জীবনধারা ডেস্ক
উৎসবে খাওয়া–দাওয়া তো একটু বেশিই হয়। মসলাদার ভারী খাবার একসঙ্গে বেশি খেলে তো একটু অস্বস্তি হবেই। এ কারণে দরকার হজমে সহায়ক কোনো ডেজার্ট।
আমরাই জানি যে, খাবারের শেষে দই খাওয়া স্বাস্থ্যকর। ঈদ আয়োজনে প্রচুর পরিমাণে খাওয়া–দাওয়ার পর শেষ পাতে দই খেলে হজমে সহায়ক হবে। আসুন জেনে নিই কীভাবে ঘরেই বানিয়ে নেওয়া যায় মিষ্টি দই।
উপকরণ
তরল দুধ— দেড় লিটার
চিনি— ১ কাপ
টক দই— দেড় কাপ
ক্যারামেল তৈরির জন্য চিনি ও পানি— ২ টেবিল চামচ করে
প্রণালি
চুলায় দুধ জ্বাল দিন। দুধ ফুটে উঠলে চিনি দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন। জ্বাল দিয়ে দুধ কমিয়ে আধা লিটার করে ফেলুন। এবার ক্যারামেল তৈরির জন্য একটি প্যানে চিনি ও পানি দিয়ে চুলার আঁচ বাড়িয়ে দিন। চিনির রং বাদামি হওয়া শুরু করলেই নামিয়ে নিন। ক্যারামেলের মধ্যে জ্বাল দেওয়া ঘন দুধ কয়েক চামচ দিয়ে নেড়ে নিন। এবার অল্প অল্প করে ক্যারামেল মিশ্রিত দুধ ঢেলে দিন ঘন দুধের মধ্যে।
এবার দুধের মধ্যে টক দই দিয়ে দিয়ে ভালোভাবে মেশান। মিশ্রণটি যে পাত্রে দই বসাবেন তাতে ঢালুন। অবশ্যই গরম সহ্য করতে পারে এমন পাত্র নেবেন। একটি হাঁড়িতে পানি নিন। হাঁড়িতে এমন পরিমাণে পানি দেবেন যেন এর মধ্যে দুধের পাত্র বসালে পাত্রটি অর্ধেকের বেশি ডুবে থাকে।
এবার দুধসহ পাত্রটি ফয়েল পেপার দিয়ে ঢেকে বসিয়ে দিন পানির মধ্যে। হাঁড়ির মুখ ঢেকে দিন। চুলার আঁচ একদম কমিয়ে রাখুন। এভাবে ৪৫ মিনিট রেখে দিন। ফয়েল পেপার খুলে দেখুন ঠিকমতো জমেছে কিনা। না জমলে আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।
হয়ে গেলে হাঁড়ি থেকে উঠিয়ে ঠান্ডা করুন। এরপর ফ্রিজে রেখে দিন। যখন খাবেন তখন বের করুন।
উৎসবে খাওয়া–দাওয়া তো একটু বেশিই হয়। মসলাদার ভারী খাবার একসঙ্গে বেশি খেলে তো একটু অস্বস্তি হবেই। এ কারণে দরকার হজমে সহায়ক কোনো ডেজার্ট।
আমরাই জানি যে, খাবারের শেষে দই খাওয়া স্বাস্থ্যকর। ঈদ আয়োজনে প্রচুর পরিমাণে খাওয়া–দাওয়ার পর শেষ পাতে দই খেলে হজমে সহায়ক হবে। আসুন জেনে নিই কীভাবে ঘরেই বানিয়ে নেওয়া যায় মিষ্টি দই।
উপকরণ
তরল দুধ— দেড় লিটার
চিনি— ১ কাপ
টক দই— দেড় কাপ
ক্যারামেল তৈরির জন্য চিনি ও পানি— ২ টেবিল চামচ করে
প্রণালি
