ইসলাম ডেস্ক
আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়া মুমিনের সবচেয়ে বড় অর্জন। তাঁর প্রিয় হতে চাইলে তাঁর আনুগত্য করতে হবে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা কিছু গুণের কথা বলেছেন, যা অর্জনকারীকে তিনি ভালোবাসেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। যেমন:
এক. মুত্তাকি: মুত্তাকি তথা যারা আল্লাহকে ভয় করে চলে আল্লাহ তাআলা তাদের ভালোবাসেন। কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অবশ্যই যে তার অঙ্গীকার পালন করে এবং আল্লাহকে ভয় করে চলে, নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিদের ভালোবাসেন।’ (সুরা আলে ইমরান: ৭৬)
দুই. তাওবাকারী: যারা আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি তাওবা করে, আল্লাহ তাআলা তাদের সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তাওবাকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা বাকারা: ২২২)
তিন. রাসুল (সা.)-এর অনুসারী: রাসুল (সা.)-এর অনুসরণ মানুষকে আল্লাহ তাআলার কাছে প্রিয় করে তোলে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে রাসুল, আপনি বলে দিন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও, তবে আমার অনুসরণ করো; তবেই আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপগুলো ক্ষমা করে দেবেন।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩১)
চার. পবিত্রতা অর্জনকারী: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ভালোবাসেন অধিক পবিত্রতা অর্জনকারীদেরকে।’ (সুরা বাকারা: ২২২)
পাঁচ. ন্যায়বিচারক: ন্যায়বিচারকারীকে মহান আল্লাহ তাআলা ভালোবাসেন। আল্লাহ তাআলা মানুষের প্রতি ন্যায়বিচার করার নির্দেশ দিয়েছেন এভাবে, ‘আর তোমরা ন্যায়বিচার করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়বিচারকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা হুজরাত: ৯)
ছয়. আল্লাহর ওপর ভরসাকারী: আল্লাহর ওপর ভরসা করা মুমিনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। যারা সর্বাবস্থায় মহান আল্লাহর ওপর ভরসা করেন, মহান আল্লাহ তাআলা তাদের ভালোবাসেন। এরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর তুমি কোনো সংকল্প গ্রহণ করলে আল্লাহর প্রতি নির্ভর করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ (তাঁর ওপর) নির্ভরশীলদের ভালোবাসেন।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৫৯)
আল্লাহর ভালোবাসা পাওয়া মুমিনের সবচেয়ে বড় অর্জন। তাঁর প্রিয় হতে চাইলে তাঁর আনুগত্য করতে হবে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা কিছু গুণের কথা বলেছেন, যা অর্জনকারীকে তিনি ভালোবাসেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। যেমন:
এক. মুত্তাকি: মুত্তাকি তথা যারা আল্লাহকে ভয় করে চলে আল্লাহ তাআলা তাদের ভালোবাসেন। কোরআনে মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘অবশ্যই যে তার অঙ্গীকার পালন করে এবং আল্লাহকে ভয় করে চলে, নিশ্চয়ই আল্লাহ মুত্তাকিদের ভালোবাসেন।’ (সুরা আলে ইমরান: ৭৬)
দুই. তাওবাকারী: যারা আল্লাহর কাছে সবচেয়ে বেশি তাওবা করে, আল্লাহ তাআলা তাদের সবচেয়ে বেশি ভালোবাসেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তাওবাকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা বাকারা: ২২২)
তিন. রাসুল (সা.)-এর অনুসারী: রাসুল (সা.)-এর অনুসরণ মানুষকে আল্লাহ তাআলার কাছে প্রিয় করে তোলে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে রাসুল, আপনি বলে দিন, যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসতে চাও, তবে আমার অনুসরণ করো; তবেই আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপগুলো ক্ষমা করে দেবেন।’ (সুরা আলে ইমরান: ৩১)
চার. পবিত্রতা অর্জনকারী: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ ভালোবাসেন অধিক পবিত্রতা অর্জনকারীদেরকে।’ (সুরা বাকারা: ২২২)
পাঁচ. ন্যায়বিচারক: ন্যায়বিচারকারীকে মহান আল্লাহ তাআলা ভালোবাসেন। আল্লাহ তাআলা মানুষের প্রতি ন্যায়বিচার করার নির্দেশ দিয়েছেন এভাবে, ‘আর তোমরা ন্যায়বিচার করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ ন্যায়বিচারকারীদের ভালোবাসেন।’ (সুরা হুজরাত: ৯)
ছয়. আল্লাহর ওপর ভরসাকারী: আল্লাহর ওপর ভরসা করা মুমিনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। যারা সর্বাবস্থায় মহান আল্লাহর ওপর ভরসা করেন, মহান আল্লাহ তাআলা তাদের ভালোবাসেন। এরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর তুমি কোনো সংকল্প গ্রহণ করলে আল্লাহর প্রতি নির্ভর করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ (তাঁর ওপর) নির্ভরশীলদের ভালোবাসেন।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৫৯)
মানুষ সামাজিক জীব। মানুষের বেঁচে থাকার জন্য সমাজ প্রয়োজন। আর একটি সুস্থ, শান্তিপূর্ণ ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনের জন্য প্রয়োজন সুশাসন, নৈতিকতা, আইন ও পারস্পরিক সহানুভূতি। কিন্তু যখন সমাজে শৃঙ্খলার পরিবর্তে বিশৃঙ্খলা, শান্তির পরিবর্তে হানাহানি এবং ন্যায়ের পরিবর্তে জুলুমের সয়লাব হয়...
১৬ ঘণ্টা আগেমহান আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তাঁর ইবাদতের জন্য। পবিত্র কোরআনে স্পষ্ট ভাষায় এ কথা বলেও দিয়েছেন। সুরা জারিয়াতের ৫৬ নম্বর আয়াতে এসেছে, ‘আমি জিন ও মানুষ কেবল এ জন্যই সৃষ্টি করেছি যে তারা আমার ইবাদত করবে।’ আর মানুষের মাধ্যমে ইবাদত তখনই বাস্তবায়ন হওয়া সম্ভব, যখন মানুষ থাকবে জীবন্ত।
১৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস কেবল কাগজ-কলমে লেখা থাকে না, অনেক সময় তা দাঁড়িয়ে থাকে পাথর আর কাঠের অবিনাশী কীর্তিতে। তেমনই এক নিদর্শন কাঠ-পাথরের এক বিস্ময়কর মসজিদ। নিখাদ হস্তশিল্পে নির্মিত এই মসজিদটি ইতিহাস, ঐতিহ্য ও স্থাপত্যকলার জীবন্ত সাক্ষী।
১৬ ঘণ্টা আগেআমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমার মেয়েসন্তান হলে আয়েশা আর ছেলেসন্তান হলে নাম রাখব মুহাম্মদ। বিষয়টি আমার এক বান্ধবীর সঙ্গে বলার পর সে বলল, ‘নবী (সা.)-এর নামে সন্তানের নাম রাখলে এতে নবীজিকে অসম্মান করা হয়।
১৬ ঘণ্টা আগে