এখন তালের মৌসুম। বছরের এই একটি সময় রসিয়ে রসিয়ে তাল খাওয়ার সময়। মৌসুম বলে বাজারে প্রচুর পাওয়া যাচ্ছে এই ফল। কিনে এনে তৈরি করে ফেলতে পারেন মনের মতো কোনো খাবার। পাঠকদের জন্য তাল দিয়ে তৈরি ভিন্ন তিনটি রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী সানিয়া সোমা।
সানিয়া সোমা
তালের নারকেলি পুলি
নারকেলের পুর তৈরির উপকরণ
কোরানো নারকেল ২ কাপ, চিনি আধা কাপ, গুঁড়া দুধ ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, ঘি ১ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে প্যানে কোরানো নারকেল দিয়ে কিছু সময় ভেজে নিন। ভাজা নারকেলে চিনি দিয়ে আরও কিছু সময় রান্না করুন। ভাজা নারকেল ভেজা থাকতে গুঁড়া দুধ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে তাতে ঘি দিয়ে ভেজে নিন। শুকনো হয়ে এলে নামিয়ে ফেলুন।
পুলি পিঠার ডোর উপকরণ
তালের পাল্প আধা কাপ, চালের গুঁড়া ১ কাপ, চিনি ২ টেবিল চামচ এবং লবণ সামান্য।
সব উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে নিন। এরপর মোটামুটি টাইট ধরনের একটা ডো তৈরি করে নিতে হবে।
পুলি পিঠা তৈরির প্রণালি
প্রথমে ডো থেকে অল্প একটু নিয়ে ছোট একটি রুটি বেলে তার মাঝখানে পুর ভরে দিতে হবে।
এরপর রুটির দুই পাশ জোড়া দিয়ে নিজের পছন্দসই নকশা করে নিতে হবে। এরপর ভাপে
সব পিঠা সেদ্ধ করে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে তালের নারকেলি পুলি।
তালের ভাপা দই
উপকরণ
তালের ক্বাথ বা পাল্প আধা কাপ, টক দই ৫০০ গ্রাম, কনডেন্সড মিল্ক আধা কাপ।
প্রণালি
প্রথমে টক দইয়ের পানি ঝরিয়ে নিয়ে তাতে তালের ক্বাথ ও কনডেন্সড মিল্ক ভালো করে মিশিয়ে নিন। একটি হাঁড়িতে পানি গরম করে নিতে হবে। সেই পানির ভাপে ভাপা পিঠার মতো পুরো মিশ্রণটি বসিয়ে দিন ৩০ মিনিটের জন্য। তারপর নামিয়ে দুই ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে পরিবেশন করুন।
তালের রসগোল্লা
উপকরণ
তালের ক্বাথ বা পাল্প ১ কাপ, সুজি আধা কাপ, নারকেল আধা কাপ, লবণ সামান্য, ভাজার জন্য তেল।
শিরার জন্য চিনি ১ কাপ, পানি ১ কাপ, এলাচি ২টি ও দারুচিনি এক টুকরা।
প্রণালি
শিরা তৈরির জন্য ১ কাপ পানিতে ১ কাপ চিনি, এলাচি ও দারুচিনি দিয়ে জ্বাল দিন। একবার বলক উঠলে নামিয়ে নিন।
এরপর কড়াই গরম করে তাতে তালের ক্বাথ, লবণ, সুজি ও নারকেল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে একটা ডো বানিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে নিন। তবে গরম থাকা অবস্থায় রসগোল্লার আকার দিন। এরপর তালের রসগোল্লাগুলো ডুবো তেলে লাল করে ভেজে নিয়ে শিরায় ডুবিয়ে রাখুন এক ঘণ্টা। তারপর পরিবেশন করুন।
তালের নারকেলি পুলি
নারকেলের পুর তৈরির উপকরণ
কোরানো নারকেল ২ কাপ, চিনি আধা কাপ, গুঁড়া দুধ ১ কাপের ৪ ভাগের ১ ভাগ, ঘি ১ টেবিল চামচ।
প্রণালি
প্রথমে প্যানে কোরানো নারকেল দিয়ে কিছু সময় ভেজে নিন। ভাজা নারকেলে চিনি দিয়ে আরও কিছু সময় রান্না করুন। ভাজা নারকেল ভেজা থাকতে গুঁড়া দুধ দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে তাতে ঘি দিয়ে ভেজে নিন। শুকনো হয়ে এলে নামিয়ে ফেলুন।
পুলি পিঠার ডোর উপকরণ
তালের পাল্প আধা কাপ, চালের গুঁড়া ১ কাপ, চিনি ২ টেবিল চামচ এবং লবণ সামান্য।
