শোনো, মাকে সাহস করে একটা কথা বলতে পারবে? বলবে, তার ব্যবহৃত ফেইসওয়াশ শেষ হয়ে যাওয়ার পর টিউবটা ফেলে না দিয়ে সেটা যেন তোমাকে দেন। আর শোনো, তুমি কিন্তু একদমই মা’র ফেইসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুতে যাবে না। বড়দের প্রসাধনী ছোটদের ব্যবহার করা একেবারেই উচিত নয়। এসব নিয়ে পরে অন্যদিন আলাপ হবে। এখন জেনে নাও, মায়ের ফেইসওয়াশের পুরোনো টিউবটি দিয়ে তুমি কী করবে। এই টিউব কেটে রং করে আরও অনেক কিছু যোগ করে বানিয়ে ফেলতে পার খেলার উপকরণ। আজ চলো একটা মাছ বানাই!
যা যা লাগবে
• ফেইসওয়াশের প্লাস্টিকের খালি টিউব
• গাঢ় নীল, আকাশি ও সাদা রঙের কাগজ
• নীল ও লাল অ্যাক্রিলিক রং
• আইকা, মার্কার ও কাঁচি
চলো বানাই
প্রথমেই বলে রাখি, শুধু নীল নয়। তোমার ইচ্ছেমতো রং দিয়ে এটা তুমি বানাতে পারবে। চলো শুরু করা যাক।
• প্রথমে টিউবটির মাঝ বরাবর কাঁচি দিয়ে কেটে দুভাগ করে নাও। টিউবের পেছনের অংশটিই আমাদের কাজে লাগবে। এই অংশটি পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নাও যাতে একটুও ফেইসওয়াশ লেগে না থাকে। পানি ঝরিয়ে এবার শুকিয়ে নাও।
• নীল অ্যাক্রিলিক রং দিয়ে কেটে নেওয়া ফেইসওয়াশের টিউব রং করে নাও। শুকাতে দাও।
• গাঢ় নীল রঙের কাগজ মাছের লেজের আকারে কেটে নাও। আকাশি রঙের কাগজটি ছোট লেজের আকারে কেটে নাও। আকাশি রঙের কাগজ কেটেই বানাও পাখনা।
• সাদা রঙের কাগজ গোল করে কেটে বানাও মাছের চোখ।
• এতক্ষণে নিশ্চয়ই রং করা টিউবটি শুকিয়ে গেছে। এবার কাগজ কেটে বানানো লেজটা আইকা দিয়ে টিউবের নিচের অংশে লাগাও। ছোট আকাশি লেজটা লাগিয়ে নাও বড় লেজটির ওপরে। চোখ ও পাখনাগুলোও লাগিয়ে নাও জায়গামতো।
• মার্কার পেন দিয়ে আঁক চোখের মণি। ছোট ছোট দাগ কেটে দিতে পার মাছের গায়ে, পাখনায় ও লেজে।
• এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছ, টিউবের কাটা অংশটা হচ্ছে মাছের মুখ। মাছের মুখের ভেতর একটু লাল রং করে দিলে কেমন হয় বল তো? করেই ফেল!
দেখেছ, তোমার মাছটা কত্ত বড় হাঁ করে আছে!
শোনো, মাকে সাহস করে একটা কথা বলতে পারবে? বলবে, তার ব্যবহৃত ফেইসওয়াশ শেষ হয়ে যাওয়ার পর টিউবটা ফেলে না দিয়ে সেটা যেন তোমাকে দেন। আর শোনো, তুমি কিন্তু একদমই মা’র ফেইসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুতে যাবে না। বড়দের প্রসাধনী ছোটদের ব্যবহার করা একেবারেই উচিত নয়। এসব নিয়ে পরে অন্যদিন আলাপ হবে। এখন জেনে নাও, মায়ের ফেইসওয়াশের পুরোনো টিউবটি দিয়ে তুমি কী করবে। এই টিউব কেটে রং করে আরও অনেক কিছু যোগ করে বানিয়ে ফেলতে পার খেলার উপকরণ। আজ চলো একটা মাছ বানাই!
