আবদুল আযীয কাসেমি
প্রিয় নবী (সা.)-এর জীবদ্দশায় বিচ্ছিন্নভাবে অনেকে হাদিস সংকলনের কাজ শুরু করেন। তাঁর ইন্তেকালের পর সাহাবি-যুগ ও তাবেয়ি-যুগেও ব্যাপক আকারে হাদিস সংকলনের কাজ শুরু হয়। ইমাম আবু হানিফা, ইমাম মালিকসহ অনেক বড় বড় ইমামরা এ কাজ করেন। তবে সর্বাগ্রে যিনি নবীজির হাদিসসমূহকে বিশুদ্ধ সূত্রে সংকলন করার বিশাল পরিকল্পনা গ্রহণ করে তা বাস্তবায়ন করেন—তিনি হলেন হাদিস শাস্ত্রের সবচেয়ে বড় ইমাম মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল আল-বুখারি (রা.), যাকে সেকালের হাদিস বিশারদগণ সর্বসম্মতভাবে ‘আমিরুল মুমিমিন ফিল হাদিস’ বা (হাদিস শাস্ত্রের রাজা) খেতাবে ভূষিত করেন। তাঁর সংকলিত ‘সহিহ্ আল-বুখারি’ ভূষিত হয় ‘কোরআনের পর পৃথিবীর সর্বাধিক বিশুদ্ধ গ্রন্থ’ অভিধায়।
ইমাম বুখারির পূর্ণ নাম আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল ইবনে ইবরাহিম ইবনে মুগিরা ইবনে বারদিযবাহ আল জুফি আল বুখারি। ইবনু আদির বর্ণনা থেকে জানা যায়, তার পরদাদা মুগিরা ইবনে বারদিযবাহ ছিলেন অগ্নিপূজারী। তৎকালীন বুখারা শহরের গভর্নর ইয়ামান আল জুফির হাতে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। সেই সূত্রে তাঁর বংশধরদের জুফিও বলা হয়।
১৯৪ হিজরির শাওয়াল মাসে মধ্য এশিয়ার বুখারা শহরে জন্মগ্রহণ করেন ইমাম বুখারি। ঐতিহাসিক যাহাবি বলেন, তিনি এতিম অবস্থায় বেড়ে ওঠেন। অর্থাৎ অতি অল্প বয়সে বাবা হারান। আহমদ বিন ফজল আল-বালখি বলেন, ইমাম বুখারি শৈশবেই দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেন। একদিন তার মা হজরত ইবরাহিম (আ.)-কে স্বপ্নে দেখেন। ইবরাহিম (আ.) তাঁকে বললেন, ‘ওহে শোনো, আল্লাহ তাআলা তোমার অতিমাত্রায় কান্নার কারণে দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিয়েছেন। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর দেখা গেল, বুখারি দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেয়েছেন। (সিয়ারু আলামিন নুবালা: ১২ / ৩৯৩)
ইমাম বুখারি তুখোড় মেধাবী ও বিরল স্মৃতিশক্তির ছিলেন। তিনি নিজেই বলেন, ‘আমি যখন মক্তবে যেতাম, তখন থেকেই আমার মনে হাদিস আত্মস্থ করার আগ্রহ সৃষ্টি হয়।’ কেউ জিজ্ঞেস করলেন, ‘তখন আপনার বয়স কত ছিল?’ তিনি বললেন, ‘দশ বছর।’ মাত্র এগার বছর বয়সে তার হাদিসের শিক্ষক ইমাম দাখিলির একটি হাদিসের সূত্রে ভুল শনাক্ত করে রীতিমতো তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। মাত্র ১৬ বছর বয়সে তিনি ইমাম ইবনুল মোবারক ও ওয়াকি প্রমুখের সংকলিত হাদিস গ্রন্থ মুখস্থ করে ফেলেন।
