ইসমাঈল সিদ্দিকী
বিশ্বাসী মাত্রই পরকালে অনন্ত সুখের জীবন চায়। দৈনন্দিন জীবনে এমন কিছু আমল আছে, যা জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার মাধ্যম হবে বলে জানিয়েছেন মহানবী (সা.)। এখানে তেমনই সাতটি আমলের কথা তুলে ধরা হলো
১. পরচর্চা না করা: নবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের সম্ভ্রম রক্ষা করে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা তাকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করবেন।’ (তিরমিজি: ১৯৩১)
২. দান-সদকা করা: রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা জাহান্নাম থেকে বাঁচো—যদিও একটুকরো খেজুর সদকা করে হয়।’ (বুখারি: ১৪১৭)
৩. সদাচার করা: রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি কি তোমাদের জানিয়ে দেব না—কোন ব্যক্তির জন্য জাহান্নাম হারাম এবং জাহান্নামের জন্য কোন ব্যক্তি হারাম? যে ব্যক্তি মানুষের প্রিয়, সহজ-সরল, নম্রভাষী ও সদাচারী।’ (তিরমিজি: ২৪৮৮)
৪. আল্লাহর ভয়ে কান্না করা: রাসুল (সা.) বলেন, ‘জাহান্নামের আগুন দুটি চোখ স্পর্শ করবে না। এক. আল্লাহ তাআলার ভয়ে যে চোখ কাঁদে এবং দুই. আল্লাহর পথে যে চোখ পাহারা দিয়ে রাত কাটায়।’ (তিরমিজি: ১৬৩৯)
৫. রোজা রাখা: নবী (সা.) বলেন, ‘রোজা (জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচার জন্য) ঢালস্বরূপ।’ (বুখারি: ১৮৯৪)
৬. জোহরের আগে-পরের সুন্নত নামাজ আদায় করা: রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জোহরের আগে চার রাকাত এবং পরে চার রাকাত নামাজ আদায় করবে, মহান আল্লাহ তার জন্য জাহান্নাম হারাম করে দেবেন।’ (ইবনে মাজাহ: ১১৬০)
৭. তাকবিরে উলার সঙ্গে নামাজ আদায় করা: হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য একাধারে ৪০ দিন তাকবিরে উলার সঙ্গে জামাতে নামাজ আদায় করবে, আল্লাহ তাকে দুটি জিনিস থেকে মুক্তি দেবেন। এক. জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও দুই. মুনাফিকি থেকে মুক্তি। (তিরমিজি: ২৪১)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
বিশ্বাসী মাত্রই পরকালে অনন্ত সুখের জীবন চায়। দৈনন্দিন জীবনে এমন কিছু আমল আছে, যা জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার মাধ্যম হবে বলে জানিয়েছেন মহানবী (সা.)। এখানে তেমনই সাতটি আমলের কথা তুলে ধরা হলো
১. পরচর্চা না করা: নবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি তার ভাইয়ের সম্ভ্রম রক্ষা করে, কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা তাকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করবেন।’ (তিরমিজি: ১৯৩১)
২. দান-সদকা করা: রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা জাহান্নাম থেকে বাঁচো—যদিও একটুকরো খেজুর সদকা করে হয়।’ (বুখারি: ১৪১৭)
৩. সদাচার করা: রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি কি তোমাদের জানিয়ে দেব না—কোন ব্যক্তির জন্য জাহান্নাম হারাম এবং জাহান্নামের জন্য কোন ব্যক্তি হারাম? যে ব্যক্তি মানুষের প্রিয়, সহজ-সরল, নম্রভাষী ও সদাচারী।’ (তিরমিজি: ২৪৮৮)
৪. আল্লাহর ভয়ে কান্না করা: রাসুল (সা.) বলেন, ‘জাহান্নামের আগুন দুটি চোখ স্পর্শ করবে না। এক. আল্লাহ তাআলার ভয়ে যে চোখ কাঁদে এবং দুই. আল্লাহর পথে যে চোখ পাহারা দিয়ে রাত কাটায়।’ (তিরমিজি: ১৬৩৯)
৫. রোজা রাখা: নবী (সা.) বলেন, ‘রোজা (জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচার জন্য) ঢালস্বরূপ।’ (বুখারি: ১৮৯৪)
৬. জোহরের আগে-পরের সুন্নত নামাজ আদায় করা: রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জোহরের আগে চার রাকাত এবং পরে চার রাকাত নামাজ আদায় করবে, মহান আল্লাহ তার জন্য জাহান্নাম হারাম করে দেবেন।’ (ইবনে মাজাহ: ১১৬০)
৭. তাকবিরে উলার সঙ্গে নামাজ আদায় করা: হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য একাধারে ৪০ দিন তাকবিরে উলার সঙ্গে জামাতে নামাজ আদায় করবে, আল্লাহ তাকে দুটি জিনিস থেকে মুক্তি দেবেন। এক. জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও দুই. মুনাফিকি থেকে মুক্তি। (তিরমিজি: ২৪১)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
ইসলাম শুধু বিশ্বাসের নয়, বরং ভালোবাসা, সৌহার্দ্য ও মানবিক সম্পর্কের ধর্ম। এ ধর্ম মানুষের অন্তরের বন্ধনকে দৃঢ় করার জন্য কিছু অনন্য আচার বা সুন্নাহ শিক্ষা দিয়েছে; যার মধ্যে একটি হলো মুআনাকা—অর্থাৎ কোলাকুলি করা।
৩৮ মিনিট আগেইসলামের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্যই হলো পবিত্রতা। পবিত্রতা ইমানের অঙ্গ। সার্বক্ষণিক পবিত্রতা রক্ষায় গুরুত্ব দিয়েছে ইসলাম। যারা সর্বদা পবিত্র থাকে ফেরেশতারা তাদের সঙ্গ পছন্দ করে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ তাওবাকারীদের ভালোবাসেন এবং ভালোবাসেন অধিক পবিত্রতা অর্জনকারীদের।’
১৪ ঘণ্টা আগেএই দুনিয়ায় আমরা ক্লান্ত হই। অসুস্থ হই। হারিয়ে ফেলি প্রিয়জন। লড়াই করি প্রতিনিয়ত। জান্নাত হলো সেই পুরস্কার, যেখানে ক্লান্তি নেই, আছে প্রশান্তি। যেখানে প্রতিটি নিশ্বাস হবে স্বস্তির। সেখানে দেখা হবে ভালোবাসার। কোনো হিংসা থাকবে না, পাপ থাকবে না, থাকবে কেবল ভালোবাসার মানুষগুলো নিয়ে অনন্ত বসবাস।
১৫ ঘণ্টা আগেযাপিত জীবনে অনেক সময় মানুষ নানা বিপদ-আপদ ও দুঃখ-কষ্টের সম্মুখীন হয়ে থাকে। তাই তা থেকে মুক্তি সম্পর্কিত কোরআনে বর্ণিত চারটি পরীক্ষিত দোয়া ও আমলের কথা তুলে ধরা হলো। এক. মুসিবত: যখন নানা ধরনের বালা-মুসিবত ও চিন্তা পেরেশানের মধ্যে পতিত হবে, তখন নিম্নোক্ত দোয়া পড়া...
১৫ ঘণ্টা আগে