আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) উৎপাদক বিওয়াইডি (BYD) তাদের প্রিমিয়াম সাব-ব্র্যান্ড ইয়াংওয়াংয়ের মাধ্যমে অনন্য মাইলফলক স্থাপন করেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গতির রেকর্ড স্থাপন করেছে ইয়াংওয়াংয়ের ইউ ৯ ট্র্যাক সংস্করণ। চলতি মাসের শুরুর দিকে জার্মানির এটিপি টেস্ট ট্র্যাকে ঘণ্টায় ৪৭২ দশমিক ৪১ কিলোমিটার (২৯৩ দশমিক ৫৪ মাইল) গতির অনন্য মাইলফলক অর্জন করে গাড়িটি।
গাড়িটিতে বিশ্বের প্রথম বহুলভাবে উৎপাদিত ১ হাজার ২০০ ভোল্ট আলট্রা-হাই ভোল্টেজ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা হয়েছে। একই সঙ্গে ট্র্যাকের এক্সট্রিম অবস্থায়ও পারফরম্যান্স অপ্টিমাইজ রাখতে সক্ষম এমন উদ্ভাবনী ডিজাইনের ভেহিকল থার্মাল ম্যানেজমেন্ট সলিউশন ব্যবহার করা হয়েছে।
গাড়িটির ই৪ পাওয়ারট্রেইন বিশ্বের প্রথম কোয়াড-মোটর প্ল্যাটফর্ম, যেখানে ৩০ হাজার আরপিএম (রেভল্যুশনস পার মিনিট) হাইপারফরম্যান্স মোটর ব্যবহার করা হয়েছে, যার প্রতিটি ৫৫৫ কিলোওয়াট পিক পাওয়ার আউটপুট উৎপন্ন করতে সক্ষম।
মোট ৩ হাজার পিএসের (হর্সপাওয়ার) চেয়েও বেশি পাওয়ার আউটপুটসহ গাড়িটি অসাধারণ পাওয়ার-টু-ওয়েট রেশিও ১ হাজার ২১৭ পিএস/টি (হর্সপাওয়ার/টন) অর্জন করে। এই পাওয়ারট্রেইন গাড়িটিকে ১ হাজার ২৮৮ হর্সপাওয়ার এবং ১ হাজার ৬৮০ এনএম (নিউটন-মিটার) অব টর্ক উৎপন্ন করার সক্ষমতা প্রদান করে, যা গাড়িটিকে মাত্র ২ দশমিক ৩৬ সেকেন্ডে শূন্য থেকে ১০০ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিতে পৌঁছাতে সক্ষম করে তোলে।
গত বছরের আগস্টে ইয়াংওয়াং ইউ ৯ ট্র্যাক টেস্টিংয়ের সময় ৩৭৫ দশমিক ১২ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিতে পৌঁছায় এবং অক্টোবর মাসে ৩৯১ দশমিক ৯৪ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতি অর্জন করে। রেকর্ড-ব্রেকিং এই গতিগুলো চীনের উচ্চগতিসম্পন্ন রেলের ৩৫০ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিকেও অতিক্রম করে যায়।
এ অর্জন সম্পর্কে বিওয়াইডি বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার ইমতিয়াজ নওশের বলেন, ‘এটি কেবল গতির বিষয় নয়, এটি আমাদের ভবিষ্যতের দিকেও এগিয়ে যাওয়া। এই অর্জন প্রযুক্তি ও উচ্চগতির পারফরম্যান্সের সীমানা পেরিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বিওয়াইডির প্রতিশ্রুতির বিষয়টি তুলে ধরে। এটি বৈশ্বিক অটোমোটিভ খাতে নতুন মাইলফলক স্থাপন করেছে।’
এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে বিওয়াইডির অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ ভিজিট করুন।

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) উৎপাদক বিওয়াইডি (BYD) তাদের প্রিমিয়াম সাব-ব্র্যান্ড ইয়াংওয়াংয়ের মাধ্যমে অনন্য মাইলফলক স্থাপন করেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গতির রেকর্ড স্থাপন করেছে ইয়াংওয়াংয়ের ইউ ৯ ট্র্যাক সংস্করণ। চলতি মাসের শুরুর দিকে জার্মানির এটিপি টেস্ট ট্র্যাকে ঘণ্টায় ৪৭২ দশমিক ৪১ কিলোমিটার (২৯৩ দশমিক ৫৪ মাইল) গতির অনন্য মাইলফলক অর্জন করে গাড়িটি।
গাড়িটিতে বিশ্বের প্রথম বহুলভাবে উৎপাদিত ১ হাজার ২০০ ভোল্ট আলট্রা-হাই ভোল্টেজ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা হয়েছে। একই সঙ্গে ট্র্যাকের এক্সট্রিম অবস্থায়ও পারফরম্যান্স অপ্টিমাইজ রাখতে সক্ষম এমন উদ্ভাবনী ডিজাইনের ভেহিকল থার্মাল ম্যানেজমেন্ট সলিউশন ব্যবহার করা হয়েছে।
গাড়িটির ই৪ পাওয়ারট্রেইন বিশ্বের প্রথম কোয়াড-মোটর প্ল্যাটফর্ম, যেখানে ৩০ হাজার আরপিএম (রেভল্যুশনস পার মিনিট) হাইপারফরম্যান্স মোটর ব্যবহার করা হয়েছে, যার প্রতিটি ৫৫৫ কিলোওয়াট পিক পাওয়ার আউটপুট উৎপন্ন করতে সক্ষম।
মোট ৩ হাজার পিএসের (হর্সপাওয়ার) চেয়েও বেশি পাওয়ার আউটপুটসহ গাড়িটি অসাধারণ পাওয়ার-টু-ওয়েট রেশিও ১ হাজার ২১৭ পিএস/টি (হর্সপাওয়ার/টন) অর্জন করে। এই পাওয়ারট্রেইন গাড়িটিকে ১ হাজার ২৮৮ হর্সপাওয়ার এবং ১ হাজার ৬৮০ এনএম (নিউটন-মিটার) অব টর্ক উৎপন্ন করার সক্ষমতা প্রদান করে, যা গাড়িটিকে মাত্র ২ দশমিক ৩৬ সেকেন্ডে শূন্য থেকে ১০০ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিতে পৌঁছাতে সক্ষম করে তোলে।
গত বছরের আগস্টে ইয়াংওয়াং ইউ ৯ ট্র্যাক টেস্টিংয়ের সময় ৩৭৫ দশমিক ১২ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিতে পৌঁছায় এবং অক্টোবর মাসে ৩৯১ দশমিক ৯৪ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতি অর্জন করে। রেকর্ড-ব্রেকিং এই গতিগুলো চীনের উচ্চগতিসম্পন্ন রেলের ৩৫০ কিলোমিটার/ঘণ্টা গতিকেও অতিক্রম করে যায়।
এ অর্জন সম্পর্কে বিওয়াইডি বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার ইমতিয়াজ নওশের বলেন, ‘এটি কেবল গতির বিষয় নয়, এটি আমাদের ভবিষ্যতের দিকেও এগিয়ে যাওয়া। এই অর্জন প্রযুক্তি ও উচ্চগতির পারফরম্যান্সের সীমানা পেরিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বিওয়াইডির প্রতিশ্রুতির বিষয়টি তুলে ধরে। এটি বৈশ্বিক অটোমোটিভ খাতে নতুন মাইলফলক স্থাপন করেছে।’
এ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে বিওয়াইডির অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ ভিজিট করুন।

এই জন-অরণ্য থেকে একটু সরে গেলে দেখা পাওয়া যাবে এক অদেখা নেপালের, যেখানে আছে নীরব প্রকৃতি, থারু অধিবাসীদের একেবারে নিস্তরঙ্গ জীবন, ন্যাশনাল পার্ক আর পার্কভর্তি বিভিন্ন বন্য প্রাণী। বলা হচ্ছে নেপালের দক্ষিণ প্রান্তের একটি অসম্ভব সুন্দর তরাই অঞ্চল অঞ্চলের কথা। নিম্নভূমি অঞ্চলটি নীরবে তুলে ধরে দেশটির...
১ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার এনার্জি লেভেল থাকবে রকেটগতিতে। কিন্তু গ্রহরা ফিসফিস করে বলছে, ‘অতিরিক্ত তাড়াহুড়ো করে কফির কাপে লবণ দিয়ে দেবেন না, প্লিজ!’ কর্মক্ষেত্রে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনার প্রশংসা হবে, কিন্তু মনে রাখবেন, সব সমস্যার সমাধান দৌড়ে গিয়ে করা যায় না।
১ ঘণ্টা আগে
ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের কথা শুনলে প্রথমে মনে ভেসে ওঠে প্রাচীন স্থাপনা বা ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ইত্যাদির কথা। কিন্তু জানেন কি, জাতিসংঘের এই সংস্থা অসংখ্য খাদ্য ও রন্ধন ঐতিহ্যকেও স্বীকৃতি দিয়েছে। স্বীকৃতি পাওয়া খাবারগুলো ‘রিপ্রেজেনটেটিভ লিস্ট অব দ্য ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটিজ’র...
৩ ঘণ্টা আগে
বিয়ে জীবনের অন্যতম সুন্দর মুহূর্ত হলেও এর ব্যয় অনেক সময় দম্পতিদের জন্য বড় চাপ হয়ে দাঁড়ায়। ভেন্যু, সাজসজ্জা, খাবার, বিনোদন, পোশাক—সব মিলিয়ে বাজেট বেশ বেড়ে যায়। অবশ্য বিয়ের আয়োজন করতে গিয়ে খরচ বেড়ে যাওয়াকে খুব সাধারণ ঘটনা হিসেবে দেখা হয় আমাদের দেশে। কিন্তু কৌশল জানা থাকলে বিয়ের খরচেরও লাগাম টেনে ধরা..
১৮ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

হিমালয়কন্যা নেপাল। দেশটির বরফঢাকা পাহাড়চূড়া, সবুজ উপত্যকা ও সংস্কৃতি একে আকর্ষণীয় করে তুলেছে পর্যটকদের কাছে। এই সৌন্দর্য যে পুরোটাই প্রাকৃতিক, মানুষের সৃষ্টি নয়, সেই তথ্য আমরা জানি। নেপালে হিমালয়, প্রাচীন মন্দির, আদিবাসী সংস্কৃতি, উপত্যকা ইত্যাদি দেখতে প্রতিবছর লাখ লাখ মানুষ ভিড় করে। বিখ্যাত ভ্রমণ গন্তব্যগুলো গিজ গিজ করে মানুষে। এই জন-অরণ্য থেকে একটু সরে গেলে দেখা পাওয়া যাবে এক অদেখা নেপালের, যেখানে আছে নীরব প্রকৃতি, থারু অধিবাসীদের একেবারে নিস্তরঙ্গ জীবন, ন্যাশনাল পার্ক আর পার্কভর্তি বিভিন্ন বন্য প্রাণী। বলা হচ্ছে নেপালের দক্ষিণ প্রান্তের একটি অসম্ভব সুন্দর তরাই অঞ্চল অঞ্চলের কথা। নিম্নভূমি অঞ্চলটি নীরবে তুলে ধরে দেশটির এক ভিন্ন চিত্র। বন্য প্রাণী, জাতীয় উদ্যান এবং এক উদ্ভাবনী কমিউনিটি হোমস্টে নেটওয়ার্কের জন্য বিখ্যাত তরাই অঞ্চল। এটি নেপালের আদিবাসী থারু জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল।
নেপালের এই তুলনামূলকভাবে কম পরিচিত অঞ্চলে ভ্রমণ করা মানেই খাঁটি অভিজ্ঞতা লাভ করা। এখানে থারু সংস্কৃতির প্রাচীন আতিথেয়তার মন্ত্র হলো ‘অতিথি দেব ভবঃ’, অর্থাৎ অতিথি দেবতা।

