নাজমুল ইসলাম

প্রতিটি কাজেরই একটি পরিকল্পনা থাকা প্রয়োজন। আর ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে তো এর গুরুত্ব অপরিসীম। ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্র কী হবে বা কেমন করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, তা নিয়ে পরিকল্পনা করা উচিত আগে থেকেই। এ ক্ষেত্রে অভিভাবক বা পরিচিতদের পরামর্শও নেওয়া যেতে পারে। তবে হাঁটতে শেখার আগেই সন্তানের ক্যারিয়ার পরিকল্পনা করতে গেলে আবার বিপদ আছে।
অনেকের কাছ থেকে পরামর্শ নিলেও ক্যারিয়ারের পরিকল্পনা নিজেকেই করতে হয়। ক্যারিয়ার পরিকল্পনা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। ভিন্ন হতে পারে তার পড়াশোনার বিষয়ের দিক থেকেও। নিজের পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্ষেত্র হতে পারে ভবিষ্যৎ কাজের ক্ষেত্র। তবে বাংলাদেশে বিষয়ভিত্তিক চাকরির সুযোগ সীমিত। সে ক্ষেত্রে নিজেকে আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করতে হবে। একটি ভালো পরিকল্পনা নিয়ে এগোলে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের পর কম ঝক্কি পোহাতে হয়।
বিষয়ভিত্তিক চাকরির সুযোগ বিশ্লেষণ
স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে নির্দিষ্ট কোনো একটি বিষয় নিয়ে পড়াশোন করতে হয়। ফলে সে বিষয় সম্পর্কে জানাশোনাটা অন্যদের চেয়ে ভালো থাকে। এই শক্তিটাকে কাজে লাগাতে হবে। নিজের বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানকে কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হলে চাকরির বাজারে এর সুযোগ কেমন, তা আগে বিশ্লেষণ করতে হবে। কোন কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ আছে, সেটা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যেতে পারে। প্রতিষ্ঠানগুলো চাকরি প্রত্যাশীদের কাছে কোন ধরনের দক্ষতা প্রত্যাশা করে, সেটা সম্পর্কে জানতে হবে। এতে কর্মীর কাছে প্রতিষ্ঠানের প্রত্যাশা বোঝাটা সহজ হবে। একই সঙ্গে সেই প্রত্যাশার কথা মাথায় রেখে নিজেকে প্রস্তুত করাও সহজ হবে।
নেটওয়ার্কিং
নেটওয়ার্কিং শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। ক্যারিয়ারের জন্য এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে প্রতিষ্ঠানে আপনি কাজ করতে চান, সেই প্রতিষ্ঠানের কারও সঙ্গে যদি আপনার পূর্ব পরিচয় থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে আপনার কাজ পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকবে। কারণ, পরিচিত মানুষের ওপর আস্থা অন্যদের তুলনায় বেশি থাকে। তবে যোগ্যতাকে বাদ দিয়ে কেবল নেটওয়ার্কিং করার চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে। কারণ, যেকোনো প্রতিষ্ঠান কর্মী নিয়োগের সময় যোগ্যতাকেই সবচেয়ে প্রাধান্য দেয়।
খণ্ডকালীন চাকরি
পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন চাকরি করা যায়। তবে আমাদের দেশে এ ধরনের কাজ খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। তারপরও যদি সম্ভব হয়, এসব কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করতে হবে। এতে নিজের দক্ষতা বাড়বে। ক্যারিয়ারে প্রবেশের ক্ষেত্রে এই দক্ষতা বেশ কাজে লাগবে। কারণ, কোনো প্রতিষ্ঠান যখন আপনাকে স্থায়ীভাবে নিয়োগ দেবে, তখন আপনার অতীতের অভিজ্ঞতার কথা তারা বিবেচনা করবে। কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তারা আস্থা রাখতে পারবে। তাই পড়াশোনা চলাকালেই সম্ভব হলে বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে হবে। মনে রাখা দরকার—যেকোনো কাজই অভিজ্ঞতার ঝুলিকে ঋদ্ধ করে।
সমৃদ্ধ সিভি
