ফাতিমা জাহান

একটা কফিশপে কয়েক ঘণ্টা ধরে বসে আছি। পাশে পূর্ব আফ্রিকার ঐতিহ্যবাহী হাতে আঁকা চিত্রকলার দোকান। ঘাড় ঘোরালেই ভীষণ রঙিন সব চিত্রকর্ম দেখা যায়। কফির সঙ্গে মুফতে পাওয়া শৈল্পিক আনন্দ। এই যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কফিশপে বসে বসে পথ আর মানুষ দেখছি, এতে দোকানের কারও কিছু এসে যাচ্ছে না। ওয়েটার মেয়েটি বেশ আপ্যায়ন করছে। হেসে চলে যাচ্ছে। আফ্রিকা না হলে নিশ্চয়ই ভ্রু কুঁচকে থাকত। আশপাশের সব দোকান ও অফিস একতলা। বেশির ভাগই নির্মিত হয়েছে বিশ শতকের প্রথম দিকে। আর পূর্ব আফ্রিকার যে ব্যাপারটা আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হলো, রাস্তায় কেউ হর্ন বাজায় না, কেউ উঁচু স্বরে কথা বলে না। নিঃশব্দে চলছে অল্পসংখ্যক গাড়ি।
উগান্ডার একটি ছোট শহর জিঞ্জা। এখান থেকে আমি যাব নীল নদের উৎস দেখতে। বেশির ভাগ পর্যটক জিঞ্জায় আসে নীল নদের উৎস দেখতে। নীল নদ আমাকে সব সময়ই মুগ্ধ করেছে। মিসরের নীল নদ দেখে সেখানেই থেকে যেতে ইচ্ছে করেছে। নীলের আধার খুঁজে খুঁজে একসময় আমায় নিয়ে এসেছে এই অচিন দেশে।
রাস্তার উল্টো পাশে সারি সারি দোকান। ১৯২৪ সালে নির্মিত ভবনে পুলিশ স্টেশন। দোকানগুলোর মাথায় বিভিন্ন রঙে নির্মাণকাল লেখা। হলুদ, নীল, লাল রঙের দোকান রং ছড়াচ্ছে। আর বাঁ দিকে ফিরলে সারি সারি পেইন্টিং রাখা আছে ফুটপাতে, দোকানেও শোভা পাচ্ছে কিছু।
রাজধানী কাম্পালা থেকে ট্যাক্সিতে চড়ে এসেছি। সময় লেগেছে প্রায় তিন ঘণ্টা। নীল নদের উৎস দেখা হয়ে গেলে আমাকে জিঞ্জায় রেখে ট্যাক্সি চলে যাবে। এমন ছিমছাম শহরে থাকার লোভ আমি কিছুতেই সামলাব না।
মূল জিঞ্জা শহর থেকে নীলনদের উৎস ২০ মিনিটের পথ। আসার পথে দুই ধারে প্রসারিত আখের খেত দেখেছি। পাহাড়ের চূড়া থেকে ঢাল পর্যন্ত সারি সারি আখখেত। কিছু কিছু জায়গায় কলার বাগানও আছে। আমাদের যেমন প্রধান খাদ্য ভাত, উগান্ডায় তেমন কাঁচা কলা সেদ্ধ করে ভর্তা বা মাতোকে। এই কলাভর্তা এরা মাছ বা মাংসের তরকারির সঙ্গে খায়।
নীল নদের উৎসের দিকের পথের দুপাশে ঘন সবুজ জঙ্গল পেরিয়ে গেলেই দেখা পাব জলের। ট্যাক্সি থেকে নেমে নদের দিকে যেতে চোখে পড়ল মহাত্মা গান্ধীর আবক্ষ ভাস্কর্য। পূর্ব আফ্রিকার ব্যবসা-বাণিজ্য মূলত চালায় ভারতীয়রা বা কয়েক প্রজন্ম ধরে বসবাস করে আসা ভারতীয় বংশোদ্ভূত মানুষ। উগান্ডার সবচেয়ে বড় আখখেতের মালিক এক ভারতীয়—আসার পথে দেখে এসেছি। এ ছাড়া বড় সব প্রতিষ্ঠানও চালায় ভারতীয়রা। জিঞ্জায় মহাত্মা গান্ধীর ভাস্কর্য স্থাপন করেছেন একজন ভারতীয়।
