নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেখতে ছোট হলেও গোলমরিচের তেজ অনেক। রান্নার স্বাদ বাড়ায় এই মসলা। এটি সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগ সারাতে সহায়তা করে। এতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন। রয়েছে সোডিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস ও ক্যালসিয়ামের মতো খনিজও।
রোজ কেন গোলমরিচ খাবেন
⦁ গোলমরিচ হজমে সাহায্য করে। এতে আছে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড। হজম যদি সঠিকভাবে হয়, তাহলে ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্যের হাত থেকে মুক্তি মেলে।
⦁ গোলমরিচ চর্বি সেল ভেঙে ওজন কমায়। ক্যালরি কমাতে ভূমিকা রাখে। রোজ গোলমরিচ খেলে শরীরের বিষাক্ত পদার্থ ঘামের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়।
⦁ গোলমরিচে পিপারিন নামের একটি উপাদান আছে। এটি ক্যানসারের অন্যতম ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গোলমরিচে থাকা ভিটামিন শরীরের ফ্রি র্যাডিকেলস দূর করে দেয়।
⦁ এটি পেট ফাঁপা ও ক্ষুধামান্দ্য দূর করে। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাও কমায়।
⦁ এই মসলায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। এটি রক্তপ্রবাহ বাড়ায়। অস্থিসন্ধির ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
⦁ আবহাওয়া বদলের সময় অনেকের ঠান্ডা, সর্দি-কাশির সমস্যা হয়। গোলমরিচ খেলে এসব সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
⦁ গোলমরিচ শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। এটি ব্যথা কমায়। দাঁত ভালো রাখতেও এই মসলার জুড়ি নেই।
⦁ মুখের স্বাদ বাড়াতে সাহায্য করে তেজি মসলা গোলমরিচ।
⦁ উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে এটি। এ ছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে শরীর কর্মক্ষম রাখে এই মসলা।
কীভাবে খাবেন
⦁ গোলমরিচ রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন।
⦁ চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন।
⦁ গরম পানি ফোটানোর সময় গোলমরিচ ছেড়ে দিন। এরপর গ্রিন টি কিংবা টি-ব্যাগ দিয়ে দিন। স্বাদ অনুযায়ী লাল চিনি দিয়ে পান করুন।
⦁ এক গ্লাস গরম পানিতে আধা চা-চামচ মধু ও আধা চা-চামচ গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে পান করতে পারেন।
সূত্র: হেলথ লাইন
দেখতে ছোট হলেও গোলমরিচের তেজ অনেক। রান্নার স্বাদ বাড়ায় এই মসলা। এটি সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে বিভিন্ন রোগ সারাতে সহায়তা করে। এতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন। রয়েছে সোডিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস ও ক্যালসিয়ামের মতো খনিজও।
রোজ কেন গোলমরিচ খাবেন
⦁ গোলমরিচ হজমে সাহায্য করে। এতে আছে হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড। হজম যদি সঠিকভাবে হয়, তাহলে ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্যের হাত থেকে মুক্তি মেলে।
⦁ গোলমরিচ চর্বি সেল ভেঙে ওজন কমায়। ক্যালরি কমাতে ভূমিকা রাখে। রোজ গোলমরিচ খেলে শরীরের বিষাক্ত পদার্থ ঘামের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়।
⦁ গোলমরিচে পিপারিন নামের একটি উপাদান আছে। এটি ক্যানসারের অন্যতম ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গোলমরিচে থাকা ভিটামিন শরীরের ফ্রি র্যাডিকেলস দূর করে দেয়।
⦁ এটি পেট ফাঁপা ও ক্ষুধামান্দ্য দূর করে। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাও কমায়।
⦁ এই মসলায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে। এটি রক্তপ্রবাহ বাড়ায়। অস্থিসন্ধির ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
⦁ আবহাওয়া বদলের সময় অনেকের ঠান্ডা, সর্দি-কাশির সমস্যা হয়। গোলমরিচ খেলে এসব সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
⦁ গোলমরিচ শরীরের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে। এটি ব্যথা কমায়। দাঁত ভালো রাখতেও এই মসলার জুড়ি নেই।
⦁ মুখের স্বাদ বাড়াতে সাহায্য করে তেজি মসলা গোলমরিচ।
⦁ উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও সাহায্য করে এটি। এ ছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে শরীর কর্মক্ষম রাখে এই মসলা।
কীভাবে খাবেন
⦁ গোলমরিচ রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন।
⦁ চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন।
⦁ গরম পানি ফোটানোর সময় গোলমরিচ ছেড়ে দিন। এরপর গ্রিন টি কিংবা টি-ব্যাগ দিয়ে দিন। স্বাদ অনুযায়ী লাল চিনি দিয়ে পান করুন।
⦁ এক গ্লাস গরম পানিতে আধা চা-চামচ মধু ও আধা চা-চামচ গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে পান করতে পারেন।
সূত্র: হেলথ লাইন
চল্লিশ বছর বয়সের পর চোখের নিচে বলিরেখা দেখা, ত্বকের অনুজ্জ্বল ভাব আরও স্পষ্ট হতে শুরু করে। এ সময় যত ব্যস্তই থাকুন না কেন, দিনের একটু সময় নিজের জন্য বরাদ্দ রাখুন, নিজের যত্ন নিন। খাদ্যতালিকায় শরীর ও ত্বকের উপযোগী খাবারকে প্রাধান্য দিন। তবেই ত্বক হাসবে নতুন করে।
২ ঘণ্টা আগেসারা দিন হাতের ত্বকের ওপর সূর্যরশ্মির প্রচণ্ড অত্যাচার চলে। ফলে খুব স্বাভাবিকভাবে হাতের ত্বকের রং মুখের ত্বকের তুলনায় গাঢ় হয়ে যায়। প্রায় সবার ক্ষেত্রে দেখা যায় মুখের রঙের তুলনায় হাতের রং একটু গাঢ়। ফলে পুরো দেহের ত্বকের রঙের এই ভারসাম্যহীনতা দূর করতে হাতের যত্ন নিতে হবে একটু মনে করেই।
১২ ঘণ্টা আগেনবম থেকে এগারো শতকের জাপানে ছাতা ছিল কেবল ক্ষমতাবানদের ব্যবহার্য জিনিস। তখন শাসক বা ধর্মীয় নেতাদের মাথার ওপর সম্মান ও আধ্যাত্মিক ছায়ার প্রতীক হিসেবে দীর্ঘ হাতলযুক্ত বড় ছাতা ধরা হতো। বারো শতকের পর সাধারণ মানুষও ছাতা ব্যবহার শুরু করে।
১ দিন আগেড. উইনগার্ডের মতে, মশা কাকে বেশি কামড়াবে, তার ৮৫ শতাংশ নির্ভর করে আমাদের জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের ওপর। তবে বাকি অংশ আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি কিছু সাধারণ অভ্যাস পরিবর্তনের মাধ্যমে। তিনি গ্রীষ্মকালে মশার হাত থেকে বাঁচতে ৫টি বৈজ্ঞানিক উপায় জানিয়েছেন।
১ দিন আগে