কর্মজীবনে নিজেকে উপস্থাপনের প্রধান উপায় হলো সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত। এই সিভি দেখেই নিয়োগকর্তা প্রথম চাকরি প্রার্থী সম্পর্কে ধারণা পান। একজন ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা থেকে শুরু করে তাঁর আগ্রহের ক্ষেত্র ইত্যাদি সম্পর্কে নিয়োগকর্তা জানতে পারেন সিভির মাধ্যমেই। ফলে চাকরিপ্রার্থীকে অবশ্যই একটি ভালো সিভি তৈরি করতে হবে। এতে প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফলের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে উল্লেখ করতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি একজন ব্যক্তি আর কী কী কাজ করেছেন, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এসব কাজের মধ্য দিয়েই ব্যক্তির মধ্যে দলগতভাবে কাজ করা বা নেতৃত্ব গুণ বিকশিত হয়। এ ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা রয়েছে কিনা, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আপনি অনেক কাজ করেছেন, কিন্তু কোনটাই নিয়মিত করেননি। এটা নিয়োগকর্তাদের মনে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করতে পারে। তাই বিশেষ কিছু কাজের কথা আপনার উল্লেখ করতে হবে, যা আপনি করতে ভালোবাসেন এবং নিয়মিত করেন।
ইন্টার্নশিপ
সরকারি–বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ থাকলে তা কাজে লাগাতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকাকালেও ইন্টার্নশিপ করা যায়। তবে এ ক্ষেত্রে একটু সমস্যা আছে। ইন্টার্নশিপের সময় ২–৩ মাস মেয়াদি হয়ে থাকে। আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২–৩ মাস মেয়াদি কোনো ছুটি থাকে না। সে ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলাকালে করা যায় এমন কোনো কাজ জোগাড় করতে পারলে ভালো হয়। পাশাপাশি স্বল্প সময়ের জন্য কোনো ইন্টার্নশিপের সুযোগ পেলে তা কাজে লাগাতে হবে।

প্রতিটি কাজেরই একটি পরিকল্পনা থাকা প্রয়োজন। আর ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে তো এর গুরুত্ব অপরিসীম। ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্র কী হবে বা কেমন করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, তা নিয়ে পরিকল্পনা করা উচিত আগে থেকেই। এ ক্ষেত্রে অভিভাবক বা পরিচিতদের পরামর্শও নেওয়া যেতে পারে। তবে হাঁটতে শেখার আগেই সন্তানের ক্যারিয়ার পরিকল্পনা করতে গেলে আবার বিপদ আছে।
অনেকের কাছ থেকে পরামর্শ নিলেও ক্যারিয়ারের পরিকল্পনা নিজেকেই করতে হয়। ক্যারিয়ার পরিকল্পনা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। ভিন্ন হতে পারে তার পড়াশোনার বিষয়ের দিক থেকেও। নিজের পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্ষেত্র হতে পারে ভবিষ্যৎ কাজের ক্ষেত্র। তবে বাংলাদেশে বিষয়ভিত্তিক চাকরির সুযোগ সীমিত। সে ক্ষেত্রে নিজেকে আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করতে হবে। একটি ভালো পরিকল্পনা নিয়ে এগোলে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের পর কম ঝক্কি পোহাতে হয়।
বিষয়ভিত্তিক চাকরির সুযোগ বিশ্লেষণ
স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে নির্দিষ্ট কোনো একটি বিষয় নিয়ে পড়াশোন করতে হয়। ফলে সে বিষয় সম্পর্কে জানাশোনাটা অন্যদের চেয়ে ভালো থাকে। এই শক্তিটাকে কাজে লাগাতে হবে। নিজের বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানকে কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হলে চাকরির বাজারে এর সুযোগ কেমন, তা আগে বিশ্লেষণ করতে হবে। কোন কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ আছে, সেটা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যেতে পারে। প্রতিষ্ঠানগুলো চাকরি প্রত্যাশীদের কাছে কোন ধরনের দক্ষতা প্রত্যাশা করে, সেটা সম্পর্কে জানতে হবে। এতে কর্মীর কাছে প্রতিষ্ঠানের প্রত্যাশা বোঝাটা সহজ হবে। একই সঙ্গে সেই প্রত্যাশার কথা মাথায় রেখে নিজেকে প্রস্তুত করাও সহজ হবে।
নেটওয়ার্কিং