হাদিস শিক্ষা করতে তিনি প্রায় ১ হাজার শিক্ষকের দ্বারস্থ হয়েছেন। সফর করেছেন বলখ, রায়, মার্ভ, নিশাপুর, বাগদাদ, কুফা, বসরা, মক্কা, মদিনা, সিরিয়া ও ফিলিস্তিনে। শীর্ণকায় ইমাম বুখারি জ্ঞানান্বেষণে প্রচণ্ড দারিদ্র্যের কষ্ট সহ্য করেন। আমর বিন হাফস আল আশকার বলেন, বসরা শহরে আমি ইমাম বুখারির সঙ্গে পড়তাম। একবার দেখা গেল, তিনি বেশ কয়েক দিন যাবৎ অনুপস্থিত। তাঁকে খুঁজতে খুঁজতে কক্ষে গিয়ে দেখি তাঁর পরিধানের জন্য কোনো জামা নেই। তাঁর কাছে থাকা সব অর্থ ফুরিয়ে গেছে। এ দৃশ্য দেখে আমরা কিছু অর্থ একত্র করে তার জন্য জামার ব্যবস্থা করি। (তারিখুল ইসলাম, যাহাবি: ৬ / ১৪৩)
হাদিসের পঠন-পাঠনই ছিল তার জীবনের সবচেয়ে বড় কাজ। তার হাত ধরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য হাদিসের অসংখ্য ইমাম। তাঁর ছাত্রদের মধ্যে রয়েছেন ইমাম মুসলিম বিন হাজ্জাজ, ইমাম আবু ইসা তিরমিজি, আবু যুরআ, আবু হাতিম ও ইমাম নাসায়ির মতো জগদ্বিখ্যাত ইমামগণ। হিজাজ, সিরিয়া, ইরাক ও খোরাসানে প্রায় সব জায়গায় তিনি হাদিস পাঠদান করেছেন। তাঁর অসামান্য জ্ঞানের স্বীকৃতি দিয়েছিলেন যুগের সব মনীষীগণ। ইমাম ইবনু খুযাইমা বলেন, ‘আমি পৃথিবীপৃষ্ঠে হাদিস শাস্ত্রে মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের চেয়ে বড় আলেম কাউকে দেখি না।’
ইমাম বুখারির জীবনের শ্রেষ্ঠ কীর্তি ‘সহিহ্ আল-বুখারি’। দীর্ঘ ১৬ বছরের পরিশ্রমের মাধ্যমে সহিহ্ আল-বুখারি রচিত হয়। ইমাম বুখারি প্রতিটি হাদিস লেখার আগে ইস্তেখারা করতেন এবং দুই রাকাত নামাজ আদায় করতেন। রচনা সম্পন্ন হওয়ার পর একাধিকবার সম্পাদনা করতেন। এরপর তৎকালীন বিশ্বের সবচেয়ে বড় হাদিস বিশারদ ইমাম আলী ইবনুল মাদিনি, ইমাম ইয়াহইয়া ইবনে মাইন ও ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ.)-এর কাছে তা উপস্থাপন করেন। তাঁরা গভীরভাবে অধ্যয়নের পর এর ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং বিশুদ্ধতার সাক্ষ্য দেন।
ইমাম ইবনে সালাহ ও ইমাম নববি বলেন, সহিহুল বুখারিতে মোট হাদিস আছে ৭ হাজার ২৭৫ টি। পুনরুক্তিকৃত হাদিস বাদ দিয়ে ধরলে ৪ হাজার। ইবনে হাজার আসকালানি বলেন, তালিকাত, মুতাবিআত, পুনরুক্তি—সব মিলিয়ে হাদিস আছে ৯ হাজার ৮২ টি। পুনরুক্তি ও অন্যান্য অমৌলিক হাদিস না ধরলে এর সংখ্যা ২ হাজার ৬০২।
ক্ষণজন্মা এ মনীষী ২৫৬ হিজরির ১ শাওয়াল মোতাবেক ৩১ আগস্ট ৮৭০ খ্রিষ্টাব্দে, শুক্রবার দিবাগত রাতে সমরখন্দ শহরের খরতঙ্গে মৃত্যুবরণ করেন। সেখানেই তাঁকে সমাধিস্থ করা হয়।
প্রিয় নবী (সা.)-এর জীবদ্দশায় বিচ্ছিন্নভাবে অনেকে হাদিস সংকলনের কাজ শুরু করেন। তাঁর ইন্তেকালের পর সাহাবি-যুগ ও তাবেয়ি-যুগেও ব্যাপক আকারে হাদিস সংকলনের কাজ শুরু হয়। ইমাম আবু হানিফা, ইমাম মালিকসহ অনেক বড় বড় ইমামরা এ কাজ করেন। তবে সর্বাগ্রে যিনি নবীজির হাদিসসমূহকে বিশুদ্ধ সূত্রে সংকলন করার বিশাল পরিকল্পনা গ্রহণ করে তা বাস্তবায়ন করেন—তিনি হলেন হাদিস শাস্ত্রের সবচেয়ে বড় ইমাম মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল আল-বুখারি (রা.), যাকে সেকালের হাদিস বিশারদগণ সর্বসম্মতভাবে ‘আমিরুল মুমিমিন ফিল হাদিস’ বা (হাদিস শাস্ত্রের রাজা) খেতাবে ভূষিত করেন। তাঁর সংকলিত ‘সহিহ্ আল-বুখারি’ ভূষিত হয় ‘কোরআনের পর পৃথিবীর সর্বাধিক বিশুদ্ধ গ্রন্থ’ অভিধায়।
