সানজিদা সামরিন, ঢাকা
কোক স্টুডিও বাংলার বদৌলতে সুনিধি নায়েক এ দেশে দারুণ পরিচিত এক নাম। ফেসবুক আর ইনস্টাগ্রাম স্ক্রল করে তাঁর ছবি দেখার মতো নেটিজেনের অভাব নেই এখন। শুধু সুরেলা কণ্ঠ দিয়েই নয়, রূপেও ভুলিয়েছেন তিনি দর্শক–শ্রোতাদের। আর এই রূপ ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট কসরত করেন সুনিধি। ছবি তুলতে ভালোবাসেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিত্য় নতুন ছবিও দেখা যায় তাঁর। এমনই একগুচ্ছ ছবি নিয়ে আমাদের আয়োজন।
মেঘলা আর বৃষ্টির দিনে সুনিধি নায়েকের গলায় ‘বন্ধু, রহো রহো সাথে/ আজি এ সঘন শ্রাবণপ্রাতে…’ গানটি শুনতে যাঁদের ভালো লাগে, তাঁরা হয়তো জানেন, মেঘলা দিন সুনিধির খুব প্রিয়। মেঘলা দিনে ছাদের কার্নিশ ঘেঁষে দাঁড়িয়ে
বা দেয়ালের ওপর বসে কিংবা জানালায় বসে মেঘ দেখতে তাঁর দারুণ লাগে। এমন ছবিও ইনস্টাগ্রামে পাওয়া যায়। আলোকচিত্রী জয়িতা তৃষার ক্যামেরায় বন্দী হয়েছে এমন কিছু ছবি।
ব্যাকলেস টাইট লং স্লিট ড্রেসে ছাদে বসেই মেঘলা দিনের হাওয়া গায়ে মাখছেন সুনিধি। ছবি কার তোলা? ওই যে বললাম, জয়িতা তৃষা! কমলা–সবুজরঙা ফ্লোরাল প্রিন্টের এই পোশাকের সঙ্গে মিনিমাল গয়না আর হাত ও পায়ের নখে সবুজ নেলপালিশে সুনিধি হয়ে উঠেছেন আরও স্নিগ্ধ।
ছবিগুলোতে সুনিধির মাখন কোমল ত্বক দেখে অভিভূত হচ্ছেন? এর উত্তর তো সুনিধিই দেবেন। ‘আজকের পত্রিকা’কে দেওয়া এক ইন্টারভিউয়ে সুনিধি বলেন, ‘ত্বকের যত্নটা আমি সুন্দরভাবে নেওয়ার চেষ্টা করি। রাতের জন্য আমার একটা স্কিনকেয়ার রুটিনও আছে।’ কী সেই রুটিন? স্টুডিও থেকে রাতে বাড়ি ফিরে সবার আগে মেকআপ তোলেন। এরপর ক্লিনজার দিয়ে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে প্রয়োজন হলে স্ক্র্যাব করে নেন। সপ্তাহে দুদিন স্ক্র্যাব ব্যবহার করেন তিনি। এরপর মুখ ধুয়ে ওভার নাইট সেরাম লাগিয়ে ময়েশ্চারাইজার লাগান। তারপর ঘুমিয়ে পড়েন। এ ছাড়া সপ্তাহে তিন দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখে বরফ বুলিয়ে নেন। এই আইস থেরাপি তাঁর ত্বক সুন্দর রাখতে সহায়তা করে। ফলে আলাদা করে ফেশিয়াল করার প্রয়োজন হয় না।
শুধু বাহ্যিক যত্নেই সুন্দর ত্বক পাওয়া যায় বলে বিশ্বাসী নন এ সুনিধি। এর জন্য রাতে পর্যাপ্ত ঘুমও জরুরি। ‘আমি রাত জাগতে পছন্দ করি না। সাড়ে ১২টা-১টার মধ্য়ে ঘুমিয়ে যাই।’ এক বাক্য়ে উত্তর সুনিধির।
ছিপছিপে গড়নের এই লাস্যময়ী কিন্তু ফিটনেসের ব্যাপারেও ভীষণ উদ্যমী। সকালে নিউটেলা দিয়ে পাউরুটি, আমন্ড, সঙ্গে একটু ফলমূল দিয়ে ব্রেকফাস্ট সারেন। তারপর জিমে যান। দুপুরে বড় দুই পিস মাছের টুকরো বা একটু মাংস দিয়ে অল্প ভাত খান। মানে প্রোটিনজাতীয় খাবারের সঙ্গে সামান্য কার্বোহাইড্রেট থাকে পাতে। সন্ধ্যায় শুধু কফি পান করেন। এরপর একেবারে রাতের খাবার। রাতের খাবারে থাকে মাছ বা মাংস আর অল্প ভাত-সবজি। ব্যাস, সুন্দর থাকতে আর কী লাগে?