নেটওয়ার্কিং শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। ক্যারিয়ারের জন্য এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে প্রতিষ্ঠানে আপনি কাজ করতে চান, সেই প্রতিষ্ঠানের কারও সঙ্গে যদি আপনার পূর্ব পরিচয় থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে আপনার কাজ পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকবে। কারণ, পরিচিত মানুষের ওপর আস্থা অন্যদের তুলনায় বেশি থাকে। তবে যোগ্যতাকে বাদ দিয়ে কেবল নেটওয়ার্কিং করার চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে। কারণ, যেকোনো প্রতিষ্ঠান কর্মী নিয়োগের সময় যোগ্যতাকেই সবচেয়ে প্রাধান্য দেয়।
খণ্ডকালীন চাকরি
পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন চাকরি করা যায়। তবে আমাদের দেশে এ ধরনের কাজ খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। তারপরও যদি সম্ভব হয়, এসব কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করতে হবে। এতে নিজের দক্ষতা বাড়বে। ক্যারিয়ারে প্রবেশের ক্ষেত্রে এই দক্ষতা বেশ কাজে লাগবে। কারণ, কোনো প্রতিষ্ঠান যখন আপনাকে স্থায়ীভাবে নিয়োগ দেবে, তখন আপনার অতীতের অভিজ্ঞতার কথা তারা বিবেচনা করবে। কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তারা আস্থা রাখতে পারবে। তাই পড়াশোনা চলাকালেই সম্ভব হলে বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে হবে। মনে রাখা দরকার—যেকোনো কাজই অভিজ্ঞতার ঝুলিকে ঋদ্ধ করে।
সমৃদ্ধ সিভি
কর্মজীবনে নিজেকে উপস্থাপনের প্রধান উপায় হলো সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত। এই সিভি দেখেই নিয়োগকর্তা প্রথম চাকরি প্রার্থী সম্পর্কে ধারণা পান। একজন ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা থেকে শুরু করে তাঁর আগ্রহের ক্ষেত্র ইত্যাদি সম্পর্কে নিয়োগকর্তা জানতে পারেন সিভির মাধ্যমেই। ফলে চাকরিপ্রার্থীকে অবশ্যই একটি ভালো সিভি তৈরি করতে হবে। এতে প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফলের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে উল্লেখ করতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি একজন ব্যক্তি আর কী কী কাজ করেছেন, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এসব কাজের মধ্য দিয়েই ব্যক্তির মধ্যে দলগতভাবে কাজ করা বা নেতৃত্ব গুণ বিকশিত হয়। এ ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা রয়েছে কিনা, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আপনি অনেক কাজ করেছেন, কিন্তু কোনটাই নিয়মিত করেননি। এটা নিয়োগকর্তাদের মনে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করতে পারে। তাই বিশেষ কিছু কাজের কথা আপনার উল্লেখ করতে হবে, যা আপনি করতে ভালোবাসেন এবং নিয়মিত করেন।
ইন্টার্নশিপ
সরকারি–বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ থাকলে তা কাজে লাগাতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকাকালেও ইন্টার্নশিপ করা যায়। তবে এ ক্ষেত্রে একটু সমস্যা আছে। ইন্টার্নশিপের সময় ২–৩ মাস মেয়াদি হয়ে থাকে। আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২–৩ মাস মেয়াদি কোনো ছুটি থাকে না। সে ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলাকালে করা যায় এমন কোনো কাজ জোগাড় করতে পারলে ভালো হয়। পাশাপাশি স্বল্প সময়ের জন্য কোনো ইন্টার্নশিপের সুযোগ পেলে তা কাজে লাগাতে হবে।
নাজমুল ইসলাম

প্রতিটি কাজেরই একটি পরিকল্পনা থাকা প্রয়োজন। আর ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে তো এর গুরুত্ব অপরিসীম। ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্র কী হবে বা কেমন করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, তা নিয়ে পরিকল্পনা করা উচিত আগে থেকেই। এ ক্ষেত্রে অভিভাবক বা পরিচিতদের পরামর্শও নেওয়া যেতে পারে। তবে হাঁটতে শেখার আগেই সন্তানের ক্যারিয়ার পরিকল্পনা করতে গেলে আবার বিপদ আছে।