চুলায় দুধ জ্বাল দিন। দুধ ফুটে উঠলে চিনি দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন। জ্বাল দিয়ে দুধ কমিয়ে আধা লিটার করে ফেলুন। এবার ক্যারামেল তৈরির জন্য একটি প্যানে চিনি ও পানি দিয়ে চুলার আঁচ বাড়িয়ে দিন। চিনির রং বাদামি হওয়া শুরু করলেই নামিয়ে নিন। ক্যারামেলের মধ্যে জ্বাল দেওয়া ঘন দুধ কয়েক চামচ দিয়ে নেড়ে নিন। এবার অল্প অল্প করে ক্যারামেল মিশ্রিত দুধ ঢেলে দিন ঘন দুধের মধ্যে।
এবার দুধের মধ্যে টক দই দিয়ে দিয়ে ভালোভাবে মেশান। মিশ্রণটি যে পাত্রে দই বসাবেন তাতে ঢালুন। অবশ্যই গরম সহ্য করতে পারে এমন পাত্র নেবেন। একটি হাঁড়িতে পানি নিন। হাঁড়িতে এমন পরিমাণে পানি দেবেন যেন এর মধ্যে দুধের পাত্র বসালে পাত্রটি অর্ধেকের বেশি ডুবে থাকে।
এবার দুধসহ পাত্রটি ফয়েল পেপার দিয়ে ঢেকে বসিয়ে দিন পানির মধ্যে। হাঁড়ির মুখ ঢেকে দিন। চুলার আঁচ একদম কমিয়ে রাখুন। এভাবে ৪৫ মিনিট রেখে দিন। ফয়েল পেপার খুলে দেখুন ঠিকমতো জমেছে কিনা। না জমলে আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।
হয়ে গেলে হাঁড়ি থেকে উঠিয়ে ঠান্ডা করুন। এরপর ফ্রিজে রেখে দিন। যখন খাবেন তখন বের করুন।
সময়ের সঙ্গে পরিবেশ বদলায়, আর পরিবেশের সঙ্গে বদলায় চুলের যত্নের ধরন। চুলে নিয়মিত তেল-শ্যাম্পু ব্যবহার এবং মাসে দুদিন হেয়ারপ্যাক ব্যবহার এখন যথেষ্ট নয়। আগের তুলনায় গ্রীষ্মকালে গরম আরও বেড়েছে, বেড়েছে দূষণ। সেই সঙ্গে বেড়েছে চুল আর মাথার ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাও।
১ ঘণ্টা আগেশিশুর বয়স ছয় মাস হওয়া পর্যন্ত তেমন ভাবনা নেই। নরম সুতির ফিতে দেওয়া নিমা পরেই দিন পার হয় ছেলে কিংবা মেয়েশিশুর। কিন্তু সে যখন বসে বসে খেলতে শেখে বা একটু হেঁটে বেড়ায়, যখন পুরো ঘরই তার জন্য এক বিস্ময়ের জগৎ। সারা বাড়ি ঘুরে দেখা, এটা-ওটা ধরে খেলা করতে গিয়ে ঘাম হয়...
১ ঘণ্টা আগেবৈশাখের শুরুতে আবহাওয়ার যা মেজাজ দেখা যাচ্ছে, তাতে বলা যায়, গরমে নাভিশ্বাস উঠবে এবার। আবহাওয়া যা-ই হোক, বাইরে যাওয়া তো আর বন্ধ রাখা যাবে না। তাই চট করে তৈরি হয়ে বের হওয়ার জন্য এমন কিছু কাপড় ওয়ার্ডরোবে গুছিয়ে রাখুন, যাতে আরাম ও স্টাইল—দুটোই মেলে। আবার ভাঁজে ভাঁজে...
১ ঘণ্টা আগেবৈশাখের গরমে জীবন ওষ্ঠাগত। তার ওপর প্রতিদিন যাঁদের কাজের জন্য বাইরে যেতে হয়, তাঁদের নাজেহাল অবস্থা। গরম তো আর কমানো সম্ভব নয়, তবে এ সময়ে আরাম পেতে কিছু বিষয় মেনে চলা যেতেই পারে।
২ ঘণ্টা আগে