সিফাত রাব্বানী
যেভাবে স্বপ্ন বুনলেন বৃত্তি পাওয়ার
বৃত্তি নিয়ে বিদেশে পড়তে যাবেন, আট বছর বয়স থেকে মাইশা সেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। হাঙ্গেরির ‘স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম বৃত্তি’ পাওয়াটা তাই তাঁর কাছে ছিল স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো। নতুন ভাষা শেখার শখও মাইশার ছোটবেলা থেকে। তাই তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি অতিরিক্ত পাঠ্যক্রমিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। যখন তিনি জানতে শুরু করলেন যে বিদেশে পড়তে যাওয়ার জন্য প্রচুর বৃত্তির ব্যবস্থা আছে, তখন তিনি বৃত্তি নিয়ে চিকিৎসাশাস্ত্রে পড়াশোনা করতে বিদেশ যাওয়ার জন্য মনস্থির করলেন। সেই প্রগাঢ় ইচ্ছা আর পরিশ্রমের ফল স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম বৃত্তি।
যে ধাপগুলো পেরোতে হয়েছে
স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম বৃত্তি পেতে মাইশাকে চারটি স্তর পার হতে হয়েছে। প্রথমে তাঁকে মনোনীত হতে হয়েছে সব ধরনের কাগজপত্রে। দ্বিতীয়ত, লিখিত পরীক্ষায় পাস করতে হয়। তৃতীয়ত, গ্রহণযোগ্যতা পেতে মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়েছে। চতুর্থ স্তরে তাঁকে উত্তীর্ণ হতে হয়েছিল টেম্পাস ফাউন্ডেশন থেকে বৃত্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে।
যে ধাপ সচরাচর চ্যালেঞ্জিং
বৃত্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জিং ধাপ কাগজপত্রে মনোনীত হওয়া। অসংখ্য যোগ্য প্রার্থীর মধ্য থেকে অল্প কয়েকজনকে বাছাই করা হয়। ফলে প্রথম ধাপের চাপটা বেশি। সেই ধাপ পার হলে লিখিত পরীক্ষা। ইউরোপীয় লিখিত পরীক্ষা এবং পাঠ্যক্রম–সবকিছুই আমাদের থেকে আলাদা। মনোনীত হওয়ার পর সেই বিষয়গুলো বুঝতে মাইশাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে।
ফল, দক্ষতা নাকি সাফল্য
মাইশা মনে করেন, এইচএসসি পরীক্ষার ফল, ইংরেজি বিষয়ে দক্ষতা পরীক্ষার ফল এবং প্রবন্ধ লেখার ওপর দক্ষতা প্রাথমিক মনোনয়নের জন্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। এরপর সহায়তা করে স্কুল-কলেজে শিখে আসা বিষয়গুলো। তবে লিখিত পরীক্ষাগুলো মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের জন্য বেশ কঠিন। আর বৃত্তি পাওয়ার জন্য সবকিছুর সঠিক ডকুমেন্টেশন প্রয়োজনীয়।
আত্মবিশ্বাসী থাকতে হয়
আত্মবিশ্বাস জরুরি বলে মনে করেন মাইশা। নিজে সবকিছুর জন্য ভালোভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। বুঝতে পারছিলেন সেটা তাঁর ভালো হচ্ছে। ফলে আত্মবিশ্বাসটা ছিল। আর বৃত্তি পেতে যে পরীক্ষা দিতে হয়েছিল, সেই লিখিত পরীক্ষায় তিনিই একমাত্র প্রার্থী হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। বিষয়টি
তাঁকে আরও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। ফলে বাকি ধাপগুলো
সহজ হয়ে যায় তাঁর।
ভবিষ্যৎ বৃত্তি প্রার্থীদের প্রতি পরামর্শ
যেভাবে স্বপ্ন বুনলেন বৃত্তি পাওয়ার
বৃত্তি নিয়ে বিদেশে পড়তে যাবেন, আট বছর বয়স থেকে মাইশা সেই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন। হাঙ্গেরির ‘স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম বৃত্তি’ পাওয়াটা তাই তাঁর কাছে ছিল স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো। নতুন ভাষা শেখার শখও মাইশার ছোটবেলা থেকে। তাই তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি অতিরিক্ত পাঠ্যক্রমিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। যখন তিনি জানতে শুরু করলেন যে বিদেশে পড়তে যাওয়ার জন্য প্রচুর বৃত্তির ব্যবস্থা আছে, তখন তিনি বৃত্তি নিয়ে চিকিৎসাশাস্ত্রে পড়াশোনা করতে বিদেশ যাওয়ার জন্য মনস্থির করলেন। সেই প্রগাঢ় ইচ্ছা আর পরিশ্রমের ফল স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম বৃত্তি।