অনেকের কাছ থেকে পরামর্শ নিলেও ক্যারিয়ারের পরিকল্পনা নিজেকেই করতে হয়। ক্যারিয়ার পরিকল্পনা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। ভিন্ন হতে পারে তার পড়াশোনার বিষয়ের দিক থেকেও। নিজের পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্ষেত্র হতে পারে ভবিষ্যৎ কাজের ক্ষেত্র। তবে বাংলাদেশে বিষয়ভিত্তিক চাকরির সুযোগ সীমিত। সে ক্ষেত্রে নিজেকে আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করতে হবে। একটি ভালো পরিকল্পনা নিয়ে এগোলে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের পর কম ঝক্কি পোহাতে হয়।
বিষয়ভিত্তিক চাকরির সুযোগ বিশ্লেষণ
স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে নির্দিষ্ট কোনো একটি বিষয় নিয়ে পড়াশোন করতে হয়। ফলে সে বিষয় সম্পর্কে জানাশোনাটা অন্যদের চেয়ে ভালো থাকে। এই শক্তিটাকে কাজে লাগাতে হবে। নিজের বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানকে কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হলে চাকরির বাজারে এর সুযোগ কেমন, তা আগে বিশ্লেষণ করতে হবে। কোন কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ আছে, সেটা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যেতে পারে। প্রতিষ্ঠানগুলো চাকরি প্রত্যাশীদের কাছে কোন ধরনের দক্ষতা প্রত্যাশা করে, সেটা সম্পর্কে জানতে হবে। এতে কর্মীর কাছে প্রতিষ্ঠানের প্রত্যাশা বোঝাটা সহজ হবে। একই সঙ্গে সেই প্রত্যাশার কথা মাথায় রেখে নিজেকে প্রস্তুত করাও সহজ হবে।
নেটওয়ার্কিং
নেটওয়ার্কিং শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। ক্যারিয়ারের জন্য এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে প্রতিষ্ঠানে আপনি কাজ করতে চান, সেই প্রতিষ্ঠানের কারও সঙ্গে যদি আপনার পূর্ব পরিচয় থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে আপনার কাজ পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকবে। কারণ, পরিচিত মানুষের ওপর আস্থা অন্যদের তুলনায় বেশি থাকে। তবে যোগ্যতাকে বাদ দিয়ে কেবল নেটওয়ার্কিং করার চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে। কারণ, যেকোনো প্রতিষ্ঠান কর্মী নিয়োগের সময় যোগ্যতাকেই সবচেয়ে প্রাধান্য দেয়।
খণ্ডকালীন চাকরি
পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন চাকরি করা যায়। তবে আমাদের দেশে এ ধরনের কাজ খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। তারপরও যদি সম্ভব হয়, এসব কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করতে হবে। এতে নিজের দক্ষতা বাড়বে। ক্যারিয়ারে প্রবেশের ক্ষেত্রে এই দক্ষতা বেশ কাজে লাগবে। কারণ, কোনো প্রতিষ্ঠান যখন আপনাকে স্থায়ীভাবে নিয়োগ দেবে, তখন আপনার অতীতের অভিজ্ঞতার কথা তারা বিবেচনা করবে। কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তারা আস্থা রাখতে পারবে। তাই পড়াশোনা চলাকালেই সম্ভব হলে বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে হবে। মনে রাখা দরকার—যেকোনো কাজই অভিজ্ঞতার ঝুলিকে ঋদ্ধ করে।
সমৃদ্ধ সিভি
কর্মজীবনে নিজেকে উপস্থাপনের প্রধান উপায় হলো সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত। এই সিভি দেখেই নিয়োগকর্তা প্রথম চাকরি প্রার্থী সম্পর্কে ধারণা পান। একজন ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা থেকে শুরু করে তাঁর আগ্রহের ক্ষেত্র ইত্যাদি সম্পর্কে নিয়োগকর্তা জানতে পারেন সিভির মাধ্যমেই। ফলে চাকরিপ্রার্থীকে অবশ্যই একটি ভালো সিভি তৈরি করতে হবে। এতে প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফলের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে উল্লেখ করতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি একজন ব্যক্তি আর কী কী কাজ করেছেন, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এসব কাজের মধ্য দিয়েই ব্যক্তির মধ্যে দলগতভাবে কাজ করা বা নেতৃত্ব গুণ বিকশিত হয়। এ ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা রয়েছে কিনা, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আপনি অনেক কাজ করেছেন, কিন্তু কোনটাই নিয়মিত করেননি। এটা নিয়োগকর্তাদের মনে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করতে পারে। তাই বিশেষ কিছু কাজের কথা আপনার উল্লেখ করতে হবে, যা আপনি করতে ভালোবাসেন এবং নিয়মিত করেন।