ইমাম বুখারির পূর্ণ নাম আবু আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল ইবনে ইবরাহিম ইবনে মুগিরা ইবনে বারদিযবাহ আল জুফি আল বুখারি। ইবনু আদির বর্ণনা থেকে জানা যায়, তার পরদাদা মুগিরা ইবনে বারদিযবাহ ছিলেন অগ্নিপূজারী। তৎকালীন বুখারা শহরের গভর্নর ইয়ামান আল জুফির হাতে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন। সেই সূত্রে তাঁর বংশধরদের জুফিও বলা হয়।
১৯৪ হিজরির শাওয়াল মাসে মধ্য এশিয়ার বুখারা শহরে জন্মগ্রহণ করেন ইমাম বুখারি। ঐতিহাসিক যাহাবি বলেন, তিনি এতিম অবস্থায় বেড়ে ওঠেন। অর্থাৎ অতি অল্প বয়সে বাবা হারান। আহমদ বিন ফজল আল-বালখি বলেন, ইমাম বুখারি শৈশবেই দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেন। একদিন তার মা হজরত ইবরাহিম (আ.)-কে স্বপ্নে দেখেন। ইবরাহিম (আ.) তাঁকে বললেন, ‘ওহে শোনো, আল্লাহ তাআলা তোমার অতিমাত্রায় কান্নার কারণে দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দিয়েছেন। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর দেখা গেল, বুখারি দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেয়েছেন। (সিয়ারু আলামিন নুবালা: ১২ / ৩৯৩)
ইমাম বুখারি তুখোড় মেধাবী ও বিরল স্মৃতিশক্তির ছিলেন। তিনি নিজেই বলেন, ‘আমি যখন মক্তবে যেতাম, তখন থেকেই আমার মনে হাদিস আত্মস্থ করার আগ্রহ সৃষ্টি হয়।’ কেউ জিজ্ঞেস করলেন, ‘তখন আপনার বয়স কত ছিল?’ তিনি বললেন, ‘দশ বছর।’ মাত্র এগার বছর বয়সে তার হাদিসের শিক্ষক ইমাম দাখিলির একটি হাদিসের সূত্রে ভুল শনাক্ত করে রীতিমতো তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। মাত্র ১৬ বছর বয়সে তিনি ইমাম ইবনুল মোবারক ও ওয়াকি প্রমুখের সংকলিত হাদিস গ্রন্থ মুখস্থ করে ফেলেন।
হাদিস শিক্ষা করতে তিনি প্রায় ১ হাজার শিক্ষকের দ্বারস্থ হয়েছেন। সফর করেছেন বলখ, রায়, মার্ভ, নিশাপুর, বাগদাদ, কুফা, বসরা, মক্কা, মদিনা, সিরিয়া ও ফিলিস্তিনে। শীর্ণকায় ইমাম বুখারি জ্ঞানান্বেষণে প্রচণ্ড দারিদ্র্যের কষ্ট সহ্য করেন। আমর বিন হাফস আল আশকার বলেন, বসরা শহরে আমি ইমাম বুখারির সঙ্গে পড়তাম। একবার দেখা গেল, তিনি বেশ কয়েক দিন যাবৎ অনুপস্থিত। তাঁকে খুঁজতে খুঁজতে কক্ষে গিয়ে দেখি তাঁর পরিধানের জন্য কোনো জামা নেই। তাঁর কাছে থাকা সব অর্থ ফুরিয়ে গেছে। এ দৃশ্য দেখে আমরা কিছু অর্থ একত্র করে তার জন্য জামার ব্যবস্থা করি। (তারিখুল ইসলাম, যাহাবি: ৬ / ১৪৩)
হাদিসের পঠন-পাঠনই ছিল তার জীবনের সবচেয়ে বড় কাজ। তার হাত ধরে গড়ে উঠেছে অসংখ্য হাদিসের অসংখ্য ইমাম। তাঁর ছাত্রদের মধ্যে রয়েছেন ইমাম মুসলিম বিন হাজ্জাজ, ইমাম আবু ইসা তিরমিজি, আবু যুরআ, আবু হাতিম ও ইমাম নাসায়ির মতো জগদ্বিখ্যাত ইমামগণ। হিজাজ, সিরিয়া, ইরাক ও খোরাসানে প্রায় সব জায়গায় তিনি হাদিস পাঠদান করেছেন। তাঁর অসামান্য জ্ঞানের স্বীকৃতি দিয়েছিলেন যুগের সব মনীষীগণ। ইমাম ইবনু খুযাইমা বলেন, ‘আমি পৃথিবীপৃষ্ঠে হাদিস শাস্ত্রে মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইলের চেয়ে বড় আলেম কাউকে দেখি না।’
