ইসলাম ডেস্ক
মানবতার মুক্তির দূত, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্বের গোটা মানব জাতির জন্য সর্বোত্তম আদর্শ। মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ, অনুমোদন, আদেশ, নিষেধ, উপদেশ, নির্দেশনা মেনে চলা কল্যাণকর। মহান আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)কে উত্তম আদর্শ হিসেবেই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য রাসুলুল্লাহর জীবনের মধ্যেই রয়েছে সর্বোত্তম আদর্শ, যারা আল্লাহ ও আখিরাতের সাফল্য প্রত্যাশা করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে।’ (সুরা আহজাব: ২১)
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আমাদের সর্বোত্তম আদর্শ। রাসুল (সা.)-এর ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক জীবন এমনকি রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক নীতিও আমাদের গোটা মানব জাতির জন্য এক অন্যতম আদর্শ।
তিনি গোটা মানব জাতির জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক। আল্লাহ তাআলা সারা বিশ্বের জন্য তাঁকে রহমত হিসেবে পাঠিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে তিনি বলেছেন, ‘(হে রাসুল) আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবে পাঠিয়েছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ১০৭)
রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ ছিল শান্তি, শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার এক অন্যতম প্রতীক। আমরা যাতে আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক না করি, তাঁর দেওয়া সব বিধান ঠিকভাবে মেনে চলে দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যাণ লাভ করতে পারি, সে জন্য আল্লাহ তাআলা রাসুল (সা.)কে আমাদের জন্য সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে পাঠিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, ‘(হে নবী) অবশ্যই আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী রূপে।’ (সুরা আহজাব: ৪৫)
রাসুল (সা.) শুধু মুসলিম জাতির জন্য রহমত হিসেবে পৃথিবীতে আসেননি বরং তিনি গোটা মানব জাতির মুক্তির জন্যই মুক্তির বার্তা নিয়ে এসেছেন। তাই যে ব্যক্তিই রাসুল (সা.)-এর আদর্শকে, জীবনব্যবস্থাকে মেনে নেবে, সে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলকাম হবে। কারণ তার চরিত্রে কোনো ত্রুটি নেই, কোনো দাগ নেই। তিনি ছিলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী। তিনি ছিলেন সত্যবাদী মানব, যাঁর গোটা জীবনে একটিও মিথ্যা ছিল না। মানুষের আমানত রক্ষায় তিনি ‘আল আমিন’ উপাধি লাভ করেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও উদার মনের অধিকারী। তিনি কখনো কাউকে কষ্ট দেননি, কারও ক্ষতি করেননি। আল্লাহ তাআলা নিজেই তার প্রিয় রাসুল (সা.)-এর চরিত্রের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘আর নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রের ওপর অধিষ্ঠিত।’ (সুরা কলাম: ০৪)
রাসুল (সা.) তার নিজের জীবনকে সর্বদা কোরআনের আদেশ-নিষেধ অনুযায়ী পরিচালিত করেছেন এবং তাঁর উম্মতদেরও কোরআনের বিধান মেনে জীবন পরিচালনা করার তাগিদ দিয়েছেন। একমাত্র তাঁর আদর্শ অনুসরণের মাধ্যমেই রয়েছে আমাদের দুনিয়া ও আখিরাতের সফলতা।
রাসুল (সা.)-এর আদেশ-নিষেধ মেনে চলার বিষয়ে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, ‘আর রাসুল (সা.) তোমাদের যা দেন, তোমরা তা গ্রহণ করো; যা থেকে তোমাদের নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাকো। আর শুধু আল্লাহকেই ভয় করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ শাস্তি প্রদানে অত্যন্ত কঠোর।’ (সুরা হাশর: ০৭)
বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আদর্শ গ্রহণ, অনুসরণ ও অনুকরণই মহান আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের একমাত্র পথ এবং আল্লাহর ক্ষমা পাওয়ার উপায়।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘(হে রাসুল) আপনি বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও, তাহলে আমাকে অনুসরণ করো, তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের গুনাহ মাফ করবেন। আর আল্লাহ তাআলা অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও দয়ালু।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩১)
সুতরাং আমাদের সবার উচিত জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণ ও অনুকরণ করা। আমৃত্যু তাঁর আদর্শকে নিজেদের জীবনে ধারণ করা। তাহলেই মিলবে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি ও ভালোবাসা, মিলবে পরকালীন সফলতা।
লেখক: শামসুন্নাহার সুমনা, বিএ (ফাজিল), মেরীর হাট ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসা, পলাশ বাড়ি, গাইবান্ধা।
মানবতার মুক্তির দূত, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্বের গোটা মানব জাতির জন্য সর্বোত্তম আদর্শ। মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ, অনুমোদন, আদেশ, নিষেধ, উপদেশ, নির্দেশনা মেনে চলা কল্যাণকর। মহান আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)কে উত্তম আদর্শ হিসেবেই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য রাসুলুল্লাহর জীবনের মধ্যেই রয়েছে সর্বোত্তম আদর্শ, যারা আল্লাহ ও আখিরাতের সাফল্য প্রত্যাশা করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে।’ (সুরা আহজাব: ২১)
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আমাদের সর্বোত্তম আদর্শ। রাসুল (সা.)-এর ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক জীবন এমনকি রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক নীতিও আমাদের গোটা মানব জাতির জন্য এক অন্যতম আদর্শ।
তিনি গোটা মানব জাতির জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক। আল্লাহ তাআলা সারা বিশ্বের জন্য তাঁকে রহমত হিসেবে পাঠিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে তিনি বলেছেন, ‘(হে রাসুল) আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবে পাঠিয়েছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ১০৭)
রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ ছিল শান্তি, শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার এক অন্যতম প্রতীক। আমরা যাতে আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক না করি, তাঁর দেওয়া সব বিধান ঠিকভাবে মেনে চলে দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যাণ লাভ করতে পারি, সে জন্য আল্লাহ তাআলা রাসুল (সা.)কে আমাদের জন্য সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে পাঠিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, ‘(হে নবী) অবশ্যই আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী রূপে।’ (সুরা আহজাব: ৪৫)
রাসুল (সা.) শুধু মুসলিম জাতির জন্য রহমত হিসেবে পৃথিবীতে আসেননি বরং তিনি গোটা মানব জাতির মুক্তির জন্যই মুক্তির বার্তা নিয়ে এসেছেন। তাই যে ব্যক্তিই রাসুল (সা.)-এর আদর্শকে, জীবনব্যবস্থাকে মেনে নেবে, সে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলকাম হবে। কারণ তার চরিত্রে কোনো ত্রুটি নেই, কোনো দাগ নেই। তিনি ছিলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী। তিনি ছিলেন সত্যবাদী মানব, যাঁর গোটা জীবনে একটিও মিথ্যা ছিল না। মানুষের আমানত রক্ষায় তিনি ‘আল আমিন’ উপাধি লাভ করেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও উদার মনের অধিকারী। তিনি কখনো কাউকে কষ্ট দেননি, কারও ক্ষতি করেননি। আল্লাহ তাআলা নিজেই তার প্রিয় রাসুল (সা.)-এর চরিত্রের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘আর নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রের ওপর অধিষ্ঠিত।’ (সুরা কলাম: ০৪)
রাসুল (সা.) তার নিজের জীবনকে সর্বদা কোরআনের আদেশ-নিষেধ অনুযায়ী পরিচালিত করেছেন এবং তাঁর উম্মতদেরও কোরআনের বিধান মেনে জীবন পরিচালনা করার তাগিদ দিয়েছেন। একমাত্র তাঁর আদর্শ অনুসরণের মাধ্যমেই রয়েছে আমাদের দুনিয়া ও আখিরাতের সফলতা।
