মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
বছরের এ সময়টায় অর্কিড রোপণ করতে পারেন। এর জন্য সঠিক মিডিয়া নির্বাচন করা জরুরি। শৌখিন বাগানিরা এ কাজেই ভুল করেন। ভুল মিডিয়ার কারণে অর্কিড খুব দ্রুত পচে যায়। অর্কিড টপ সেটিং করতে কয়লা ও ক্লে বল মিডিয়া হিসেবে ব্যবহার করুন। কাঠে মাউন্ট করলে পুরোনো গাছের কাঠ ব্যবহার করা যায়। তবে সেগুন কাঠ হলে ভালো হয়।
বাতাস, বৃষ্টি আর আর্দ্রতা থেকে অর্কিড পুষ্টি নিয়ে থাকে। এগুলো সরাসরি সূর্যের আলোয় না রেখে আলো-ছায়ায় রাখলে ভালো হবে। এসি ঘরে কোনোভাবেই অর্কিডগাছ রাখা যাবে না।
স্যাঁতসেঁতে জায়গায় অন্য অনেক গাছের চেয়ে অর্কিড ভালো হয় এবং সেগুলোর বৃদ্ধিও ঘটে।
অর্কিডে দিনে একবার পানি দেওয়াই যথেষ্ট। সকালে পানি দেওয়া ভালো। তবে বৃষ্টি হলে দরকার নেই।
১৫ দিন পরপর অর্কিডগাছে ছত্রাকনাশক ব্যবহার করা ভালো। অর্কিডের প্রধান রোগ হলো পচন। এ জন্য ১৫ দিন পরপর একবার তো বটেই; তবে বৃষ্টি হলে, বৃষ্টি শেষে একবার ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে।
ভালো লাগলেই সব অর্কিড আপনার থাকতে হবে—এমন মনোভাব পোষণ বাদ দিন। সামান্য কিছু দেশি অর্কিড সংগ্রহ করে সেগুলোর যত্ন নিন। যদি বাঁচাতে পারেন, তবেই এর পরিমাণ বাড়াবেন।
বর্ষাকাল শেষ হলে অর্কিডে খাবার দিন। কারণ, প্রজাতির অর্কিড বাতাস থেকে খাদ্য সংগ্রহ করতে পারে না। তাই বর্ষাকালে এগুলোকে প্রতি সপ্তাহে একবার সার প্রয়োগ করতে হবে। সে ক্ষেত্রে রাসায়নিক সার এনপিকে -২০ ২০ ২০, ১২ ৬১ ০০, -১৯ ১৯ ১৯, -০০ ০০ ৫০ ব্যবহার করতে পারেন। রাসায়নিক সার ব্যবহারের পরদিন অবশ্যই গাছ ভালো করে ধুয়ে দেবেন, যাতে সারের কোনো অবশিষ্ট গাছে লেগে না থাকে।
তরল সার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে এক দিন দিতে পারেন। নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও পটাশিয়ামযুক্ত সার নির্দিষ্ট পরিমাণে পানিতে গুলিয়ে দিলে অর্কিডের বৃদ্ধি ভালো হবে। চারা বা বাড়ন্ত অবস্থার মাঝামাঝি সময়ে এবং ফুল আসার আগে গাছে সার স্প্রে করতে হয়।
অর্কিডের প্রধান শত্রু প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি। এতে অর্কিড মারা যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এটি রাখার পাত্রে পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
বর্ষাকাল শেষ হলে অর্কিডে খাবার দিন। কারণ, প্রজাতির অর্কিড বাতাস থেকে খাদ্য সংগ্রহ করতে পারে না। তাই বর্ষাকালে এগুলোকে প্রতি সপ্তাহে একবার সার প্রয়োগ করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি রাসায়নিক সার নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও পটাশিয়াম বা এনপিকে ২০–২০–২০, ১২–৬১–০০, ১৯–১৯–১৯, ০০–০০–৫০ ব্যবহার করতে পারেন। রাসায়নিক সার ব্যবহারের পরদিন অবশ্যই গাছ ভালো করে ধুয়ে দেবেন, যাতে সারের কোনো অবশিষ্ট লেগে না থাকে।
বছরের এ সময়টায় অর্কিড রোপণ করতে পারেন। এর জন্য সঠিক মিডিয়া নির্বাচন করা জরুরি। শৌখিন বাগানিরা এ কাজেই ভুল করেন। ভুল মিডিয়ার কারণে অর্কিড খুব দ্রুত পচে যায়। অর্কিড টপ সেটিং করতে কয়লা ও ক্লে বল মিডিয়া হিসেবে ব্যবহার করুন। কাঠে মাউন্ট করলে পুরোনো গাছের কাঠ ব্যবহার করা যায়। তবে সেগুন কাঠ হলে ভালো হয়।
বাতাস, বৃষ্টি আর আর্দ্রতা থেকে অর্কিড পুষ্টি নিয়ে থাকে। এগুলো সরাসরি সূর্যের আলোয় না রেখে আলো-ছায়ায় রাখলে ভালো হবে। এসি ঘরে কোনোভাবেই অর্কিডগাছ রাখা যাবে না।
স্যাঁতসেঁতে জায়গায় অন্য অনেক গাছের চেয়ে অর্কিড ভালো হয় এবং সেগুলোর বৃদ্ধিও ঘটে।
