নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের মডেল আজিম উদ্দৌলা পেলেন ইন্টারন্যাশনাল মডেল অ্যাওয়ার্ড। ৭৪তম কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল চলাকালে তাঁকে এই পুরস্কার দেয় যুক্তরাষ্ট্রের ‘ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিন’।
পুরস্কার পাওয়ার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আজিম উদ্দৌলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে যাওয়ার কথা ছিল। “ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিন” কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ইভেন্ট করেছে। ওরাই আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ওখানে একটা শো হয়েছে। লস অ্যাঞ্জেলসের ডিজাইনার গ্রেস মুন শো করেছেন সেখানে। সব বড় বড় ফ্যাশন শোগুলোতে গ্রেস মুন অংশগ্রহণ করেন। যেমন লন্ডন ফ্যাশন উইক, নিউইয়র্ক ফ্যাশন উইক, মিলান ফ্যাশন উইক। তিনি কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ইভেন্টগুলোও করেন। তিনি আমার নাম উত্থাপন করেন ইউকে ভিত্তিক ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিনের কাছে। আমার প্রোফাইল দেখে আগ্রহী হয়ে ওরাই আমাকে আমন্ত্রণ জানায়। কোভিডের কারণে আমি যেতে পারিনি। কিন্তু প্যারিস থেকে একজন মেয়ে, যুক্তরাষ্ট্রের একজন মডেল ও আমাকে ওরা বেস্ট মডেল হিসেবে সিলেক্ট করেছে। তবে অ্যাওয়ার্ড এখনো হাতে পাইনি। ওরা ক্রেস্ট আমাকে কুরিয়ার করে দিয়েছে।’
এর আগে ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদেও মডেল হয়েছেন আজিম। বাকিটা শোনা যাক তাঁর কাছ থেকেই—‘জুনে ওদের ম্যাগাজিনের কাভারে আমার ছবি ব্যবহার করেছে। যেহেতু আমি যেতে পারিনি। এখান থেকেই ওদের চাহিদা অনুযায়ী ছবি পাঠিয়েছি। সেভাবেই কাজ করা হয়েছে।’
লস অ্যাঞ্জেলসের ডিজাইনার গ্রেস মুনের সঙ্গে পরিচয় প্রসঙ্গে আজিম বলেন, ‘তিনি এখানে একটা প্রোগ্রামে বিচারক হয়ে এসেছিলেন। ওখান থেকেই তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয়। আমার নিজের একটা ক্লথিং শপ আছে বনানীর ১২ নম্বরে। আমার ব্র্যান্ড এবং তিনি মিলে একটা ফ্যাশন শো করেছিলাম ‘আমারি’তে। এই শো হয়েছে এ বছরের প্রথম দিকে; অর্থাৎ, জানুয়ারিতে। এর পর থেকে তাঁর সঙ্গে সম্পর্কটা আরও ভালো হয়েছে। এভাবে আমরা একসঙ্গে বিভিন্ন ডিজাইনের কাজ করি। তাঁর শো–তে অংশগ্রহণ করি।’
অ্যাওয়ার্ড পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত আজিম। তিনি বলেন, ‘খুব ভালো লাগছে। বাইরের বন্ধুবান্ধব যারা আছে, এখানে যাদের সঙ্গে কাজ করছি—সবাই উইশ করছে। বিষয়টা আমার জন্য এবং আমাদের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির জন্য আনন্দের খবর।’
পুরস্কারপ্রাপ্তির খবর জানিয়ে আজিম উদ্দৌলা তাঁর ফেসবুক পেজে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। ইংরেজি থেকে তাঁর পুরো স্ট্যাটাসটির অনুবাদ তুলে দেওয়া হলো—