ধান্য উৎসব এবং থারু আতিথেয়তা
নেপাল-ভারত সীমান্তসংলগ্ন তরাই অঞ্চলের প্রত্যন্ত গ্রাম ভাদা। সেখানে ধান কাটা শেষ আউলি নামের একটি উৎসব উদ্যাপিত হয় মূলত প্রকৃতিমাতাকে ধন্যবাদ জানাতে। এই গ্রাম্যের ঐতিহ্যবাহী রন্ধনশৈলীর মধ্যে আছে পেঁয়াজ, মরিচ ও কামরাঙার সঙ্গে চিনি, ধনে ও জিরা মিশিয়ে মসলাদার ফলের আচার তৈরি। আউলি উৎসবের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ধানখেতের ইঁদুর পুড়িয়ে রান্না করে তা ভোজ হিসেবে গ্রহণ করা। এটি দেবতার কাছে প্রতীকী নিবেদন করা হয়; যাতে আগামী বছরের ফসল ইঁদুরের উপদ্রব থেকে রক্ষা পায়। উৎসবে ছ্যাঙ নামে চাল বা বাটারগাছের শুকনো ফুল থেকে তৈরি মিষ্টিজাতীয় স্থানীয় পানীয় পরিবেশন করা হয়। এই গ্রামের হোমস্টেগুলো স্থানীয় নারীরা পরিচালনা করেন। এই উদ্যোগ তাদের আর্থিক স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। এই বিষয়গুলো তাদের সামাজিক স্বীকৃতি দিয়েছে।
বন্য প্রাণীর স্বর্গরাজ্য: তরাই জাতীয় উদ্যান
তরাই অঞ্চলের প্রধান আকর্ষণ থারু সংস্কৃতি। কিন্তু এটি ছাড়াও গ্রামটি সমৃদ্ধ বন্য প্রাণী নিয়ে। এখানকার তৃণভূমি, জলাভূমি এবং উপক্রান্তীয় অরণ্য সংরক্ষিত হয়েছে জাতীয় উদ্যানগুলোতে। এখানকার শুক্লা ফান্টা নামের পার্কে বিপুলসংখ্যক চিত্রল হরিণ। এটি বিশ্বের বৃহত্তম বারাশিঙ্গার আবাসস্থল। বারদিয়া উদ্যানটি বেঙ্গল টাইগারের জন্য বিখ্যাত। এ ছাড়া ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট চিতওয়ানে বাঘ, বুনো এশীয় হাতি এবং বৃহত্তর এক-শৃঙ্গ গন্ডারের সংখ্যা বাড়ছে।
সাফারি ও গন্ডার দর্শন

চিতওয়ান ন্যাশনাল পার্কে প্রতিবছর অসংখ্য পর্যটক ভ্রমণে যায়। কিন্তু এর পার্শ্ববর্তী কমিউনিটি পরিচালিত বনগুলোতে পর্যটকের ভিড় কম থাকে। তবে ভিড় এড়িয়ে যদি বারাউলি গ্রামে যান, দেখতে পাবেন চারটি কমিউনিটি ফরেস্টের প্রবেশদ্বার। বারাউলিতে ১২টি হোমস্টে আছে। সেখানে প্রতিটি পরিবার যাতে সমানভাবে সুবিধা পায়, সে জন্য অতিথিদের ঘোরানো পদ্ধতিতে বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই হোমস্টে ফির ৮০ শতাংশ পরিবারগুলো পায়। বাকিটা স্থানীয় উন্নয়নের জন্য একটি কমিউনিটি ফান্ডে জমা হয়। এই ফান্ড থেকে স্থানীয় স্কুলে ইংরেজি শিক্ষক নিয়োগের মতো কাজ করা হয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় গাইডের সঙ্গে সাফারি করে নারায়ণী নদীর প্রাকৃতিক বাধা অতিক্রম করে কমিউনিটি ফরেস্টে প্রবেশ করা যায়। সেখানে বেঙ্গল টাইগারের সতর্কসংকেত থেকে শুরু করে বন্য শূকর, বারাশিঙ্গা, ময়ূর এবং হর্নবিল পাখি দেখা যায়। এই ভ্রমণের রোমাঞ্চকর অংশ হতে পারে একটি এক-শৃঙ্গ গন্ডার।
পরিবেশের প্রতি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি
কমিউনিটি ট্যুরিজমের কারণে স্থানীয়দের মধ্যে বন্য প্রাণী সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়েছে। একসময় প্রাণীগুলোকে কেবল ফসল নষ্টকারী উপদ্রব হিসেবে দেখা হলেও এখন তারা একে মূল্যবান সম্পদ মনে করে এবং এর সুরক্ষা নিশ্চিত করে। ভ্রমণকারীরা যদি স্থানীয় মানুষ এবং পরিবেশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে ভ্রমণ করে, তবে সবাই উপকৃত হবে। তরাই অঞ্চল প্রমাণ করে, পর্যটনকে স্থানীয় মানুষ এবং প্রকৃতির উন্নতির জন্য কীভাবে এক আদর্শ মডেল হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সূত্র: বিবিসি

হিমালয়কন্যা নেপাল। দেশটির বরফঢাকা পাহাড়চূড়া, সবুজ উপত্যকা ও সংস্কৃতি একে আকর্ষণীয় করে তুলেছে পর্যটকদের কাছে। এই সৌন্দর্য যে পুরোটাই প্রাকৃতিক, মানুষের সৃষ্টি নয়, সেই তথ্য আমরা জানি। নেপালে হিমালয়, প্রাচীন মন্দির, আদিবাসী সংস্কৃতি, উপত্যকা ইত্যাদি দেখতে প্রতিবছর লাখ লাখ মানুষ ভিড় করে। বিখ্যাত ভ্রমণ গন্তব্যগুলো গিজ গিজ করে মানুষে। এই জন-অরণ্য থেকে একটু সরে গেলে দেখা পাওয়া যাবে এক অদেখা নেপালের, যেখানে আছে নীরব প্রকৃতি, থারু অধিবাসীদের একেবারে নিস্তরঙ্গ জীবন, ন্যাশনাল পার্ক আর পার্কভর্তি বিভিন্ন বন্য প্রাণী। বলা হচ্ছে নেপালের দক্ষিণ প্রান্তের একটি অসম্ভব সুন্দর তরাই অঞ্চল অঞ্চলের কথা। নিম্নভূমি অঞ্চলটি নীরবে তুলে ধরে দেশটির এক ভিন্ন চিত্র। বন্য প্রাণী, জাতীয় উদ্যান এবং এক উদ্ভাবনী কমিউনিটি হোমস্টে নেটওয়ার্কের জন্য বিখ্যাত তরাই অঞ্চল। এটি নেপালের আদিবাসী থারু জনগোষ্ঠীর আবাসস্থল।
নেপালের এই তুলনামূলকভাবে কম পরিচিত অঞ্চলে ভ্রমণ করা মানেই খাঁটি অভিজ্ঞতা লাভ করা। এখানে থারু সংস্কৃতির প্রাচীন আতিথেয়তার মন্ত্র হলো ‘অতিথি দেব ভবঃ’, অর্থাৎ অতিথি দেবতা।

ধান্য উৎসব এবং থারু আতিথেয়তা
নেপাল-ভারত সীমান্তসংলগ্ন তরাই অঞ্চলের প্রত্যন্ত গ্রাম ভাদা। সেখানে ধান কাটা শেষ আউলি নামের একটি উৎসব উদ্যাপিত হয় মূলত প্রকৃতিমাতাকে ধন্যবাদ জানাতে। এই গ্রাম্যের ঐতিহ্যবাহী রন্ধনশৈলীর মধ্যে আছে পেঁয়াজ, মরিচ ও কামরাঙার সঙ্গে চিনি, ধনে ও জিরা মিশিয়ে মসলাদার ফলের আচার তৈরি। আউলি উৎসবের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ধানখেতের ইঁদুর পুড়িয়ে রান্না করে তা ভোজ হিসেবে গ্রহণ করা। এটি দেবতার কাছে প্রতীকী নিবেদন করা হয়; যাতে আগামী বছরের ফসল ইঁদুরের উপদ্রব থেকে রক্ষা পায়। উৎসবে ছ্যাঙ নামে চাল বা বাটারগাছের শুকনো ফুল থেকে তৈরি মিষ্টিজাতীয় স্থানীয় পানীয় পরিবেশন করা হয়। এই গ্রামের হোমস্টেগুলো স্থানীয় নারীরা পরিচালনা করেন। এই উদ্যোগ তাদের আর্থিক স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। এই বিষয়গুলো তাদের সামাজিক স্বীকৃতি দিয়েছে।
বন্য প্রাণীর স্বর্গরাজ্য: তরাই জাতীয় উদ্যান
তরাই অঞ্চলের প্রধান আকর্ষণ থারু সংস্কৃতি। কিন্তু এটি ছাড়াও গ্রামটি সমৃদ্ধ বন্য প্রাণী নিয়ে। এখানকার তৃণভূমি, জলাভূমি এবং উপক্রান্তীয় অরণ্য সংরক্ষিত হয়েছে জাতীয় উদ্যানগুলোতে। এখানকার শুক্লা ফান্টা নামের পার্কে বিপুলসংখ্যক চিত্রল হরিণ। এটি বিশ্বের বৃহত্তম বারাশিঙ্গার আবাসস্থল। বারদিয়া উদ্যানটি বেঙ্গল টাইগারের জন্য বিখ্যাত। এ ছাড়া ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট চিতওয়ানে বাঘ, বুনো এশীয় হাতি এবং বৃহত্তর এক-শৃঙ্গ গন্ডারের সংখ্যা বাড়ছে।
সাফারি ও গন্ডার দর্শন