যে ধাপগুলো পেরোতে হয়েছে
স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম বৃত্তি পেতে মাইশাকে চারটি স্তর পার হতে হয়েছে। প্রথমে তাঁকে মনোনীত হতে হয়েছে সব ধরনের কাগজপত্রে। দ্বিতীয়ত, লিখিত পরীক্ষায় পাস করতে হয়। তৃতীয়ত, গ্রহণযোগ্যতা পেতে মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়েছে। চতুর্থ স্তরে তাঁকে উত্তীর্ণ হতে হয়েছিল টেম্পাস ফাউন্ডেশন থেকে বৃত্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে।
যে ধাপ সচরাচর চ্যালেঞ্জিং
বৃত্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জিং ধাপ কাগজপত্রে মনোনীত হওয়া। অসংখ্য যোগ্য প্রার্থীর মধ্য থেকে অল্প কয়েকজনকে বাছাই করা হয়। ফলে প্রথম ধাপের চাপটা বেশি। সেই ধাপ পার হলে লিখিত পরীক্ষা। ইউরোপীয় লিখিত পরীক্ষা এবং পাঠ্যক্রম–সবকিছুই আমাদের থেকে আলাদা। মনোনীত হওয়ার পর সেই বিষয়গুলো বুঝতে মাইশাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে।
ফল, দক্ষতা নাকি সাফল্য
মাইশা মনে করেন, এইচএসসি পরীক্ষার ফল, ইংরেজি বিষয়ে দক্ষতা পরীক্ষার ফল এবং প্রবন্ধ লেখার ওপর দক্ষতা প্রাথমিক মনোনয়নের জন্য ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। এরপর সহায়তা করে স্কুল-কলেজে শিখে আসা বিষয়গুলো। তবে লিখিত পরীক্ষাগুলো মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের জন্য বেশ কঠিন। আর বৃত্তি পাওয়ার জন্য সবকিছুর সঠিক ডকুমেন্টেশন প্রয়োজনীয়।
আত্মবিশ্বাসী থাকতে হয়
আত্মবিশ্বাস জরুরি বলে মনে করেন মাইশা। নিজে সবকিছুর জন্য ভালোভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। বুঝতে পারছিলেন সেটা তাঁর ভালো হচ্ছে। ফলে আত্মবিশ্বাসটা ছিল। আর বৃত্তি পেতে যে পরীক্ষা দিতে হয়েছিল, সেই লিখিত পরীক্ষায় তিনিই একমাত্র প্রার্থী হিসেবে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। বিষয়টি
তাঁকে আরও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। ফলে বাকি ধাপগুলো
সহজ হয়ে যায় তাঁর।
ভবিষ্যৎ বৃত্তি প্রার্থীদের প্রতি পরামর্শ
পর্যটন শিল্পের ওপর নির্ভরশীল থাইল্যান্ড বিদেশি পর্যটকদের জন্য অর্থ খরচ আরও সহজ করছে। এবার ডিজিটাল অ্যাসেট, যেমন ক্রিপ্টোকারেন্সি, থাই বাথে রূপান্তর করে ভ্রমণ ও অন্যান্য খরচ মেটানোর সুযোগ দিতে যাচ্ছে দেশটি।
৭ ঘণ্টা আগেএকটা প্রবাদ আছে, ‘যস্মিন দেশে যদাচার’। অর্থাৎ যখন যে দেশে যাচ্ছেন সে দেশের আচার মেনে চলাই উত্তম। কোনো কোনো দেশে খালি পায়ে হাঁটা যাবে না আবার কোনো এলাকায় স্যান্ডেল পরে গাড়ি চালালে হতে পারে জরিমানা।
১৩ ঘণ্টা আগেবর্ষার কালো মেঘ হটিয়ে শরৎ নীল আকাশে ভাসিয়ে দেয় সাদা মেঘের ভেলা। প্রকৃতির গানে যেন যুক্ত হয় নতুন সুর। কাশবনে দোলা লেগে আপন সুরেই যেন বেজে ওঠে, ‘শরতে আজ কোন্ অতিথি এল প্রাণের দ্বারে।/ আনন্দগান গা রে হৃদয়, আনন্দগান গা রে।...’
১৩ ঘণ্টা আগেসমরেশ মজুমদার বলেছিলেন, ‘ব্যক্তির রুচি বোঝা যায় তাঁর গোড়ালি আর স্নানঘর দেখে।’ কথাটা একেবারে অগ্রাহ্য করার মতো নয়। দিন শেষে বাড়ি ফিরে গোসলখানায় গিয়ে আমরা সব ক্লান্তি এবং শরীরের ধুলো, ময়লা, দূষণ ধুয়ে নিই। ফলে ওই জায়গা পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত রয়েছে কি না, সেটিও বিশেষভাবে খেয়াল রাখা প্রয়োজন
১৪ ঘণ্টা আগে