ইজাজুল হক, ঢাকা
পবিত্র কোরআনের ৬৭ নম্বর সুরা—সুরা মুলক। মক্কায় অবতীর্ণ সুরাটির আয়াত সংখ্যা ৩০। এই সুরার বিশেষ ফজিলতের কথা হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। মহানবী (সা.) প্রতিদিন এশার পর সুরাটি তিলাওয়াত করতেন। এখানে হাদিসের আলোকে সুরা মুলকের ফজিলত তুলে ধরা হলো—
হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার মধ্যে ৩০টি আয়াত রয়েছে, যা তার পাঠকারী ব্যক্তির জন্য (কেয়ামতের দিন) সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। আর সেটি হলো—তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু তথা সুরা মুলক।’ (সুনানে তিরমিজি: ২৮৯১)
প্রতি রাতে সুরা মুলক তিলাওয়াত করা মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ‘আলিফ লাম মিম তানজিলুল কিতাব’ তথা সুরা সাজদা ও ‘তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু’ তথা সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না। (সুনানে তিরমিজি: ২৮৯২)
সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, ‘(সুরা মুলকের আমলকারী) ব্যক্তিকে যখন কবরে রাখা হবে, (আজাবের) ফিরিশতারা তার পায়ের দিক থেকে আসবে; তখন পা বলবে, এদিক দিয়ে তোমরা তার পর্যন্ত পৌঁছতে পারবে না। সে নামাজে দাঁড়িয়ে সুরা মুলক তিলাওয়াত করত। এরপর বুক বা পেটের দিক থেকে এলে তা বলবে, এদিক থেকেও তোমরা তাকে কিছু করতে পারবে না; সে তো সুরা মুলক তিলাওয়াত করত। মাথার দিক থেকে এলে বলবে, আমার দিক থেকেও তোমাদের তার পর্যন্ত পৌঁছা সম্ভব নয়; সে তো সুরা মুলক তিলাওয়াত করত।’
ইবনে মাসউদ (রা.) আরও বলেন, ‘এ সুরা ‘মানিআহ’ তথা বাধা দানকারী। ব্যক্তি থেকে কবরের আজাব রুখে দেয়।...যে ব্যক্তি রাতে এটি তিলাওয়াত করল সে অনেক ভালো ও বড় কাজ করল।’ (মুসতাদরাকে হাকেম: ৩৮৩৯; শুআবুল ইমান: ২২৭৯)
পবিত্র কোরআনের ৬৭ নম্বর সুরা—সুরা মুলক। মক্কায় অবতীর্ণ সুরাটির আয়াত সংখ্যা ৩০। এই সুরার বিশেষ ফজিলতের কথা হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। মহানবী (সা.) প্রতিদিন এশার পর সুরাটি তিলাওয়াত করতেন। এখানে হাদিসের আলোকে সুরা মুলকের ফজিলত তুলে ধরা হলো—
হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘কোরআনে এমন একটি সুরা আছে, যার মধ্যে ৩০টি আয়াত রয়েছে, যা তার পাঠকারী ব্যক্তির জন্য (কেয়ামতের দিন) সুপারিশ করবে এবং তাঁকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। আর সেটি হলো—তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু তথা সুরা মুলক।’ (সুনানে তিরমিজি: ২৮৯১)
প্রতি রাতে সুরা মুলক তিলাওয়াত করা মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ‘আলিফ লাম মিম তানজিলুল কিতাব’ তথা সুরা সাজদা ও ‘তাবারাকাল্লাজি বিয়াদিহিল মুলকু’ তথা সুরা মুলক তিলাওয়াত না করে কোনো দিন ঘুমাতেন না। (সুনানে তিরমিজি: ২৮৯২)
সাহাবি আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, ‘(সুরা মুলকের আমলকারী) ব্যক্তিকে যখন কবরে রাখা হবে, (আজাবের) ফিরিশতারা তার পায়ের দিক থেকে আসবে; তখন পা বলবে, এদিক দিয়ে তোমরা তার পর্যন্ত পৌঁছতে পারবে না। সে নামাজে দাঁড়িয়ে সুরা মুলক তিলাওয়াত করত। এরপর বুক বা পেটের দিক থেকে এলে তা বলবে, এদিক থেকেও তোমরা তাকে কিছু করতে পারবে না; সে তো সুরা মুলক তিলাওয়াত করত। মাথার দিক থেকে এলে বলবে, আমার দিক থেকেও তোমাদের তার পর্যন্ত পৌঁছা সম্ভব নয়; সে তো সুরা মুলক তিলাওয়াত করত।’
ইবনে মাসউদ (রা.) আরও বলেন, ‘এ সুরা ‘মানিআহ’ তথা বাধা দানকারী। ব্যক্তি থেকে কবরের আজাব রুখে দেয়।...যে ব্যক্তি রাতে এটি তিলাওয়াত করল সে অনেক ভালো ও বড় কাজ করল।’ (মুসতাদরাকে হাকেম: ৩৮৩৯; শুআবুল ইমান: ২২৭৯)
তওবা মানে ক্ষমা চেয়ে সঠিক পথে ফিরে আসা। তওবা মানে নিজের ভুল স্বীকার করে প্রায়শ্চিত্ত গড়ার চেষ্টা করা। সহজে বললে—পাপের পথ ছেড়ে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা, তাঁর নিকট ক্ষমাপ্রার্থনা করা এবং ভবিষ্যতে সেই পাপে না ফেরার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা করা।
৪ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রয়োজনে আমরা কখনো কখনো ঋণগ্রস্ত হই। ঋণগ্রস্ত হওয়া জীবন নানা সময় কুফল ডেকে আনে। ঋণের চাপ উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তা তৈরি করে। নবী করিম (সা.)-এর শেখানো কিছু দোয়ার মাধ্যমে আমরা ঋণ থেকে মুক্তি পেতে পারি।
১ দিন আগেসুখময় পরিবার জীবনের অমূল্য সম্পদ। সুখী সংসারকে বলা হয় দুনিয়ার জান্নাত। পরিবার আমাদের আশ্রয়, ভালোবাসা ও সাহসের উৎস। পরিবারে একে অপরের পাশে থাকলে সব বাধা সহজে অতিক্রম করা যায়। ছোঁয়া যায় ভালোবাসার আকাশ। মাখা যায় সুখের আবেশ। এ ক্ষেত্রে মহানবী (সা.) হতে পারেন উত্তম আদর্শ। কীভাবে তিনি পারিবারিক ও...
২ দিন আগেজুমার দিন মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে আল্লাহর বিশেষ রহমত বর্ষিত হয়। ইসলামে জুমার দিন সপ্তাহের সেরা হিসেবে বিবেচিত। নবী করিম (সা.) বলেন, পৃথিবীতে যত দিন সূর্য উদিত হবে, তার মধ্যে শ্রেষ্ঠ হলো জুমার দিন। (সহিহ্ মুসলিম: ৮৫৪)। অন্য এক হাদিসে তিনি বলেন, দিবসসমূহের মধ্যে...
২ দিন আগে