চিতওয়ান ন্যাশনাল পার্কে প্রতিবছর অসংখ্য পর্যটক ভ্রমণে যায়। কিন্তু এর পার্শ্ববর্তী কমিউনিটি পরিচালিত বনগুলোতে পর্যটকের ভিড় কম থাকে। তবে ভিড় এড়িয়ে যদি বারাউলি গ্রামে যান, দেখতে পাবেন চারটি কমিউনিটি ফরেস্টের প্রবেশদ্বার। বারাউলিতে ১২টি হোমস্টে আছে। সেখানে প্রতিটি পরিবার যাতে সমানভাবে সুবিধা পায়, সে জন্য অতিথিদের ঘোরানো পদ্ধতিতে বরাদ্দ দেওয়া হয়। এই হোমস্টে ফির ৮০ শতাংশ পরিবারগুলো পায়। বাকিটা স্থানীয় উন্নয়নের জন্য একটি কমিউনিটি ফান্ডে জমা হয়। এই ফান্ড থেকে স্থানীয় স্কুলে ইংরেজি শিক্ষক নিয়োগের মতো কাজ করা হয়েছে। এ ছাড়া স্থানীয় গাইডের সঙ্গে সাফারি করে নারায়ণী নদীর প্রাকৃতিক বাধা অতিক্রম করে কমিউনিটি ফরেস্টে প্রবেশ করা যায়। সেখানে বেঙ্গল টাইগারের সতর্কসংকেত থেকে শুরু করে বন্য শূকর, বারাশিঙ্গা, ময়ূর এবং হর্নবিল পাখি দেখা যায়। এই ভ্রমণের রোমাঞ্চকর অংশ হতে পারে একটি এক-শৃঙ্গ গন্ডার।
পরিবেশের প্রতি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি
কমিউনিটি ট্যুরিজমের কারণে স্থানীয়দের মধ্যে বন্য প্রাণী সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়েছে। একসময় প্রাণীগুলোকে কেবল ফসল নষ্টকারী উপদ্রব হিসেবে দেখা হলেও এখন তারা একে মূল্যবান সম্পদ মনে করে এবং এর সুরক্ষা নিশ্চিত করে। ভ্রমণকারীরা যদি স্থানীয় মানুষ এবং পরিবেশের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে ভ্রমণ করে, তবে সবাই উপকৃত হবে। তরাই অঞ্চল প্রমাণ করে, পর্যটনকে স্থানীয় মানুষ এবং প্রকৃতির উন্নতির জন্য কীভাবে এক আদর্শ মডেল হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সূত্র: বিবিসি

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) উৎপাদক বিওয়াইডি (BYD) তাদের প্রিমিয়াম সাব-ব্র্যান্ড ইয়াংওয়াংয়ের মাধ্যমে অনন্য মাইলফলক স্থাপন করেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গতির রেকর্ড স্থাপন করেছে ইউ ৯ ট্র্যাক সংস্করণ। চলতি মাসের শুরুর দিকে জার্মানির এটিপি টেস্ট...
৩০ আগস্ট ২০২৫
আজ আপনার এনার্জি লেভেল থাকবে রকেটগতিতে। কিন্তু গ্রহরা ফিসফিস করে বলছে, ‘অতিরিক্ত তাড়াহুড়ো করে কফির কাপে লবণ দিয়ে দেবেন না, প্লিজ!’ কর্মক্ষেত্রে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনার প্রশংসা হবে, কিন্তু মনে রাখবেন, সব সমস্যার সমাধান দৌড়ে গিয়ে করা যায় না।
১ ঘণ্টা আগে
ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের কথা শুনলে প্রথমে মনে ভেসে ওঠে প্রাচীন স্থাপনা বা ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ইত্যাদির কথা। কিন্তু জানেন কি, জাতিসংঘের এই সংস্থা অসংখ্য খাদ্য ও রন্ধন ঐতিহ্যকেও স্বীকৃতি দিয়েছে। স্বীকৃতি পাওয়া খাবারগুলো ‘রিপ্রেজেনটেটিভ লিস্ট অব দ্য ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটিজ’র...
৩ ঘণ্টা আগে
বিয়ে জীবনের অন্যতম সুন্দর মুহূর্ত হলেও এর ব্যয় অনেক সময় দম্পতিদের জন্য বড় চাপ হয়ে দাঁড়ায়। ভেন্যু, সাজসজ্জা, খাবার, বিনোদন, পোশাক—সব মিলিয়ে বাজেট বেশ বেড়ে যায়। অবশ্য বিয়ের আয়োজন করতে গিয়ে খরচ বেড়ে যাওয়াকে খুব সাধারণ ঘটনা হিসেবে দেখা হয় আমাদের দেশে। কিন্তু কৌশল জানা থাকলে বিয়ের খরচেরও লাগাম টেনে ধরা..
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেষ
আজ আপনার এনার্জি লেভেল থাকবে রকেটগতিতে। কিন্তু গ্রহরা ফিসফিস করে বলছে, ‘অতিরিক্ত তাড়াহুড়ো করে কফির কাপে লবণ দিয়ে দেবেন না, প্লিজ!’ কর্মক্ষেত্রে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনার প্রশংসা হবে, কিন্তু মনে রাখবেন, সব সমস্যার সমাধান দৌড়ে গিয়ে করা যায় না। প্রেমে আজ আপনি খুব আবেগপ্রবণ। তবে হুট করে কাউকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার আগে একবার ভেবে দেখুন। কারণ, কাল সকালে ঘুম ভাঙলে মনে হতে পারে—‘আরে, এটা আমি কী করলাম?’ সন্ধ্যায় একটা জরুরি কাজ ফেলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে ধরা পড়তে পারেন।
বৃষ
আজ আপনার মন শান্তিতে থাকতে চাইবে, বিশেষত সোফার ওপর উপুড় হয়ে শুয়ে। কিন্তু ভাগ্য জোর করে কিছু কঠিন কাজ করাবে। অফিসের ডেস্কে লাঞ্চবক্স আপনার কাছে আজকের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস। কোনো সহকর্মী যদি আপনার প্রিয় মিষ্টির দিকে হাত বাড়ান, তবে আপনি মকর রাশির মতো গম্ভীর হয়ে প্রতিবাদ করতে পারেন। আর্থিক দিক থেকে ভালো খবর আছে, তবে সেই অতিরিক্ত টাকাটা কোনো দামি ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্টে খরচ করে ফেলবেন কি না, সে বিষয়ে দ্বিমত রয়েছে। জেদ আজ আপনাকে এক কঠিন আলোচনায় জিতিয়ে দেবে, কিন্তু প্রেমের ক্ষেত্রে একটু নরম হোন, নইলে সঙ্গী ভাববেন আপনি পাথর!
মিথুন
আজ আপনার মাথায় একসঙ্গে দুটি সিনেমা চলতে পারে—একটি কমেডি, অন্যটি থ্রিলার। একই সঙ্গে দুটি মিটিংয়ে থাকার চেষ্টা করতে পারেন এবং দুটির একটিতেও মনোযোগ দিতে পারবেন না। ফোন কলে এমনভাবে কথা বলবেন যে অপর প্রান্তের মানুষটি ভাববেন, আপনি হয়তো সিজোফ্রেনিয়ায় ভুগছেন! সন্ধ্যাবেলা প্রেমিক/প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করার কথা থাকলেও আপনি বেরোবেন কি না, তা নিয়ে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগবেন। শেষমেশ হয়তো দুটি অপশনই বাতিল করে বাড়ি বসে সিনেমা দেখবেন। এটাই আপনার আজকের ‘ব্যালেন্স’।
কর্কট
আজ আপনার মুড দোল খাচ্ছে দোলনার মতো—এই হাসছেন, এই চোখের কোণে জল। বস হয়তো সামান্য কিছু বলেছেন, আর আপনি ভাবছেন চাকরিটা বুঝি আর নেই! সন্ধ্যায় বাড়ির আরামদায়ক পরিবেশ আপনার কাছে ভূস্বর্গ। কিন্তু ঘরের জিনিসপত্র গোছাতে গিয়ে পুরোনো স্মৃতি আঁকড়ে ধরে কাঁদতে শুরু করতে পারেন। পরিবার যথেষ্ট সমর্থন দেবে, তবে তাদের সামনে সামান্য হাসি ধরে রাখুন। কারণ, আপনার দুশ্চিন্তা দেখে তারা আপনাকে নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করবেন। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আজ মায়ের পরামর্শ মেনে চলুন। একজন পুরোনো বন্ধু হঠাৎ আপনার কাছে ঋণ চাইতে পারে। সামলে!
সিংহ
গ্রহরা আজ চাচ্ছে, একটু বিনীত হোন। কিন্তু আপনি তো ‘রাজা’, তাই বিনয় আপনার ড্রেস কোডে নেই। কর্মস্থলে নিজের কাজের প্রশংসা শুনতে চাইবেন, আর যদি কেউ না করে, তবে নিজেই নিজের পিঠ চাপড়ে নেবেন। আজ আপনার ব্যক্তিত্বে এত ঝলক থাকবে যে অনেকে আপনার থেকে আলো চেয়ে বসতে পারেন। প্রেমের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত নাটকীয়তা দেখাতে গিয়ে পরিস্থিতি আরও কঠিন করে তুলবেন না। সন্ধ্যাবেলা পার্টিতে মধ্যমণি হওয়ার প্রবল যোগ, কিন্তু মনে রাখবেন, সব সময় ক্যামেরার ফোকাসে থাকার চেষ্টা করলে পা পিছলে যেতে পারে! ভুল করেও অন্যের ক্রেডিট নিতে যাবেন না, তাতে আপনার ‘রাজকীয়’ ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারে।
কন্যা
আজ আপনার কাজ হলো জগতের সমস্ত খুঁত খুঁজে বের করা। সহকর্মী বা বাড়ির লোক সামান্য ভুল করলেও আপনি সেটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেবেন। বস একটি রিপোর্ট জমা দিতে বললেন? আপনি সেটা ১০০ বার চেক করবেন এবং প্রতিবারই নতুন একটি বানান ভুল খুঁজে পাবেন। অতিরিক্ত বিশ্লেষণ করতে গিয়ে একটা সহজ সমস্যাকে জটিল করে ফেলবেন। প্রেমের ক্ষেত্রেও আপনার সমালোচনা করার প্রবণতা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। সঙ্গীর জামার রং কেন আপনার পছন্দের নয়, এই নিয়ে তর্ক শুরু হতে পারে। আজ অন্তত একবার ভুল করুন! নইলে পৃথিবী আপনাকে পারফেক্ট রোবট ভেবে বসবে।
তুলা
আজ আপনার জীবনে ‘ব্যালেন্স’ বজায় রাখা খুবই কঠিন। মন আজ দুটি পোশাকের মধ্যে, দুটি খাবারের মেনুর মধ্যে অথবা দুজন মানুষের মধ্যে আটকে থাকবে। যদি বলেন ‘হ্যাঁ’, তবে এক মিনিট পর বলবেন ‘না’। পার্টনারকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে গিয়ে শুধু ‘কী খাব’ এই সিদ্ধান্ত নিতেই পুরো সন্ধ্যা পার করে দিতে পারেন। তবে আপনার মননশীলতা আজ অন্যদের মুগ্ধ করবে। কঠিন পরিস্থিতিতেও হাসিমুখে সামলে নেবেন। শুধু চেষ্টা করুন, সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব যেন অন্য কেউ না নেয়!
বৃশ্চিক
আপনার রহস্যময় ব্যক্তিত্ব আজ চরমে! কেউ কিছু বলুক বা না বলুক, সন্দেহ করবেনই। মনে হবে সবাই আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। কর্মস্থলে কোনো গোপন খবর জানার জন্য আপনার মন আজ ছটফট করবে। হয়তো সহকর্মীর ডেস্কে উঁকি মারতে গিয়ে ধরা পড়ে যেতে পারেন! প্রেমের ক্ষেত্রে সঙ্গীর প্রতিটি কথা খুঁটিয়ে দেখবেন। যদি সে একটু বেশি হাসে, মনে হবে এর পেছনে কোনো গভীর রহস্য লুকিয়ে আছে। সব রহস্যের উত্তর জানতে নেই, মশাই! কিছু জিনিস যেমন আছে, তেমনই থাকতে দিন। নইলে জীবনটা ডকুমেন্টারি না হয়ে কমেডি শো হয়ে যাবে।
ধনু
আজ মন মুক্ত হাওয়ায় ভাসতে চাইবে, আর আপনি অফিসের ডেস্কে বসে পৃথিবীর ভূগোল নিয়ে গভীর দার্শনিক আলোচনা শুরু করে দেবেন। বসকে বোঝাতে চাইবেন, কেন কাজ ছেড়ে আপনার হিমালয়ে চলে যাওয়া উচিত। আপনার অতিরিক্ত উৎসাহ আর জ্ঞান জাহির করার প্রবণতা অন্যদের কিছুটা বিরক্তির কারণ হতে পারে। আর্থিক দিক ভালো, আপনি হয়তো কোনো বড় ট্রাভেল প্যাকেজে বুকিং দিয়ে ফেলতে পারেন। কিন্তু টিকিট কাটার আগে একবার নিশ্চিত হন, পকেটে টাকা আছে তো? আজ এমন একজনকে জ্ঞানী উপদেশ দেবেন, যিনি আপনার চেয়ে বয়সে এবং জ্ঞানে ঢের বড়।
মকর
গ্রহরা আজ বলছে, আপনার উচিত একটু ছুটি নেওয়া। কিন্তু আপনি তো জন্মগত ওয়ার্কহলিক! আজ হয়তো দুই দিনের কাজ এক দিনে শেষ করে ফেলবেন, এবং তারপর আরও কিছু অতিরিক্ত কাজ খুঁজে বের করবেন। আপনার গম্ভীর মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা আজ ব্যর্থ হতে পারে। কেউ মজার জোকস বললেও হিসাব করবেন, এতে আপনার কত সময় নষ্ট হলো। তবে নিয়মানুবর্তিতা আজ আপনাকে বড় সাফল্য এনে দেবে। সন্ধ্যায় পরিবারকে সময় দিন, তবে প্লিজ সেই সময়টাকেও ‘মিটিং’ বা ‘প্রজেক্ট’ হিসেবে ট্রিট করবেন না! সঙ্গী চাচ্ছেন আপনি কিছু রোমান্টিক কথা বলুন, কিন্তু আপনি হয়তো তাকে আপনার ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বোঝাতে শুরু করবেন।
কুম্ভ
আজ এমন কিছু করবেন, যা কেউ কখনো ভাবেনি। হয়তো উল্টো করে শার্ট পরে অফিসে চলে যাবেন, অথবা সবার সঙ্গে তর্ক করবেন যে মাধ্যাকর্ষণ বল একটি ভুল ধারণা। আইডিয়াগুলো হবে চরম ইউনিক, কিন্তু অনেকে হয়তো তা বুঝতে পারবে না। আপনার মনে হবে, বাকি পৃথিবী আপনার চেয়ে অনেক পিছিয়ে আছে। সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দিন, কিন্তু ‘ফ্রি ওয়াইফাই’ খুঁজতে গিয়ে যেন সবার নজরের বাইরে চলে না যান। বন্ধুদের মধ্যে কেউ একজন আপনার উদ্ভট পরিকল্পনার সঙ্গে যুক্ত হতে পারে। আজ মানবজাতির কল্যাণে কিছু করতে চাইবেন, কিন্তু দিনের শেষে হয়তো কেবল নিজের বিছানাটাই গুছিয়ে রাখবেন।
মীন
আজ সারা দিন মেঘে ভাসবেন। দিনের বেলা কাজ করার সময় হঠাৎ স্বপ্ন দেখা শুরু করতে পারেন। সহকর্মীরা আপনাকে ডাকতে ডাকতে ক্লান্ত হয়ে যাবে। কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ ভুলে যেতে পারেন। কারণ, আপনার প্রিয় চরিত্রের সঙ্গে কাল্পনিক কথোপকথন চলছিল। সৃজনশীল কাজে দুর্দান্ত সাফল্য, কিন্তু সেই সাফল্যকে বাস্তব দুনিয়ায় আনতে গিয়ে হিমশিম খাবেন। প্রেমের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রোমান্টিকতা দেখিয়ে ফেললে সঙ্গী ঘাবড়ে যেতে পারেন। আজ হাঁটার সময় আশপাশে খেয়াল রাখুন। কারণ, আপনার মন যেখানেই থাকুক, শরীরটা কিন্তু ভারাকর্ষণ মেনে চলে। একটা বড়সড় হোঁচট খাওয়া কপালে লেখা আছে!