সব উপকরণ একসঙ্গে মাখিয়ে নিন। এরপর মোটামুটি টাইট ধরনের একটা ডো তৈরি করে নিতে হবে।
পুলি পিঠা তৈরির প্রণালি
প্রথমে ডো থেকে অল্প একটু নিয়ে ছোট একটি রুটি বেলে তার মাঝখানে পুর ভরে দিতে হবে।
এরপর রুটির দুই পাশ জোড়া দিয়ে নিজের পছন্দসই নকশা করে নিতে হবে। এরপর ভাপে
সব পিঠা সেদ্ধ করে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে তালের নারকেলি পুলি।
তালের ভাপা দই
উপকরণ
তালের ক্বাথ বা পাল্প আধা কাপ, টক দই ৫০০ গ্রাম, কনডেন্সড মিল্ক আধা কাপ।
প্রণালি
প্রথমে টক দইয়ের পানি ঝরিয়ে নিয়ে তাতে তালের ক্বাথ ও কনডেন্সড মিল্ক ভালো করে মিশিয়ে নিন। একটি হাঁড়িতে পানি গরম করে নিতে হবে। সেই পানির ভাপে ভাপা পিঠার মতো পুরো মিশ্রণটি বসিয়ে দিন ৩০ মিনিটের জন্য। তারপর নামিয়ে দুই ঘণ্টা ফ্রিজে রেখে পরিবেশন করুন।
তালের রসগোল্লা
উপকরণ
তালের ক্বাথ বা পাল্প ১ কাপ, সুজি আধা কাপ, নারকেল আধা কাপ, লবণ সামান্য, ভাজার জন্য তেল।
শিরার জন্য চিনি ১ কাপ, পানি ১ কাপ, এলাচি ২টি ও দারুচিনি এক টুকরা।
প্রণালি
শিরা তৈরির জন্য ১ কাপ পানিতে ১ কাপ চিনি, এলাচি ও দারুচিনি দিয়ে জ্বাল দিন। একবার বলক উঠলে নামিয়ে নিন।
এরপর কড়াই গরম করে তাতে তালের ক্বাথ, লবণ, সুজি ও নারকেল দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে একটা ডো বানিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে নিন। তবে গরম থাকা অবস্থায় রসগোল্লার আকার দিন। এরপর তালের রসগোল্লাগুলো ডুবো তেলে লাল করে ভেজে নিয়ে শিরায় ডুবিয়ে রাখুন এক ঘণ্টা। তারপর পরিবেশন করুন।
শরতের আবহাওয়ায় ভীষণ শুষ্ক। বাতাসে প্রচুর ধুলাবালু ও কাশফুলের রেণু উড়ে বেড়ায়। এগুলো ত্বকে ময়লার আবরণ সৃষ্টি করে। এ ছাড়া ত্বকে চুলকানিসহ নানান সমস্যার জন্ম দেয়। তার ওপর আছে পিছু না ছাড়া সানট্যান। সাবান, বডিওয়াশ, ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করাই যথেষ্ট নয়। ত্বক ভেতর থেকে ধুলাবালু মুক্ত রাখতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেকাশফুল ফোটার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে গেছে পূজার আয়োজন। পূজা মানে উৎসব। আর আমাদের যেকোনো উৎসবের অন্যতম অনুষঙ্গ রঙিন পোশাক। বাজারে আসতে শুরু করেছে সেসব। আর চলছে জোর বিজ্ঞাপন।
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িভাড়া নেওয়ার সময় বসা এবং শোয়ার ঘর যাচাই করার মতো রান্নাঘরটাও বেশির ভাগ মানুষ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখেন। একটু বড় রান্নাঘর হলে সেটা খুশির বিষয়। আবার তাতে যদি মডিউলার কিচেন ক্যাবিনেট থাকে, তাহলে তো আনন্দের শেষ নেই। এতে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সহজে সাজিয়ে রাখা যায়। পাশাপাশি অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ জিনিস
৭ ঘণ্টা আগেশরৎকালে অ্যালোভেরা দিয়ে রূপচর্চা অত্যন্ত উপকারী। এ সময় আবহাওয়ার বদল ঘটে। দীর্ঘ বর্ষা ও গরমের পর ধীরে ধীরে আমরা শীত ঋতুর দিকে এগিয়ে যেতে থাকি। ফলে ত্বক শুষ্ক, রুক্ষ ও সংবেদনশীল হয়ে উঠতে শুরু করে। এ সময় ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা একটি আদর্শ প্রাকৃতিক সমাধান হিসেবে কাজ করে।
৮ ঘণ্টা আগে