রাসুল (সা.)-এর আদেশ-নিষেধ মেনে চলার বিষয়ে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, ‘আর রাসুল (সা.) তোমাদের যা দেন, তোমরা তা গ্রহণ করো; যা থেকে তোমাদের নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাকো। আর শুধু আল্লাহকেই ভয় করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ শাস্তি প্রদানে অত্যন্ত কঠোর।’ (সুরা হাশর: ০৭)
বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আদর্শ গ্রহণ, অনুসরণ ও অনুকরণই মহান আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের একমাত্র পথ এবং আল্লাহর ক্ষমা পাওয়ার উপায়।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘(হে রাসুল) আপনি বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও, তাহলে আমাকে অনুসরণ করো, তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের গুনাহ মাফ করবেন। আর আল্লাহ তাআলা অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও দয়ালু।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩১)
সুতরাং আমাদের সবার উচিত জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণ ও অনুকরণ করা। আমৃত্যু তাঁর আদর্শকে নিজেদের জীবনে ধারণ করা। তাহলেই মিলবে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি ও ভালোবাসা, মিলবে পরকালীন সফলতা।
লেখক: শামসুন্নাহার সুমনা, বিএ (ফাজিল), মেরীর হাট ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসা, পলাশ বাড়ি, গাইবান্ধা।
ইসলাম ডেস্ক
মানবতার মুক্তির দূত, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্বের গোটা মানব জাতির জন্য সর্বোত্তম আদর্শ। মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ, অনুমোদন, আদেশ, নিষেধ, উপদেশ, নির্দেশনা মেনে চলা কল্যাণকর। মহান আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)কে উত্তম আদর্শ হিসেবেই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য রাসুলুল্লাহর জীবনের মধ্যেই রয়েছে সর্বোত্তম আদর্শ, যারা আল্লাহ ও আখিরাতের সাফল্য প্রত্যাশা করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে।’ (সুরা আহজাব: ২১)
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আমাদের সর্বোত্তম আদর্শ। রাসুল (সা.)-এর ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক জীবন এমনকি রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক নীতিও আমাদের গোটা মানব জাতির জন্য এক অন্যতম আদর্শ।
তিনি গোটা মানব জাতির জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক। আল্লাহ তাআলা সারা বিশ্বের জন্য তাঁকে রহমত হিসেবে পাঠিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে তিনি বলেছেন, ‘(হে রাসুল) আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবে পাঠিয়েছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ১০৭)
রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ ছিল শান্তি, শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার এক অন্যতম প্রতীক। আমরা যাতে আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক না করি, তাঁর দেওয়া সব বিধান ঠিকভাবে মেনে চলে দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যাণ লাভ করতে পারি, সে জন্য আল্লাহ তাআলা রাসুল (সা.)কে আমাদের জন্য সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে পাঠিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, ‘(হে নবী) অবশ্যই আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী রূপে।’ (সুরা আহজাব: ৪৫)