মেষ
আজ আপনার এনার্জি লেভেল থাকবে রকেটগতিতে। কিন্তু গ্রহরা ফিসফিস করে বলছে, ‘অতিরিক্ত তাড়াহুড়ো করে কফির কাপে লবণ দিয়ে দেবেন না, প্লিজ!’ কর্মক্ষেত্রে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনার প্রশংসা হবে, কিন্তু মনে রাখবেন, সব সমস্যার সমাধান দৌড়ে গিয়ে করা যায় না। প্রেমে আজ আপনি খুব আবেগপ্রবণ। তবে হুট করে কাউকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়ার আগে একবার ভেবে দেখুন। কারণ, কাল সকালে ঘুম ভাঙলে মনে হতে পারে—‘আরে, এটা আমি কী করলাম?’ সন্ধ্যায় একটা জরুরি কাজ ফেলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে ধরা পড়তে পারেন।
বৃষ
আজ আপনার মন শান্তিতে থাকতে চাইবে, বিশেষত সোফার ওপর উপুড় হয়ে শুয়ে। কিন্তু ভাগ্য জোর করে কিছু কঠিন কাজ করাবে। অফিসের ডেস্কে লাঞ্চবক্স আপনার কাছে আজকের সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস। কোনো সহকর্মী যদি আপনার প্রিয় মিষ্টির দিকে হাত বাড়ান, তবে আপনি মকর রাশির মতো গম্ভীর হয়ে প্রতিবাদ করতে পারেন। আর্থিক দিক থেকে ভালো খবর আছে, তবে সেই অতিরিক্ত টাকাটা কোনো দামি ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্টে খরচ করে ফেলবেন কি না, সে বিষয়ে দ্বিমত রয়েছে। জেদ আজ আপনাকে এক কঠিন আলোচনায় জিতিয়ে দেবে, কিন্তু প্রেমের ক্ষেত্রে একটু নরম হোন, নইলে সঙ্গী ভাববেন আপনি পাথর!
মিথুন
আজ আপনার মাথায় একসঙ্গে দুটি সিনেমা চলতে পারে—একটি কমেডি, অন্যটি থ্রিলার। একই সঙ্গে দুটি মিটিংয়ে থাকার চেষ্টা করতে পারেন এবং দুটির একটিতেও মনোযোগ দিতে পারবেন না। ফোন কলে এমনভাবে কথা বলবেন যে অপর প্রান্তের মানুষটি ভাববেন, আপনি হয়তো সিজোফ্রেনিয়ায় ভুগছেন! সন্ধ্যাবেলা প্রেমিক/প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করার কথা থাকলেও আপনি বেরোবেন কি না, তা নিয়ে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগবেন। শেষমেশ হয়তো দুটি অপশনই বাতিল করে বাড়ি বসে সিনেমা দেখবেন। এটাই আপনার আজকের ‘ব্যালেন্স’।
কর্কট
আজ আপনার মুড দোল খাচ্ছে দোলনার মতো—এই হাসছেন, এই চোখের কোণে জল। বস হয়তো সামান্য কিছু বলেছেন, আর আপনি ভাবছেন চাকরিটা বুঝি আর নেই! সন্ধ্যায় বাড়ির আরামদায়ক পরিবেশ আপনার কাছে ভূস্বর্গ। কিন্তু ঘরের জিনিসপত্র গোছাতে গিয়ে পুরোনো স্মৃতি আঁকড়ে ধরে কাঁদতে শুরু করতে পারেন। পরিবার যথেষ্ট সমর্থন দেবে, তবে তাদের সামনে সামান্য হাসি ধরে রাখুন। কারণ, আপনার দুশ্চিন্তা দেখে তারা আপনাকে নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করবেন। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আজ মায়ের পরামর্শ মেনে চলুন। একজন পুরোনো বন্ধু হঠাৎ আপনার কাছে ঋণ চাইতে পারে। সামলে!
সিংহ
গ্রহরা আজ চাচ্ছে, একটু বিনীত হোন। কিন্তু আপনি তো ‘রাজা’, তাই বিনয় আপনার ড্রেস কোডে নেই। কর্মস্থলে নিজের কাজের প্রশংসা শুনতে চাইবেন, আর যদি কেউ না করে, তবে নিজেই নিজের পিঠ চাপড়ে নেবেন। আজ আপনার ব্যক্তিত্বে এত ঝলক থাকবে যে অনেকে আপনার থেকে আলো চেয়ে বসতে পারেন। প্রেমের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত নাটকীয়তা দেখাতে গিয়ে পরিস্থিতি আরও কঠিন করে তুলবেন না। সন্ধ্যাবেলা পার্টিতে মধ্যমণি হওয়ার প্রবল যোগ, কিন্তু মনে রাখবেন, সব সময় ক্যামেরার ফোকাসে থাকার চেষ্টা করলে পা পিছলে যেতে পারে! ভুল করেও অন্যের ক্রেডিট নিতে যাবেন না, তাতে আপনার ‘রাজকীয়’ ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারে।
কন্যা
আজ আপনার কাজ হলো জগতের সমস্ত খুঁত খুঁজে বের করা। সহকর্মী বা বাড়ির লোক সামান্য ভুল করলেও আপনি সেটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেবেন। বস একটি রিপোর্ট জমা দিতে বললেন? আপনি সেটা ১০০ বার চেক করবেন এবং প্রতিবারই নতুন একটি বানান ভুল খুঁজে পাবেন। অতিরিক্ত বিশ্লেষণ করতে গিয়ে একটা সহজ সমস্যাকে জটিল করে ফেলবেন। প্রেমের ক্ষেত্রেও আপনার সমালোচনা করার প্রবণতা মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। সঙ্গীর জামার রং কেন আপনার পছন্দের নয়, এই নিয়ে তর্ক শুরু হতে পারে। আজ অন্তত একবার ভুল করুন! নইলে পৃথিবী আপনাকে পারফেক্ট রোবট ভেবে বসবে।
তুলা
আজ আপনার জীবনে ‘ব্যালেন্স’ বজায় রাখা খুবই কঠিন। মন আজ দুটি পোশাকের মধ্যে, দুটি খাবারের মেনুর মধ্যে অথবা দুজন মানুষের মধ্যে আটকে থাকবে। যদি বলেন ‘হ্যাঁ’, তবে এক মিনিট পর বলবেন ‘না’। পার্টনারকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে গিয়ে শুধু ‘কী খাব’ এই সিদ্ধান্ত নিতেই পুরো সন্ধ্যা পার করে দিতে পারেন। তবে আপনার মননশীলতা আজ অন্যদের মুগ্ধ করবে। কঠিন পরিস্থিতিতেও হাসিমুখে সামলে নেবেন। শুধু চেষ্টা করুন, সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব যেন অন্য কেউ না নেয়!
বৃশ্চিক
আপনার রহস্যময় ব্যক্তিত্ব আজ চরমে! কেউ কিছু বলুক বা না বলুক, সন্দেহ করবেনই। মনে হবে সবাই আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। কর্মস্থলে কোনো গোপন খবর জানার জন্য আপনার মন আজ ছটফট করবে। হয়তো সহকর্মীর ডেস্কে উঁকি মারতে গিয়ে ধরা পড়ে যেতে পারেন! প্রেমের ক্ষেত্রে সঙ্গীর প্রতিটি কথা খুঁটিয়ে দেখবেন। যদি সে একটু বেশি হাসে, মনে হবে এর পেছনে কোনো গভীর রহস্য লুকিয়ে আছে। সব রহস্যের উত্তর জানতে নেই, মশাই! কিছু জিনিস যেমন আছে, তেমনই থাকতে দিন। নইলে জীবনটা ডকুমেন্টারি না হয়ে কমেডি শো হয়ে যাবে।
ধনু
আজ মন মুক্ত হাওয়ায় ভাসতে চাইবে, আর আপনি অফিসের ডেস্কে বসে পৃথিবীর ভূগোল নিয়ে গভীর দার্শনিক আলোচনা শুরু করে দেবেন। বসকে বোঝাতে চাইবেন, কেন কাজ ছেড়ে আপনার হিমালয়ে চলে যাওয়া উচিত। আপনার অতিরিক্ত উৎসাহ আর জ্ঞান জাহির করার প্রবণতা অন্যদের কিছুটা বিরক্তির কারণ হতে পারে। আর্থিক দিক ভালো, আপনি হয়তো কোনো বড় ট্রাভেল প্যাকেজে বুকিং দিয়ে ফেলতে পারেন। কিন্তু টিকিট কাটার আগে একবার নিশ্চিত হন, পকেটে টাকা আছে তো? আজ এমন একজনকে জ্ঞানী উপদেশ দেবেন, যিনি আপনার চেয়ে বয়সে এবং জ্ঞানে ঢের বড়।
মকর
গ্রহরা আজ বলছে, আপনার উচিত একটু ছুটি নেওয়া। কিন্তু আপনি তো জন্মগত ওয়ার্কহলিক! আজ হয়তো দুই দিনের কাজ এক দিনে শেষ করে ফেলবেন, এবং তারপর আরও কিছু অতিরিক্ত কাজ খুঁজে বের করবেন। আপনার গম্ভীর মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা আজ ব্যর্থ হতে পারে। কেউ মজার জোকস বললেও হিসাব করবেন, এতে আপনার কত সময় নষ্ট হলো। তবে নিয়মানুবর্তিতা আজ আপনাকে বড় সাফল্য এনে দেবে। সন্ধ্যায় পরিবারকে সময় দিন, তবে প্লিজ সেই সময়টাকেও ‘মিটিং’ বা ‘প্রজেক্ট’ হিসেবে ট্রিট করবেন না! সঙ্গী চাচ্ছেন আপনি কিছু রোমান্টিক কথা বলুন, কিন্তু আপনি হয়তো তাকে আপনার ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বোঝাতে শুরু করবেন।
কুম্ভ
আজ এমন কিছু করবেন, যা কেউ কখনো ভাবেনি। হয়তো উল্টো করে শার্ট পরে অফিসে চলে যাবেন, অথবা সবার সঙ্গে তর্ক করবেন যে মাধ্যাকর্ষণ বল একটি ভুল ধারণা। আইডিয়াগুলো হবে চরম ইউনিক, কিন্তু অনেকে হয়তো তা বুঝতে পারবে না। আপনার মনে হবে, বাকি পৃথিবী আপনার চেয়ে অনেক পিছিয়ে আছে। সামাজিক অনুষ্ঠানে যোগ দিন, কিন্তু ‘ফ্রি ওয়াইফাই’ খুঁজতে গিয়ে যেন সবার নজরের বাইরে চলে না যান। বন্ধুদের মধ্যে কেউ একজন আপনার উদ্ভট পরিকল্পনার সঙ্গে যুক্ত হতে পারে। আজ মানবজাতির কল্যাণে কিছু করতে চাইবেন, কিন্তু দিনের শেষে হয়তো কেবল নিজের বিছানাটাই গুছিয়ে রাখবেন।
মীন
আজ সারা দিন মেঘে ভাসবেন। দিনের বেলা কাজ করার সময় হঠাৎ স্বপ্ন দেখা শুরু করতে পারেন। সহকর্মীরা আপনাকে ডাকতে ডাকতে ক্লান্ত হয়ে যাবে। কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজ ভুলে যেতে পারেন। কারণ, আপনার প্রিয় চরিত্রের সঙ্গে কাল্পনিক কথোপকথন চলছিল। সৃজনশীল কাজে দুর্দান্ত সাফল্য, কিন্তু সেই সাফল্যকে বাস্তব দুনিয়ায় আনতে গিয়ে হিমশিম খাবেন। প্রেমের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রোমান্টিকতা দেখিয়ে ফেললে সঙ্গী ঘাবড়ে যেতে পারেন। আজ হাঁটার সময় আশপাশে খেয়াল রাখুন। কারণ, আপনার মন যেখানেই থাকুক, শরীরটা কিন্তু ভারাকর্ষণ মেনে চলে। একটা বড়সড় হোঁচট খাওয়া কপালে লেখা আছে!

