ইসলাম ডেস্ক

চন্দ্র ও সূর্য আল্লাহর অপার কুদরতের দুটি অন্যতম নিদর্শন। মহান আল্লাহর নির্ধারিত প্রাকৃতিক নিয়মেই চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ ঘটে।
ইসলাম পূর্ববর্তী যুগে মানুষ মনে করত, পৃথিবীতে কোনো বড় ব্যক্তিত্বের মৃত্যু বা জন্মের কারণে চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ছেলে ইবরাহিমের মৃত্যুর দিনে যখন সূর্যগ্রহণ হয়, তখন সাহাবিরা এই ধারণা নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলেন। তাঁদের এই ভুল ধারণা দূর করতে বিশ্বনবী (সা.) চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণ সম্পর্কে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেন।
হজরত মুগিরা ইবনে শুবা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহর নিদর্শনসমূহের মধ্যে দুটি নিদর্শন। কারও মৃত্যু বা জন্মের কারণে সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ হয় না। কাজেই যখন তোমরা তা দেখবে, তখন তোমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করবে, তাঁর মহত্ত্ব ঘোষণা করবে, নামাজ আদায় করবে এবং সদকা প্রদান করবে।’ (সহিহ্ বুখারি ও সহিহ্ মুসলিম)
হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত আরও একটি হাদিসে একই নির্দেশনা পাওয়া যায়—‘সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহর কুদরতের বিশেষ নিদর্শন। কারও মৃত্যু বা জন্মের কারণে সূর্যগ্রহণ হয় না। অতঃপর যখন তোমরা চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ দেখতে পাও, তখন তাকবির (আল্লাহু আকবার) বলবে, আল্লাহর কাছে দোয়া করবে, নামাজ আদায় করবে এবং দান-সদকা করবে।’ (সহিহ্ মুসলিম)
এই হাদিসগুলো থেকে স্পষ্ট হয় যে, চন্দ্র ও সূর্য নিজ ক্ষমতায় কিছু করে না; তাদের প্রতিটি গতিবিধি আল্লাহর হুকুমের অধীন। যখন গ্রহণ লাগে, তখন মুমিনদের কর্তব্য হলো, আল্লাহর ইবাদতে মনোনিবেশ করা।
হাদিসে সূর্যগ্রহণের নামাজের মতো চন্দ্রগ্রহণের নামাজও প্রমাণিত এবং এটি একটি সুন্নত আমল। এই নামাজ জামাতে নাকি একাকী আদায় করা হবে, তা নিয়ে ফিকহবিদদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। তবে হানাফি মাজহাবের অনুসারীরা চন্দ্রগ্রহণের নামাজ একাকী নিজ নিজ ঘরে পড়ার ওপর জোর দিয়েছেন। ফিকহের প্রসিদ্ধ গ্রন্থ ‘বাদায়েউস সানায়ি’-তে উল্লেখ রয়েছে—‘চন্দ্রগ্রহণের সময় ঘরে নামাজ আদায় করা হবে। কেননা সুন্নত হচ্ছে, তখন একাকী নামাজ পড়া।’ (বাদায়েউস সানায়ি: ১ /২৮২)
সুতরাং, চন্দ্রগ্রহণের সময় মুমিনদের উচিত অযথা গল্প-গুজব বা হাসি-তামাশায় সময় নষ্ট না করে আল্লাহর প্রতি ভয়ে ভীত থাকা এবং বেশি বেশি ইবাদত করা। এই সময়গুলোতে দোয়া, তাসবিহ, তাওবা-ইস্তিগফার, নামাজ ও দান-সদকা করা আবশ্যক। কারণ, অনেক হাদিসে চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণকে বিশেষ বিপদ বা ক্রান্তিকাল হিসেবে গণ্য করা হয়েছে, যা বান্দার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি সতর্কবার্তা।

চন্দ্র ও সূর্য আল্লাহর অপার কুদরতের দুটি অন্যতম নিদর্শন। মহান আল্লাহর নির্ধারিত প্রাকৃতিক নিয়মেই চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ ঘটে।