লেক ভিক্টোরিয়া আর নীল নদ এখানে এক হয়ে মিশে গেছে। নীল নদের উৎস লেক ভিক্টোরিয়া। এই হ্রদের যে জায়গা থেকে নীল নদের জন্ম, সেখানে নৌকায় করে যেতে হবে, ইঞ্জিনের নৌকা। আমি সোলো ট্রাভেলার বলে আস্ত একটা বড় নৌকা ভাড়া করতে হলো। নৌকা যাচ্ছে লেক ভিক্টোরিয়ার এক বনভূমির মাঝ দিয়ে। চারদিক মেটে আর ধূসর রং হঠাৎ সবুজ হয়ে উঠেছে। চারপাশের বনানী নিখাদ সবুজ। লেকের জলও তা-ই। একটা বনভূমি, একটা জলাধার অমূল্য রত্নখনি। সবার অজান্তে লুকিয়ে আছে আফ্রিকার বুকে।
নৌকায় আমার সঙ্গে মাঝি ছাড়াও ছিলেন ইংরেজি জানা গাইড রাহমান। তিনি পাতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা বনের পাখি চেনাচ্ছিলেন। বেশির ভাগই বিভিন্ন রঙের হাঁস, বক বা সারস, মাছরাঙাজাতীয় পাখি। কিন্তু আমার পাখি দেখায় মন নেই। আমি এই বনানী, এই জল দেখে এতই বিমোহিত হয়ে গিয়েছি যে তাঁর কোনো কথাই আমার কানে যাচ্ছিল না। শুধু টুকরো টুকরো শুনতে পাচ্ছিলাম। রাহমান বলে চলেছেন বিভিন্ন পাখির নাম—টোরাকো, সোয়াম্ফেন, কিংফিশার ইত্যাদি। মাঝে গিরগিটিজাতীয় প্রাণীও দেখা যাচ্ছে নদের মাঝে দাঁড়িয়ে থাকা গাছে পাতার ফাঁকে। সামনের তীরে ইঞ্জিনবিহীন নৌকায় কয়েকটি দামাল ছেলে জলে ঝাঁপ দিয়ে যাচ্ছে। আরেক পাশে জেলেরা নৌকায় বসে ছিপ দিয়ে মাছ ধরছেন।
পাখি আর বনভূমি দেখতে দেখতে ইঞ্জিনের শব্দ থেমে গেল। আমি নীল নদের উৎসে চলে এসেছি। এখানে জলের মাঝেই একটা ভাসমান রেস্তোরাঁ বানিয়েছে এরা। সেখানে দাঁড়িয়ে নীল নদের উৎসের উত্তাল স্রোতের ওঠানামা দেখা যায়। উৎস দেখতে এসে দেখি সেও কম মনোমুগ্ধকর নয়, সেও বিমোহিত করে। একরাশ মেঘ থেকে টেনে আনন্দের ঝলমলে রোদ সে দেখাতে পারে, সে সব পারে। উৎসের দিকে একটা সরু পথ করে দেওয়া আছে, চাইলে সেখানে গিয়েও দেখা যায়। আমি আরও কাছ থেকে দেখতে চাই। যদিও অন্যান্য দেশের নীল নদের গাঢ় নীল রঙের মতো নদের উৎস নীল হয়ে জন্মায়নি, এর রং ধূসর নীল। তবু এ এক আশ্চর্য প্রাপ্তি। আমি ছুঁয়ে দেখি এক অপার আশ্চর্য, সাড়ে ৬ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দেওয়া এক দীর্ঘ নদের ধরে রাখার আশ্চর্য, আফ্রিকার ঐশ্বর্য হয়ে থাকার আশ্চর্য। এ আশ্চর্যের কাছে মানুষের তৈরি সব আশ্চর্য মলিন হয়ে যায়।