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) উৎপাদক বিওয়াইডি (BYD) তাদের প্রিমিয়াম সাব-ব্র্যান্ড ইয়াংওয়াংয়ের মাধ্যমে অনন্য মাইলফলক স্থাপন করেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গতির রেকর্ড স্থাপন করেছে ইউ ৯ ট্র্যাক সংস্করণ। চলতি মাসের শুরুর দিকে জার্মানির এটিপি টেস্ট...
৩০ আগস্ট ২০২৫
এই জন-অরণ্য থেকে একটু সরে গেলে দেখা পাওয়া যাবে এক অদেখা নেপালের, যেখানে আছে নীরব প্রকৃতি, থারু অধিবাসীদের একেবারে নিস্তরঙ্গ জীবন, ন্যাশনাল পার্ক আর পার্কভর্তি বিভিন্ন বন্য প্রাণী। বলা হচ্ছে নেপালের দক্ষিণ প্রান্তের একটি অসম্ভব সুন্দর তরাই অঞ্চল অঞ্চলের কথা। নিম্নভূমি অঞ্চলটি নীরবে তুলে ধরে দেশটির...
১ ঘণ্টা আগে
ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের কথা শুনলে প্রথমে মনে ভেসে ওঠে প্রাচীন স্থাপনা বা ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ইত্যাদির কথা। কিন্তু জানেন কি, জাতিসংঘের এই সংস্থা অসংখ্য খাদ্য ও রন্ধন ঐতিহ্যকেও স্বীকৃতি দিয়েছে। স্বীকৃতি পাওয়া খাবারগুলো ‘রিপ্রেজেনটেটিভ লিস্ট অব দ্য ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটিজ’র...
৩ ঘণ্টা আগে
বিয়ে জীবনের অন্যতম সুন্দর মুহূর্ত হলেও এর ব্যয় অনেক সময় দম্পতিদের জন্য বড় চাপ হয়ে দাঁড়ায়। ভেন্যু, সাজসজ্জা, খাবার, বিনোদন, পোশাক—সব মিলিয়ে বাজেট বেশ বেড়ে যায়। অবশ্য বিয়ের আয়োজন করতে গিয়ে খরচ বেড়ে যাওয়াকে খুব সাধারণ ঘটনা হিসেবে দেখা হয় আমাদের দেশে। কিন্তু কৌশল জানা থাকলে বিয়ের খরচেরও লাগাম টেনে ধরা..
১৮ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের কথা শুনলে প্রথমে মনে ভেসে ওঠে প্রাচীন স্থাপনা বা ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ইত্যাদির কথা। কিন্তু জানেন কি, জাতিসংঘের এই সংস্থা অসংখ্য খাদ্য ও রন্ধন ঐতিহ্যকেও স্বীকৃতি দিয়েছে। স্বীকৃতি পাওয়া খাবারগুলো ‘রিপ্রেজেনটেটিভ লিস্ট অব দ্য ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটিজ’র তালিকায় জায়গা পেয়েছে। সংস্কৃতি উদ্যাপন ও সুরক্ষার একটি অংশ হিসেবে ইউনেসকো উৎসব, সামাজিক আচার, লোকায়ত জ্ঞান, উৎপাদন ও ফসল তোলার পদ্ধতি এবং উদ্ভাবনী রন্ধনশৈলীকে গুরুত্বসহকারে দেখে।
ইউনেসকোর এই স্বীকৃতি প্রমাণ করে, খাবার কেবল পেট ভরানোর উপকরণ নয়; এটি একটি জাতির ইতিহাস, পরিচয়, সামাজিক বন্ধন এবং পরিবেশের প্রতি শ্রদ্ধার প্রকাশ। বিশ্বজুড়ে এই ঐতিহ্যবাহী রন্ধন সংস্কৃতিগুলো কেবল সংরক্ষণের যোগ্য নয়, বরং উদ্যাপনেরও দাবি রাখে।

২০২৪ সালের সংযোজন
২০২৪ সালে এস্তোনিয়ার মুলগিমা অঞ্চলের মুলগি পুডের নামে একটি খাবারকে এই তালিকায় স্থান দেওয়া হয়। এই ঐতিহ্যবাহী খাবার রান্না করা হয় শূকরের ভাজা মাংসের সঙ্গে আলু ও বার্লি সহযোগে। এটি মূলত একটি ভাজা খাবার।
আমরা জানি, কফি ক্লান্তি দূর করে। কিন্তু অ্যারাবিকা কফিকে উদারতার প্রতীক হিসেবে ধরা হয় ওমান, কাতার, জর্ডান, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে। এ কফি পরিবেশন ও পান করা সেসব দেশে দৈনন্দিন আচার। এটি নির্দিষ্ট সামাজিক প্রথা ও শিষ্টাচারের সঙ্গে জড়িত। এই ধারা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে অনানুষ্ঠানিকভাবে স্থানান্তরিত হয়। এটি আতিথেয়তা ও উদারতার প্রতীক।
২০২২ সালের গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি
বিটরুট বা গাঁজানো বিটরুটের রস ব্যবহার করে তৈরি করা হয় ইউক্রেনীয় খাবার বোরশ। এই টক ঝোল ঝোল খাবারটি শত শত বছরের পুরোনো। ২০২২ সালে ইউনেসকো এটিকে রিপ্রেজেনটেটিভ লিস্ট অব দ্য ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটিজের তালিকায় যুক্ত করে। সামরিক সংঘাতের কারণে বর্তমানে এর রান্না ও উপভোগ সীমিত হয়ে পড়েছে।