ইসলাম পূর্ববর্তী যুগে মানুষ মনে করত, পৃথিবীতে কোনো বড় ব্যক্তিত্বের মৃত্যু বা জন্মের কারণে চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ছেলে ইবরাহিমের মৃত্যুর দিনে যখন সূর্যগ্রহণ হয়, তখন সাহাবিরা এই ধারণা নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলেন। তাঁদের এই ভুল ধারণা দূর করতে বিশ্বনবী (সা.) চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণ সম্পর্কে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেন।
হজরত মুগিরা ইবনে শুবা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহর নিদর্শনসমূহের মধ্যে দুটি নিদর্শন। কারও মৃত্যু বা জন্মের কারণে সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ হয় না। কাজেই যখন তোমরা তা দেখবে, তখন তোমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করবে, তাঁর মহত্ত্ব ঘোষণা করবে, নামাজ আদায় করবে এবং সদকা প্রদান করবে।’ (সহিহ্ বুখারি ও সহিহ্ মুসলিম)
হজরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত আরও একটি হাদিসে একই নির্দেশনা পাওয়া যায়—‘সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহর কুদরতের বিশেষ নিদর্শন। কারও মৃত্যু বা জন্মের কারণে সূর্যগ্রহণ হয় না। অতঃপর যখন তোমরা চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ দেখতে পাও, তখন তাকবির (আল্লাহু আকবার) বলবে, আল্লাহর কাছে দোয়া করবে, নামাজ আদায় করবে এবং দান-সদকা করবে।’ (সহিহ্ মুসলিম)
এই হাদিসগুলো থেকে স্পষ্ট হয় যে, চন্দ্র ও সূর্য নিজ ক্ষমতায় কিছু করে না; তাদের প্রতিটি গতিবিধি আল্লাহর হুকুমের অধীন। যখন গ্রহণ লাগে, তখন মুমিনদের কর্তব্য হলো, আল্লাহর ইবাদতে মনোনিবেশ করা।
হাদিসে সূর্যগ্রহণের নামাজের মতো চন্দ্রগ্রহণের নামাজও প্রমাণিত এবং এটি একটি সুন্নত আমল। এই নামাজ জামাতে নাকি একাকী আদায় করা হবে, তা নিয়ে ফিকহবিদদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। তবে হানাফি মাজহাবের অনুসারীরা চন্দ্রগ্রহণের নামাজ একাকী নিজ নিজ ঘরে পড়ার ওপর জোর দিয়েছেন। ফিকহের প্রসিদ্ধ গ্রন্থ ‘বাদায়েউস সানায়ি’-তে উল্লেখ রয়েছে—‘চন্দ্রগ্রহণের সময় ঘরে নামাজ আদায় করা হবে। কেননা সুন্নত হচ্ছে, তখন একাকী নামাজ পড়া।’ (বাদায়েউস সানায়ি: ১ /২৮২)
সুতরাং, চন্দ্রগ্রহণের সময় মুমিনদের উচিত অযথা গল্প-গুজব বা হাসি-তামাশায় সময় নষ্ট না করে আল্লাহর প্রতি ভয়ে ভীত থাকা এবং বেশি বেশি ইবাদত করা। এই সময়গুলোতে দোয়া, তাসবিহ, তাওবা-ইস্তিগফার, নামাজ ও দান-সদকা করা আবশ্যক। কারণ, অনেক হাদিসে চন্দ্রগ্রহণ ও সূর্যগ্রহণকে বিশেষ বিপদ বা ক্রান্তিকাল হিসেবে গণ্য করা হয়েছে, যা বান্দার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি সতর্কবার্তা।

তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করলেন বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করা হাফেজ আনাস বিন আতিক। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে
যেকোনো নির্মাণের জন্য একটি নিখুঁত মডেল বা নকশা অপরিহার্য। এটি যেমন বস্তুগত নির্মাণের ক্ষেত্রে সত্য, তেমনি মানুষের জীবন গড়ার মতো সূক্ষ্ম ও গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্যও তা আরও বেশি জরুরি। জীবনের পথে সঠিক দিশা পেতে এবং নিজেকে একজন সুশীল ও উৎকর্ষমণ্ডিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে একটি পূর্ণাঙ্গ মডেলের অনুসরণ...
