শারমিন কচি
বয়ঃসন্ধিতে বাড়ির মেয়েটি মুখে প্যাক লাগাতে গেলেও অনেক সময় মায়েরাই চোখরাঙানি দেন, ‘এই কচি ত্বক এটা-ওটা মেখে নষ্ট কোরো না তো!’ হ্যাঁ, মোটেও অযৌক্তিক নয়। এই বয়সে চেহারার একটা আলাদা ঔজ্জ্বল্য থাকে। অতিমাত্রায় রূপচর্চা ত্বকের ভালোর বদলে ক্ষতি করতে পারে। তবে সুন্দর ত্বকও ভালো রাখতে হলে ন্যূনতম যত্ন নিতে হবে এ বয়স থেকে।
এই বয়সে ত্বক ও চুলসংক্রান্ত কিছু কিছু সমস্যা স্বাভাবিকভাবে হয়। রোজকার যত্নে এসব সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া গেলে কিশোরী মেয়েটি থাকবে আরও বেশি উচ্ছল।
টিনএজারদের রূপচর্চা প্রাপ্তবয়স্কদের চেয়ে আলাদা
একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী ত্বকে যত ধরনের এবং যেসব উপকরণ ব্যবহার করতে পারেন, তার সবকিছু একজন টিনএজারের জন্য উপযোগী নয়। কারণ, পরিণত ত্বক থেকে টিনএজদের ত্বক অনেকটাই আলাদা। তাদের ত্বক অনেক বেশি কোমল ও সংবেদনশীল হয়। ফলে যেকোনো উপকরণ বা উপাদানই চট করে ত্বক সইতে পারে না। ফল—ত্বকের র্যাশ, চুলকানি ও অন্যান্য সমস্যা। তা ছাড়া এই বয়সের যে নিজস্ব কিছু সমস্যা রয়েছে, সেই বিষয়টা মনে রেখেও নির্দিষ্ট উপায়ে ত্বকের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
উঠতি বয়সে ত্বকের সমস্যা
ব্রণ
টিনএজ ত্বকের বড় সমস্যা হলো ব্রণ। এই বয়সীদের প্রায় সবার গাল, চিবুক, কপালে ব্রণ হয়। এর প্রধান কারণ হরমোনের পরিবর্তন। ত্বকে অতিরিক্ত তেল, ঘামের সঙ্গে মৃত কোষ, ব্যাকটেরিয়া, ধুলোময়লা জমে রোমকূপে প্রদাহ সৃষ্টি হয়। তা ছাড়া এই বয়সে ছেলেমেয়েদের ত্বকের তেলগ্রন্থিও বেশি সক্রিয় থাকে। একই কারণে প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় টিনএজারদের ব্রণের প্রবণতা বেশি। শুধু মুখে নয়; গলা, ঘাড়, বুক, পিঠ, কাঁধেও অনেকের ব্রণ হয়। তাই ত্বকের ধরন বুঝে বাড়িতেই যত্ন নেওয়া যেতে পারে। তবে টিনএজারদের খুব বেশি মেকআপ না করাই ভালো। করলেও রোমকূপ বন্ধ হয়ে ব্রণ হতে পারে এমন প্রসাধনী; যেমন ফাউন্ডেশন ও প্যানকেক ব্যবহার করা যাবে না। বাইরে থেকে ফিরে ভালোভাবে মেকআপ তুলে ‘পোর আনক্লগিং’ ক্রিম লাগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে কোনো ব্রণ প্রতিরোধী ক্রিম ব্যবহার করলেও উপকার পাওয়া যাবে।
অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বক
জিনগত, হরমোনজনিত, তেলগ্রন্থির সক্রিয়তা—এর যেকোনো একটি কারণে ত্বক অতিরিক্ত তেলতেলে দেখাতে পারে। অয়েল ফ্রি ক্লিনজার দিয়ে দিনে দুবার মুখ পরিষ্কার করে তৈলাক্ত ত্বকের উপযুক্ত কোনো হালকা ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নিতে হবে। কখনো কখনো মুখ ধোয়ার পর না মুছে মুখের পানিটা মুখেই শুকাতে দেওয়া যেতে পারে। এতে বাড়তি ময়শ্চারাইজার লাগানোর দরকার পড়বে না। বাইরে গেলে ব্যাগে ছোট ওয়াইপসের প্যাকেট রাখতে হবে। কয়েক ঘণ্টা পরপর সেটি দিয়ে মুখ মুছে নিলে ত্বকে ময়লা জমতে পারবে না।
এগজিমা