যা যা লাগবে
• ফেইসওয়াশের প্লাস্টিকের খালি টিউব
• গাঢ় নীল, আকাশি ও সাদা রঙের কাগজ
• নীল ও লাল অ্যাক্রিলিক রং
• আইকা, মার্কার ও কাঁচি
চলো বানাই
প্রথমেই বলে রাখি, শুধু নীল নয়। তোমার ইচ্ছেমতো রং দিয়ে এটা তুমি বানাতে পারবে। চলো শুরু করা যাক।
• প্রথমে টিউবটির মাঝ বরাবর কাঁচি দিয়ে কেটে দুভাগ করে নাও। টিউবের পেছনের অংশটিই আমাদের কাজে লাগবে। এই অংশটি পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নাও যাতে একটুও ফেইসওয়াশ লেগে না থাকে। পানি ঝরিয়ে এবার শুকিয়ে নাও।
• নীল অ্যাক্রিলিক রং দিয়ে কেটে নেওয়া ফেইসওয়াশের টিউব রং করে নাও। শুকাতে দাও।
• গাঢ় নীল রঙের কাগজ মাছের লেজের আকারে কেটে নাও। আকাশি রঙের কাগজটি ছোট লেজের আকারে কেটে নাও। আকাশি রঙের কাগজ কেটেই বানাও পাখনা।
• সাদা রঙের কাগজ গোল করে কেটে বানাও মাছের চোখ।
• এতক্ষণে নিশ্চয়ই রং করা টিউবটি শুকিয়ে গেছে। এবার কাগজ কেটে বানানো লেজটা আইকা দিয়ে টিউবের নিচের অংশে লাগাও। ছোট আকাশি লেজটা লাগিয়ে নাও বড় লেজটির ওপরে। চোখ ও পাখনাগুলোও লাগিয়ে নাও জায়গামতো।
• মার্কার পেন দিয়ে আঁক চোখের মণি। ছোট ছোট দাগ কেটে দিতে পার মাছের গায়ে, পাখনায় ও লেজে।
• এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝে গেছ, টিউবের কাটা অংশটা হচ্ছে মাছের মুখ। মাছের মুখের ভেতর একটু লাল রং করে দিলে কেমন হয় বল তো? করেই ফেল!
দেখেছ, তোমার মাছটা কত্ত বড় হাঁ করে আছে!
এবার বেশিরভাগ মানুষের ছুটির কোনো সমস্যা নেই। ঈদ শেষেও ছুটি হাতে থেকে যাবে। সেই থেকে যাওয়া ছুটিকে কাজে লাগাতে পারেন। এই ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন মৌলভীবাজার।
৬ ঘণ্টা আগেঈদে দাওয়াত রক্ষা করতে যাওয়া কিংবা বন্ধুদের সঙ্গে বারবিকিউ পার্টি হবে না, সেটা ভাবা কষ্টকর। সেসব বিশেষ অনুষ্ঠানে খাবারের লিস্টে অনেকেই স্টেক রাখার কথা ভাবেন। স্টেকের স্বাদ তখনই সঠিকভাবে উপভোগ্য হয়ে ওঠে যখন এর সাইড ডিশগুলোও ঠিক তেমনই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর সঙ্গে মিলিয়ে এমন সাইড ডিশ বাছাই করত
১ দিন আগেঈদুল আজহায় কাবাব খাওয়া হবে না, তা কি হয়? পোলাওয়ের সঙ্গে প্রথম পাতে শামি কাবাব কিন্তু দারুণ জমে যায়। আপনাদের জন্য গরুর মাংসের শামি কাবাবের রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন কোহিনূর বেগম।
২ দিন আগেএকটু এপাশ-ওপাশ করে নিলেই এই ঈদে খাওয়া যাবে সুস্বাদু সব খাবার। রসুন দিয়ে রান্না করতে পারেন খাসির মাংসের শাহি রেজালা। এর গালভরা নাম দিতে পারেন গার্লিক মাটন। রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আনিসা আক্তার নূপুর।
২ দিন আগে