১২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৯ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করলেন বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করা হাফেজ আনাস বিন আতিক। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছেন তিনি।
গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় রাত ১০টায় এই মর্যাদাপূর্ণ প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয়েছেন আমাদের ছাত্র হাফেজ আনাস বিন আতিক।’

হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
তিনি রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে।
উল্লেখ্য, এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করলেন বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করা হাফেজ আনাস বিন আতিক। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছেন তিনি।
গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় রাত ১০টায় এই মর্যাদাপূর্ণ প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
হাফেজ আনাসের ওস্তাদ শায়খ নেছার আহমদ আন নাছিরী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘গত শনিবার (৭ ডিসেম্বর) কায়রোতে আনুষ্ঠানিকভাবে ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয়। চার দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশ্বের ৭০টি দেশের প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রথম হয়েছেন আমাদের ছাত্র হাফেজ আনাস বিন আতিক।’

হাফেজ আনাস বাংলাদেশের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে অনুষ্ঠিত জাতীয় বাছাইপর্বে প্রথম স্থান অর্জন করে এই বৈশ্বিক মঞ্চে অংশগ্রহণের যোগ্যতা লাভ করেন।
তিনি রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদ্রাসার ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার চুন্টা ইউনিয়নের লোপাড়া গ্রামে।
উল্লেখ্য, এর আগেও হাফেজ আনাস বিন আতিক সৌদি আরব ও লিবিয়ায় অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছিলেন।

ইসলাম পূর্ববর্তী যুগে মানুষ মনে করত, পৃথিবীতে কোনো বড় ব্যক্তিত্বের মৃত্যু বা জন্মের কারণে চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ছেলে ইবরাহিমের মৃত্যুর দিনে যখন সূর্যগ্রহণ হয়, তখন সাহাবিরা এই ধারণা নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলেন। তাঁদের এই ভুল ধারণা দূর করতে বিশ্বনবী (সা.) চন্দ্রগ্রহণ
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
যেকোনো নির্মাণের জন্য একটি নিখুঁত মডেল বা নকশা অপরিহার্য। এটি যেমন বস্তুগত নির্মাণের ক্ষেত্রে সত্য, তেমনি মানুষের জীবন গড়ার মতো সূক্ষ্ম ও গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্যও তা আরও বেশি জরুরি। জীবনের পথে সঠিক দিশা পেতে এবং নিজেকে একজন সুশীল ও উৎকর্ষমণ্ডিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে একটি পূর্ণাঙ্গ মডেলের অনুসরণ...
