ফিচার ডেস্ক
ভ্রমণ সব বয়সের মানুষের জন্যই আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর প্রয়োজনের ধরনও বদলায়। তাই বয়স্ক বা সিনিয়র নাগরিকদের জন্য ভ্রমণের আগে কিছু বাড়তি প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, আরাম, খাওয়াদাওয়া—সবদিকেই বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার। তাতে, বয়স্ক ভ্রমণকারীদের ভ্রমণ হবে সহজ, আরামদায়ক ও ঝুঁকিমুক্ত। ঠিক পরিকল্পনা করতে পারলে ভ্রমণের ক্ষেত্রে বয়স কোনো বাধা নয়। তাই এখনই গুছিয়ে ফেলুন আপনার ব্যাগ আর বেরিয়ে পড়ুন নতুন অভিজ্ঞতার খোঁজে।
স্বাস্থ্যবিষয়ক প্রস্তুতি
বিদেশ বা দূরবর্তী জায়গায় যাওয়ার আগে আপনার পারিবারিক চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করে সাধারণ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নিন। এতে ভ্রমণের জন্য আপনি উপযুক্ত কি না, তা বুঝতে পারবেন। যদি নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়, তবে যত দিন ভ্রমণে যাবেন, তার চেয়ে এক বা দুই দিনের বেশি ডোজ সঙ্গে নিন। কখন কোন ওষুধ খেতে হবে, তার একটি তালিকা তৈরি করে রাখুন। প্রয়োজনে বিভিন্ন অ্যাপে বা আপনার মোবাইল ফোনেই ফিচার খুঁজে সেগুলোর নাম ও খাওয়ার সময় শিডিউল করে রাখুন। ওষুধগুলো যেন হাতের কাছে থাকে, তই সেগুলো হ্যান্ড লাগেজে রাখুন। চিকিৎসক, পরিবারের সদস্য এবং নিকটস্থ হাসপাতালের ফোন নম্বর লিখে রাখুন। মোবাইল ফোনে সেভ করার পাশাপাশি কাগজে লিখেও সঙ্গে রাখুন। বিদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে টিকা কার্ড সঙ্গে রাখতে হবে কি না, সে তথ্য আগেই জেনে রাখতে হবে।
ভ্রমণের সময় আরাম ও নিরাপত্তা
ভ্রমণের সময় আরামদায়ক পোশাক পরুন। লম্বা ভ্রমণে আরামদায়ক পোশাক পরা জরুরি। এতে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে এবং শরীরের ক্লান্তি কমে। ভ্রমণের পরিকল্পনা শুরু করার সময় থেকে স্ট্রেচিং ও হাঁটা শুরু করুন সময় বের করে। এতে শরীর সুস্থ থাকে। যাত্রাপথে, বিশেষ করে দীর্ঘ ভ্রমণের সময় প্রতি চার ঘণ্টা পর একবার উঠে দাঁড়ান, কিছুক্ষণ হাঁটুন ও স্ট্রেচিং করুন। এতে রক্ত চলাচল ভালো থাকবে এবং থ্রম্বোসিস বা পালমোনারি এম্বোলিজমের ঝুঁকি কমে যাবে। যদি গন্তব্যস্থলের সময় আপনার দেশের সময়ের থেকে ভিন্ন হয়, তবে পৌঁছানোর পর কিছুটা বিশ্রাম নিন। এতে জেটল্যাগ, মাথাব্যথা ও মুডের ওঠানামা কম হবে।
থাকার জায়গা নিয়ে পরিকল্পনা
ভ্রমণে বের হওয়ার আগেই হোটেলে ওঠার সময় নিশ্চিত করুন। জেনে নিন কখন আপনি সেখানে প্রবেশ করতে পারবেন। রুম বুকিং দেওয়ার আগে জানার চেষ্টা করুন, আপনার ঠিক করা রুমটিতে ভালোভাবে বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা আছে কি না। রিসেপশনের ফোন কাজ করছে কি না, তা-ও দেখে নিন। যতদূর সম্ভব নিচতলার রুম বেছে নিন বা এমন রুম নিন, যা লিফটের কাছাকাছি। এতে চলাচলে সুবিধা হবে। রুমে থাকা বাথরুম বয়স্কদের জন্য সুবিধাজনক কি না, তা দেখে নিন। এটি পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমাবে।
চলাফেরা ও ঘোরাঘুরি