রাসুল (সা.) শুধু মুসলিম জাতির জন্য রহমত হিসেবে পৃথিবীতে আসেননি বরং তিনি গোটা মানব জাতির মুক্তির জন্যই মুক্তির বার্তা নিয়ে এসেছেন। তাই যে ব্যক্তিই রাসুল (সা.)-এর আদর্শকে, জীবনব্যবস্থাকে মেনে নেবে, সে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলকাম হবে। কারণ তার চরিত্রে কোনো ত্রুটি নেই, কোনো দাগ নেই। তিনি ছিলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী। তিনি ছিলেন সত্যবাদী মানব, যাঁর গোটা জীবনে একটিও মিথ্যা ছিল না। মানুষের আমানত রক্ষায় তিনি ‘আল আমিন’ উপাধি লাভ করেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও উদার মনের অধিকারী। তিনি কখনো কাউকে কষ্ট দেননি, কারও ক্ষতি করেননি। আল্লাহ তাআলা নিজেই তার প্রিয় রাসুল (সা.)-এর চরিত্রের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘আর নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রের ওপর অধিষ্ঠিত।’ (সুরা কলাম: ০৪)
রাসুল (সা.) তার নিজের জীবনকে সর্বদা কোরআনের আদেশ-নিষেধ অনুযায়ী পরিচালিত করেছেন এবং তাঁর উম্মতদেরও কোরআনের বিধান মেনে জীবন পরিচালনা করার তাগিদ দিয়েছেন। একমাত্র তাঁর আদর্শ অনুসরণের মাধ্যমেই রয়েছে আমাদের দুনিয়া ও আখিরাতের সফলতা।
রাসুল (সা.)-এর আদেশ-নিষেধ মেনে চলার বিষয়ে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, ‘আর রাসুল (সা.) তোমাদের যা দেন, তোমরা তা গ্রহণ করো; যা থেকে তোমাদের নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাকো। আর শুধু আল্লাহকেই ভয় করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ শাস্তি প্রদানে অত্যন্ত কঠোর।’ (সুরা হাশর: ০৭)
বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আদর্শ গ্রহণ, অনুসরণ ও অনুকরণই মহান আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের একমাত্র পথ এবং আল্লাহর ক্ষমা পাওয়ার উপায়।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘(হে রাসুল) আপনি বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও, তাহলে আমাকে অনুসরণ করো, তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের গুনাহ মাফ করবেন। আর আল্লাহ তাআলা অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও দয়ালু।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩১)
সুতরাং আমাদের সবার উচিত জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণ ও অনুকরণ করা। আমৃত্যু তাঁর আদর্শকে নিজেদের জীবনে ধারণ করা। তাহলেই মিলবে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি ও ভালোবাসা, মিলবে পরকালীন সফলতা।
লেখক: শামসুন্নাহার সুমনা, বিএ (ফাজিল), মেরীর হাট ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসা, পলাশ বাড়ি, গাইবান্ধা।
মানবতার মুক্তির দূত, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্বের গোটা মানব জাতির জন্য সর্বোত্তম আদর্শ। মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ, অনুমোদন, আদেশ, নিষেধ, উপদেশ, নির্দেশনা মেনে চলা কল্যাণকর। মহান আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)কে উত্তম আদর্শ হিসেবেই পৃথিবীতে পাঠিয়েছেন।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য রাসুলুল্লাহর জীবনের মধ্যেই রয়েছে সর্বোত্তম আদর্শ, যারা আল্লাহ ও আখিরাতের সাফল্য প্রত্যাশা করে এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করে।’ (সুরা আহজাব: ২১)
মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) আমাদের সর্বোত্তম আদর্শ। রাসুল (সা.)-এর ব্যক্তিজীবন, পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক জীবন এমনকি রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক নীতিও আমাদের গোটা মানব জাতির জন্য এক অন্যতম আদর্শ।
তিনি গোটা মানব জাতির জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক। আল্লাহ তাআলা সারা বিশ্বের জন্য তাঁকে রহমত হিসেবে পাঠিয়েছেন। পবিত্র কোরআনে তিনি বলেছেন, ‘(হে রাসুল) আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত হিসেবে পাঠিয়েছি।’ (সুরা আম্বিয়া: ১০৭)
রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ ছিল শান্তি, শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার এক অন্যতম প্রতীক। আমরা যাতে আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক না করি, তাঁর দেওয়া সব বিধান ঠিকভাবে মেনে চলে দুনিয়া ও আখিরাতে কল্যাণ লাভ করতে পারি, সে জন্য আল্লাহ তাআলা রাসুল (সা.)কে আমাদের জন্য সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী হিসেবে পাঠিয়েছেন। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, ‘(হে নবী) অবশ্যই আমি আপনাকে পাঠিয়েছি সাক্ষী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী রূপে।’ (সুরা আহজাব: ৪৫)
রাসুল (সা.) শুধু মুসলিম জাতির জন্য রহমত হিসেবে পৃথিবীতে আসেননি বরং তিনি গোটা মানব জাতির মুক্তির জন্যই মুক্তির বার্তা নিয়ে এসেছেন। তাই যে ব্যক্তিই রাসুল (সা.)-এর আদর্শকে, জীবনব্যবস্থাকে মেনে নেবে, সে দুনিয়া ও আখিরাতে সফলকাম হবে। কারণ তার চরিত্রে কোনো ত্রুটি নেই, কোনো দাগ নেই। তিনি ছিলেন উত্তম চরিত্রের অধিকারী। তিনি ছিলেন সত্যবাদী মানব, যাঁর গোটা জীবনে একটিও মিথ্যা ছিল না। মানুষের আমানত রক্ষায় তিনি ‘আল আমিন’ উপাধি লাভ করেন। তিনি ছিলেন অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও উদার মনের অধিকারী। তিনি কখনো কাউকে কষ্ট দেননি, কারও ক্ষতি করেননি। আল্লাহ তাআলা নিজেই তার প্রিয় রাসুল (সা.)-এর চরিত্রের প্রশংসা করে বলেছেন, ‘আর নিশ্চয়ই আপনি মহান চরিত্রের ওপর অধিষ্ঠিত।’ (সুরা কলাম: ০৪)
রাসুল (সা.) তার নিজের জীবনকে সর্বদা কোরআনের আদেশ-নিষেধ অনুযায়ী পরিচালিত করেছেন এবং তাঁর উম্মতদেরও কোরআনের বিধান মেনে জীবন পরিচালনা করার তাগিদ দিয়েছেন। একমাত্র তাঁর আদর্শ অনুসরণের মাধ্যমেই রয়েছে আমাদের দুনিয়া ও আখিরাতের সফলতা।
রাসুল (সা.)-এর আদেশ-নিষেধ মেনে চলার বিষয়ে আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, ‘আর রাসুল (সা.) তোমাদের যা দেন, তোমরা তা গ্রহণ করো; যা থেকে তোমাদের নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাকো। আর শুধু আল্লাহকেই ভয় করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ শাস্তি প্রদানে অত্যন্ত কঠোর।’ (সুরা হাশর: ০৭)
বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর আদর্শ গ্রহণ, অনুসরণ ও অনুকরণই মহান আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের একমাত্র পথ এবং আল্লাহর ক্ষমা পাওয়ার উপায়।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, ‘(হে রাসুল) আপনি বলুন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও, তাহলে আমাকে অনুসরণ করো, তাহলে আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের গুনাহ মাফ করবেন। আর আল্লাহ তাআলা অত্যন্ত ক্ষমাশীল ও দয়ালু।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩১)
সুতরাং আমাদের সবার উচিত জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণ ও অনুকরণ করা। আমৃত্যু তাঁর আদর্শকে নিজেদের জীবনে ধারণ করা। তাহলেই মিলবে আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি ও ভালোবাসা, মিলবে পরকালীন সফলতা।
লেখক: শামসুন্নাহার সুমনা, বিএ (ফাজিল), মেরীর হাট ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসা, পলাশ বাড়ি, গাইবান্ধা।
মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
১২ মিনিট আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৭ ঘণ্টা আগেএকটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
১ দিন আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেফয়জুল্লাহ রিয়াদ
মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা ইমানদার পুরুষদের কেবল ভরণপোষণের দায়িত্ব দেননি, বরং নারীদের সঙ্গে হৃদ্যতা, স্নেহ ও সম্মানের আচরণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। মহানবী (সা.) নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহারকে উত্তম চরিত্রের নিদর্শন হিসেবে বর্ণনা করেছেন। হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) বর্ণনা করেন, নবীজি (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই উত্তম, যে তার পরিবারের কাছে উত্তম। আর আমি আমার পরিবারের কাছে তোমাদের সবার চেয়ে উত্তম।’ (জামে তিরমিজি)