এগজিমা সাধারণত বয়ঃসন্ধিকালে বেশি হয়। এটা হলে ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে পড়ে। চুলকানিও হয় অনেক। এ ধরনের সমস্যা থাকলে সুগন্ধবিহীন ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করুন। শরীরে যেসব অংশে এগজিমা রয়েছে, সেই অংশে মেডিকেটেড ময়শ্চারাইজিং লোশন ব্যবহারে প্রদাহ কমবে। ক্ষেত্রবিশেষে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধও খেতে হতে পারে।
চুল পড়া ও খুশকির সমস্যা
চুল ভালো রাখতে খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দিতে হবে। ডিম, বাদাম ও মাছ খেতে হবে চাহিদামতো। চুল মজবুত রাখতে সপ্তাহে এক দিন হট অয়েল ম্যাসাজ এবং দুবার শ্যাম্পু করতে হবে। শ্যাম্পু করার সঙ্গে কন্ডিশনার ও হেয়ার সেরাম ব্যবহার করতে হবে। এ বয়সে চুল রিবন্ডিং না করাই ভালো। প্রতি তিন মাস পর চুলের ডগা ট্রিম করলে চুল স্বাস্থ্য়োজ্জ্বল থাকবে। এ বয়সে অনেকে খুশকির সমস্যায় ভুগে থাকেন। সংক্রমণসহ বিভিন্ন কারণে এই খুশকি হতে পারে। ফলে কেন খুশকি হচ্ছে বা বাড়ছে, সেটির কারণ আগে বুঝতে হবে। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে হবে। দিনে অন্তত দুবার বড় দাঁড়ের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ান। এতে চুলের গোড়ায় রক্তসঞ্চালন বাড়বে, চুল পুষ্টি পাবে এবং আর্দ্রতার ঘাটতিও পূরণ হবে। এ ছাড়া অ্যান্টি-ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। সপ্তাহে একবার পাতিলেবুর রস পানিতে মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগিয়ে নিলে খুশকির সমস্যা ধীরে ধীরে কমবে।
স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তুলুন
প্রতিদিন দুবার মুখ ধুয়ে নিতে হবে। পাশাপাশি সপ্তাহে একবার স্ক্রাবিং করুন। ব্রাউন সুগার ও মধু দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যায় টিনএজ ত্বকের উপযোগী স্ক্রাব।
» সুষম খাবার রাখতে হবে খাদ্যতালিকায়। টাটকা ফল, শাকসবজি খেতে হবে বেশি করে। অতিরিক্ত তেল ও চিনি এড়িয়ে চলতে হবে।
» রাতে ঘুমানোর আগে ত্বক যেন ময়শ্চারাইজড থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
» প্রতিবার বাইরে থেকে ফিরে পা ভালোভাবে ব্রাশ করে ধুয়ে ময়শ্চারাইজার মেখে নিতে হবে।
লেখক: রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী
বয়ঃসন্ধিতে বাড়ির মেয়েটি মুখে প্যাক লাগাতে গেলেও অনেক সময় মায়েরাই চোখরাঙানি দেন, ‘এই কচি ত্বক এটা-ওটা মেখে নষ্ট কোরো না তো!’ হ্যাঁ, মোটেও অযৌক্তিক নয়। এই বয়সে চেহারার একটা আলাদা ঔজ্জ্বল্য থাকে। অতিমাত্রায় রূপচর্চা ত্বকের ভালোর বদলে ক্ষতি করতে পারে। তবে সুন্দর ত্বকও ভালো রাখতে হলে ন্যূনতম যত্ন নিতে হবে এ বয়স থেকে।
এই বয়সে ত্বক ও চুলসংক্রান্ত কিছু কিছু সমস্যা স্বাভাবিকভাবে হয়। রোজকার যত্নে এসব সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া গেলে কিশোরী মেয়েটি থাকবে আরও বেশি উচ্ছল।
টিনএজারদের রূপচর্চা প্রাপ্তবয়স্কদের চেয়ে আলাদা
একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী ত্বকে যত ধরনের এবং যেসব উপকরণ ব্যবহার করতে পারেন, তার সবকিছু একজন টিনএজারের জন্য উপযোগী নয়। কারণ, পরিণত ত্বক থেকে টিনএজদের ত্বক অনেকটাই আলাদা। তাদের ত্বক অনেক বেশি কোমল ও সংবেদনশীল হয়। ফলে যেকোনো উপকরণ বা উপাদানই চট করে ত্বক সইতে পারে না। ফল—ত্বকের র্যাশ, চুলকানি ও অন্যান্য সমস্যা। তা ছাড়া এই বয়সের যে নিজস্ব কিছু সমস্যা রয়েছে, সেই বিষয়টা মনে রেখেও নির্দিষ্ট উপায়ে ত্বকের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
উঠতি বয়সে ত্বকের সমস্যা
ব্রণ
টিনএজ ত্বকের বড় সমস্যা হলো ব্রণ। এই বয়সীদের প্রায় সবার গাল, চিবুক, কপালে ব্রণ হয়। এর প্রধান কারণ হরমোনের পরিবর্তন। ত্বকে অতিরিক্ত তেল, ঘামের সঙ্গে মৃত কোষ, ব্যাকটেরিয়া, ধুলোময়লা জমে রোমকূপে প্রদাহ সৃষ্টি হয়। তা ছাড়া এই বয়সে ছেলেমেয়েদের ত্বকের তেলগ্রন্থিও বেশি সক্রিয় থাকে। একই কারণে প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় টিনএজারদের ব্রণের প্রবণতা বেশি। শুধু মুখে নয়; গলা, ঘাড়, বুক, পিঠ, কাঁধেও অনেকের ব্রণ হয়। তাই ত্বকের ধরন বুঝে বাড়িতেই যত্ন নেওয়া যেতে পারে। তবে টিনএজারদের খুব বেশি মেকআপ না করাই ভালো। করলেও রোমকূপ বন্ধ হয়ে ব্রণ হতে পারে এমন প্রসাধনী; যেমন ফাউন্ডেশন ও প্যানকেক ব্যবহার করা যাবে না। বাইরে থেকে ফিরে ভালোভাবে মেকআপ তুলে ‘পোর আনক্লগিং’ ক্রিম লাগিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে কোনো ব্রণ প্রতিরোধী ক্রিম ব্যবহার করলেও উপকার পাওয়া যাবে।
অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বক
জিনগত, হরমোনজনিত, তেলগ্রন্থির সক্রিয়তা—এর যেকোনো একটি কারণে ত্বক অতিরিক্ত তেলতেলে দেখাতে পারে। অয়েল ফ্রি ক্লিনজার দিয়ে দিনে দুবার মুখ পরিষ্কার করে তৈলাক্ত ত্বকের উপযুক্ত কোনো হালকা ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে নিতে হবে। কখনো কখনো মুখ ধোয়ার পর না মুছে মুখের পানিটা মুখেই শুকাতে দেওয়া যেতে পারে। এতে বাড়তি ময়শ্চারাইজার লাগানোর দরকার পড়বে না। বাইরে গেলে ব্যাগে ছোট ওয়াইপসের প্যাকেট রাখতে হবে। কয়েক ঘণ্টা পরপর সেটি দিয়ে মুখ মুছে নিলে ত্বকে ময়লা জমতে পারবে না।
এগজিমা
এগজিমা সাধারণত বয়ঃসন্ধিকালে বেশি হয়। এটা হলে ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে পড়ে। চুলকানিও হয় অনেক। এ ধরনের সমস্যা থাকলে সুগন্ধবিহীন ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করুন। শরীরে যেসব অংশে এগজিমা রয়েছে, সেই অংশে মেডিকেটেড ময়শ্চারাইজিং লোশন ব্যবহারে প্রদাহ কমবে। ক্ষেত্রবিশেষে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধও খেতে হতে পারে।
চুল পড়া ও খুশকির সমস্যা
