ইসলাম ডেস্ক
ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম। নবী করিম (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন বান্দার সর্বপ্রথম হিসাব নেওয়া হবে তার নামাজের। যদি তার নামাজের হিসাব সঠিক হয় তাহলে সে সফলকাম হবে এবং নাজাত পাবে। আর যদি নামাজ নষ্ট হয়ে যায় তাহলে সে বিফল ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদি ফরজ নামাজে কিছু কমতি হয়, তাহলে আল্লাহ বলবেন, দেখো, আমার বান্দার কোনো নফল ইবাদত আছে কি না? তখন নফল দিয়ে ফরজের ঘাটতি পূরণ করা হবে। এরপর এভাবে অন্য সব ফরজ আমলের ত্রুটি নফলের মাধ্যমে দূর করা হবে। (সুনানে আবু দাউদ: ৮৬৪)
নফল নামাজের মধ্য চাশতের নামাজ খুব ফজিলত পূর্ণ। এই নফল নামাজ দ্বিপ্রহরের আগপর্যন্ত আদায় করা যায়। চাশতের নামাজ সাধারণত চার রাকাত। তবে বেশিও আদায় করা যায়। আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) চাশতের নামাজ চার রাকাত আদায় করতেন। আল্লাহ চাইলে কখনো কখনো বেশিও পড়তেন। (সহিহ্ মুসলিম: ১৬৯৬)
আবু জার (রা.)-কে নবী (সা.) একবার বলেন, যদি তুমি চাশতের নামাজ দুই রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে গাফেলদের মধ্যে গণ্য করা হবে না। যদি চার রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে নেককারদের মধ্যে গণ্য করা হবে। যদি তুমি ছয় রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে আনুগত্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যদি তুমি আট রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে সফলকাম ব্যক্তিদের তালিকায় লেখা হবে। যদি দশ রাকাত পড়, তাহলে সেদিন তোমার আমলনামায় কোনো গুনাহ লেখা হবে না। আর যদি বার রাকাত পড়, তাহলে জান্নাতে তোমার জন্য একটি ঘর নির্মাণ করা হবে। (সুনানুল কুবরা বায়হাকি: ৪৯০৬)
ফরজের পাশাপাশি নফল নামাজের গুরুত্ব অপরিসীম। কর্তব্যের অতিরিক্ত বা বাধ্যতামূলক নয়, এমন নামাজ ইসলামের দৃষ্টিতে নফল হিসেবে পরিচিত। নফল হলো ফরজের ঘাটতি পূরণ। কেয়ামতের দিন অল্প সময়ের নফল আমলও হতে পারে নাজাতের মাধ্যম। নবী করিম (সা.) বলেন, কিয়ামতের দিন বান্দার সর্বপ্রথম হিসাব নেওয়া হবে তার নামাজের। যদি তার নামাজের হিসাব সঠিক হয় তাহলে সে সফলকাম হবে এবং নাজাত পাবে। আর যদি নামাজ নষ্ট হয়ে যায় তাহলে সে বিফল ও ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যদি ফরজ নামাজে কিছু কমতি হয়, তাহলে আল্লাহ বলবেন, দেখো, আমার বান্দার কোনো নফল ইবাদত আছে কি না? তখন নফল দিয়ে ফরজের ঘাটতি পূরণ করা হবে। এরপর এভাবে অন্য সব ফরজ আমলের ত্রুটি নফলের মাধ্যমে দূর করা হবে। (সুনানে আবু দাউদ: ৮৬৪)
নফল নামাজের মধ্য চাশতের নামাজ খুব ফজিলত পূর্ণ। এই নফল নামাজ দ্বিপ্রহরের আগপর্যন্ত আদায় করা যায়। চাশতের নামাজ সাধারণত চার রাকাত। তবে বেশিও আদায় করা যায়। আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) চাশতের নামাজ চার রাকাত আদায় করতেন। আল্লাহ চাইলে কখনো কখনো বেশিও পড়তেন। (সহিহ্ মুসলিম: ১৬৯৬)
আবু জার (রা.)-কে নবী (সা.) একবার বলেন, যদি তুমি চাশতের নামাজ দুই রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে গাফেলদের মধ্যে গণ্য করা হবে না। যদি চার রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে নেককারদের মধ্যে গণ্য করা হবে। যদি তুমি ছয় রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে আনুগত্যকারীদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। যদি তুমি আট রাকাত পড়, তাহলে তোমাকে সফলকাম ব্যক্তিদের তালিকায় লেখা হবে। যদি দশ রাকাত পড়, তাহলে সেদিন তোমার আমলনামায় কোনো গুনাহ লেখা হবে না। আর যদি বার রাকাত পড়, তাহলে জান্নাতে তোমার জন্য একটি ঘর নির্মাণ করা হবে। (সুনানুল কুবরা বায়হাকি: ৪৯০৬)
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নতুন কাপড় কেনা ও তা পরিধান করা একটি সাধারণ ঘটনা। কেউ ঈদের জন্য কেনে, কেউ বিয়ে-সাদির জন্য, কেউ বা নিজের প্রয়োজনে। নতুন কাপড় কিনে পরিধান করার সময় দোয়া পড়লে আল্লাহর বিশেষ রহমত পাওয়া যায়।
১০ ঘণ্টা আগেসপ্তাহের দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন হচ্ছে শ্রেষ্ঠতম ও সর্বাধিক মর্যাদাপূর্ণ দিন। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য একটি সাপ্তাহিক ঈদের মতো, যা আত্মশুদ্ধি, ইবাদত এবং কল্যাণ অর্জনের বিশেষ সুযোগ এনে দেয়। এই বরকতময় দিনে কী কী করণীয় তা জানা এবং তা মেনে চলা একজন মুমিনের দায়িত্ব।
১ দিন আগেমানুষের জীবনে সবচেয়ে কষ্টকর মুহূর্তগুলোর একটি হলো আপনজন হারানোর বেদনা। এমন শোকের সময় মানুষ থাকে মানসিকভাবে বিধ্বস্ত, দুর্বল ও অনেকটা একা। ঠিক তখনই সে আশায় থাকে কারও সহানুভূতির, সান্ত্বনার কিংবা একটু অনুভব করার মতো মানবিক উপস্থিতির। এই বিপদ ও কষ্টের সময়টিতে...
১ দিন আগেহিজরি সনের দ্বিতীয় মাস সফর। জাহিলি যুগে এই মাসকে অশুভ, বিপৎসংকুল ও অলক্ষুনে মাস হিসেবে বিবেচনা করা হতো। মানুষ মনে করত, এ মাসে শুভ কিছু হয় না—বিয়ে করলে বিচ্ছেদ হয়, ব্যবসা করলে লোকসান হয়, রোগবালাই বাড়ে। এমনকি সফরকে বলা হতো ‘আস-সাফারুল মুসাফফার’, অর্থাৎ বিবর্ণ সফর মাস। কারণ তখন খরা ও খাদ্যসংকট দেখা...
১ দিন আগে