ইসলাম আগমনের পূর্বে নারীদের কোনো মর্যাদা ছিল না। আরব সমাজে কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দেওয়ার কুপ্রথা ছিল। সেই অন্ধকার যুগে ইসলাম নারীদের দিয়েছে সম্মান, অধিকার ও নিরাপত্তা। শিক্ষা, উত্তরাধিকার, বিয়ে ও মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রেও ইসলাম নারীর যথাযোগ্য অধিকার নিশ্চিত করেছে।
হাদিস শরিফে রাসুলুল্লাহ (সা.) নারীদের কাচের সঙ্গে তুলনা করেছেন। কাচ যেমন ভঙ্গুর, তেমনি নারীর মনও কোমল; ভালোবাসা ও যত্নেই তারা টিকে থাকে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘নারীকে পাঁজরের হাড় থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। তুমি যদি তা সোজা করতে চাও, তা ভেঙে যাবে; আর যদি ছেড়ে দাও, বাঁকাই থাকবে। তাই তাদের সদুপদেশ দাও।’ (সহিহ বুখারি)
একজন পুরুষের উচিত নারীর সঙ্গে কথা বলার সময় কোমল ভাষা ব্যবহার করা, পারিবারিক সিদ্ধান্তে তার মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া এবং তাকে মানসিক প্রশান্তি দেওয়া। কারণ পরিবারে ভালোবাসা ও স্থিতি আসে পারস্পরিক সম্মান ও উত্তম আচরণের মাধ্যমে। স্ত্রীকে জীবনের সহযাত্রী হিসেবে দেখা এবং তার সঙ্গে উত্তম আচরণ করাই ইমানদারের বৈশিষ্ট্য।
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া আরাবিয়া দারুস সুন্নাহ রাজাবাড়ী, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।
মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা ইমানদার পুরুষদের কেবল ভরণপোষণের দায়িত্ব দেননি, বরং নারীদের সঙ্গে হৃদ্যতা, স্নেহ ও সম্মানের আচরণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। মহানবী (সা.) নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহারকে উত্তম চরিত্রের নিদর্শন হিসেবে বর্ণনা করেছেন। হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) বর্ণনা করেন, নবীজি (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই উত্তম, যে তার পরিবারের কাছে উত্তম। আর আমি আমার পরিবারের কাছে তোমাদের সবার চেয়ে উত্তম।’ (জামে তিরমিজি)
ইসলাম আগমনের পূর্বে নারীদের কোনো মর্যাদা ছিল না। আরব সমাজে কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দেওয়ার কুপ্রথা ছিল। সেই অন্ধকার যুগে ইসলাম নারীদের দিয়েছে সম্মান, অধিকার ও নিরাপত্তা। শিক্ষা, উত্তরাধিকার, বিয়ে ও মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রেও ইসলাম নারীর যথাযোগ্য অধিকার নিশ্চিত করেছে।
হাদিস শরিফে রাসুলুল্লাহ (সা.) নারীদের কাচের সঙ্গে তুলনা করেছেন। কাচ যেমন ভঙ্গুর, তেমনি নারীর মনও কোমল; ভালোবাসা ও যত্নেই তারা টিকে থাকে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘নারীকে পাঁজরের হাড় থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। তুমি যদি তা সোজা করতে চাও, তা ভেঙে যাবে; আর যদি ছেড়ে দাও, বাঁকাই থাকবে। তাই তাদের সদুপদেশ দাও।’ (সহিহ বুখারি)
একজন পুরুষের উচিত নারীর সঙ্গে কথা বলার সময় কোমল ভাষা ব্যবহার করা, পারিবারিক সিদ্ধান্তে তার মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া এবং তাকে মানসিক প্রশান্তি দেওয়া। কারণ পরিবারে ভালোবাসা ও স্থিতি আসে পারস্পরিক সম্মান ও উত্তম আচরণের মাধ্যমে। স্ত্রীকে জীবনের সহযাত্রী হিসেবে দেখা এবং তার সঙ্গে উত্তম আচরণ করাই ইমানদারের বৈশিষ্ট্য।
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া আরাবিয়া দারুস সুন্নাহ রাজাবাড়ী, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।
মানবতার মুক্তির দূত, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্বের গোটা মানবজাতির জন্য সর্বোত্তম আদর্শ। মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ, অনুমোদন, আদেশ, নিষেধ, উপদেশ, নির্দেশনা মেনে চলা কল্যাণকর। মহান আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)কে উত্তম আদর্শ...