একটা কফিশপে কয়েক ঘণ্টা ধরে বসে আছি। পাশে পূর্ব আফ্রিকার ঐতিহ্যবাহী হাতে আঁকা চিত্রকলার দোকান। ঘাড় ঘোরালেই ভীষণ রঙিন সব চিত্রকর্ম দেখা যায়। কফির সঙ্গে মুফতে পাওয়া শৈল্পিক আনন্দ। এই যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কফিশপে বসে বসে পথ আর মানুষ দেখছি, এতে দোকানের কারও কিছু এসে যাচ্ছে না। ওয়েটার মেয়েটি বেশ আপ্যায়ন করছে। হেসে চলে যাচ্ছে। আফ্রিকা না হলে নিশ্চয়ই ভ্রু কুঁচকে থাকত। আশপাশের সব দোকান ও অফিস একতলা। বেশির ভাগই নির্মিত হয়েছে বিশ শতকের প্রথম দিকে। আর পূর্ব আফ্রিকার যে ব্যাপারটা আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে তা হলো, রাস্তায় কেউ হর্ন বাজায় না, কেউ উঁচু স্বরে কথা বলে না। নিঃশব্দে চলছে অল্পসংখ্যক গাড়ি।
উগান্ডার একটি ছোট শহর জিঞ্জা। এখান থেকে আমি যাব নীল নদের উৎস দেখতে। বেশির ভাগ পর্যটক জিঞ্জায় আসে নীল নদের উৎস দেখতে। নীল নদ আমাকে সব সময়ই মুগ্ধ করেছে। মিসরের নীল নদ দেখে সেখানেই থেকে যেতে ইচ্ছে করেছে। নীলের আধার খুঁজে খুঁজে একসময় আমায় নিয়ে এসেছে এই অচিন দেশে।
রাস্তার উল্টো পাশে সারি সারি দোকান। ১৯২৪ সালে নির্মিত ভবনে পুলিশ স্টেশন। দোকানগুলোর মাথায় বিভিন্ন রঙে নির্মাণকাল লেখা। হলুদ, নীল, লাল রঙের দোকান রং ছড়াচ্ছে। আর বাঁ দিকে ফিরলে সারি সারি পেইন্টিং রাখা আছে ফুটপাতে, দোকানেও শোভা পাচ্ছে কিছু।
রাজধানী কাম্পালা থেকে ট্যাক্সিতে চড়ে এসেছি। সময় লেগেছে প্রায় তিন ঘণ্টা। নীল নদের উৎস দেখা হয়ে গেলে আমাকে জিঞ্জায় রেখে ট্যাক্সি চলে যাবে। এমন ছিমছাম শহরে থাকার লোভ আমি কিছুতেই সামলাব না।
মূল জিঞ্জা শহর থেকে নীলনদের উৎস ২০ মিনিটের পথ। আসার পথে দুই ধারে প্রসারিত আখের খেত দেখেছি। পাহাড়ের চূড়া থেকে ঢাল পর্যন্ত সারি সারি আখখেত। কিছু কিছু জায়গায় কলার বাগানও আছে। আমাদের যেমন প্রধান খাদ্য ভাত, উগান্ডায় তেমন কাঁচা কলা সেদ্ধ করে ভর্তা বা মাতোকে। এই কলাভর্তা এরা মাছ বা মাংসের তরকারির সঙ্গে খায়।
নীল নদের উৎসের দিকের পথের দুপাশে ঘন সবুজ জঙ্গল পেরিয়ে গেলেই দেখা পাব জলের। ট্যাক্সি থেকে নেমে নদের দিকে যেতে চোখে পড়ল মহাত্মা গান্ধীর আবক্ষ ভাস্কর্য। পূর্ব আফ্রিকার ব্যবসা-বাণিজ্য মূলত চালায় ভারতীয়রা বা কয়েক প্রজন্ম ধরে বসবাস করে আসা ভারতীয় বংশোদ্ভূত মানুষ। উগান্ডার সবচেয়ে বড় আখখেতের মালিক এক ভারতীয়—আসার পথে দেখে এসেছি। এ ছাড়া বড় সব প্রতিষ্ঠানও চালায় ভারতীয়রা। জিঞ্জায় মহাত্মা গান্ধীর ভাস্কর্য স্থাপন করেছেন একজন ভারতীয়।
লেক ভিক্টোরিয়া আর নীল নদ এখানে এক হয়ে মিশে গেছে। নীল নদের উৎস লেক ভিক্টোরিয়া। এই হ্রদের যে জায়গা থেকে নীল নদের জন্ম, সেখানে নৌকায় করে যেতে হবে, ইঞ্জিনের নৌকা। আমি সোলো ট্রাভেলার বলে আস্ত একটা বড় নৌকা ভাড়া করতে হলো। নৌকা যাচ্ছে লেক ভিক্টোরিয়ার এক বনভূমির মাঝ দিয়ে। চারদিক মেটে আর ধূসর রং হঠাৎ সবুজ হয়ে উঠেছে। চারপাশের বনানী নিখাদ সবুজ। লেকের জলও তা-ই। একটা বনভূমি, একটা জলাধার অমূল্য রত্নখনি। সবার অজান্তে লুকিয়ে আছে আফ্রিকার বুকে।
নৌকায় আমার সঙ্গে মাঝি ছাড়াও ছিলেন ইংরেজি জানা গাইড রাহমান। তিনি পাতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা বনের পাখি চেনাচ্ছিলেন। বেশির ভাগই বিভিন্ন রঙের হাঁস, বক বা সারস, মাছরাঙাজাতীয় পাখি। কিন্তু আমার পাখি দেখায় মন নেই। আমি এই বনানী, এই জল দেখে এতই বিমোহিত হয়ে গিয়েছি যে তাঁর কোনো কথাই আমার কানে যাচ্ছিল না। শুধু টুকরো টুকরো শুনতে পাচ্ছিলাম। রাহমান বলে চলেছেন বিভিন্ন পাখির নাম—টোরাকো, সোয়াম্ফেন, কিংফিশার ইত্যাদি। মাঝে গিরগিটিজাতীয় প্রাণীও দেখা যাচ্ছে নদের মাঝে দাঁড়িয়ে থাকা গাছে পাতার ফাঁকে। সামনের তীরে ইঞ্জিনবিহীন নৌকায় কয়েকটি দামাল ছেলে জলে ঝাঁপ দিয়ে যাচ্ছে। আরেক পাশে জেলেরা নৌকায় বসে ছিপ দিয়ে মাছ ধরছেন।
পাখি আর বনভূমি দেখতে দেখতে ইঞ্জিনের শব্দ থেমে গেল। আমি নীল নদের উৎসে চলে এসেছি। এখানে জলের মাঝেই একটা ভাসমান রেস্তোরাঁ বানিয়েছে এরা। সেখানে দাঁড়িয়ে নীল নদের উৎসের উত্তাল স্রোতের ওঠানামা দেখা যায়। উৎস দেখতে এসে দেখি সেও কম মনোমুগ্ধকর নয়, সেও বিমোহিত করে। একরাশ মেঘ থেকে টেনে আনন্দের ঝলমলে রোদ সে দেখাতে পারে, সে সব পারে। উৎসের দিকে একটা সরু পথ করে দেওয়া আছে, চাইলে সেখানে গিয়েও দেখা যায়। আমি আরও কাছ থেকে দেখতে চাই। যদিও অন্যান্য দেশের নীল নদের গাঢ় নীল রঙের মতো নদের উৎস নীল হয়ে জন্মায়নি, এর রং ধূসর নীল। তবু এ এক আশ্চর্য প্রাপ্তি। আমি ছুঁয়ে দেখি এক অপার আশ্চর্য, সাড়ে ৬ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দেওয়া এক দীর্ঘ নদের ধরে রাখার আশ্চর্য, আফ্রিকার ঐশ্বর্য হয়ে থাকার আশ্চর্য। এ আশ্চর্যের কাছে মানুষের তৈরি সব আশ্চর্য মলিন হয়ে যায়।

সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
২৫ মিনিট আগে
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
১৭ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
১৮ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
২০ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
আমড়া ২টি, কচুর মুখি ৩০০ গ্রাম, ডিম ৫টি, বেগুন ২টি, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ, মরিচ ও ধনেগুঁড়া ১ চা-চামচ করে, জিরাগুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
আস্ত আমড়ার খোসা ছিলে কেটে নিন। কচুর মুখি ও বেগুন লম্বা করে কেটে ধুয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি হালকা ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। পরে কচুর মুখি কষিয়ে আবারও রান্না করুন ৫ থেকে ৭ মিনিট। পরে বেগুন দিয়ে কষিয়ে ঝোলের পানি দিন। ফুটে উঠলে আমড়া দিন। তারপর কাঁচা মরিচ ফালি আর ধনেপাতাকুচি, জিরাগুঁড়া ও সেদ্ধ ডিম দিয়ে রান্না করুন আরও ২-৩ মিনিট। তারপর লবণ দেখে নামিয়ে নিন।

সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
আমড়া ২টি, কচুর মুখি ৩০০ গ্রাম, ডিম ৫টি, বেগুন ২টি, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদ, মরিচ ও ধনেগুঁড়া ১ চা-চামচ করে, জিরাগুঁড়া আধা চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি
আস্ত আমড়ার খোসা ছিলে কেটে নিন। কচুর মুখি ও বেগুন লম্বা করে কেটে ধুয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি হালকা ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদ, মরিচ, ধনেগুঁড়া লবণ দিয়ে কষিয়ে নিন। পরে কচুর মুখি কষিয়ে আবারও রান্না করুন ৫ থেকে ৭ মিনিট। পরে বেগুন দিয়ে কষিয়ে ঝোলের পানি দিন। ফুটে উঠলে আমড়া দিন। তারপর কাঁচা মরিচ ফালি আর ধনেপাতাকুচি, জিরাগুঁড়া ও সেদ্ধ ডিম দিয়ে রান্না করুন আরও ২-৩ মিনিট। তারপর লবণ দেখে নামিয়ে নিন।

একটা কফিশপে কয়েক ঘণ্টা ধরে বসে আছি। পাশে পূর্ব আফ্রিকার ঐতিহ্যবাহী হাতে আঁকা চিত্রকলার দোকান। ঘাড় ঘোরালেই ভীষণ রঙিন সব চিত্রকর্ম দেখা যায়। কফির সঙ্গে মুফতে পাওয়া শৈল্পিক আনন্দ। এই যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কফিশপে বসে বসে পথ আর মানুষ দেখছি, এতে দোকানের কারও কিছু এসে যাচ্ছে না। ওয়েটার মেয়েটি বেশ আপ্যায়ন করছে
৩০ মে ২০২৪
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
১৭ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
১৮ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
২০ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

বিশ্বসুন্দরীর আন্তর্জাতিক আসরগুলোতে যেতে হলে অনেক স্থানীয় প্রতিযোগিতায় পরীক্ষা দিয়ে তবেই মেলে ছাড়পত্র। আর তা-ও যে সবার জোটে না, সেটা বলাই বাহুল্য। ভারতের তেমনি একটি প্রতিযোগিতা হলো মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া। এটি গ্লামানন্দ গ্রুপ সংস্থার অধীনে একটি সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা। এর শুরু হয় ২০২৪ সালে। এ সংস্থাটি এখন মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধি নির্বাচন করে। গত বছরের বিজয়ী ছিলেন গুজরাটের ১৯ বছর বয়সী রিয়া সিংহ। এ বছরের বিজয়ী হলেন রাজস্থানের ২২ বছর বয়সী মণিকা বিশ্বকর্মা।
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি। ত্বক ভালো রাখতে তিনি আধুনিক প্রসাধনী যেমন ব্যবহার করেন, তেমনি প্রাচীন ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোও ব্যবহার করতে ভোলেন না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের সঙ্গে একটি কথোপকথনে এই বিশ্বসুন্দরী তাঁর দৈনন্দিন সৌন্দর্য, রীতিনীতি ও উজ্জ্বল ত্বকের গোপন রহস্য প্রকাশ করেছেন।
কী রয়েছে মণিকার রূপ রুটিনে? জেনে নেওয়া যাক:

রেটিনল ও ময়েশ্চারাইজার
মণিকা জানান, তিনি তাঁর ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্য রেটিনল ও হাইড্রেটিং ময়েশ্চারাইজারের ওপর নির্ভর করেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে, মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করার পর রেটিনল সেরাম ব্যবহার করেন। এর পরপরই ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। এতে তাঁর ত্বক রাতারাতি ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ফেলতে পারে এবং পুনরুজ্জীবিত হয়। তবে মণিকা জানিয়েছেন, তিনি ত্বকের উপরিভাগের যত্ন নিয়েই থেমে থাকেন না। গভীর থেকে ত্বকের দেখভালের জন্য প্রতিদিন তাঁর খাদ্যতালিকায় থাকে শসা, বিটরুট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান দিয়ে তৈরি তাজা রস।
মায়ের দেওয়া টোটকায় বিশ্বাস রাখেন
ত্বকের যত্নে বাজারে ব্র্যান্ডেড পণ্যের জোগান থাকা সত্ত্বেও, মণিকা এখনো প্রাকৃতিক ডিআইওয়াই প্যাকগুলোয় বিশ্বাস করেন। তিনি প্রায়ই বেসন ও হলুদের প্যাক ব্যবহার করেন বলে জানান। তাঁর ভাষ্য, এটি তাঁর মায়ের দেওয়া গোপন টিপস। এই প্রাচীন ভারতীয় সৌন্দর্য টিপস তাঁর ত্বক সতেজ, উজ্জ্বল ও দাগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। মণিকা মনে করেন, প্রাকৃতিক ত্বকের যত্ন কেবলই বাহ্যিক সৌন্দর্যের বিষয় নয়, এটি নিজের শিকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার বিষয়ও।
ত্বক পরিষ্কার করতে নারকেল তেল ব্যবহার করেন
মেকআপ অপসারণের জন্য নামীদামি মেকআপ রিমুভারের পরিবর্তে মণিকা খাঁটি নারকেল তেল ব্যবহারের পক্ষপাতী। তিনি তাঁর মেকআপ ভালোভাবে গলে যাওয়ার জন্য খাঁটি নারকেল তেলের প্রলেপ দেন। তেল দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার পর তিনি হালকা ক্লিনজার ব্যবহার করেন এবং তাঁর পছন্দের ময়েশ্চারাইজার দিয়ে রূপ রুটিন শেষ করেন। এই রুটিন নিয়মমাফিক মেনে চলার কারণে তাঁর ত্বক নরম, পানিপূর্ণ ও ক্ষয়ক্ষতিমুক্ত থাকে বলে জানান তিনি।
সবচেয়ে সহজ কিন্তু শক্তিশালী রহস্য হাইড্রেশন
ত্বক সুন্দর রাখার সহজ মন্ত্রগুলোর মধ্যে একটি হলো ত্বকে পানির ভারসাম্য ঠিক রাখা। মণিকা সারা দিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন বলে জানান। তাঁর মতে, হাইড্রেশন শরীর ডিটক্সিফাই করে ও ত্বকে এমন একটি প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা যোগ করে, যা কোনো মেকআপ দিতে পারে না।
মণিকা বিশ্বকর্মার মতে, ত্বকের যত্ন মানেই কোনো জটিল সৌন্দর্যচর্চা নয়। দেশীয় উপকরণে তৈরি প্যাক ব্যবহার, অভ্যন্তরীণ যত্ন ও নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনের সংমিশ্রণেই পাওয়া যায় জেল্লাদার ত্বক। বাজারে অনেক ধরনের নতুন পণ্য আসে এবং ভবিষ্যতেও আসবে। কিন্তু সেগুলোর ওপরই পুরোপুরি ভরসা করা ঠিক নয়। নিজের শিকড় থেকে পাওয়া ঘরোয়া টোটকাও অনেক সময় সেরা ফলাফল দেয়। আর এখানে বিশ্বাস রাখলেই অনেকটা কাজ এগিয়ে যায় বলে মনে করেন মণিকা বিশ্বকর্মা।
সূত্র: জি নিউজ
ছবি: ইনস্টাগ্রাম

বিশ্বসুন্দরীর আন্তর্জাতিক আসরগুলোতে যেতে হলে অনেক স্থানীয় প্রতিযোগিতায় পরীক্ষা দিয়ে তবেই মেলে ছাড়পত্র। আর তা-ও যে সবার জোটে না, সেটা বলাই বাহুল্য। ভারতের তেমনি একটি প্রতিযোগিতা হলো মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া। এটি গ্লামানন্দ গ্রুপ সংস্থার অধীনে একটি সৌন্দর্য প্রতিযোগিতা। এর শুরু হয় ২০২৪ সালে। এ সংস্থাটি এখন মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধি নির্বাচন করে। গত বছরের বিজয়ী ছিলেন গুজরাটের ১৯ বছর বয়সী রিয়া সিংহ। এ বছরের বিজয়ী হলেন রাজস্থানের ২২ বছর বয়সী মণিকা বিশ্বকর্মা।
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি। ত্বক ভালো রাখতে তিনি আধুনিক প্রসাধনী যেমন ব্যবহার করেন, তেমনি প্রাচীন ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোও ব্যবহার করতে ভোলেন না। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের সঙ্গে একটি কথোপকথনে এই বিশ্বসুন্দরী তাঁর দৈনন্দিন সৌন্দর্য, রীতিনীতি ও উজ্জ্বল ত্বকের গোপন রহস্য প্রকাশ করেছেন।
কী রয়েছে মণিকার রূপ রুটিনে? জেনে নেওয়া যাক:

রেটিনল ও ময়েশ্চারাইজার
মণিকা জানান, তিনি তাঁর ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখার জন্য রেটিনল ও হাইড্রেটিং ময়েশ্চারাইজারের ওপর নির্ভর করেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে, মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করার পর রেটিনল সেরাম ব্যবহার করেন। এর পরপরই ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। এতে তাঁর ত্বক রাতারাতি ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে ফেলতে পারে এবং পুনরুজ্জীবিত হয়। তবে মণিকা জানিয়েছেন, তিনি ত্বকের উপরিভাগের যত্ন নিয়েই থেমে থাকেন না। গভীর থেকে ত্বকের দেখভালের জন্য প্রতিদিন তাঁর খাদ্যতালিকায় থাকে শসা, বিটরুট এবং অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান দিয়ে তৈরি তাজা রস।
মায়ের দেওয়া টোটকায় বিশ্বাস রাখেন
ত্বকের যত্নে বাজারে ব্র্যান্ডেড পণ্যের জোগান থাকা সত্ত্বেও, মণিকা এখনো প্রাকৃতিক ডিআইওয়াই প্যাকগুলোয় বিশ্বাস করেন। তিনি প্রায়ই বেসন ও হলুদের প্যাক ব্যবহার করেন বলে জানান। তাঁর ভাষ্য, এটি তাঁর মায়ের দেওয়া গোপন টিপস। এই প্রাচীন ভারতীয় সৌন্দর্য টিপস তাঁর ত্বক সতেজ, উজ্জ্বল ও দাগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। মণিকা মনে করেন, প্রাকৃতিক ত্বকের যত্ন কেবলই বাহ্যিক সৌন্দর্যের বিষয় নয়, এটি নিজের শিকড়ের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার বিষয়ও।
ত্বক পরিষ্কার করতে নারকেল তেল ব্যবহার করেন
মেকআপ অপসারণের জন্য নামীদামি মেকআপ রিমুভারের পরিবর্তে মণিকা খাঁটি নারকেল তেল ব্যবহারের পক্ষপাতী। তিনি তাঁর মেকআপ ভালোভাবে গলে যাওয়ার জন্য খাঁটি নারকেল তেলের প্রলেপ দেন। তেল দিয়ে মুখ পরিষ্কার করার পর তিনি হালকা ক্লিনজার ব্যবহার করেন এবং তাঁর পছন্দের ময়েশ্চারাইজার দিয়ে রূপ রুটিন শেষ করেন। এই রুটিন নিয়মমাফিক মেনে চলার কারণে তাঁর ত্বক নরম, পানিপূর্ণ ও ক্ষয়ক্ষতিমুক্ত থাকে বলে জানান তিনি।
সবচেয়ে সহজ কিন্তু শক্তিশালী রহস্য হাইড্রেশন
ত্বক সুন্দর রাখার সহজ মন্ত্রগুলোর মধ্যে একটি হলো ত্বকে পানির ভারসাম্য ঠিক রাখা। মণিকা সারা দিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করেন বলে জানান। তাঁর মতে, হাইড্রেশন শরীর ডিটক্সিফাই করে ও ত্বকে এমন একটি প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা যোগ করে, যা কোনো মেকআপ দিতে পারে না।
মণিকা বিশ্বকর্মার মতে, ত্বকের যত্ন মানেই কোনো জটিল সৌন্দর্যচর্চা নয়। দেশীয় উপকরণে তৈরি প্যাক ব্যবহার, অভ্যন্তরীণ যত্ন ও নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনের সংমিশ্রণেই পাওয়া যায় জেল্লাদার ত্বক। বাজারে অনেক ধরনের নতুন পণ্য আসে এবং ভবিষ্যতেও আসবে। কিন্তু সেগুলোর ওপরই পুরোপুরি ভরসা করা ঠিক নয়। নিজের শিকড় থেকে পাওয়া ঘরোয়া টোটকাও অনেক সময় সেরা ফলাফল দেয়। আর এখানে বিশ্বাস রাখলেই অনেকটা কাজ এগিয়ে যায় বলে মনে করেন মণিকা বিশ্বকর্মা।
সূত্র: জি নিউজ
ছবি: ইনস্টাগ্রাম

একটা কফিশপে কয়েক ঘণ্টা ধরে বসে আছি। পাশে পূর্ব আফ্রিকার ঐতিহ্যবাহী হাতে আঁকা চিত্রকলার দোকান। ঘাড় ঘোরালেই ভীষণ রঙিন সব চিত্রকর্ম দেখা যায়। কফির সঙ্গে মুফতে পাওয়া শৈল্পিক আনন্দ। এই যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কফিশপে বসে বসে পথ আর মানুষ দেখছি, এতে দোকানের কারও কিছু এসে যাচ্ছে না। ওয়েটার মেয়েটি বেশ আপ্যায়ন করছে
৩০ মে ২০২৪
সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
২৫ মিনিট আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
১৮ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
২০ ঘণ্টা আগেডা. নূরজাহান বেগম

শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক ও চুলের সুরক্ষায় বাড়তি সতর্কতার জন্য কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে।
ত্বকের যত্ন
এই মৌসুমে শিশুর গোসলের ব্যাপারে সাবধান হতে হবে। তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের অনেকে এক দিন পরপর গোসল করানোর কথা বলেন। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে শিশুর জন্মের ৭২ ঘণ্টা পর থেকে প্রতিদিন কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করানো যাবে। তবে সময়ের আগে হয়ে যাওয়া এবং কম ওজনের শিশুদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গোসল করানো যাবে না।
তবে দীর্ঘ সময় ধরে নবজাতক ও শিশুকে গোসল করানো যাবে না। উভয়ের ক্ষেত্রে গোসলের সময় কমিয়ে দিতে হবে। গোসলের জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। শিশুর গোসলে সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে। গোসলের পরপরই ভালো করে শরীর মুছিয়ে অলিভ অয়েল কিংবা লোশন ব্যবহার করা যাবে।
শুষ্ক ত্বকে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে দু-তিনবার ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে। অলিভ অয়েল ও নারকেল তেল শিশুর ত্বকে সাধারণত সমস্যা করে না। তবে সরিষার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেকে নবজাতক বা শিশুদের নাকে ও কানে সরিষার তেল দিয়ে থাকেন, যেটা একদম উচিত নয়। এটি শিশুর ত্বকের জন্য ভালো নয়। সরিষার তেল ত্বকে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি, প্রদাহ এমনকি মাথার ত্বকে খুশকির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। নবজাতক ও শিশুদের জন্য উপযোগী প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। তবে ব্যবহারের পর যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে সেই প্রসাধনী বাদ দিতে হবে।