১২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৯ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

যেকোনো নির্মাণের জন্য একটি নিখুঁত মডেল বা নকশা অপরিহার্য। এটি যেমন বস্তুগত নির্মাণের ক্ষেত্রে সত্য, তেমনি মানুষের জীবন গড়ার মতো সূক্ষ্ম ও গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্যও তা আরও বেশি জরুরি। জীবনের পথে সঠিক দিশা পেতে এবং নিজেকে একজন সুশীল ও উৎকর্ষমণ্ডিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে একটি পূর্ণাঙ্গ মডেলের অনুসরণ অপরিহার্য।
হজরত মুহাম্মদ (সা.) হলেন সেই সর্বাঙ্গসুন্দর ও নিখুঁত মডেল, যাঁকে আল্লাহ তাআলা মানবজাতির জন্য প্রেরণা ও আদর্শ হিসেবে পাঠিয়েছেন। তাঁর জীবনচরিত শুধু ধর্মীয় বিষয় নয়, বরং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বাহ্যিক সৌন্দর্য ও পরিচ্ছন্নতা থেকে শুরু করে অন্তর্জগতের পরিশুদ্ধি পর্যন্ত; সবকিছুতে তাঁর আদর্শ অনুসরণীয়। তাঁর জীবনী পাঠ করলে আমরা দেখতে পাই, কীভাবে একজন মানুষ সর্বোচ্চ পর্যায়ের সত্যবাদিতা, সাহস, কোমলতা, ন্যায়পরায়ণতা ও সহনশীলতার অধিকারী হতে পারেন। সমাজে আমরা প্রায়ই আচার-আচরণে অশিষ্টতা ও ভারসাম্যহীনতা দেখতে পাই। এই সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি পেতে নবীজির সিরাত আমাদের পথ দেখায়। তাঁর কথায় ছিল স্পষ্টতা ও মধুরতা, আর ব্যবহারে ছিল শিষ্টাচার ও মর্যাদা। তিনি মানুষকে শেখান, কীভাবে একজন আদর্শ পেশাজীবী হতে হয় এবং কীভাবে জীবনের সব দায়িত্ব সচেতনভাবে পালন করতে হয়।
জীবনে যখন দুঃখ, কষ্ট ও প্রতিকূলতা আসে, তখন তাঁর জীবনচরিত থেকে আমরা পাই অটুট মনোবল ও আল্লাহর প্রতি অবিচল আস্থার শিক্ষা। তাঁর জীবনেও অসংখ্য বিপদ এসেছিল, কিন্তু তিনি ধৈর্য ও দৃঢ়তার সঙ্গে সব মোকাবিলা করেছেন। তাঁর আদর্শ থেকে আমরা শিখি, কীভাবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভারসাম্য বজায় রেখে এগিয়ে যেতে হয়।
মহানবী (সা.)-এর সিরাত শুধু একটি ইতিহাস নয়, বরং একটি জীবন্ত আদর্শ। তাঁর শিক্ষা অনুসরণের মাধ্যমে মানুষ নিজেকে আলোকিত করতে পারে। কারণ, কোরআনের ভাষায়, ‘তোমাদের মধ্যে যারা আল্লাহ ও পরকাল ভয় করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে, তাদের জন্য রাসুলুল্লাহর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।’ সুতরাং, নিজেদের জীবনকে পরিপূর্ণ করতে হলে সিরাত পাঠের কোনো বিকল্প নেই।

যেকোনো নির্মাণের জন্য একটি নিখুঁত মডেল বা নকশা অপরিহার্য। এটি যেমন বস্তুগত নির্মাণের ক্ষেত্রে সত্য, তেমনি মানুষের জীবন গড়ার মতো সূক্ষ্ম ও গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্যও তা আরও বেশি জরুরি। জীবনের পথে সঠিক দিশা পেতে এবং নিজেকে একজন সুশীল ও উৎকর্ষমণ্ডিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে একটি পূর্ণাঙ্গ মডেলের অনুসরণ অপরিহার্য।
হজরত মুহাম্মদ (সা.) হলেন সেই সর্বাঙ্গসুন্দর ও নিখুঁত মডেল, যাঁকে আল্লাহ তাআলা মানবজাতির জন্য প্রেরণা ও আদর্শ হিসেবে পাঠিয়েছেন। তাঁর জীবনচরিত শুধু ধর্মীয় বিষয় নয়, বরং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বাহ্যিক সৌন্দর্য ও পরিচ্ছন্নতা থেকে শুরু করে অন্তর্জগতের পরিশুদ্ধি পর্যন্ত; সবকিছুতে তাঁর আদর্শ অনুসরণীয়। তাঁর জীবনী পাঠ করলে আমরা দেখতে পাই, কীভাবে একজন মানুষ সর্বোচ্চ পর্যায়ের সত্যবাদিতা, সাহস, কোমলতা, ন্যায়পরায়ণতা ও সহনশীলতার অধিকারী হতে পারেন। সমাজে আমরা প্রায়ই আচার-আচরণে অশিষ্টতা ও ভারসাম্যহীনতা দেখতে পাই। এই সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি পেতে নবীজির সিরাত আমাদের পথ দেখায়। তাঁর কথায় ছিল স্পষ্টতা ও মধুরতা, আর ব্যবহারে ছিল শিষ্টাচার ও মর্যাদা। তিনি মানুষকে শেখান, কীভাবে একজন আদর্শ পেশাজীবী হতে হয় এবং কীভাবে জীবনের সব দায়িত্ব সচেতনভাবে পালন করতে হয়।