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৭ ঘণ্টা আগেএকটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
১ দিন আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ৩০ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৮ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৮ মিনিট |
আসর | ০৩: ৪৯ মিনিট | ০৫: ২৫ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৭ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ৩০ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৮ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৮ মিনিট |
আসর | ০৩: ৪৯ মিনিট | ০৫: ২৫ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৭ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
মানবতার মুক্তির দূত, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্বের গোটা মানবজাতির জন্য সর্বোত্তম আদর্শ। মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ, অনুমোদন, আদেশ, নিষেধ, উপদেশ, নির্দেশনা মেনে চলা কল্যাণকর। মহান আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)কে উত্তম আদর্শ...
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
১২ মিনিট আগেএকটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
১ দিন আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেশাব্বির আহমদ
একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
নিরাপদ সড়ক গড়ে তোলাকে নবী (সা.) ইমানের শাখা বলে ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, ‘ইমানের ৭০টির বেশি শাখা আছে...। আর সবচেয়ে নিচের শাখাটি হলো সড়কে কোনো কষ্টদায়ক বস্তু বা প্রতিবন্ধকতা থাকলে তা সরিয়ে দেওয়া।’ (সহিহ বুখারি)।
এমনকি রাস্তা থেকে কাঁটা, ময়লা বা প্রতিবন্ধকতা সরানোকে ইসলামে সদকা বা দান হিসেবে গণ্য করা হয়েছে; যা পরকালে একজন মুমিনের ক্ষমা ও জান্নাত পাওয়ার অসিলা হতে পারে। এ ছাড়া সড়ক দখল করে অবৈধ স্থাপনা তৈরি করা এবং যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করা ইসলামে সুস্পষ্ট জুলুম ও গুনাহের কাজ।
ইসলাম ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও সুষ্ঠু যান চলাচল নিশ্চিত করাকে বিশেষ সওয়াব লাভের উপায় হিসেবে উল্লেখ করেছে। তাই নিরাপদ সড়ক গড়ে তুলতে ট্রাফিক পুলিশ, চালক ও সাধারণ নাগরিক—সবারই দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।
চালকদের একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে—বেপরোয়া গতি, অদক্ষতা বা অসতর্কতার কারণে দুর্ঘটনা ঘটানো গুরুতর অপরাধ। আর ইচ্ছাকৃত বা স্বেচ্ছায় হত্যাকাণ্ডের পরিণাম যেমন জাহান্নাম, তেমনি অসতর্কতাবশত কাউকে হত্যা করলে সে জন্যও কঠিন শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে ইসলামে।
সাধারণ নাগরিকদের কর্তব্য হলো চলাচলের সময় রাস্তার প্রধান হকগুলো মেনে চলা। যেমন, দৃষ্টি সংযত রাখা, কাউকে কষ্ট না দেওয়া, নিজে সালাম দেওয়া, কেউ সালাম দিলে তার উত্তর দেওয়া, অন্ধ, বৃদ্ধ, শিশু বা বিপদে পড়া ব্যক্তিকে সাহায্য করা।
আর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যাঁরা দায়িত্বে আছেন, তাঁদের উচিত সড়ক নিরাপদ রাখতে আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা, অযথা কাউকে হয়রানি না করা, অসদুপায় গ্রহণের সুযোগ কাউকে না দেওয়া, নিজেও গ্রহণ না করা, আইনের প্রতি মানুষকে উৎসাহিত করা।
একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