চুল ভালো রাখতে খাদ্যাভ্যাসের দিকে নজর দিতে হবে। ডিম, বাদাম ও মাছ খেতে হবে চাহিদামতো। চুল মজবুত রাখতে সপ্তাহে এক দিন হট অয়েল ম্যাসাজ এবং দুবার শ্যাম্পু করতে হবে। শ্যাম্পু করার সঙ্গে কন্ডিশনার ও হেয়ার সেরাম ব্যবহার করতে হবে। এ বয়সে চুল রিবন্ডিং না করাই ভালো। প্রতি তিন মাস পর চুলের ডগা ট্রিম করলে চুল স্বাস্থ্য়োজ্জ্বল থাকবে। এ বয়সে অনেকে খুশকির সমস্যায় ভুগে থাকেন। সংক্রমণসহ বিভিন্ন কারণে এই খুশকি হতে পারে। ফলে কেন খুশকি হচ্ছে বা বাড়ছে, সেটির কারণ আগে বুঝতে হবে। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিতে হবে। দিনে অন্তত দুবার বড় দাঁড়ের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ান। এতে চুলের গোড়ায় রক্তসঞ্চালন বাড়বে, চুল পুষ্টি পাবে এবং আর্দ্রতার ঘাটতিও পূরণ হবে। এ ছাড়া অ্যান্টি-ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। সপ্তাহে একবার পাতিলেবুর রস পানিতে মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগিয়ে নিলে খুশকির সমস্যা ধীরে ধীরে কমবে।
স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তুলুন
প্রতিদিন দুবার মুখ ধুয়ে নিতে হবে। পাশাপাশি সপ্তাহে একবার স্ক্রাবিং করুন। ব্রাউন সুগার ও মধু দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যায় টিনএজ ত্বকের উপযোগী স্ক্রাব।
» সুষম খাবার রাখতে হবে খাদ্যতালিকায়। টাটকা ফল, শাকসবজি খেতে হবে বেশি করে। অতিরিক্ত তেল ও চিনি এড়িয়ে চলতে হবে।
» রাতে ঘুমানোর আগে ত্বক যেন ময়শ্চারাইজড থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
» প্রতিবার বাইরে থেকে ফিরে পা ভালোভাবে ব্রাশ করে ধুয়ে ময়শ্চারাইজার মেখে নিতে হবে।
লেখক: রূপবিশেষজ্ঞ ও বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ কেয়ারের স্বত্বাধিকারী
হেমন্তের গরমটা একটু অন্য রকমই। রোদের তেজ তো থাকেই, সঙ্গে যুক্ত হয় শুষ্কতা ও ধুলাবালুর প্রকোপ। এই সময় আবহাওয়ার কারণে ত্বক অতিরিক্ত রুক্ষ হয়ে যায়। কম যত্নের কারণে পুরুষদের মধ্যে ত্বকসংক্রান্ত সমস্যা বেশি দেখা দেয়; পাশাপাশি নারীদের তুলনায় পুরুষেরা পরিচ্ছন্নতা একটু কমই মেনে চলেন, এ কথাও অস্বীকার করার...
১ ঘণ্টা আগেএ বছরের ‘বিশ্বের সেরা’ পর্যটন গ্রামের তালিকা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান বিশ্ব পর্যটন সংস্থা বা ইউএনডব্লিউটিও কর্তৃপক্ষ। এবারের পঞ্চম সংস্করণে জাতিসংঘ পর্যটন সদস্য ৬৫টি রাষ্ট্র থেকে আসা ২৭০টির বেশি আবেদনের মধ্য থেকে আফ্রিকা, আমেরিকা, এশিয়া, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের ৫২টি গ্রাম...
১ ঘণ্টা আগেঘরদোর পরিষ্কার করার সময় বেশির ভাগই যেদিকে আমাদের নজর যায় না, তা হলো সুইচ বোর্ড। প্রতিদিন ব্যবহারের ফলে হাতের চাপ লেগে এই সুইচ বোর্ডগুলো ময়লা ও কালো হয়ে যেতে শুরু করে। একদিন না হয় সময় নিয়ে শুধু বাড়ির সুইচ বোর্ডগুলো পরিষ্কার করলেন!
২ ঘণ্টা আগেবিকেলে হুট করেই বন্ধুরা দল বেঁধে এসেছে? আবদার, ঘন দুধ দিয়ে কড়া লিকারের চা খাবে। কিন্তু শুধু চায়ে কি আর আড্ডা জমে? হালকা স্ন্যাকস তো থাকা চাই। সময় আর শ্রম দুটোই বাঁচাবে এমন স্ন্যাকসের কথা ভাবছেন? আপনাদের জন্য সহজ ও সুস্বাদু দুটি স্ন্যাকসের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
১৭ ঘণ্টা আগে