‘ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিনের “ইন্টারন্যাশনাল মডেল অ্যাওয়ার্ড” জয়ের খবর শুনে আমি খুবই খুশি। যৌথভাবে বিজয়ী হওয়া জসুয়া মুনকেও অভিনন্দন। ৭৪তম কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে “রেহানা মারিয়াম নুর” প্রদর্শিত হওয়ার পর থেকে খুবই অন্য রকম অনুভূতি হচ্ছে। প্রথমবারের মতো কানে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের কোনো সিনেমা প্রদর্শিত হয়েছে। কোভিড–সংক্রান্ত বিধিনিষেধের কারণে আমি সশরীরে ফ্রান্সে যেতে পারিনি। তাও যে ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিন আমার নাম বিবেচনা করেছে, এতে আমি কৃতজ্ঞ।
গ্রেস মুনকে, আমার বন্ধুদের ও ফ্যাশন ডিজাইনারদের ধন্যবাদ। ফ্যাশন ইভেন্টটিতে থাকতে পারলে বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির সৃষ্টিশীল মানুষদের ধন্যবাদ জানাতাম। তাঁদের কারণেই আমি সামনে এগোতে পেরেছি।’
বাংলাদেশের মডেল আজিম উদ্দৌলা পেলেন ইন্টারন্যাশনাল মডেল অ্যাওয়ার্ড। ৭৪তম কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল চলাকালে তাঁকে এই পুরস্কার দেয় যুক্তরাষ্ট্রের ‘ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিন’।
পুরস্কার পাওয়ার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় আজিম উদ্দৌলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে যাওয়ার কথা ছিল। “ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিন” কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ইভেন্ট করেছে। ওরাই আমাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে। ওখানে একটা শো হয়েছে। লস অ্যাঞ্জেলসের ডিজাইনার গ্রেস মুন শো করেছেন সেখানে। সব বড় বড় ফ্যাশন শোগুলোতে গ্রেস মুন অংশগ্রহণ করেন। যেমন লন্ডন ফ্যাশন উইক, নিউইয়র্ক ফ্যাশন উইক, মিলান ফ্যাশন উইক। তিনি কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের ইভেন্টগুলোও করেন। তিনি আমার নাম উত্থাপন করেন ইউকে ভিত্তিক ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিনের কাছে। আমার প্রোফাইল দেখে আগ্রহী হয়ে ওরাই আমাকে আমন্ত্রণ জানায়। কোভিডের কারণে আমি যেতে পারিনি। কিন্তু প্যারিস থেকে একজন মেয়ে, যুক্তরাষ্ট্রের একজন মডেল ও আমাকে ওরা বেস্ট মডেল হিসেবে সিলেক্ট করেছে। তবে অ্যাওয়ার্ড এখনো হাতে পাইনি। ওরা ক্রেস্ট আমাকে কুরিয়ার করে দিয়েছে।’
এর আগে ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদেও মডেল হয়েছেন আজিম। বাকিটা শোনা যাক তাঁর কাছ থেকেই—‘জুনে ওদের ম্যাগাজিনের কাভারে আমার ছবি ব্যবহার করেছে। যেহেতু আমি যেতে পারিনি। এখান থেকেই ওদের চাহিদা অনুযায়ী ছবি পাঠিয়েছি। সেভাবেই কাজ করা হয়েছে।’
লস অ্যাঞ্জেলসের ডিজাইনার গ্রেস মুনের সঙ্গে পরিচয় প্রসঙ্গে আজিম বলেন, ‘তিনি এখানে একটা প্রোগ্রামে বিচারক হয়ে এসেছিলেন। ওখান থেকেই তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয়। আমার নিজের একটা ক্লথিং শপ আছে বনানীর ১২ নম্বরে। আমার ব্র্যান্ড এবং তিনি মিলে একটা ফ্যাশন শো করেছিলাম ‘আমারি’তে। এই শো হয়েছে এ বছরের প্রথম দিকে; অর্থাৎ, জানুয়ারিতে। এর পর থেকে তাঁর সঙ্গে সম্পর্কটা আরও ভালো হয়েছে। এভাবে আমরা একসঙ্গে বিভিন্ন ডিজাইনের কাজ করি। তাঁর শো–তে অংশগ্রহণ করি।’