২০২২ সালে ইউনেসকো ফ্রান্সের ব্যাগেত রুটি তৈরির ঐতিহ্যকে অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই আইকনিক পণ্যের সঙ্গে জড়িত ফরাসি জীবনধারা। ২০২২ সালে তালিকায় যুক্ত হওয়া ‘আল-মানসাফ’ জর্ডানের একটি উৎসবের খাবার। এটি সামাজিক সংহতি ও গভীর পরিচয়ের প্রতীক। কিউব করা ভেড়ার মাংস মসলা দিয়ে সেদ্ধ করা আল-মানসাফ নামের এই খাবার দইয়ের সস দিয়ে পরিবেশন করা হয় ভাতের সঙ্গে।
২০২২ সালে স্বীকৃতি দেওয়া হয় চীনের চা প্রক্রিয়াকরণ শিল্পকে। চা-বাগান ব্যবস্থাপনা, পাতা তোলা, হাতে চা তৈরির প্রক্রিয়া, পান করা এবং ভাগ করে নেওয়ার জ্ঞান ও পদ্ধতির ভিত্তিতে তালিকায় স্থান পায় চীনের চা। হাইতির স্থানীয় কুমড়ো স্কোয়াশ দিয়ে তৈরি হয় জুমু স্যুপ। এই স্যুপ ১৮০৪ সালে দেশটির স্বাধীনতা লাভের পর থেকে ঐতিহ্যবাহী খাদ্যে পরিণত হয়েছে। এটি ২০২২ সালে তালিকায় যুক্ত করা হয়।
প্রাচীন ও বৈশ্বিক ঐতিহ্য
২০১৭ সালে স্বীকৃতি দেওয়া হয় মালয়েশিয়ার মালায়ির এনসিমা নামের খাবারকে। এটি ভুট্টার আটা দিয়ে তৈরি ঘন লাসসির মতো খাবার। মালয়বাসী এটি মাছের সঙ্গে খায়। নিওপলিটান পিৎজা ইউওলোর শিল্প মূলত ইতালির নেপলসের পিৎজা শেফদের একেবারে নিজস্ব। তাদের বিশেষভাবে ময়দা তৈরির কৌশলের জন্য খাবারটি ২০১৭ সালের ইউনেসকোর তালিকায় যুক্ত হয়। শৈল্পিক প্রদর্শনী এবং কাঠের চুলায় ঘূর্ণন গতির মাধ্যমে এই পিৎজা সেঁকার বিশেষ কৌশল চমকে দেবে আপনাকে।

২০১৬ সালে ইউনেসকো বেলজিয়ান বিয়ারকে অপরিহার্য জীবনযাপনের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই পানীয় বেলজিয়ামের দৈনন্দিন জীবন এবং বেশির ভাগ উৎসব অনুষ্ঠান উদ্যাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উজবেকিস্তানের একটি বিশেষ খাবার প্লভ। ২০১৬ সালে ইউনেসকো হেরিটেজের তালিকায় জায়গা পাওয়া এই খাবার চাল, মাংস, মসলা ও সবজি দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি একটি ঐতিহ্যবাহী উজবেক খাবার, যা আতিথেয়তার প্রতীক হিসেবে পরিবেশন করা হয়।
২০১০ সালে ইউনেসকো পুরো মেক্সিকান রন্ধনপ্রণালিকে মানবতার অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বা ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটিজ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। মেক্সিকান খাবারগুলো ভুট্টা, মরিচ, টমেটো, অ্যাভোকাডো ও বিভিন্ন মসলার ব্যবহার এবং ঐতিহ্যবাহী রান্না পদ্ধতির এক মিশ্রণ। অ্যাজটেক, মায়া এবং স্প্যানিশ রন্ধন ঐতিহ্যের সুস্বাদু মিশ্রণ মেক্সিকান খাবার। মেক্সিকোর রন্ধনপ্রণালি কৃষি পদ্ধতি, আচারিক অনুশীলন, পূর্বপুরুষদের রান্নার দক্ষতা এবং সামাজিক প্রথাসংবলিত একটি সংস্কৃতি মডেল হিসেবে স্বীকৃত।
তালিকায় যুক্ত হওয়া উল্লেখযোগ্য আরও কিছু খাবার
তালিকায় অন্তর্ভুক্ত উল্লেখযোগ্য অন্য রন্ধন ঐতিহ্যগুলো হলো—
২০২১: ইতালির ট্রাফল হান্টিং, সেনেগালের চিবু জেন।
২০২০: সিঙ্গাপুরের হকার ফুড সেন্টার সংস্কৃতি, উত্তর আফ্রিকার কুসকুস রন্ধনপ্রণালি, মাল্টার ফটিরা রুটি এবং প্যারাগুয়ের ঐতিহ্যবাহী পানীয় তেরেরে।
২০১৯: মঙ্গোলিয়ায় এরাগ তৈরির ঐতিহ্যবাহী কৌশল।
২০১৩: জাপানের ওয়াশোকু, ভূমধ্যসাগরীয় খাদ্যাভ্যাস, জর্জিয়ার কুয়েভরি ওয়াইন তৈরি এবং কোরিয়ান উপদ্বীপের কিমজাং।
২০১১: তুরস্কের আনুষ্ঠানিক কেশ কেক ঐতিহ্য।
সূত্র: ইউনেসকো ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ

ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের কথা শুনলে প্রথমে মনে ভেসে ওঠে প্রাচীন স্থাপনা বা ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ইত্যাদির কথা। কিন্তু জানেন কি, জাতিসংঘের এই সংস্থা অসংখ্য খাদ্য ও রন্ধন ঐতিহ্যকেও স্বীকৃতি দিয়েছে। স্বীকৃতি পাওয়া খাবারগুলো ‘রিপ্রেজেনটেটিভ লিস্ট অব দ্য ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটিজ’র তালিকায় জায়গা পেয়েছে। সংস্কৃতি উদ্যাপন ও সুরক্ষার একটি অংশ হিসেবে ইউনেসকো উৎসব, সামাজিক আচার, লোকায়ত জ্ঞান, উৎপাদন ও ফসল তোলার পদ্ধতি এবং উদ্ভাবনী রন্ধনশৈলীকে গুরুত্বসহকারে দেখে।
ইউনেসকোর এই স্বীকৃতি প্রমাণ করে, খাবার কেবল পেট ভরানোর উপকরণ নয়; এটি একটি জাতির ইতিহাস, পরিচয়, সামাজিক বন্ধন এবং পরিবেশের প্রতি শ্রদ্ধার প্রকাশ। বিশ্বজুড়ে এই ঐতিহ্যবাহী রন্ধন সংস্কৃতিগুলো কেবল সংরক্ষণের যোগ্য নয়, বরং উদ্যাপনেরও দাবি রাখে।

২০২৪ সালের সংযোজন
২০২৪ সালে এস্তোনিয়ার মুলগিমা অঞ্চলের মুলগি পুডের নামে একটি খাবারকে এই তালিকায় স্থান দেওয়া হয়। এই ঐতিহ্যবাহী খাবার রান্না করা হয় শূকরের ভাজা মাংসের সঙ্গে আলু ও বার্লি সহযোগে। এটি মূলত একটি ভাজা খাবার।
আমরা জানি, কফি ক্লান্তি দূর করে। কিন্তু অ্যারাবিকা কফিকে উদারতার প্রতীক হিসেবে ধরা হয় ওমান, কাতার, জর্ডান, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে। এ কফি পরিবেশন ও পান করা সেসব দেশে দৈনন্দিন আচার। এটি নির্দিষ্ট সামাজিক প্রথা ও শিষ্টাচারের সঙ্গে জড়িত। এই ধারা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে অনানুষ্ঠানিকভাবে স্থানান্তরিত হয়। এটি আতিথেয়তা ও উদারতার প্রতীক।
২০২২ সালের গুরুত্বপূর্ণ স্বীকৃতি
বিটরুট বা গাঁজানো বিটরুটের রস ব্যবহার করে তৈরি করা হয় ইউক্রেনীয় খাবার বোরশ। এই টক ঝোল ঝোল খাবারটি শত শত বছরের পুরোনো। ২০২২ সালে ইউনেসকো এটিকে রিপ্রেজেনটেটিভ লিস্ট অব দ্য ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটিজের তালিকায় যুক্ত করে। সামরিক সংঘাতের কারণে বর্তমানে এর রান্না ও উপভোগ সীমিত হয়ে পড়েছে।

২০২২ সালে ইউনেসকো ফ্রান্সের ব্যাগেত রুটি তৈরির ঐতিহ্যকে অপরিমেয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই আইকনিক পণ্যের সঙ্গে জড়িত ফরাসি জীবনধারা। ২০২২ সালে তালিকায় যুক্ত হওয়া ‘আল-মানসাফ’ জর্ডানের একটি উৎসবের খাবার। এটি সামাজিক সংহতি ও গভীর পরিচয়ের প্রতীক। কিউব করা ভেড়ার মাংস মসলা দিয়ে সেদ্ধ করা আল-মানসাফ নামের এই খাবার দইয়ের সস দিয়ে পরিবেশন করা হয় ভাতের সঙ্গে।
২০২২ সালে স্বীকৃতি দেওয়া হয় চীনের চা প্রক্রিয়াকরণ শিল্পকে। চা-বাগান ব্যবস্থাপনা, পাতা তোলা, হাতে চা তৈরির প্রক্রিয়া, পান করা এবং ভাগ করে নেওয়ার জ্ঞান ও পদ্ধতির ভিত্তিতে তালিকায় স্থান পায় চীনের চা। হাইতির স্থানীয় কুমড়ো স্কোয়াশ দিয়ে তৈরি হয় জুমু স্যুপ। এই স্যুপ ১৮০৪ সালে দেশটির স্বাধীনতা লাভের পর থেকে ঐতিহ্যবাহী খাদ্যে পরিণত হয়েছে। এটি ২০২২ সালে তালিকায় যুক্ত করা হয়।
প্রাচীন ও বৈশ্বিক ঐতিহ্য
২০১৭ সালে স্বীকৃতি দেওয়া হয় মালয়েশিয়ার মালায়ির এনসিমা নামের খাবারকে। এটি ভুট্টার আটা দিয়ে তৈরি ঘন লাসসির মতো খাবার। মালয়বাসী এটি মাছের সঙ্গে খায়। নিওপলিটান পিৎজা ইউওলোর শিল্প মূলত ইতালির নেপলসের পিৎজা শেফদের একেবারে নিজস্ব। তাদের বিশেষভাবে ময়দা তৈরির কৌশলের জন্য খাবারটি ২০১৭ সালের ইউনেসকোর তালিকায় যুক্ত হয়। শৈল্পিক প্রদর্শনী এবং কাঠের চুলায় ঘূর্ণন গতির মাধ্যমে এই পিৎজা সেঁকার বিশেষ কৌশল চমকে দেবে আপনাকে।