জীবনে যখন দুঃখ, কষ্ট ও প্রতিকূলতা আসে, তখন তাঁর জীবনচরিত থেকে আমরা পাই অটুট মনোবল ও আল্লাহর প্রতি অবিচল আস্থার শিক্ষা। তাঁর জীবনেও অসংখ্য বিপদ এসেছিল, কিন্তু তিনি ধৈর্য ও দৃঢ়তার সঙ্গে সব মোকাবিলা করেছেন। তাঁর আদর্শ থেকে আমরা শিখি, কীভাবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভারসাম্য বজায় রেখে এগিয়ে যেতে হয়।
মহানবী (সা.)-এর সিরাত শুধু একটি ইতিহাস নয়, বরং একটি জীবন্ত আদর্শ। তাঁর শিক্ষা অনুসরণের মাধ্যমে মানুষ নিজেকে আলোকিত করতে পারে। কারণ, কোরআনের ভাষায়, ‘তোমাদের মধ্যে যারা আল্লাহ ও পরকাল ভয় করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে, তাদের জন্য রাসুলুল্লাহর মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।’ সুতরাং, নিজেদের জীবনকে পরিপূর্ণ করতে হলে সিরাত পাঠের কোনো বিকল্প নেই।

ইসলাম পূর্ববর্তী যুগে মানুষ মনে করত, পৃথিবীতে কোনো বড় ব্যক্তিত্বের মৃত্যু বা জন্মের কারণে চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ছেলে ইবরাহিমের মৃত্যুর দিনে যখন সূর্যগ্রহণ হয়, তখন সাহাবিরা এই ধারণা নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলেন। তাঁদের এই ভুল ধারণা দূর করতে বিশ্বনবী (সা.) চন্দ্রগ্রহণ
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করলেন বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করা হাফেজ আনাস বিন আতিক। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৯ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ০৯ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১০ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৩ মিনিট | ০৫: ০৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বাংলা, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ০৯ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১০ মিনিট | ০৬: ২৯ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৩ মিনিট | ০৩: ৩৬ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১১ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৩ মিনিট | ০৫: ০৯ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ইসলাম পূর্ববর্তী যুগে মানুষ মনে করত, পৃথিবীতে কোনো বড় ব্যক্তিত্বের মৃত্যু বা জন্মের কারণে চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ছেলে ইবরাহিমের মৃত্যুর দিনে যখন সূর্যগ্রহণ হয়, তখন সাহাবিরা এই ধারণা নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলেন। তাঁদের এই ভুল ধারণা দূর করতে বিশ্বনবী (সা.) চন্দ্রগ্রহণ
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করলেন বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করা হাফেজ আনাস বিন আতিক। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে
যেকোনো নির্মাণের জন্য একটি নিখুঁত মডেল বা নকশা অপরিহার্য। এটি যেমন বস্তুগত নির্মাণের ক্ষেত্রে সত্য, তেমনি মানুষের জীবন গড়ার মতো সূক্ষ্ম ও গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্যও তা আরও বেশি জরুরি। জীবনের পথে সঠিক দিশা পেতে এবং নিজেকে একজন সুশীল ও উৎকর্ষমণ্ডিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে একটি পূর্ণাঙ্গ মডেলের অনুসরণ...