ভারী ব্যাগ নেওয়া যেকোনো ভ্রমণকারীর জন্যই উচিত নয়। হালকা লাগেজ নিন, যাতে বহনে সমস্যা না হয়। অতিরিক্ত ওজনের ব্যাগে পিঠ বা হাতের ব্যথা হতে পারে। ভ্রমণের সময় অতিরিক্ত হাঁটা বা উঁচু-নিচু রাস্তায় ঘোরাঘুরি এড়িয়ে চলুন। শহরের কেন্দ্রের কাছাকাছি জায়গা বেছে নিন। ঘুরতে বের হলে ওষুধ, পরিচয়পত্র, প্রেসক্রিপশন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখুন। আপনার মোবাইল ফোনে ভালো নেটওয়ার্ক পাওয়া যাচ্ছে কি না, তা নিশ্চিত করুন। না হলে একটি স্থানীয় সিমকার্ড কিনে নিন।
খাবার নিয়ে ভাবুন
ভ্রমণের সময় হালকা কিন্তু পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত, যাতে হজমে সমস্যা না হয়। বিশেষ করে বয়স্কদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভ্রমণকালে বারবার পানি পান করুন। শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। ভ্রমণের আনন্দে অতিরিক্ত খাবার খেয়ে ফেলবেন না। স্বাস্থ্যকর ডায়েট বজায় রাখুন। সব দেশের পানির মান এক রকম নয়। অপরিচিত জায়গায় ট্যাপের পানি না খাওয়া ভালো। রাস্তার খাবার খাওয়ার সময়ও সতর্ক থাকুন। অতিরিক্ত তেল-মসলায় রান্না করা খাবার এড়িয়ে চলুন। এগুলো পেটের সমস্যা তৈরি করতে পারে। আর বড় বিষয়, বিদেশে বা অন্য সংস্কৃতিতে চিত্তাকর্ষক খাবার অনেক আছে। কোনো খাবার খাওয়ার আগে যদি মনে হয়, সেটি খাওয়া আপনার পক্ষে সম্ভব হবে না, তাহলে সেটি বা সে রকম খাবার খাবেন না। খাবারের সঙ্গে মানসিক বিষয়টি ভীষণভাবে জড়িত।
আবহাওয়া ও সুরক্ষা
আবহাওয়া সম্পর্কে আগে থেকে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করুন। বয়স্করা অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডায় বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাই গন্তব্যের আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখে ভ্রমণের পরিকল্পনা করুন। সানস্ক্রিন ও টুপি সঙ্গে রাখুন। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা করতে এগুলো দরকারি। যেসব জায়গায় নিরাপত্তার ঝুঁকি আছে, সেগুলো এড়িয়ে চলুন। আগে থেকে আপনার গন্তব্যের নিরাপত্তা সম্পর্কে জানুন। আপনার যাত্রাস্থলে বয়স্কদের চলাচলের উপযোগী র্যাম্প, লিফট বা হুইলচেয়ার ব্যবস্থা আছে কি না, তা যাচাই করে নিন।
সূত্র: স্টার ইনসাইডার
ভ্রমণ সব বয়সের মানুষের জন্যই আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর প্রয়োজনের ধরনও বদলায়। তাই বয়স্ক বা সিনিয়র নাগরিকদের জন্য ভ্রমণের আগে কিছু বাড়তি প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি। স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, আরাম, খাওয়াদাওয়া—সবদিকেই বিশেষ মনোযোগ দেওয়া দরকার। তাতে, বয়স্ক ভ্রমণকারীদের ভ্রমণ হবে সহজ, আরামদায়ক ও ঝুঁকিমুক্ত। ঠিক পরিকল্পনা করতে পারলে ভ্রমণের ক্ষেত্রে বয়স কোনো বাধা নয়। তাই এখনই গুছিয়ে ফেলুন আপনার ব্যাগ আর বেরিয়ে পড়ুন নতুন অভিজ্ঞতার খোঁজে।
স্বাস্থ্যবিষয়ক প্রস্তুতি