নিরাপদ সড়ক গড়ে তোলাকে নবী (সা.) ইমানের শাখা বলে ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, ‘ইমানের ৭০টির বেশি শাখা আছে...। আর সবচেয়ে নিচের শাখাটি হলো সড়কে কোনো কষ্টদায়ক বস্তু বা প্রতিবন্ধকতা থাকলে তা সরিয়ে দেওয়া।’ (সহিহ বুখারি)।
এমনকি রাস্তা থেকে কাঁটা, ময়লা বা প্রতিবন্ধকতা সরানোকে ইসলামে সদকা বা দান হিসেবে গণ্য করা হয়েছে; যা পরকালে একজন মুমিনের ক্ষমা ও জান্নাত পাওয়ার অসিলা হতে পারে। এ ছাড়া সড়ক দখল করে অবৈধ স্থাপনা তৈরি করা এবং যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করা ইসলামে সুস্পষ্ট জুলুম ও গুনাহের কাজ।
ইসলাম ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও সুষ্ঠু যান চলাচল নিশ্চিত করাকে বিশেষ সওয়াব লাভের উপায় হিসেবে উল্লেখ করেছে। তাই নিরাপদ সড়ক গড়ে তুলতে ট্রাফিক পুলিশ, চালক ও সাধারণ নাগরিক—সবারই দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।
চালকদের একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে—বেপরোয়া গতি, অদক্ষতা বা অসতর্কতার কারণে দুর্ঘটনা ঘটানো গুরুতর অপরাধ। আর ইচ্ছাকৃত বা স্বেচ্ছায় হত্যাকাণ্ডের পরিণাম যেমন জাহান্নাম, তেমনি অসতর্কতাবশত কাউকে হত্যা করলে সে জন্যও কঠিন শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে ইসলামে।
সাধারণ নাগরিকদের কর্তব্য হলো চলাচলের সময় রাস্তার প্রধান হকগুলো মেনে চলা। যেমন, দৃষ্টি সংযত রাখা, কাউকে কষ্ট না দেওয়া, নিজে সালাম দেওয়া, কেউ সালাম দিলে তার উত্তর দেওয়া, অন্ধ, বৃদ্ধ, শিশু বা বিপদে পড়া ব্যক্তিকে সাহায্য করা।
আর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যাঁরা দায়িত্বে আছেন, তাঁদের উচিত সড়ক নিরাপদ রাখতে আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা, অযথা কাউকে হয়রানি না করা, অসদুপায় গ্রহণের সুযোগ কাউকে না দেওয়া, নিজেও গ্রহণ না করা, আইনের প্রতি মানুষকে উৎসাহিত করা।
মানবতার মুক্তির দূত, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্বের গোটা মানবজাতির জন্য সর্বোত্তম আদর্শ। মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ, অনুমোদন, আদেশ, নিষেধ, উপদেশ, নির্দেশনা মেনে চলা কল্যাণকর। মহান আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)কে উত্তম আদর্শ...
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
১২ মিনিট আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৭ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২৯ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৮ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৯ মিনিট |
আসর | ০৩: ৫০ মিনিট | ০৫: ২৫ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৭ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২৯ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৮ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৯ মিনিট |
আসর | ০৩: ৫০ মিনিট | ০৫: ২৫ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৭ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
মানবতার মুক্তির দূত, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্বের গোটা মানবজাতির জন্য সর্বোত্তম আদর্শ। মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে রাসুল (সা.)-এর প্রতিটি কথা, কাজ, অনুমোদন, আদেশ, নিষেধ, উপদেশ, নির্দেশনা মেনে চলা কল্যাণকর। মহান আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)কে উত্তম আদর্শ...
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
১২ মিনিট আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৭ ঘণ্টা আগেএকটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
১ দিন আগে