ইসলাম ডেস্ক
প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ, সবল ও মানসিকভাবে সুস্থ মুমিনের জন্য রমজানের রোজা রাখা আবশ্যক করেছে ইসলাম। তবে বিশেষ কারণে, একান্ত প্রয়োজনের মুহূর্তে রোজা না রাখা বা ভেঙে দেওয়ার অবকাশ রয়েছে। এ রকম ৫টি কারণের কথা এখানে তুলে ধরা হলো—
১. অসুস্থতা: অসুস্থ ব্যক্তির জন্য রোজা না রাখার অবকাশ আছে। তবে এ ক্ষেত্রে শর্ত হলো—অসুস্থতা এমন পর্যায়ের হতে হবে, যাতে রোজা রাখলে ব্যক্তির বড় ধরনের ক্ষতি, কষ্টের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া অথবা সুস্থতা বিলম্বিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
২. বার্ধক্য: অতিশয় বৃদ্ধ মানুষের যদি রোজা রাখার শারীরিক সামর্থ্য না থাকে, তবে তাঁদের রোজা না রাখার অবকাশ দিয়েছে ইসলাম। যদি এমন হয় যে বৃদ্ধ নারী ও পুরুষ বছরের কোনো সময় (দিন ছোট বা বড় হোক, শীত বা গ্রীষ্ম হোক) রোজা কাজা আদায় করতে পারবেন না, তাহলে তাঁরা ফিদইয়া আদায় করবেন।
৩. বিপদ: অনিবার্য কারণে বিপদের হাত থেকে বাঁচতে কখনো কখনো রোজা না রাখার অবকাশ আছে। যেমন ডুবে যাওয়া বা আগুনে পোড়া ব্যক্তির চিকিৎসা রোজা ভঙ্গ না করলে করা সম্ভব হয় না। তবে এমন ব্যক্তি পরে রোজা কাজা করবে।
৪. গর্ভধারণ ও স্তন্যদান: গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী নারী যদি নিজের ও সন্তানের ব্যাপারে কোনো ক্ষতির আশঙ্কা করেন, তবে তাঁর জন্য রোজা না রাখার অবকাশ রয়েছে।
৫. ভ্রমণ: ভ্রমণরত ব্যক্তির জন্য রমজানের রোজা না রাখার অবকাশ আছে। তবে শর্ত হলো, তাঁকে ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে মুসাফির হতে হবে। মুসাফির ব্যক্তি রোজা ভাঙলে পরবর্তী সময়ে তা কাজা করে নিতে হবে।
এ ছাড়া ঋতুস্রাব ও প্রসবকালীন স্রাব চলাকালীন নারীরা রোজা রাখবেন না। এই সময়ে রোজা রাখা যাবে না। পরে কাজা আদায় করে দেবেন।
আরও পড়ুন:
প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ, সবল ও মানসিকভাবে সুস্থ মুমিনের জন্য রমজানের রোজা রাখা আবশ্যক করেছে ইসলাম। তবে বিশেষ কারণে, একান্ত প্রয়োজনের মুহূর্তে রোজা না রাখা বা ভেঙে দেওয়ার অবকাশ রয়েছে। এ রকম ৫টি কারণের কথা এখানে তুলে ধরা হলো—
১. অসুস্থতা: অসুস্থ ব্যক্তির জন্য রোজা না রাখার অবকাশ আছে। তবে এ ক্ষেত্রে শর্ত হলো—অসুস্থতা এমন পর্যায়ের হতে হবে, যাতে রোজা রাখলে ব্যক্তির বড় ধরনের ক্ষতি, কষ্টের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া অথবা সুস্থতা বিলম্বিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
২. বার্ধক্য: অতিশয় বৃদ্ধ মানুষের যদি রোজা রাখার শারীরিক সামর্থ্য না থাকে, তবে তাঁদের রোজা না রাখার অবকাশ দিয়েছে ইসলাম। যদি এমন হয় যে বৃদ্ধ নারী ও পুরুষ বছরের কোনো সময় (দিন ছোট বা বড় হোক, শীত বা গ্রীষ্ম হোক) রোজা কাজা আদায় করতে পারবেন না, তাহলে তাঁরা ফিদইয়া আদায় করবেন।
৩. বিপদ: অনিবার্য কারণে বিপদের হাত থেকে বাঁচতে কখনো কখনো রোজা না রাখার অবকাশ আছে। যেমন ডুবে যাওয়া বা আগুনে পোড়া ব্যক্তির চিকিৎসা রোজা ভঙ্গ না করলে করা সম্ভব হয় না। তবে এমন ব্যক্তি পরে রোজা কাজা করবে।
৪. গর্ভধারণ ও স্তন্যদান: গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী নারী যদি নিজের ও সন্তানের ব্যাপারে কোনো ক্ষতির আশঙ্কা করেন, তবে তাঁর জন্য রোজা না রাখার অবকাশ রয়েছে।
৫. ভ্রমণ: ভ্রমণরত ব্যক্তির জন্য রমজানের রোজা না রাখার অবকাশ আছে। তবে শর্ত হলো, তাঁকে ইসলামি শরিয়তের দৃষ্টিতে মুসাফির হতে হবে। মুসাফির ব্যক্তি রোজা ভাঙলে পরবর্তী সময়ে তা কাজা করে নিতে হবে।
এ ছাড়া ঋতুস্রাব ও প্রসবকালীন স্রাব চলাকালীন নারীরা রোজা রাখবেন না। এই সময়ে রোজা রাখা যাবে না। পরে কাজা আদায় করে দেবেন।
আরও পড়ুন:
মুজাদ্দিদে আলফে সানি নামে পরিচিত শায়খ আহমদ সিরহিন্দি (রহ.) (১৫৬৪–১৬২৪) হলেন ইসলামের ইতিহাসে একজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। মোগল আমলে ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলামি পুনর্জাগরণের অন্যতম প্রধান নেতা। তাঁর উপাধি ‘মুজাদ্দিদে আলফে সানি’–এর অর্থ হলো ‘দ্বিতীয় সহস্রাব্দের পুনর্জাগরণকারী’।
৯ ঘণ্টা আগেসম্ভব হলে হাফেজ ইমামের পেছনে খতম তারাবি পড়া উত্তম। সাহাবিগণ তাই করতেন। সাহাবি সালাবা ইবনে আবু মালেক (রা.) বলেন, রমজানের এক রাতে রাসুল (সা.) বাইরে এলেন। তিনি মসজিদের এক পাশে কিছু লোককে জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায় করতে দেখলেন।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রাচীন ইরাকের বিখ্যাত শহর কুফায় জন্মগ্রহণ করেন যুগশ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস ও ফকিহ ইমাম সুফিয়ান বিন সাঈদ সাওরি (রহ.)। তাঁর সমকালীনদের মধ্যে এবং পরবর্তীতেও অনেক বড় বড় মুহাদ্দিস তাঁকে আমিরুল মোমেনিন ফিল হাদিস (হাদিস শাস্ত্রে মুমিনদের নেতা) আখ্যা দিয়েছেন।
১ দিন আগেসুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও যৌনাচার থেকে বিরত থাকার নাম রোজা। মোট ৭টি কারণে রোজা ভঙ্গ হয়। দুটি কারণ পবিত্র কোরআন থেকে প্রমাণিত, আর বাকি ৫টি হাদিস থেকে প্রমাণিত।
১ দিন আগে