২০১৬ সালে ইউনেসকো বেলজিয়ান বিয়ারকে অপরিহার্য জীবনযাপনের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই পানীয় বেলজিয়ামের দৈনন্দিন জীবন এবং বেশির ভাগ উৎসব অনুষ্ঠান উদ্যাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উজবেকিস্তানের একটি বিশেষ খাবার প্লভ। ২০১৬ সালে ইউনেসকো হেরিটেজের তালিকায় জায়গা পাওয়া এই খাবার চাল, মাংস, মসলা ও সবজি দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি একটি ঐতিহ্যবাহী উজবেক খাবার, যা আতিথেয়তার প্রতীক হিসেবে পরিবেশন করা হয়।
২০১০ সালে ইউনেসকো পুরো মেক্সিকান রন্ধনপ্রণালিকে মানবতার অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বা ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটিজ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। মেক্সিকান খাবারগুলো ভুট্টা, মরিচ, টমেটো, অ্যাভোকাডো ও বিভিন্ন মসলার ব্যবহার এবং ঐতিহ্যবাহী রান্না পদ্ধতির এক মিশ্রণ। অ্যাজটেক, মায়া এবং স্প্যানিশ রন্ধন ঐতিহ্যের সুস্বাদু মিশ্রণ মেক্সিকান খাবার। মেক্সিকোর রন্ধনপ্রণালি কৃষি পদ্ধতি, আচারিক অনুশীলন, পূর্বপুরুষদের রান্নার দক্ষতা এবং সামাজিক প্রথাসংবলিত একটি সংস্কৃতি মডেল হিসেবে স্বীকৃত।
তালিকায় যুক্ত হওয়া উল্লেখযোগ্য আরও কিছু খাবার
তালিকায় অন্তর্ভুক্ত উল্লেখযোগ্য অন্য রন্ধন ঐতিহ্যগুলো হলো—
২০২১: ইতালির ট্রাফল হান্টিং, সেনেগালের চিবু জেন।
২০২০: সিঙ্গাপুরের হকার ফুড সেন্টার সংস্কৃতি, উত্তর আফ্রিকার কুসকুস রন্ধনপ্রণালি, মাল্টার ফটিরা রুটি এবং প্যারাগুয়ের ঐতিহ্যবাহী পানীয় তেরেরে।
২০১৯: মঙ্গোলিয়ায় এরাগ তৈরির ঐতিহ্যবাহী কৌশল।
২০১৩: জাপানের ওয়াশোকু, ভূমধ্যসাগরীয় খাদ্যাভ্যাস, জর্জিয়ার কুয়েভরি ওয়াইন তৈরি এবং কোরিয়ান উপদ্বীপের কিমজাং।
২০১১: তুরস্কের আনুষ্ঠানিক কেশ কেক ঐতিহ্য।
সূত্র: ইউনেসকো ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) উৎপাদক বিওয়াইডি (BYD) তাদের প্রিমিয়াম সাব-ব্র্যান্ড ইয়াংওয়াংয়ের মাধ্যমে অনন্য মাইলফলক স্থাপন করেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গতির রেকর্ড স্থাপন করেছে ইউ ৯ ট্র্যাক সংস্করণ। চলতি মাসের শুরুর দিকে জার্মানির এটিপি টেস্ট...
৩০ আগস্ট ২০২৫
এই জন-অরণ্য থেকে একটু সরে গেলে দেখা পাওয়া যাবে এক অদেখা নেপালের, যেখানে আছে নীরব প্রকৃতি, থারু অধিবাসীদের একেবারে নিস্তরঙ্গ জীবন, ন্যাশনাল পার্ক আর পার্কভর্তি বিভিন্ন বন্য প্রাণী। বলা হচ্ছে নেপালের দক্ষিণ প্রান্তের একটি অসম্ভব সুন্দর তরাই অঞ্চল অঞ্চলের কথা। নিম্নভূমি অঞ্চলটি নীরবে তুলে ধরে দেশটির...
১ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার এনার্জি লেভেল থাকবে রকেটগতিতে। কিন্তু গ্রহরা ফিসফিস করে বলছে, ‘অতিরিক্ত তাড়াহুড়ো করে কফির কাপে লবণ দিয়ে দেবেন না, প্লিজ!’ কর্মক্ষেত্রে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনার প্রশংসা হবে, কিন্তু মনে রাখবেন, সব সমস্যার সমাধান দৌড়ে গিয়ে করা যায় না।
১ ঘণ্টা আগে
বিয়ে জীবনের অন্যতম সুন্দর মুহূর্ত হলেও এর ব্যয় অনেক সময় দম্পতিদের জন্য বড় চাপ হয়ে দাঁড়ায়। ভেন্যু, সাজসজ্জা, খাবার, বিনোদন, পোশাক—সব মিলিয়ে বাজেট বেশ বেড়ে যায়। অবশ্য বিয়ের আয়োজন করতে গিয়ে খরচ বেড়ে যাওয়াকে খুব সাধারণ ঘটনা হিসেবে দেখা হয় আমাদের দেশে। কিন্তু কৌশল জানা থাকলে বিয়ের খরচেরও লাগাম টেনে ধরা..
১৮ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক, ঢাকা

বিয়ে জীবনের অন্যতম সুন্দর মুহূর্ত হলেও এর ব্যয় অনেক সময় দম্পতিদের জন্য বড় চাপ হয়ে দাঁড়ায়। ভেন্যু, সাজসজ্জা, খাবার, বিনোদন, পোশাক—সব মিলিয়ে বাজেট বেশ বেড়ে যায়। অবশ্য বিয়ের আয়োজন করতে গিয়ে খরচ বেড়ে যাওয়াকে খুব সাধারণ ঘটনা হিসেবে দেখা হয় আমাদের দেশে। কিন্তু কৌশল জানা থাকলে বিয়ের খরচেরও লাগাম টেনে ধরা যায় স্মার্ট উপায়ে।
অফ সিজন বেছে নিন
সাধারণত ঈদের মতো বড় ছুটি এবং শীতকালে বিয়ের চাপ বেশি থাকে। এই মৌসুমে ভেন্যু, ক্যাটারিং, সাজসজ্জা, মেকআপ, এমনকি ফটোগ্রাফির চাহিদাও বেড়ে যায়। চাহিদা বেশি থাকায় স্বাভাবিকভাবে খরচও বেড়ে যায়। এর প্রভাব পড়ে পুরো বাজেটে। তাই পরিকল্পনা করার সময় অফ সিজন বেছে নেওয়া ভালো কৌশল। এ সময়ে ভেন্যু বুকিং থেকে শুরু করে খাবার, সাজসজ্জা, মেকআপ, গাড়িভাড়া ইত্যাদি প্রায় সব ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ছাড় পাওয়া যায়। অনেকে তখন বিশেষ অফার ও বান্ডেল প্যাকেজও দেয়।
একই ভেন্যুতে অনুষ্ঠান ও রিসেপশন করুন
সম্ভব হলে বিয়ে ও রিসেপশন একই ভেন্যুতে আয়োজন করুন। তা না হলে অন্তত হাঁটা দূরত্বের মধ্যে রাখুন। এতে অতিথিদের জন্য আলাদা পরিবহনের ব্যবস্থা করতে হয় না। ফলে গাড়িভাড়া, জ্বালানি, চালক—এসব খরচ কমে যায়। একই সঙ্গে ক্যাটারিং, সাজসজ্জা, ফটোগ্রাফি বা সাউন্ড-লাইট টিমকে বারবার সরঞ্জাম সরাতে হয় না বলে সময় ও শ্রম —দুটোই সাশ্রয় হয়।

অতিথির সংখ্যা কমিয়ে আনুন
অতিথির সংখ্যা যত বাড়ে, বাজেটও তত বেড়ে যায়। কারণ, বেশির ভাগ ক্যাটারিং মাথাপিছু হিসেবে খাবারের খরচ নির্ধারণ করে। এর মধ্যে খাবার, পানীয়, সার্ভিস স্টাফসহ নানান খরচ যুক্ত থাকে। তাই আশপাশের পরিচিত সবাইকে নিমন্ত্রণ না করে চেষ্টা করুন পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের সঙ্গে নিয়ে বিয়ের অনুষ্ঠান শেষ করার।
ফুল পুনরায় ব্যবহার করুন
অনুষ্ঠানের ফুলগুলো একবারই ব্যবহার করার পরিবর্তে পুনর্ব্যবহার করা যায়। বিয়ের মঞ্চ বা ফুলের আর্চে ব্যবহার করা ফুলগুলোকে পরে রিসেপশনের ফটো কর্নারে সাজানো যেতে পারে। এর ফলে অতিথিরা আরও সুন্দর ছবি তুলতে পারবে। এ ছাড়া চারপাশের পথে রাখা ফুলগুলোও পরে ওয়েলকাম টেবিলে ব্যবহার করা যায়। এতে শুধু অর্থ সাশ্রয় হয় না, ফুলগুলোকে আরও দীর্ঘ সময় ধরে প্রাসঙ্গিকভাবে ব্যবহার করা যায়।

নিজে কিছু বানিয়ে নিন
যদি হাতের কাজ করার দক্ষতা থাকে, তাহলে বিয়ের অনেক জিনিস নিজেই তৈরি করা সম্ভব। টেবিলের সেন্টারপিস, নিমন্ত্রণপত্র বা অতিথিদের নামের কার্ড নিজে বানালে খরচ অনেকটা কমানো যায়। এতে শুধু অর্থই সাশ্রয় হয় না, আয়োজনটি আরও বিশেষ হয়ে ওঠে। বন্ধু বা পরিবারের সহায়তাও নিতে পারেন। এতে কাজের পরিমাণ ও চাপ কমে যায়। কম বয়সী ছেলেমেয়েদের এ কাজে যুক্ত করুন। তাতে তারাও আনন্দে থাকবে। ছোট ছোট এই উদ্যোগগুলো মিলিয়ে পুরো বিয়ের বাজেট উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়।
স্টেশনারি ডিজাইন অনলাইনে করুন
অনেক ফ্রি ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, যেগুলো ব্যবহার করে আপনি নিজে দৃষ্টিনন্দন নিমন্ত্রণপত্র, মেনু বা অন্যান্য সজ্জার জিনিস তৈরি করতে পারবেন। এতে প্রফেশনাল ডিজাইনার ভাড়া করার প্রয়োজন পড়ে না বলে খরচ অনেকটা কমে যায়। এ ছাড়া ডিজাইন সম্পূর্ণ নিজের পছন্দ অনুযায়ী করা যায়। ক্যানভা বা অ্যাডোবি এক্সপ্রেসের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো শুরুতে ফ্রি অপশন দেয়, যেখানে বিভিন্ন টেমপ্লেট ব্যবহার করে খুব সহজে আকর্ষণীয় ডিজাইন তৈরি করা সম্ভব।
অপ্রয়োজনীয় ডেকর বাদ দিন
যদি অনুষ্ঠানটি প্রকৃতির মাঝে বা কোনো সুন্দর আউটডোর ভেন্যুতে হয়, তবে অতিরিক্ত সাজসজ্জার প্রয়োজন অনেক কমে যায়। চারপাশের সবুজ, ফুল-পাতা, নদী, সমুদ্র বা পাহাড়ের দৃশ্য নিজেই সজ্জায় মনোরম সৌন্দর্য এনে দেয়। এমন পরিবেশে ছোট ছোট ডিটেইলস; যেমন লাইটিং বা কয়েকটি ফুলের ব্যবস্থাপনা দিয়েই পুরো ভেন্যুতে রোমান্টিক ও দৃষ্টিনন্দন আবহ তৈরি করা যায়। এতে খরচও কমে এবং অতিথিরা প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে।
বিক্রেতাদের সঙ্গে দর-কষাকষি করুন
ডিজে, ফটোগ্রাফার বা ক্যাটারারের মতো পেশাদার সেবার ক্ষেত্রে সব সময় প্রয়োজন অনুযায়ী প্যাকেজ বেছে নেওয়া জরুরি। অতিরিক্ত সেবা বা সময় নেওয়ার দরকার না হলে প্যাকেজ কমিয়ে খরচ অনেকটা কমানো সম্ভব। সরাসরি সরবরাহকারীর সঙ্গে আলোচনা করলে অতিরিক্ত চার্জ কমানো বা কিছু সুবিধা পাওয়া যায়, যা বাজেট নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
বিয়ের অনুষ্ঠানে আনন্দ করুন, কিন্তু অপচয় নয়। অতিথিদের উষ্ণ অভ্যর্থনা দিন। অনুষ্ঠানের অনেক ত্রুটি চোখে পড়বে না।
সূত্র: টিডি স্টোরিজ