ইন্টার্নশিপ
সরকারি–বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ থাকলে তা কাজে লাগাতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকাকালেও ইন্টার্নশিপ করা যায়। তবে এ ক্ষেত্রে একটু সমস্যা আছে। ইন্টার্নশিপের সময় ২–৩ মাস মেয়াদি হয়ে থাকে। আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২–৩ মাস মেয়াদি কোনো ছুটি থাকে না। সে ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলাকালে করা যায় এমন কোনো কাজ জোগাড় করতে পারলে ভালো হয়। পাশাপাশি স্বল্প সময়ের জন্য কোনো ইন্টার্নশিপের সুযোগ পেলে তা কাজে লাগাতে হবে।

প্রতিটি কাজেরই একটি পরিকল্পনা থাকা প্রয়োজন। আর ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে তো এর গুরুত্ব অপরিসীম। ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্র কী হবে বা কেমন করে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়, তা নিয়ে পরিকল্পনা করা উচিত আগে থেকেই। এ ক্ষেত্রে অভিভাবক বা পরিচিতদের পরামর্শও নেওয়া যেতে পারে। তবে হাঁটতে শেখার আগেই সন্তানের ক্যারিয়ার পরিকল্পনা করতে গেলে আবার বিপদ আছে।
অনেকের কাছ থেকে পরামর্শ নিলেও ক্যারিয়ারের পরিকল্পনা নিজেকেই করতে হয়। ক্যারিয়ার পরিকল্পনা ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। ভিন্ন হতে পারে তার পড়াশোনার বিষয়ের দিক থেকেও। নিজের পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্ষেত্র হতে পারে ভবিষ্যৎ কাজের ক্ষেত্র। তবে বাংলাদেশে বিষয়ভিত্তিক চাকরির সুযোগ সীমিত। সে ক্ষেত্রে নিজেকে আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করতে হবে। একটি ভালো পরিকল্পনা নিয়ে এগোলে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের পর কম ঝক্কি পোহাতে হয়।
বিষয়ভিত্তিক চাকরির সুযোগ বিশ্লেষণ
স্নাতক বা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে নির্দিষ্ট কোনো একটি বিষয় নিয়ে পড়াশোন করতে হয়। ফলে সে বিষয় সম্পর্কে জানাশোনাটা অন্যদের চেয়ে ভালো থাকে। এই শক্তিটাকে কাজে লাগাতে হবে। নিজের বিষয়ভিত্তিক জ্ঞানকে কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হলে চাকরির বাজারে এর সুযোগ কেমন, তা আগে বিশ্লেষণ করতে হবে। কোন কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ আছে, সেটা সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যেতে পারে। প্রতিষ্ঠানগুলো চাকরি প্রত্যাশীদের কাছে কোন ধরনের দক্ষতা প্রত্যাশা করে, সেটা সম্পর্কে জানতে হবে। এতে কর্মীর কাছে প্রতিষ্ঠানের প্রত্যাশা বোঝাটা সহজ হবে। একই সঙ্গে সেই প্রত্যাশার কথা মাথায় রেখে নিজেকে প্রস্তুত করাও সহজ হবে।
নেটওয়ার্কিং
নেটওয়ার্কিং শব্দটির সঙ্গে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। ক্যারিয়ারের জন্য এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে প্রতিষ্ঠানে আপনি কাজ করতে চান, সেই প্রতিষ্ঠানের কারও সঙ্গে যদি আপনার পূর্ব পরিচয় থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই সেখানে আপনার কাজ পাওয়ার সুযোগ বেশি থাকবে। কারণ, পরিচিত মানুষের ওপর আস্থা অন্যদের তুলনায় বেশি থাকে। তবে যোগ্যতাকে বাদ দিয়ে কেবল নেটওয়ার্কিং করার চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে। কারণ, যেকোনো প্রতিষ্ঠান কর্মী নিয়োগের সময় যোগ্যতাকেই সবচেয়ে প্রাধান্য দেয়।
খণ্ডকালীন চাকরি
পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন চাকরি করা যায়। তবে আমাদের দেশে এ ধরনের কাজ খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। তারপরও যদি সম্ভব হয়, এসব কাজের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করতে হবে। এতে নিজের দক্ষতা বাড়বে। ক্যারিয়ারে প্রবেশের ক্ষেত্রে এই দক্ষতা বেশ কাজে লাগবে। কারণ, কোনো প্রতিষ্ঠান যখন আপনাকে স্থায়ীভাবে নিয়োগ দেবে, তখন আপনার অতীতের অভিজ্ঞতার কথা তারা বিবেচনা করবে। কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে তারা আস্থা রাখতে পারবে। তাই পড়াশোনা চলাকালেই সম্ভব হলে বিভিন্ন কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে হবে। মনে রাখা দরকার—যেকোনো কাজই অভিজ্ঞতার ঝুলিকে ঋদ্ধ করে।
সমৃদ্ধ সিভি
কর্মজীবনে নিজেকে উপস্থাপনের প্রধান উপায় হলো সিভি বা জীবনবৃত্তান্ত। এই সিভি দেখেই নিয়োগকর্তা প্রথম চাকরি প্রার্থী সম্পর্কে ধারণা পান। একজন ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা থেকে শুরু করে তাঁর আগ্রহের ক্ষেত্র ইত্যাদি সম্পর্কে নিয়োগকর্তা জানতে পারেন সিভির মাধ্যমেই। ফলে চাকরিপ্রার্থীকে অবশ্যই একটি ভালো সিভি তৈরি করতে হবে। এতে প্রাতিষ্ঠানিক ফলাফলের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম সম্পর্কে উল্লেখ করতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি একজন ব্যক্তি আর কী কী কাজ করেছেন, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এসব কাজের মধ্য দিয়েই ব্যক্তির মধ্যে দলগতভাবে কাজ করা বা নেতৃত্ব গুণ বিকশিত হয়। এ ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা রয়েছে কিনা, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আপনি অনেক কাজ করেছেন, কিন্তু কোনটাই নিয়মিত করেননি। এটা নিয়োগকর্তাদের মনে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করতে পারে। তাই বিশেষ কিছু কাজের কথা আপনার উল্লেখ করতে হবে, যা আপনি করতে ভালোবাসেন এবং নিয়মিত করেন।
ইন্টার্নশিপ
সরকারি–বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নশিপ করার সুযোগ থাকলে তা কাজে লাগাতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকাকালেও ইন্টার্নশিপ করা যায়। তবে এ ক্ষেত্রে একটু সমস্যা আছে। ইন্টার্নশিপের সময় ২–৩ মাস মেয়াদি হয়ে থাকে। আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২–৩ মাস মেয়াদি কোনো ছুটি থাকে না। সে ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চলাকালে করা যায় এমন কোনো কাজ জোগাড় করতে পারলে ভালো হয়। পাশাপাশি স্বল্প সময়ের জন্য কোনো ইন্টার্নশিপের সুযোগ পেলে তা কাজে লাগাতে হবে।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
৪ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (ভ্যাট)।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিএ/বিবিএ।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: সর্বনিম্ন ২৫ বছর।
কর্মস্থল: হবিগঞ্জ।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, উৎসব ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: এক্সিকিউটিভ, (ভ্যাট)।
পদসংখ্যা: ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এমবিএ/বিবিএ।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: সর্বনিম্ন ২৫ বছর।
কর্মস্থল: হবিগঞ্জ।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, উৎসব ভাতার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

অনেকের কাছ থেকে পরামর্শ নিলেও ক্যারিয়ারের পরিকল্পনা নিজেকেই করতে হয়। কারণ, এটি ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। ভিন্ন হতে পারে তার পড়াশোনার বিষয়ের দিক থেকেও। নিজের পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্ষেত্র হতে পারে ভবিষ্যৎ কাজের ক্ষেত্র
২৮ জুলাই ২০২১
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