বিদেশ বা দূরবর্তী জায়গায় যাওয়ার আগে আপনার পারিবারিক চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করে সাধারণ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নিন। এতে ভ্রমণের জন্য আপনি উপযুক্ত কি না, তা বুঝতে পারবেন। যদি নিয়মিত ওষুধ খেতে হয়, তবে যত দিন ভ্রমণে যাবেন, তার চেয়ে এক বা দুই দিনের বেশি ডোজ সঙ্গে নিন। কখন কোন ওষুধ খেতে হবে, তার একটি তালিকা তৈরি করে রাখুন। প্রয়োজনে বিভিন্ন অ্যাপে বা আপনার মোবাইল ফোনেই ফিচার খুঁজে সেগুলোর নাম ও খাওয়ার সময় শিডিউল করে রাখুন। ওষুধগুলো যেন হাতের কাছে থাকে, তই সেগুলো হ্যান্ড লাগেজে রাখুন। চিকিৎসক, পরিবারের সদস্য এবং নিকটস্থ হাসপাতালের ফোন নম্বর লিখে রাখুন। মোবাইল ফোনে সেভ করার পাশাপাশি কাগজে লিখেও সঙ্গে রাখুন। বিদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে টিকা কার্ড সঙ্গে রাখতে হবে কি না, সে তথ্য আগেই জেনে রাখতে হবে।
ভ্রমণের সময় আরাম ও নিরাপত্তা
ভ্রমণের সময় আরামদায়ক পোশাক পরুন। লম্বা ভ্রমণে আরামদায়ক পোশাক পরা জরুরি। এতে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে এবং শরীরের ক্লান্তি কমে। ভ্রমণের পরিকল্পনা শুরু করার সময় থেকে স্ট্রেচিং ও হাঁটা শুরু করুন সময় বের করে। এতে শরীর সুস্থ থাকে। যাত্রাপথে, বিশেষ করে দীর্ঘ ভ্রমণের সময় প্রতি চার ঘণ্টা পর একবার উঠে দাঁড়ান, কিছুক্ষণ হাঁটুন ও স্ট্রেচিং করুন। এতে রক্ত চলাচল ভালো থাকবে এবং থ্রম্বোসিস বা পালমোনারি এম্বোলিজমের ঝুঁকি কমে যাবে। যদি গন্তব্যস্থলের সময় আপনার দেশের সময়ের থেকে ভিন্ন হয়, তবে পৌঁছানোর পর কিছুটা বিশ্রাম নিন। এতে জেটল্যাগ, মাথাব্যথা ও মুডের ওঠানামা কম হবে।
থাকার জায়গা নিয়ে পরিকল্পনা
ভ্রমণে বের হওয়ার আগেই হোটেলে ওঠার সময় নিশ্চিত করুন। জেনে নিন কখন আপনি সেখানে প্রবেশ করতে পারবেন। রুম বুকিং দেওয়ার আগে জানার চেষ্টা করুন, আপনার ঠিক করা রুমটিতে ভালোভাবে বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা আছে কি না। রিসেপশনের ফোন কাজ করছে কি না, তা-ও দেখে নিন। যতদূর সম্ভব নিচতলার রুম বেছে নিন বা এমন রুম নিন, যা লিফটের কাছাকাছি। এতে চলাচলে সুবিধা হবে। রুমে থাকা বাথরুম বয়স্কদের জন্য সুবিধাজনক কি না, তা দেখে নিন। এটি পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমাবে।
চলাফেরা ও ঘোরাঘুরি
ভারী ব্যাগ নেওয়া যেকোনো ভ্রমণকারীর জন্যই উচিত নয়। হালকা লাগেজ নিন, যাতে বহনে সমস্যা না হয়। অতিরিক্ত ওজনের ব্যাগে পিঠ বা হাতের ব্যথা হতে পারে। ভ্রমণের সময় অতিরিক্ত হাঁটা বা উঁচু-নিচু রাস্তায় ঘোরাঘুরি এড়িয়ে চলুন। শহরের কেন্দ্রের কাছাকাছি জায়গা বেছে নিন। ঘুরতে বের হলে ওষুধ, পরিচয়পত্র, প্রেসক্রিপশন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে রাখুন। আপনার মোবাইল ফোনে ভালো নেটওয়ার্ক পাওয়া যাচ্ছে কি না, তা নিশ্চিত করুন। না হলে একটি স্থানীয় সিমকার্ড কিনে নিন।
খাবার নিয়ে ভাবুন