চুলের যত্ন
দূষণের কারণে বড়দের মতো শিশুদের চুল ধুলাবালুর জন্য ময়লা হয়ে যায়। ফলে প্রায়ই খুশকির সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই সপ্তাহে দু-তিন দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। গোসলের পর চুল ভালো করে শুকাতে হবে এবং নিয়মিত আঁচড়ে দিতে হবে। মাঝেমধ্যে শ্যাম্পু করার এক ঘণ্টা আগে মাথার ত্বক ও চুলে নারকেল তেল ম্যাসাজ করে দিতে পারেন। এতে শ্যাম্পু করার পর চুলগুলো ঝরঝরে থাকবে।
আরাম পরিধেয়
এ সময় শিশুকে সুতির পাতলা আরামদায়ক কাপড় পরাতে হবে। নবজাতক ও শিশুরা যেন ঘেমে না যায়, সে ব্যাপারে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। কারণ, শরীরে ঘাম জমলেই নানা ধরনের চর্মরোগ হবে। মাথার ত্বকও যেন ঘামে ভেজা না থাকে, সেদিকে নজর দেওয়া চাই। প্রয়োজনে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে শিশুর মাথা বারবার আলতো হাতে মুছে দিতে হবে।

শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক ও চুলের সুরক্ষায় বাড়তি সতর্কতার জন্য কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে।
ত্বকের যত্ন
এই মৌসুমে শিশুর গোসলের ব্যাপারে সাবধান হতে হবে। তিন বছরের কম বয়সী শিশুদের অনেকে এক দিন পরপর গোসল করানোর কথা বলেন। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে শিশুর জন্মের ৭২ ঘণ্টা পর থেকে প্রতিদিন কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করানো যাবে। তবে সময়ের আগে হয়ে যাওয়া এবং কম ওজনের শিশুদের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গোসল করানো যাবে না।
তবে দীর্ঘ সময় ধরে নবজাতক ও শিশুকে গোসল করানো যাবে না। উভয়ের ক্ষেত্রে গোসলের সময় কমিয়ে দিতে হবে। গোসলের জন্য কুসুম গরম পানি ব্যবহার করা ভালো। বেশি গরম পানি ব্যবহার করলে ত্বক আরও শুষ্ক হয়ে যায়। শিশুর গোসলে সাবান বা শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে। গোসলের পরপরই ভালো করে শরীর মুছিয়ে অলিভ অয়েল কিংবা লোশন ব্যবহার করা যাবে।
শুষ্ক ত্বকে চর্মরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী দিনে দু-তিনবার ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে। অলিভ অয়েল ও নারকেল তেল শিশুর ত্বকে সাধারণত সমস্যা করে না। তবে সরিষার তেল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। অনেকে নবজাতক বা শিশুদের নাকে ও কানে সরিষার তেল দিয়ে থাকেন, যেটা একদম উচিত নয়। এটি শিশুর ত্বকের জন্য ভালো নয়। সরিষার তেল ত্বকে বিভিন্ন ধরনের অ্যালার্জি, প্রদাহ এমনকি মাথার ত্বকে খুশকির প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। নবজাতক ও শিশুদের জন্য উপযোগী প্রসাধনী ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। তবে ব্যবহারের পর যদি অ্যালার্জি হয়, তাহলে সেই প্রসাধনী বাদ দিতে হবে।

চুলের যত্ন
দূষণের কারণে বড়দের মতো শিশুদের চুল ধুলাবালুর জন্য ময়লা হয়ে যায়। ফলে প্রায়ই খুশকির সমস্যায় ভুগতে হয়। তাই সপ্তাহে দু-তিন দিন শ্যাম্পু ব্যবহার করে চুল পরিষ্কার রাখতে হবে। গোসলের পর চুল ভালো করে শুকাতে হবে এবং নিয়মিত আঁচড়ে দিতে হবে। মাঝেমধ্যে শ্যাম্পু করার এক ঘণ্টা আগে মাথার ত্বক ও চুলে নারকেল তেল ম্যাসাজ করে দিতে পারেন। এতে শ্যাম্পু করার পর চুলগুলো ঝরঝরে থাকবে।
আরাম পরিধেয়
এ সময় শিশুকে সুতির পাতলা আরামদায়ক কাপড় পরাতে হবে। নবজাতক ও শিশুরা যেন ঘেমে না যায়, সে ব্যাপারে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে। কারণ, শরীরে ঘাম জমলেই নানা ধরনের চর্মরোগ হবে। মাথার ত্বকও যেন ঘামে ভেজা না থাকে, সেদিকে নজর দেওয়া চাই। প্রয়োজনে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে শিশুর মাথা বারবার আলতো হাতে মুছে দিতে হবে।