অর্কিডে দিনে একবার পানি দেওয়াই যথেষ্ট। সকালে পানি দেওয়া ভালো। তবে বৃষ্টি হলে দরকার নেই।
১৫ দিন পরপর অর্কিডগাছে ছত্রাকনাশক ব্যবহার করা ভালো। অর্কিডের প্রধান রোগ হলো পচন। এ জন্য ১৫ দিন পরপর একবার তো বটেই; তবে বৃষ্টি হলে, বৃষ্টি শেষে একবার ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে।
ভালো লাগলেই সব অর্কিড আপনার থাকতে হবে—এমন মনোভাব পোষণ বাদ দিন। সামান্য কিছু দেশি অর্কিড সংগ্রহ করে সেগুলোর যত্ন নিন। যদি বাঁচাতে পারেন, তবেই এর পরিমাণ বাড়াবেন।
বর্ষাকাল শেষ হলে অর্কিডে খাবার দিন। কারণ, প্রজাতির অর্কিড বাতাস থেকে খাদ্য সংগ্রহ করতে পারে না। তাই বর্ষাকালে এগুলোকে প্রতি সপ্তাহে একবার সার প্রয়োগ করতে হবে। সে ক্ষেত্রে রাসায়নিক সার এনপিকে -২০ ২০ ২০, ১২ ৬১ ০০, -১৯ ১৯ ১৯, -০০ ০০ ৫০ ব্যবহার করতে পারেন। রাসায়নিক সার ব্যবহারের পরদিন অবশ্যই গাছ ভালো করে ধুয়ে দেবেন, যাতে সারের কোনো অবশিষ্ট গাছে লেগে না থাকে।
তরল সার পানিতে মিশিয়ে সপ্তাহে এক দিন দিতে পারেন। নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও পটাশিয়ামযুক্ত সার নির্দিষ্ট পরিমাণে পানিতে গুলিয়ে দিলে অর্কিডের বৃদ্ধি ভালো হবে। চারা বা বাড়ন্ত অবস্থার মাঝামাঝি সময়ে এবং ফুল আসার আগে গাছে সার স্প্রে করতে হয়।
অর্কিডের প্রধান শত্রু প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি। এতে অর্কিড মারা যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এটি রাখার পাত্রে পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
বর্ষাকাল শেষ হলে অর্কিডে খাবার দিন। কারণ, প্রজাতির অর্কিড বাতাস থেকে খাদ্য সংগ্রহ করতে পারে না। তাই বর্ষাকালে এগুলোকে প্রতি সপ্তাহে একবার সার প্রয়োগ করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি রাসায়নিক সার নাইট্রোজেন, ফসফরাস ও পটাশিয়াম বা এনপিকে ২০–২০–২০, ১২–৬১–০০, ১৯–১৯–১৯, ০০–০০–৫০ ব্যবহার করতে পারেন। রাসায়নিক সার ব্যবহারের পরদিন অবশ্যই গাছ ভালো করে ধুয়ে দেবেন, যাতে সারের কোনো অবশিষ্ট লেগে না থাকে।
বলিউড পাড়ায় নতুন খবর, ‘মা হতে যাচ্ছেন কিয়ারা আদভানি’। সম্প্রতি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানি দম্পতি ঘোষণা করেছেন, তাঁদের কোল আলো করে সন্তান আসতে চলেছে। এখন বেশ ফুরফুরে মেজাজে আছেন এ দম্পতি।
১৬ ঘণ্টা আগেআশি কিংবা নব্বইয়ের দশকের বাংলা সিনেমা দেখে এই প্রজন্মের অনেক মেয়েরই চোখ ছানাবড়া হবে। না না, নেতিবাচক অর্থে বলছি না। সে সময় দুই গালে মেয়েরা লালচে আভার ব্লাশন ব্যবহার করত। খানিকটা বাড়তি ব্লাশন ব্যবহারই ছিল সে সময়কার ট্রেন্ড। ওই যে লোকে বলে না, তুষারকন্যার গাল ছিল আপেলের মতো লাল! তাই রাজকুমারীর মতো...
১ দিন আগেবাঙালি কম তেলে রাঁধতে জানে না, এ কথা স্বীকার করতে হবে গড়িমসি করে হলেও। বাড়িতে দাওয়াত রয়েছে মানে কড়াইয়ে নিত্যদিনের তুলনায় একটু বেশি তেল ঢেলে ফেলি। তেল জবজবে খাবার মানে কি সুস্বাদু? আর যদি হয়ও, তবে তা কোনোভাবেই স্বাস্থ্যকর নয়।
১ দিন আগেঅফিস থেকে ফিরেই যদি হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ ভেসে ওঠে—দল বেঁধে আজ রাতেই বন্ধুরা আসছে আপনার বাড়িতে। তাহলে সবার আগে ঝাড়ু, মপ, ওয়াইপার খুঁজতেই ছুটতে হয়। ঘরটা অন্তত দেখার মতো তো হওয়া চাই! তাড়াহুড়ো না করে ঝটপট যদি কয়েকটি বিষয়ে নজর দেওয়া যায়, তাহলেই ঘরটা অতিথিদের আগমনের জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠবে...
১ দিন আগে