ভ্রমণের সময় হালকা কিন্তু পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত, যাতে হজমে সমস্যা না হয়। বিশেষ করে বয়স্কদের জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভ্রমণকালে বারবার পানি পান করুন। শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। ভ্রমণের আনন্দে অতিরিক্ত খাবার খেয়ে ফেলবেন না। স্বাস্থ্যকর ডায়েট বজায় রাখুন। সব দেশের পানির মান এক রকম নয়। অপরিচিত জায়গায় ট্যাপের পানি না খাওয়া ভালো। রাস্তার খাবার খাওয়ার সময়ও সতর্ক থাকুন। অতিরিক্ত তেল-মসলায় রান্না করা খাবার এড়িয়ে চলুন। এগুলো পেটের সমস্যা তৈরি করতে পারে। আর বড় বিষয়, বিদেশে বা অন্য সংস্কৃতিতে চিত্তাকর্ষক খাবার অনেক আছে। কোনো খাবার খাওয়ার আগে যদি মনে হয়, সেটি খাওয়া আপনার পক্ষে সম্ভব হবে না, তাহলে সেটি বা সে রকম খাবার খাবেন না। খাবারের সঙ্গে মানসিক বিষয়টি ভীষণভাবে জড়িত।
আবহাওয়া ও সুরক্ষা
আবহাওয়া সম্পর্কে আগে থেকে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করুন। বয়স্করা অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডায় বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাই গন্তব্যের আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেখে ভ্রমণের পরিকল্পনা করুন। সানস্ক্রিন ও টুপি সঙ্গে রাখুন। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ত্বক রক্ষা করতে এগুলো দরকারি। যেসব জায়গায় নিরাপত্তার ঝুঁকি আছে, সেগুলো এড়িয়ে চলুন। আগে থেকে আপনার গন্তব্যের নিরাপত্তা সম্পর্কে জানুন। আপনার যাত্রাস্থলে বয়স্কদের চলাচলের উপযোগী র্যাম্প, লিফট বা হুইলচেয়ার ব্যবস্থা আছে কি না, তা যাচাই করে নিন।
সূত্র: স্টার ইনসাইডার
বিকেলে হুট করেই বন্ধুরা দল বেঁধে এসেছে? আবদার, ঘন দুধ দিয়ে কড়া লিকারের চা খাবে। কিন্তু শুধু চায়ে কি আর আড্ডা জমে? হালকা স্ন্যাকস তো থাকা চাই। সময় আর শ্রম দুটোই বাঁচাবে এমন স্ন্যাকসের কথা ভাবছেন? আপনাদের জন্য সহজ ও সুস্বাদু দুটি স্ন্যাকসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে এমন কিছু বিশেষ স্ট্রিট বা রাস্তা রয়েছে, যেগুলো কেবল কেনাকাটার জায়গাই নয়, বরং সংস্কৃতি, বাণিজ্য আর সৃজনশীলতার কেন্দ্র হিসেবে বিখ্যাত হয়ে উঠেছে। সেই সব স্ট্রিটে মানুষের সঙ্গে তাদের ইতিহাসও যেন ঘুরে বেড়ায়। প্রতিবছর লাখ লাখ মানুষের আনাগোনায় পরিপূর্ণ থাকে সেসব।
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বিজ্ঞাপন ও কমিউনিকেশন খাতে পেশাদার দক্ষতা উন্নয়নে স্বীকৃত প্ল্যাটফর্ম কপিশপের উদ্যোগে দেশের প্রথম নিবেদিত বিজ্ঞাপন দক্ষতা উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান ‘ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুল’ আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের প্রথম কোর্স ‘আন্ডারস্ট্যান্ডিং কপিরাইটিং’-এর ক্লাস কার্যক্রম শুরু করেছে।
১৭ ঘণ্টা আগেবিমানের ঝাঁকুনির সাধারণ অনুভূতি অস্বস্তিকর বা বিরক্তিকর হতে পারে। কিন্তু এতে যাত্রীদের আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। আধুনিক বিমানগুলো বাতাস, বজ্রপাত, তীব্র ঠান্ডাসহ বিভিন্ন আপাতদৃষ্টে বিপজ্জনক পরিস্থিতি সহ্য করার মতো করে তৈরি করা হয়েছে।...
১৯ ঘণ্টা আগে