অ্যাওয়ার্ড পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত আজিম। তিনি বলেন, ‘খুব ভালো লাগছে। বাইরের বন্ধুবান্ধব যারা আছে, এখানে যাদের সঙ্গে কাজ করছি—সবাই উইশ করছে। বিষয়টা আমার জন্য এবং আমাদের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির জন্য আনন্দের খবর।’
পুরস্কারপ্রাপ্তির খবর জানিয়ে আজিম উদ্দৌলা তাঁর ফেসবুক পেজে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। ইংরেজি থেকে তাঁর পুরো স্ট্যাটাসটির অনুবাদ তুলে দেওয়া হলো—
‘ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিনের “ইন্টারন্যাশনাল মডেল অ্যাওয়ার্ড” জয়ের খবর শুনে আমি খুবই খুশি। যৌথভাবে বিজয়ী হওয়া জসুয়া মুনকেও অভিনন্দন। ৭৪তম কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে “রেহানা মারিয়াম নুর” প্রদর্শিত হওয়ার পর থেকে খুবই অন্য রকম অনুভূতি হচ্ছে। প্রথমবারের মতো কানে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের কোনো সিনেমা প্রদর্শিত হয়েছে। কোভিড–সংক্রান্ত বিধিনিষেধের কারণে আমি সশরীরে ফ্রান্সে যেতে পারিনি। তাও যে ইনটিগ্রিটি ম্যাগাজিন আমার নাম বিবেচনা করেছে, এতে আমি কৃতজ্ঞ।
গ্রেস মুনকে, আমার বন্ধুদের ও ফ্যাশন ডিজাইনারদের ধন্যবাদ। ফ্যাশন ইভেন্টটিতে থাকতে পারলে বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির সৃষ্টিশীল মানুষদের ধন্যবাদ জানাতাম। তাঁদের কারণেই আমি সামনে এগোতে পেরেছি।’
চায়ের কথা শুনলেই মন কেমন প্রশান্তিতে ছেয়ে যায়, তাই না? তবে চায়ের আছে অনেক ধরন— গ্রিন টি, লাল চা, দুধ চা, লেবু চা, মশলা চা আরও কত কি! এর মধ্যে আবার অনেকে পছন্দ করেন ধোঁয়া ওঠা গরম চা, অনেকে গরম চা ঠান্ডা করে খেতে পছন্দ করেন আবার কেউ ভালোবাসেন বরফ দেওয়া চা। এমন হরেক রকমের পছন্দের কথা বলতে গিয়ে এবার
২৭ মিনিট আগেঅনেকেই আছেন যাদের বারবার ক্ষুধা পায়। সারা দিনই কিছু না কিছু খেতে ইচ্ছা হয়। প্রাথমিকভাবে এতে ওজন বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। এমন অবস্থা থেকে উদ্ধার পাওয়ার সহজ সমাধান হতে পারে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। প্রোটিন শরীরকে দীর্ঘ সময় পরিপূর্ণ রাখে, ক্ষুধা কমায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ...
৪২ মিনিট আগেসৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদ প্রতিনিয়ত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সেই পরিবর্তনের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ নিদর্শন হচ্ছে কিং আবদুল্লাহ ফাইন্যান্সিয়াল ডিস্ট্রিক্ট (কেএএফডি)—একটি উচ্চাভিলাষী মেগা প্রকল্প, যা ব্যবসা, প্রযুক্তি, পরিবেশবান্ধব নগরায়ণ ও আধুনিক জীবনযাত্রার এক অনন্য মিশ্রণ।
১ দিন আগেঘড়ি কেবল সময় দেখার যন্ত্র নয়। বহু আগেই ফ্যাশনের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ঘড়ির ভিন্ন রূপে ফিরে আসা নিয়ে ‘ওয়াচেস অ্যান্ড ওয়ান্ডার্স’ নামের বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে জেনেভায়। যেখানে নামীদামি সব ব্র্যান্ড নিজেদের ঘড়ির পসরা সাজিয়ে বসেছে।
২ দিন আগে