অনলাইন ডেস্ক
নতুন করে আরও দুটি দেশে ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারবেন বাংলাদেশিরা। আগাম ভিসা ছাড়া বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে এখন বিশ্বের মোট ৪২টি দেশ ও অঞ্চলে যাওয়া যাবে। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৪০। এই তালিকায় নতুন যুক্ত হয়েছে আফ্রিকার কেনিয়া এবং ওশেনিয়ার কিরিবাতি।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা দ্য হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্সের সর্বশেষ পাসপোর্ট সূচকে এ চিত্র উঠে এসেছে। বিশ্বজুড়ে ভিসামুক্ত চলাচলের সক্ষমতার ভিত্তিতে প্রতিবছর এ সূচক প্রকাশিত হয়।
আগাম ভিসা ছাড়া বাংলাদেশিদের ভ্রমণের তালিকায় ৪০টি দেশের মধ্যে এশিয়ার ৬টি দেশ ছাড়াও আফ্রিকার ১৬টি, ক্যারিবীয় ১১টি ও ওশেনিয়ার ৮টি এবং দক্ষিণ আমেরিকার ১টি দেশ ও অঞ্চল আছে।
এর মধ্যে কিছু দেশ ও অঞ্চলে (এক তারকাচিহ্নিত) অন অ্যারাইভাল বা বিমানবন্দরে নামার পর ভিসার সুবিধা পান বাংলাদেশিরা। আর শ্রীলঙ্কা ও কেনিয়ার (দুই তারকাচিহ্নিত) ক্ষেত্রে ই-ভিসা নিতে হবে।
এশিয়ার ৬ দেশ
ভিসা ছাড়া এশিয়ার ভুটান, কম্বোডিয়া*, মালদ্বীপ*, নেপাল*, শ্রীলঙ্কা** ও পূর্ব তিমুর*
আফ্রিকার ১৬ দেশ
বুরুন্ডি*, কেপ ভার্দে*, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ*, জিবুতি*, গিনি-বিসাউ*, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া*, মোজাম্বিক*, রুয়ান্ডা, সেশেলস*, সিয়েরা লিওন*, সোমালিয়া*, গাম্বিয়া, টোগো*, কেনিয়া**
ক্যারিবিয়ার ১১ দেশ
বাহামা, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, ডমিনিকা, গ্রানাডা, হাইতি, জ্যামাইকা, মন্টসেরাত, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রেনাডাউন, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো
ওশেনিয়ার ৮ দেশ
কুক আইল্যান্ড, ফিজি, মাইক্রোনেশিয়া, নুউয়ে, সামোয়া*, টুভালু*, ভানুয়াতু, কিরিবাতি
দক্ষিণ আমেরিকার একটি দেশ
বলিভিয়া*
১০ জানুয়ারি প্রকাশিত দ্য হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্সের পাসপোর্ট সূচকে সবচেয়ে শক্তিশালীর তালিকার শীর্ষে ইউরোপ ও এশিয়ার ৬টি দেশ—ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, সিঙ্গাপুর ও স্পেন। এসব দেশের নাগরিকেরা বিশ্বের ১৯৪ দেশ ও অঞ্চলে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করতে পারবেন। এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান কয়েক ধাপ এগিয়ে এবার ৯৭তম। গত বছর এই তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০১তম।
নতুন করে আরও দুটি দেশে ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারবেন বাংলাদেশিরা। আগাম ভিসা ছাড়া বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে এখন বিশ্বের মোট ৪২টি দেশ ও অঞ্চলে যাওয়া যাবে। গত বছর এই সংখ্যা ছিল ৪০। এই তালিকায় নতুন যুক্ত হয়েছে আফ্রিকার কেনিয়া এবং ওশেনিয়ার কিরিবাতি।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা দ্য হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্সের সর্বশেষ পাসপোর্ট সূচকে এ চিত্র উঠে এসেছে। বিশ্বজুড়ে ভিসামুক্ত চলাচলের সক্ষমতার ভিত্তিতে প্রতিবছর এ সূচক প্রকাশিত হয়।
আগাম ভিসা ছাড়া বাংলাদেশিদের ভ্রমণের তালিকায় ৪০টি দেশের মধ্যে এশিয়ার ৬টি দেশ ছাড়াও আফ্রিকার ১৬টি, ক্যারিবীয় ১১টি ও ওশেনিয়ার ৮টি এবং দক্ষিণ আমেরিকার ১টি দেশ ও অঞ্চল আছে।
এর মধ্যে কিছু দেশ ও অঞ্চলে (এক তারকাচিহ্নিত) অন অ্যারাইভাল বা বিমানবন্দরে নামার পর ভিসার সুবিধা পান বাংলাদেশিরা। আর শ্রীলঙ্কা ও কেনিয়ার (দুই তারকাচিহ্নিত) ক্ষেত্রে ই-ভিসা নিতে হবে।
এশিয়ার ৬ দেশ
ভিসা ছাড়া এশিয়ার ভুটান, কম্বোডিয়া*, মালদ্বীপ*, নেপাল*, শ্রীলঙ্কা** ও পূর্ব তিমুর*
আফ্রিকার ১৬ দেশ
বুরুন্ডি*, কেপ ভার্দে*, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ*, জিবুতি*, গিনি-বিসাউ*, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া*, মোজাম্বিক*, রুয়ান্ডা, সেশেলস*, সিয়েরা লিওন*, সোমালিয়া*, গাম্বিয়া, টোগো*, কেনিয়া**
ক্যারিবিয়ার ১১ দেশ
বাহামা, বার্বাডোস, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, ডমিনিকা, গ্রানাডা, হাইতি, জ্যামাইকা, মন্টসেরাত, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রেনাডাউন, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো
ওশেনিয়ার ৮ দেশ
কুক আইল্যান্ড, ফিজি, মাইক্রোনেশিয়া, নুউয়ে, সামোয়া*, টুভালু*, ভানুয়াতু, কিরিবাতি
দক্ষিণ আমেরিকার একটি দেশ
বলিভিয়া*
১০ জানুয়ারি প্রকাশিত দ্য হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্সের পাসপোর্ট সূচকে সবচেয়ে শক্তিশালীর তালিকার শীর্ষে ইউরোপ ও এশিয়ার ৬টি দেশ—ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, সিঙ্গাপুর ও স্পেন। এসব দেশের নাগরিকেরা বিশ্বের ১৯৪ দেশ ও অঞ্চলে বিনা ভিসায় ভ্রমণ করতে পারবেন। এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান কয়েক ধাপ এগিয়ে এবার ৯৭তম। গত বছর এই তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১০১তম।
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
২ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
২ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
২ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
৩ দিন আগে