণে যাওয়া পর্যটকেরা এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় একত্র হচ্ছেন। যেখানে তাঁরা তাঁদের অবশিষ্ট বা অব্যবহৃত জিনিসপত্র ভাগ করে নিচ্ছেন। তাঁরা সেসব জিনিস আদান-প্রদান করছেন, যা ব্যবহারের পর ফেলে দেওয়া হতো।

ফেসবুক গ্রুপ
নির্দিষ্ট ডিজনির হোটেলগুলোর জন্য ফেসবুক গ্রুপ তৈরি হয়েছে। এই গ্রুপগুলোর ভেতরে ছুটি কাটাতে যাওয়া লোকেরা অন্যদের শুরুর দিকের ভ্রমণের জন্য খাবার, ডিসকাউন্টেড রিফিল পাওয়া পপকর্ন বাকেটও অফার করছেন। অবশ্য অনেকে এটিকে কোম্পানির ব্র্যান্ডিং অনুযায়ী ‘ডিজনি ম্যাজিক’ ছড়িয়ে দেওয়ার একটি পদ্ধতি হিসেবে দেখছেন। এর মাধ্যমে মিতব্যয়িতা ও দয়ার ওপর ভিত্তি করে একটি সম্প্রদায় তৈরি হচ্ছে। কেউ কেউ তাঁদের প্রি-পেইড অপশন ব্যবহার করে অন্যদের জন্য খাবারও কিনে দিচ্ছেন। একজন দর্শনার্থী পপ সেঞ্চুরি হোটেলে থাকার সময় তাঁর হোটেলের দরজায় মিকি মাউসের কান ও অন্যান্য স্যুভেনিয়ার ঝুলিয়ে রেখেছিলেন, যাতে অন্যরা সেগুলো নিতে পারেন। পরে তিনি বলেন, যেকোনো উপায়ে কাউকে টাকা বাঁচাতে সাহায্য করাটা দারুণ ব্যাপার। তিনি আরও জানান যে, থাকার শেষে যে জিনিসগুলো তিনি বাড়ি নিয়ে যেতে পারেননি, সেগুলোর একটি ব্যাগ তিনি রুমের বাইরে রেখে দেন এবং ফেসবুকে এ বিষয়ে অন্যদের জানানোর জন্য পোস্ট করেন। নিজের ডাইনিং প্ল্যানের কিছু খাবারও তিনি অন্য একটি পরিবারকে দুপুরের খাবার কিনে দিতে ব্যবহার করেছিলেন।
প্রয়োজনী জিনিস ভাগাভাগি
পারিবারিক ভ্রমণের জন্য পুশচেয়ার (স্ট্রলার) একটি অপরিহার্য জিনিস। ডিজনির ভক্তরা এগুলোও ভাগাভাগি করার উপায় খুঁজে পেয়েছেন। রোজি গার্সিয়া নামের এক মা একটি বড় পারিবারিক ভ্রমণের সময় এই সুবিধা নিয়েছিলেন। তাঁর ছয় বছরের ছেলের গোড়ালিতে আঘাত লাগলে তাঁরা অনলাইনে যোগাযোগ করে ছুটির জন্য একটি পুশচেয়ার ধার করতে সক্ষম হন। ফেবারিট গ্র্যাম্পি ট্রাভেলসের পরিচালক কার্স্টেন আন্দ্রেড ব্যাখ্যা করেন যে, কিছু গ্রুপ অতিথিদের মধ্যে জিনিসপত্র হস্তান্তরের ব্যবস্থা করার জন্য ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে। তিনি এটিকে ‘একধরনের গোপন ক্লাব, যার অংশ হতে আপনি অবশ্যই চাইবেন’ বলে মন্তব্য করেন এবং বলেন, এটি তখন ভাগ করে নেওয়া এবং ম্যাজিক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সংস্কৃতিতে পরিণত হয়।

টিকিটের মূল্যবৃদ্ধি সত্ত্বেও উদ্যোগ
এই উদ্যোগগুলো এমন এক সময়ে আসছে, যখন ডিজনি সম্প্রতি আমেরিকার তাদের দুটি বড় থিম পার্কের টিকিটমূল্য বাড়িয়েছে। অরল্যান্ডোর ওয়াল্ট ডিজনি ওয়ার্ল্ড রিসোর্ট ও অ্যানাহেইমের ডিজনিল্যান্ড রিসোর্টের এক দিনের টিকিটের দাম বেড়েছে। পিক আওয়ারে একটি টিকিট এখন ১৯৯ ডলারের বেশি। ক্রিসমাস ও নতুন বছরের সময়ের জন্য অরল্যান্ডোর পার্কের টিকিট ২০৯ ডলার করা হয়েছে, যা বেড়েছে ৫ শতাংশ। একই সময়ে ডিজনিল্যান্ডের টিকিটের দাম ২২৪ ডলার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, যা ৮ দশমিক ৭ শতাংশ বৃদ্ধি নির্দেশ করে।
এই মূল্যবৃদ্ধি এমন এক সময়ে এল, যখন ডিজনি ১৯৯৮ সালে অ্যানিমেল কিংডম খোলার পর প্রথম নতুন পার্ক যুক্ত করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। এ বিষয়ে ডিজনির এক কর্মকর্তা জোর দিয়ে বলেন যে, কোম্পানি এখনো ‘জাদুকরি অভিজ্ঞতা তৈরি করার’ প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তাদের টিকিট, হোটেল ও ডাইনিং বিকল্পগুলো সব বাজেটের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এই ফ্যান-টু-ফ্যান আদান-প্রদানগুলো প্রমাণ করে যে, খরচ যতই বাড়ুক না কেন, ডিজনির আসল জাদু হলো কমিউনিটি এবং একে অপরের প্রতি সহমর্মিতা।
সূত্র: ডেইলি মেইল

মানুষ ঘুরতে পছন্দ করে, তাই পর্যটনের নানা বিষয় নিয়ে বিশেষ একটি আগ্রহ আছে তাঁদের। বিশেষ করে পর্যটনে পৃথিবীর কোন দেশগুলো এগিয়ে আছে তা জানতে আগ্রহী অনেকেই। বিদেশি পর্যটকদের থেকে অর্থাৎ আন্তর্জাতিক পর্যটন থেকে কোন দেশ কেমন আয় করেছে সেটার ভিত্তিতে করা এই খাতের সেরা ২০টি দেশের একটি তালিকা পাঠকদের সামনে তুল
২৬ জুন ২০২৩
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
২ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
৩ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৫ ঘণ্টা আগে