কোক স্টুডিও বাংলার বদৌলতে সুনিধি নায়েক এ দেশে দারুণ পরিচিত এক নাম। ফেসবুক আর ইনস্টাগ্রাম স্ক্রল করে তাঁর ছবি দেখার মতো নেটিজেনের অভাব নেই এখন। শুধু সুরেলা কণ্ঠ দিয়েই নয়, রূপেও ভুলিয়েছেন তিনি দর্শক–শ্রোতাদের। আর এই রূপ ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট কসরত করেন সুনিধি। ছবি তুলতে ভালোবাসেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিত্য় নতুন ছবিও দেখা যায় তাঁর। এমনই একগুচ্ছ ছবি নিয়ে আমাদের আয়োজন।
মেঘলা আর বৃষ্টির দিনে সুনিধি নায়েকের গলায় ‘বন্ধু, রহো রহো সাথে/ আজি এ সঘন শ্রাবণপ্রাতে…’ গানটি শুনতে যাঁদের ভালো লাগে, তাঁরা হয়তো জানেন, মেঘলা দিন সুনিধির খুব প্রিয়। মেঘলা দিনে ছাদের কার্নিশ ঘেঁষে দাঁড়িয়ে
বা দেয়ালের ওপর বসে কিংবা জানালায় বসে মেঘ দেখতে তাঁর দারুণ লাগে। এমন ছবিও ইনস্টাগ্রামে পাওয়া যায়। আলোকচিত্রী জয়িতা তৃষার ক্যামেরায় বন্দী হয়েছে এমন কিছু ছবি।
ব্যাকলেস টাইট লং স্লিট ড্রেসে ছাদে বসেই মেঘলা দিনের হাওয়া গায়ে মাখছেন সুনিধি। ছবি কার তোলা? ওই যে বললাম, জয়িতা তৃষা! কমলা–সবুজরঙা ফ্লোরাল প্রিন্টের এই পোশাকের সঙ্গে মিনিমাল গয়না আর হাত ও পায়ের নখে সবুজ নেলপালিশে সুনিধি হয়ে উঠেছেন আরও স্নিগ্ধ।
ছবিগুলোতে সুনিধির মাখন কোমল ত্বক দেখে অভিভূত হচ্ছেন? এর উত্তর তো সুনিধিই দেবেন। ‘আজকের পত্রিকা’কে দেওয়া এক ইন্টারভিউয়ে সুনিধি বলেন, ‘ত্বকের যত্নটা আমি সুন্দরভাবে নেওয়ার চেষ্টা করি। রাতের জন্য আমার একটা স্কিনকেয়ার রুটিনও আছে।’ কী সেই রুটিন? স্টুডিও থেকে রাতে বাড়ি ফিরে সবার আগে মেকআপ তোলেন। এরপর ক্লিনজার দিয়ে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে প্রয়োজন হলে স্ক্র্যাব করে নেন। সপ্তাহে দুদিন স্ক্র্যাব ব্যবহার করেন তিনি। এরপর মুখ ধুয়ে ওভার নাইট সেরাম লাগিয়ে ময়েশ্চারাইজার লাগান। তারপর ঘুমিয়ে পড়েন। এ ছাড়া সপ্তাহে তিন দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখে বরফ বুলিয়ে নেন। এই আইস থেরাপি তাঁর ত্বক সুন্দর রাখতে সহায়তা করে। ফলে আলাদা করে ফেশিয়াল করার প্রয়োজন হয় না।
শুধু বাহ্যিক যত্নেই সুন্দর ত্বক পাওয়া যায় বলে বিশ্বাসী নন এ সুনিধি। এর জন্য রাতে পর্যাপ্ত ঘুমও জরুরি। ‘আমি রাত জাগতে পছন্দ করি না। সাড়ে ১২টা-১টার মধ্য়ে ঘুমিয়ে যাই।’ এক বাক্য়ে উত্তর সুনিধির।
ছিপছিপে গড়নের এই লাস্যময়ী কিন্তু ফিটনেসের ব্যাপারেও ভীষণ উদ্যমী। সকালে নিউটেলা দিয়ে পাউরুটি, আমন্ড, সঙ্গে একটু ফলমূল দিয়ে ব্রেকফাস্ট সারেন। তারপর জিমে যান। দুপুরে বড় দুই পিস মাছের টুকরো বা একটু মাংস দিয়ে অল্প ভাত খান। মানে প্রোটিনজাতীয় খাবারের সঙ্গে সামান্য কার্বোহাইড্রেট থাকে পাতে। সন্ধ্যায় শুধু কফি পান করেন। এরপর একেবারে রাতের খাবার। রাতের খাবারে থাকে মাছ বা মাংস আর অল্প ভাত-সবজি। ব্যাস, সুন্দর থাকতে আর কী লাগে?
পিৎজার জন্মস্থান ইতালি, এটা প্রায় সবার জানা। এ খাবার নিয়ে পৃথিবীজুড়ে যে উন্মাদনা, তা বলে শেষ করার নয়। বরং চলুন, জেনে নেওয়া যাক, এটি নিয়ে বড় বড় উৎসব কোথায় হয়। এসব উৎসব কিন্তু ঢাকার পিৎজা শপগুলোর মূল্যছাড়ের উৎসব নয়; লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে মুখরিত ও শিহরণ জাগানো উৎসব।
৫ ঘণ্টা আগেশরতের আবহাওয়ায় ভীষণ শুষ্ক। বাতাসে প্রচুর ধুলাবালু ও কাশফুলের রেণু উড়ে বেড়ায়। এগুলো ত্বকে ময়লার আবরণ সৃষ্টি করে। এ ছাড়া ত্বকে চুলকানিসহ নানান সমস্যার জন্ম দেয়। তার ওপর আছে পিছু না ছাড়া সানট্যান। সাবান, বডিওয়াশ, ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করাই যথেষ্ট নয়। ত্বক ভেতর থেকে ধুলাবালু মুক্ত রাখতে হবে।
১ দিন আগেকাশফুল ফোটার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে গেছে পূজার আয়োজন। পূজা মানে উৎসব। আর আমাদের যেকোনো উৎসবের অন্যতম অনুষঙ্গ রঙিন পোশাক। বাজারে আসতে শুরু করেছে সেসব। আর চলছে জোর বিজ্ঞাপন।
১ দিন আগেএখন তালের মৌসুম। বছরের এই একটি সময় রসিয়ে রসিয়ে তাল খাওয়ার সময়। মৌসুম বলে বাজারে প্রচুর পাওয়া যাচ্ছে এই ফল। কিনে এনে তৈরি করে ফেলতে পারেন মনের মতো কোনো খাবার।
১ দিন আগে