৪ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৬ ঘণ্টা আগেরবিউল এইচ চৌধুরী

উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য। জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে লিখেছেন রবিউল এইচ চৌধুরী। তিনি জার্মানি থেকে রসায়নে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।
দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য
জার্মানির কোম্পানিগুলো সাধারণত শিক্ষাগত ফলাফল বা গ্রেডের দিকে কম মনোযোগ দেয়; তারা দেখতে চায় প্রার্থী কতটা দক্ষ। তাই যে ক্ষেত্রে চাকরি করতে চান, সেই ক্ষেত্রে যথাযথ দক্ষতা অর্জন করুন। পড়াশোনা চলাকালীন ইন্টার্নশিপ বা ল্যাবের কাজের মাধ্যমে এটি অর্জন করা সম্ভব।
জার্মান ভাষার প্রয়োজনীয়তা
চাকরি এবং সামাজিক জীবনে জার্মান ভাষার গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। তাই B1 পর্যায় পর্যন্ত জার্মান শিখে রাখা উচিত।
আবেদনপত্র প্রস্তুতি
� সিভি এবং মোটিভেশন লেটার জার্মান ভাষায় তৈরি করা ভালো।
� সিভি ‘ইউরোপাস ফরম্যাটে হওয়া উচিত।
চাকরির বাজার ও নেটওয়ার্কিং
জার্মানিতে বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি, বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে বেশি। পেশাগত মেলা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার সেন্টার এবং লিঙ্কডইনের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক গড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সঠিক প্রস্তুতি এবং দক্ষতা থাকলে জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ খুঁজে পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।

উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য। জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে লিখেছেন রবিউল এইচ চৌধুরী। তিনি জার্মানি থেকে রসায়নে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন।
দক্ষতা অর্জন অপরিহার্য
জার্মানির কোম্পানিগুলো সাধারণত শিক্ষাগত ফলাফল বা গ্রেডের দিকে কম মনোযোগ দেয়; তারা দেখতে চায় প্রার্থী কতটা দক্ষ। তাই যে ক্ষেত্রে চাকরি করতে চান, সেই ক্ষেত্রে যথাযথ দক্ষতা অর্জন করুন। পড়াশোনা চলাকালীন ইন্টার্নশিপ বা ল্যাবের কাজের মাধ্যমে এটি অর্জন করা সম্ভব।
জার্মান ভাষার প্রয়োজনীয়তা
চাকরি এবং সামাজিক জীবনে জার্মান ভাষার গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। তাই B1 পর্যায় পর্যন্ত জার্মান শিখে রাখা উচিত।
আবেদনপত্র প্রস্তুতি
� সিভি এবং মোটিভেশন লেটার জার্মান ভাষায় তৈরি করা ভালো।
� সিভি ‘ইউরোপাস ফরম্যাটে হওয়া উচিত।
চাকরির বাজার ও নেটওয়ার্কিং
জার্মানিতে বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং, আইটি, বিজ্ঞান ও স্বাস্থ্যসেবা ক্ষেত্রে বেশি। পেশাগত মেলা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারিয়ার সেন্টার এবং লিঙ্কডইনের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক গড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সঠিক প্রস্তুতি এবং দক্ষতা থাকলে জার্মানিতে পেশাগত সুযোগ খুঁজে পাওয়া তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।

অনেকের কাছ থেকে পরামর্শ নিলেও ক্যারিয়ারের পরিকল্পনা নিজেকেই করতে হয়। কারণ, এটি ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। ভিন্ন হতে পারে তার পড়াশোনার বিষয়ের দিক থেকেও। নিজের পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্ষেত্র হতে পারে ভবিষ্যৎ কাজের ক্ষেত্র
২৮ জুলাই ২০২১
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী, সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
পদ সংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বেয়ারার
পদ সংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বাবুর্চি।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: অফিস সহায়ক।
