ইসলাম ডেস্ক
হিংসা মানুষের চরিত্রের মন্দ দিক। এটি সমাজকে বিষিয়ে তোলে। পরিবার, সমাজ থেকে নিয়ে সর্বত্র ঘৃণা ও হানাহানির জন্য দায়ী এই হিংসা। তাই এটি পরিহার করার নির্দেশ দেয় ইসলাম। পরকালে হিংসুকদের পরিণতি হবে ভয়াবহ। কোরআন-হাদিসে হিংসা পরিহারের ফজিলতের কথাও বর্ণিত হয়েছে।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘হিংসা থেকে বেঁচে থাকো। কারণ হিংসা নেক আমল খেয়ে ফেলে—যেমন আগুন কাঠ খেয়ে ফেলে। অর্থাৎ, আগুন যেমন কাঠ জ্বালিয়ে শেষ করে দেয়, তেমনিভাবে হিংসাও নেক আমল খেয়ে ফেলে।’ (আবু দাউদ)
অন্য হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘প্রতি সপ্তাহে দুইবার সোম ও বৃহস্পতিবার বান্দাদের আমল আল্লাহর কাছে পেশ করা হয়। তখন ভাইয়ে-ভাইয়ে বিদ্বেষ পোষণ করা ব্যক্তি ছাড়া সব বিশ্বাসীকে ক্ষমা করা হয়। বিদ্বেষ পোষণকারীদের সম্পর্কে বলা হয়, হিংসা পরিহার না করা পর্যন্ত এদের বিষয় স্থগিত রাখো।’ (মুসলিম)
হিংসা-বিদ্বেষ ইসলাম থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণ। তাই বেশি বেশি ভালোবাসা ও আন্তরিকতা ছড়িয়ে দেওয়ার কথা বলেছেন মহানবী (সা.)। এরশাদ হয়েছে, ‘আগের জাতিগুলোর রোগ তোমাদের মধ্যেও সঞ্চারিত হয়েছে। তা হলো হিংসা ও বিদ্বেষ। এই বিদ্বেষ মুণ্ডন করে দেয়। আমি বলছি না যে চুল মুণ্ডন করে, বরং তা ধর্ম মুণ্ডন ও ধ্বংস করে দেয়। আমার প্রাণ যাঁর হাতে, তাঁর শপথ করে বলছি, বিশ্বাসী না হলে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। আর একে অন্যকে ভালো না বাসলে তোমরা বিশ্বাসী বা মুমিন হতে পারবে না। এই ভালোবাসা প্রতিষ্ঠার মাধ্যম আমি শিখিয়ে দিচ্ছি, সর্বত্র ও সর্বদা পরস্পরে সালাম প্রদানের প্রথা প্রচলিত রাখবে।’ (তিরমিজি)
হিংসা মানুষের চরিত্রের মন্দ দিক। এটি সমাজকে বিষিয়ে তোলে। পরিবার, সমাজ থেকে নিয়ে সর্বত্র ঘৃণা ও হানাহানির জন্য দায়ী এই হিংসা। তাই এটি পরিহার করার নির্দেশ দেয় ইসলাম। পরকালে হিংসুকদের পরিণতি হবে ভয়াবহ। কোরআন-হাদিসে হিংসা পরিহারের ফজিলতের কথাও বর্ণিত হয়েছে।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) বলেছেন, ‘হিংসা থেকে বেঁচে থাকো। কারণ হিংসা নেক আমল খেয়ে ফেলে—যেমন আগুন কাঠ খেয়ে ফেলে। অর্থাৎ, আগুন যেমন কাঠ জ্বালিয়ে শেষ করে দেয়, তেমনিভাবে হিংসাও নেক আমল খেয়ে ফেলে।’ (আবু দাউদ)
অন্য হাদিসে মহানবী (সা.) বলেন, ‘প্রতি সপ্তাহে দুইবার সোম ও বৃহস্পতিবার বান্দাদের আমল আল্লাহর কাছে পেশ করা হয়। তখন ভাইয়ে-ভাইয়ে বিদ্বেষ পোষণ করা ব্যক্তি ছাড়া সব বিশ্বাসীকে ক্ষমা করা হয়। বিদ্বেষ পোষণকারীদের সম্পর্কে বলা হয়, হিংসা পরিহার না করা পর্যন্ত এদের বিষয় স্থগিত রাখো।’ (মুসলিম)
হিংসা-বিদ্বেষ ইসলাম থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণ। তাই বেশি বেশি ভালোবাসা ও আন্তরিকতা ছড়িয়ে দেওয়ার কথা বলেছেন মহানবী (সা.)। এরশাদ হয়েছে, ‘আগের জাতিগুলোর রোগ তোমাদের মধ্যেও সঞ্চারিত হয়েছে। তা হলো হিংসা ও বিদ্বেষ। এই বিদ্বেষ মুণ্ডন করে দেয়। আমি বলছি না যে চুল মুণ্ডন করে, বরং তা ধর্ম মুণ্ডন ও ধ্বংস করে দেয়। আমার প্রাণ যাঁর হাতে, তাঁর শপথ করে বলছি, বিশ্বাসী না হলে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। আর একে অন্যকে ভালো না বাসলে তোমরা বিশ্বাসী বা মুমিন হতে পারবে না। এই ভালোবাসা প্রতিষ্ঠার মাধ্যম আমি শিখিয়ে দিচ্ছি, সর্বত্র ও সর্বদা পরস্পরে সালাম প্রদানের প্রথা প্রচলিত রাখবে।’ (তিরমিজি)
সামাজিক সম্পর্কের অসামান্য বন্ধন দাওয়াত, যেখানে খাবারের সঙ্গে মিশে যায় আন্তরিকতা, স্নেহ ও ভালোবাসা। দেশ, ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে এই সংস্কৃতি চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। এ ছাড়া মেহমানদারি নবী-রাসুলেরও আদর্শ।
১ ঘণ্টা আগেনবী আদম (আ.) থেকে নিয়ে মহানবী (সা.) পর্যন্ত সব নবীর যুগেই কোরবানির বিধান ছিল। (সুরা হজ: ৩৪)। তবে ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত হয়ে আছে হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর কোরবানির ঘটনা। কেননা তা ছিল কঠিন ত্যাগের অধ্যায়।
২০ ঘণ্টা আগেহাবিল ও কাবিল নামে হজরত আদমের দু’টি সন্তান ছিল। এই দুই ভাইয়ের মধ্যে একবার এক বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। এই দ্বন্দ্ব নিরসনে আল্লাহর নামে তাদের কোরবানি করার আদেশ দেন আদম (আ.)। সেটিই ছিল পৃথিবীর প্রথম কোরবানি।
১ দিন আগেঈদের দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমল ঈদের নামাজ আদায় করা। তাই প্রস্তুতি গ্রহণ করে আগে আগে ঈদগাহে চলে যাওয়া উচিত। তবে অপ্রত্যাশিতভাবে ঈদের জামাত ছুটে গেলে অথবা অংশ বিশেষ না পেলে করণীয় হলো—
১ দিন আগে