বিয়ে জীবনের অন্যতম সুন্দর মুহূর্ত হলেও এর ব্যয় অনেক সময় দম্পতিদের জন্য বড় চাপ হয়ে দাঁড়ায়। ভেন্যু, সাজসজ্জা, খাবার, বিনোদন, পোশাক—সব মিলিয়ে বাজেট বেশ বেড়ে যায়। অবশ্য বিয়ের আয়োজন করতে গিয়ে খরচ বেড়ে যাওয়াকে খুব সাধারণ ঘটনা হিসেবে দেখা হয় আমাদের দেশে। কিন্তু কৌশল জানা থাকলে বিয়ের খরচেরও লাগাম টেনে ধরা যায় স্মার্ট উপায়ে।
অফ সিজন বেছে নিন
সাধারণত ঈদের মতো বড় ছুটি এবং শীতকালে বিয়ের চাপ বেশি থাকে। এই মৌসুমে ভেন্যু, ক্যাটারিং, সাজসজ্জা, মেকআপ, এমনকি ফটোগ্রাফির চাহিদাও বেড়ে যায়। চাহিদা বেশি থাকায় স্বাভাবিকভাবে খরচও বেড়ে যায়। এর প্রভাব পড়ে পুরো বাজেটে। তাই পরিকল্পনা করার সময় অফ সিজন বেছে নেওয়া ভালো কৌশল। এ সময়ে ভেন্যু বুকিং থেকে শুরু করে খাবার, সাজসজ্জা, মেকআপ, গাড়িভাড়া ইত্যাদি প্রায় সব ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ছাড় পাওয়া যায়। অনেকে তখন বিশেষ অফার ও বান্ডেল প্যাকেজও দেয়।
একই ভেন্যুতে অনুষ্ঠান ও রিসেপশন করুন
সম্ভব হলে বিয়ে ও রিসেপশন একই ভেন্যুতে আয়োজন করুন। তা না হলে অন্তত হাঁটা দূরত্বের মধ্যে রাখুন। এতে অতিথিদের জন্য আলাদা পরিবহনের ব্যবস্থা করতে হয় না। ফলে গাড়িভাড়া, জ্বালানি, চালক—এসব খরচ কমে যায়। একই সঙ্গে ক্যাটারিং, সাজসজ্জা, ফটোগ্রাফি বা সাউন্ড-লাইট টিমকে বারবার সরঞ্জাম সরাতে হয় না বলে সময় ও শ্রম —দুটোই সাশ্রয় হয়।

অতিথির সংখ্যা কমিয়ে আনুন
অতিথির সংখ্যা যত বাড়ে, বাজেটও তত বেড়ে যায়। কারণ, বেশির ভাগ ক্যাটারিং মাথাপিছু হিসেবে খাবারের খরচ নির্ধারণ করে। এর মধ্যে খাবার, পানীয়, সার্ভিস স্টাফসহ নানান খরচ যুক্ত থাকে। তাই আশপাশের পরিচিত সবাইকে নিমন্ত্রণ না করে চেষ্টা করুন পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের সঙ্গে নিয়ে বিয়ের অনুষ্ঠান শেষ করার।
ফুল পুনরায় ব্যবহার করুন
অনুষ্ঠানের ফুলগুলো একবারই ব্যবহার করার পরিবর্তে পুনর্ব্যবহার করা যায়। বিয়ের মঞ্চ বা ফুলের আর্চে ব্যবহার করা ফুলগুলোকে পরে রিসেপশনের ফটো কর্নারে সাজানো যেতে পারে। এর ফলে অতিথিরা আরও সুন্দর ছবি তুলতে পারবে। এ ছাড়া চারপাশের পথে রাখা ফুলগুলোও পরে ওয়েলকাম টেবিলে ব্যবহার করা যায়। এতে শুধু অর্থ সাশ্রয় হয় না, ফুলগুলোকে আরও দীর্ঘ সময় ধরে প্রাসঙ্গিকভাবে ব্যবহার করা যায়।

নিজে কিছু বানিয়ে নিন
যদি হাতের কাজ করার দক্ষতা থাকে, তাহলে বিয়ের অনেক জিনিস নিজেই তৈরি করা সম্ভব। টেবিলের সেন্টারপিস, নিমন্ত্রণপত্র বা অতিথিদের নামের কার্ড নিজে বানালে খরচ অনেকটা কমানো যায়। এতে শুধু অর্থই সাশ্রয় হয় না, আয়োজনটি আরও বিশেষ হয়ে ওঠে। বন্ধু বা পরিবারের সহায়তাও নিতে পারেন। এতে কাজের পরিমাণ ও চাপ কমে যায়। কম বয়সী ছেলেমেয়েদের এ কাজে যুক্ত করুন। তাতে তারাও আনন্দে থাকবে। ছোট ছোট এই উদ্যোগগুলো মিলিয়ে পুরো বিয়ের বাজেট উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যায়।
স্টেশনারি ডিজাইন অনলাইনে করুন
অনেক ফ্রি ডিজাইন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে, যেগুলো ব্যবহার করে আপনি নিজে দৃষ্টিনন্দন নিমন্ত্রণপত্র, মেনু বা অন্যান্য সজ্জার জিনিস তৈরি করতে পারবেন। এতে প্রফেশনাল ডিজাইনার ভাড়া করার প্রয়োজন পড়ে না বলে খরচ অনেকটা কমে যায়। এ ছাড়া ডিজাইন সম্পূর্ণ নিজের পছন্দ অনুযায়ী করা যায়। ক্যানভা বা অ্যাডোবি এক্সপ্রেসের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো শুরুতে ফ্রি অপশন দেয়, যেখানে বিভিন্ন টেমপ্লেট ব্যবহার করে খুব সহজে আকর্ষণীয় ডিজাইন তৈরি করা সম্ভব।
অপ্রয়োজনীয় ডেকর বাদ দিন
যদি অনুষ্ঠানটি প্রকৃতির মাঝে বা কোনো সুন্দর আউটডোর ভেন্যুতে হয়, তবে অতিরিক্ত সাজসজ্জার প্রয়োজন অনেক কমে যায়। চারপাশের সবুজ, ফুল-পাতা, নদী, সমুদ্র বা পাহাড়ের দৃশ্য নিজেই সজ্জায় মনোরম সৌন্দর্য এনে দেয়। এমন পরিবেশে ছোট ছোট ডিটেইলস; যেমন লাইটিং বা কয়েকটি ফুলের ব্যবস্থাপনা দিয়েই পুরো ভেন্যুতে রোমান্টিক ও দৃষ্টিনন্দন আবহ তৈরি করা যায়। এতে খরচও কমে এবং অতিথিরা প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে।
বিক্রেতাদের সঙ্গে দর-কষাকষি করুন
ডিজে, ফটোগ্রাফার বা ক্যাটারারের মতো পেশাদার সেবার ক্ষেত্রে সব সময় প্রয়োজন অনুযায়ী প্যাকেজ বেছে নেওয়া জরুরি। অতিরিক্ত সেবা বা সময় নেওয়ার দরকার না হলে প্যাকেজ কমিয়ে খরচ অনেকটা কমানো সম্ভব। সরাসরি সরবরাহকারীর সঙ্গে আলোচনা করলে অতিরিক্ত চার্জ কমানো বা কিছু সুবিধা পাওয়া যায়, যা বাজেট নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
বিয়ের অনুষ্ঠানে আনন্দ করুন, কিন্তু অপচয় নয়। অতিথিদের উষ্ণ অভ্যর্থনা দিন। অনুষ্ঠানের অনেক ত্রুটি চোখে পড়বে না।
সূত্র: টিডি স্টোরিজ

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় নিউ এনার্জি ভেহিকল (এনইভি) উৎপাদক বিওয়াইডি (BYD) তাদের প্রিমিয়াম সাব-ব্র্যান্ড ইয়াংওয়াংয়ের মাধ্যমে অনন্য মাইলফলক স্থাপন করেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গতির রেকর্ড স্থাপন করেছে ইউ ৯ ট্র্যাক সংস্করণ। চলতি মাসের শুরুর দিকে জার্মানির এটিপি টেস্ট...
৩০ আগস্ট ২০২৫
এই জন-অরণ্য থেকে একটু সরে গেলে দেখা পাওয়া যাবে এক অদেখা নেপালের, যেখানে আছে নীরব প্রকৃতি, থারু অধিবাসীদের একেবারে নিস্তরঙ্গ জীবন, ন্যাশনাল পার্ক আর পার্কভর্তি বিভিন্ন বন্য প্রাণী। বলা হচ্ছে নেপালের দক্ষিণ প্রান্তের একটি অসম্ভব সুন্দর তরাই অঞ্চল অঞ্চলের কথা। নিম্নভূমি অঞ্চলটি নীরবে তুলে ধরে দেশটির...
১ ঘণ্টা আগে
আজ আপনার এনার্জি লেভেল থাকবে রকেটগতিতে। কিন্তু গ্রহরা ফিসফিস করে বলছে, ‘অতিরিক্ত তাড়াহুড়ো করে কফির কাপে লবণ দিয়ে দেবেন না, প্লিজ!’ কর্মক্ষেত্রে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আপনার প্রশংসা হবে, কিন্তু মনে রাখবেন, সব সমস্যার সমাধান দৌড়ে গিয়ে করা যায় না।
১ ঘণ্টা আগে
ইউনেসকো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের কথা শুনলে প্রথমে মনে ভেসে ওঠে প্রাচীন স্থাপনা বা ঐতিহাসিক স্মৃতিস্তম্ভ ইত্যাদির কথা। কিন্তু জানেন কি, জাতিসংঘের এই সংস্থা অসংখ্য খাদ্য ও রন্ধন ঐতিহ্যকেও স্বীকৃতি দিয়েছে। স্বীকৃতি পাওয়া খাবারগুলো ‘রিপ্রেজেনটেটিভ লিস্ট অব দ্য ইনটেনজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটিজ’র...
৩ ঘণ্টা আগে