১২ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
এ বিষয়ে কোনো সৌদি আরবের সরকারি নীতি পরিবর্তন ঘোষণা করা হয়নি বলে জানায় এই সংবাদমাধ্যম।
৮ ডিসেম্বর (সোমবার) সংবাদমাধ্যমটির ফ্যাক্টচেক থেকে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত প্রতিবেদনগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা, যেখানে দাবি করা হয়েছে, সৌদি কর্তৃপক্ষ ২০২৬ সালের হজ মৌসুমে মসজিদুল হারাম এবং মসজিদে নববীর ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় বা অন্য কোনো সরকারি সংস্থা থেকে এ ধরনের কোনো নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়নি।
দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ ধরনের মিথ্যা দাবি মাঝেমধ্যে অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে হজ বা ওমরাহর মৌসুমে এমন গুজব বেশি বিস্তার লাভ করে। এসব তথ্যে বিভ্রান্ত না হওয়াই কাম্য।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আসন্ন হজ মৌসুম চলাকালে মসজিদুল হারাম (মক্কা) এবং মসজিদে নববীর (মদিনা) ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞার যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়েছে, তা মিথ্যা বলে জানিয়েছে দ্য ইসলামিক ইনফরমেশন।
এ বিষয়ে কোনো সৌদি আরবের সরকারি নীতি পরিবর্তন ঘোষণা করা হয়নি বলে জানায় এই সংবাদমাধ্যম।
৮ ডিসেম্বর (সোমবার) সংবাদমাধ্যমটির ফ্যাক্টচেক থেকে জানা যায়, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত প্রতিবেদনগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা, যেখানে দাবি করা হয়েছে, সৌদি কর্তৃপক্ষ ২০২৬ সালের হজ মৌসুমে মসজিদুল হারাম এবং মসজিদে নববীর ভেতরে ছবি তোলার ওপর সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।
সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় বা অন্য কোনো সরকারি সংস্থা থেকে এ ধরনের কোনো নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করা হয়নি।
দেশটির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এ ধরনের মিথ্যা দাবি মাঝেমধ্যে অনলাইনে ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে হজ বা ওমরাহর মৌসুমে এমন গুজব বেশি বিস্তার লাভ করে। এসব তথ্যে বিভ্রান্ত না হওয়াই কাম্য।

ইসলাম পূর্ববর্তী যুগে মানুষ মনে করত, পৃথিবীতে কোনো বড় ব্যক্তিত্বের মৃত্যু বা জন্মের কারণে চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণ হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ছেলে ইবরাহিমের মৃত্যুর দিনে যখন সূর্যগ্রহণ হয়, তখন সাহাবিরা এই ধারণা নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলেন। তাঁদের এই ভুল ধারণা দূর করতে বিশ্বনবী (সা.) চন্দ্রগ্রহণ
০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
তৃতীয়বারের মতো আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় বিশ্ব জয় করলেন বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করা হাফেজ আনাস বিন আতিক। এবার মিসরের রাজধানী কায়রোতে অনুষ্ঠিত ৩২তম আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে
যেকোনো নির্মাণের জন্য একটি নিখুঁত মডেল বা নকশা অপরিহার্য। এটি যেমন বস্তুগত নির্মাণের ক্ষেত্রে সত্য, তেমনি মানুষের জীবন গড়ার মতো সূক্ষ্ম ও গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্যও তা আরও বেশি জরুরি। জীবনের পথে সঠিক দিশা পেতে এবং নিজেকে একজন সুশীল ও উৎকর্ষমণ্ডিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে একটি পূর্ণাঙ্গ মডেলের অনুসরণ...
১২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৯ ঘণ্টা আগে