পদ সংখ্যা: ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী, সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: নিরাপত্তা প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, রাজবাড়ী ও অধীনস্থ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সমূহ।
পদের নাম: পরিচ্ছন্নতাকর্মী।
পদ সংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বেয়ারার
পদ সংখ্যা: ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
কার্যালয়ের নাম: সার্কিট হাউস, রাজবাড়ী।
পদের নাম: বাবুর্চি।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

অনেকের কাছ থেকে পরামর্শ নিলেও ক্যারিয়ারের পরিকল্পনা নিজেকেই করতে হয়। কারণ, এটি ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। ভিন্ন হতে পারে তার পড়াশোনার বিষয়ের দিক থেকেও। নিজের পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্ষেত্র হতে পারে ভবিষ্যৎ কাজের ক্ষেত্র
২৮ জুলাই ২০২১
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
৪ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৬ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অফিসার/সিনিয়র অফিসার, (ফায়ার সেফটি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২–৬ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: ২৪–৩৫ বছর।
কর্মস্থল: গাজীপুর (টঙ্গী)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী স্বাস্থ্য বিমা, মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে হা-মীম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিতে ফায়ার সেফটি বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২ নভেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অফিসার/সিনিয়র অফিসার, (ফায়ার সেফটি)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিএসসি।
অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ২–৬ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: ফুল টাইম।
প্রার্থীর ধরন: আগ্রহী নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
বয়সসীমা: ২৪–৩৫ বছর।
কর্মস্থল: গাজীপুর (টঙ্গী)।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে। প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী স্বাস্থ্য বিমা, মোবাইল বিল, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্ট, ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

অনেকের কাছ থেকে পরামর্শ নিলেও ক্যারিয়ারের পরিকল্পনা নিজেকেই করতে হয়। কারণ, এটি ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে। ভিন্ন হতে পারে তার পড়াশোনার বিষয়ের দিক থেকেও। নিজের পড়াশোনার সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন ক্ষেত্র হতে পারে ভবিষ্যৎ কাজের ক্ষেত্র
২৮ জুলাই ২০২১
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে যমুনা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটিল ভ্যাট বিভাগে ‘এক্সিকিউটিভ’ পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৯ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৩ ঘণ্টা আগে
উচ্চশিক্ষা বা স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইউরোপের দেশগুলোতে আগ্রহ অনেক বেশি। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ইউরোপে জার্মানি সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য।
৪ ঘণ্টা আগে
রাজবাড়ীর জেলার অধীনে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এবং সার্কিট হাউসের শূন্য পদে সংশোধিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত ৩০ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বুধবার (৫ নভেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
৪ ঘণ্টা আগে