একটা কফিশপে কয়েক ঘণ্টা ধরে বসে আছি। পাশে পূর্ব আফ্রিকার ঐতিহ্যবাহী হাতে আঁকা চিত্রকলার দোকান। ঘাড় ঘোরালেই ভীষণ রঙিন সব চিত্রকর্ম দেখা যায়। কফির সঙ্গে মুফতে পাওয়া শৈল্পিক আনন্দ। এই যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কফিশপে বসে বসে পথ আর মানুষ দেখছি, এতে দোকানের কারও কিছু এসে যাচ্ছে না। ওয়েটার মেয়েটি বেশ আপ্যায়ন করছে
৩০ মে ২০২৪
সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
২৫ মিনিট আগে
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
১৭ ঘণ্টা আগে
বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
২০ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
ধুন্দল ৫০০ গ্রাম, আলু ২০০ গ্রাম, পোয়া মাছ ৬ পিস, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা এক চা-চামচ, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া এক চা-চামচ করে, কাঁচা মরিচ ফালি ৫টা, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, আস্ত জলপাই ২টা।
প্রণালি
আলু ও ধুন্দল খোঁসা ফেলে কেটে ধুয়ে রাখুন আলাদা করে। মাছ কেটে ধুয়ে লবণ মাখিয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি হালকা ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া, লবণ অল্প পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। আলু দিয়ে ৫ মিনিট কষিয়ে সামান্য পানি দিন। তারপর ধুন্দল দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। এবার কাঁচা পোয়া মাছ, কাঁচা মরিচ ফালি, জলপাই দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। সব সেদ্ধ হলে ধনেপাতাকুচি দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন লবণ দেখে। তৈরি হয়ে গেল জলপাই দিয়ে মাছের ঝোল।

বাজারে জলপাই উঠেছে। আচার তো বানাবেনই, ডালেও নিশ্চয়ই জলপাই দিচ্ছেন। বাড়িতে পোয়া মাছ থাকলে এবার রাঁধুন জলপাই দিয়ে। কীভাবে রাঁধবেন? আপনাদের জন্য জলপাই দিয়ে পোয়া মাছের ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
ধুন্দল ৫০০ গ্রাম, আলু ২০০ গ্রাম, পোয়া মাছ ৬ পিস, পেঁয়াজকুচি ২ টেবিল চামচ, আদা ও রসুনবাটা এক চা-চামচ, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া এক চা-চামচ করে, কাঁচা মরিচ ফালি ৫টা, ধনেপাতাকুচি ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সয়াবিন তেল ৪ টেবিল চামচ, আস্ত জলপাই ২টা।
প্রণালি
আলু ও ধুন্দল খোঁসা ফেলে কেটে ধুয়ে রাখুন আলাদা করে। মাছ কেটে ধুয়ে লবণ মাখিয়ে রাখুন। কড়াইতে সয়াবিন তেল গরম হলে পেঁয়াজকুচি হালকা ভেজে আদা ও রসুনবাটা, হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া, ধনেগুঁড়া, লবণ অল্প পানি দিয়ে কষিয়ে নিন। আলু দিয়ে ৫ মিনিট কষিয়ে সামান্য পানি দিন। তারপর ধুন্দল দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। এবার কাঁচা পোয়া মাছ, কাঁচা মরিচ ফালি, জলপাই দিয়ে ঢাকনাসহ রান্না করুন। সব সেদ্ধ হলে ধনেপাতাকুচি দিয়ে নেড়ে নামিয়ে নিন লবণ দেখে। তৈরি হয়ে গেল জলপাই দিয়ে মাছের ঝোল।

একটা কফিশপে কয়েক ঘণ্টা ধরে বসে আছি। পাশে পূর্ব আফ্রিকার ঐতিহ্যবাহী হাতে আঁকা চিত্রকলার দোকান। ঘাড় ঘোরালেই ভীষণ রঙিন সব চিত্রকর্ম দেখা যায়। কফির সঙ্গে মুফতে পাওয়া শৈল্পিক আনন্দ। এই যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কফিশপে বসে বসে পথ আর মানুষ দেখছি, এতে দোকানের কারও কিছু এসে যাচ্ছে না। ওয়েটার মেয়েটি বেশ আপ্যায়ন করছে
৩০ মে ২০২৪
সেদ্ধ ডিম ভুনা বা আলু দিয়ে ঝোল করে তো সব সময় রান্না করেন। এবার না-হয় একটু ভিন্নভাবে রাঁধলেন! আপনাদের জন্য আমড়া দিয়ে ডিমের টক ঝোলের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।...
২৫ মিনিট আগে
মিস ইউনিভার্স ইন্ডিয়া ২০২৫-এর মুকুট বিজয়ী মণিকা বিশ্বকর্মা ৭৪তম মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় ভারতের প্রতিনিধিত্ব করবেন। কেবল মুকুট দিয়েই নয়, তিনি অনেকের মন কেড়েছেন উজ্জ্বল ত্বকের কারণেও। ত্বকের যত্নে রেটিনল থেকে শুরু করে ঐতিহ্যবাহী বেসন মাস্ক পর্যন্ত অনেক কিছুই ব্যবহার করেন তিনি।...
১৭ ঘণ্টা আগে
শীত আসতে এখনো কিছুটা দেরি। তবে এই বৃষ্টি, এই রোদের কারণে আবহাওয়া এখন কিছুটা ঠান্ডা। বড়দের জন্য এই ধরনের আবহাওয়া তেমন একটা ক্ষতির কারণ না হলেও শিশুদের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। ফলে এই মৌসুমে অনেক শিশু একাধিকবার জ্বর ও সর্দির কবলে পড়ছে। ত্বকেও নানা ধরনের সংক্রমণ ঘটছে। ফলে শিশুর নাজুক ত্বক...
১৮ ঘণ্টা আগে