ইমাম বুখারির জীবনের শ্রেষ্ঠ কীর্তি ‘সহিহ্ আল-বুখারি’। দীর্ঘ ১৬ বছরের পরিশ্রমের মাধ্যমে সহিহ্ আল-বুখারি রচিত হয়। ইমাম বুখারি প্রতিটি হাদিস লেখার আগে ইস্তেখারা করতেন এবং দুই রাকাত নামাজ আদায় করতেন। রচনা সম্পন্ন হওয়ার পর একাধিকবার সম্পাদনা করতেন। এরপর তৎকালীন বিশ্বের সবচেয়ে বড় হাদিস বিশারদ ইমাম আলী ইবনুল মাদিনি, ইমাম ইয়াহইয়া ইবনে মাইন ও ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল (রহ.)-এর কাছে তা উপস্থাপন করেন। তাঁরা গভীরভাবে অধ্যয়নের পর এর ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং বিশুদ্ধতার সাক্ষ্য দেন।
ইমাম ইবনে সালাহ ও ইমাম নববি বলেন, সহিহুল বুখারিতে মোট হাদিস আছে ৭ হাজার ২৭৫ টি। পুনরুক্তিকৃত হাদিস বাদ দিয়ে ধরলে ৪ হাজার। ইবনে হাজার আসকালানি বলেন, তালিকাত, মুতাবিআত, পুনরুক্তি—সব মিলিয়ে হাদিস আছে ৯ হাজার ৮২ টি। পুনরুক্তি ও অন্যান্য অমৌলিক হাদিস না ধরলে এর সংখ্যা ২ হাজার ৬০২।
ক্ষণজন্মা এ মনীষী ২৫৬ হিজরির ১ শাওয়াল মোতাবেক ৩১ আগস্ট ৮৭০ খ্রিষ্টাব্দে, শুক্রবার দিবাগত রাতে সমরখন্দ শহরের খরতঙ্গে মৃত্যুবরণ করেন। সেখানেই তাঁকে সমাধিস্থ করা হয়।
‘জ্ঞানের তরে শহীদ’ উপাধি পাওয়া এবং বিশ্ববিশ্রুত হাদিস গ্রন্থ ‘সহিহ্ মুসলিম’ রচয়িতা ইমাম মুসলিম বিন হাজ্জাজের খ্যাতি জগতজোড়া। যার অক্লান্ত পরিশ্রমে হাদিস শাস্ত্রে যোগ হয়েছে অসামান্য সব প্রামাণ্য। আজকের অবসরে সংক্ষেপে এ মহান মনীষীর জীবন নিয়ে আলোকপাত করার প্রয়াস পাব।
৩ ঘণ্টা আগেনিয়মিত খাওয়াদাওয়া করার সময় যেসব আদব অনুসরণ করতে হয়, তা ইফতারের সময়ও অনুসরণ করা চাই। তবে ইফতারের রয়েছে বিশেষ কিছু সুন্নত ও আদব। যথা— এক. সময় হওয়ার পরপরই ইফতার করা: সূর্যাস্তের ব্যাপারে নিশ্চিত হয়ে কিংবা মাগরিবের আজানের সঙ্গে সঙ্গে ইফতার শুরু করে দেওয়া সুন্নত।
৬ ঘণ্টা আগেরাসুল (সা.)-এর হাদিসে এমন তিনজন শিশুর কথা উল্লেখ রয়েছে, যারা শৈশবে দোলনায় থাকা অবস্থায় কথা বলেছিল। প্রথমজন আল্লাহর নবী হজরত ইসা (আ.), দ্বিতীয়জন জুরাইজ নামক এক ব্যক্তি, আর তৃতীয়জন ছিল নাম না জানা এক শিশু। সেই শিশুর মুখে বোল ফোটার আগেই মায়ের সঙ্গে তার কথোপকথন হয়েছিল এবং সে তার মায়ের বিরোধিতা করেছিল। র
১ দিন আগেরমজান সওয়াব অর্জনের প্রতিযোগিতার মাস। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, বান্দার সওয়াব অর্জনের এ প্রতিযোগিতা মহান আল্লাহ দেখেন। (তাবারানি) তাই মুমিনদের উচিত, এ মাসে ভালো কাজের প্রতিযোগিতা বেশি বেশি করা। রোজাদারকে ইফতার করানো রমজানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ভালো কাজ।
১ দিন আগে