তানবিরুল হক আবিদ
কোরবানি দেওয়া হয় মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য; তাঁর আনুগত্য স্বীকারের বহিঃপ্রকাশ ঘটানোর জন্য। এই বিধান শুধু আমাদের জন্যই নয়, সেই আদম (আ.)-এর সময় থেকে চলে আসছে। প্রত্যেক নবীর সময় কোরবানির এই মহান বিধান ছিল। প্রত্যেক নবীর উম্মতদের আল্লাহর নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জনে এই ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা সে সম্পর্কে বলেন, ‘আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য কোরবানির নিয়ম করে দিয়েছি—যাতে আল্লাহ তাদের যে চতুষ্পদ জন্তুসমূহ দিয়েছেন, তাতে তারা আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে। (এই বিভিন্ন নিয়ম-পদ্ধতির মূল লক্ষ্য কিন্তু এক আল্লাহর নির্দেশ পালন) কারণ তোমাদের উপাস্য একমাত্র উপাস্য। সুতরাং তোমরা তাঁরই আনুগত্য করবে। আর সুসংবাদ দাও বিনীতদের।’ (সুরা হজ: ৩৪)
আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য যে পশুগুলো খাওয়া হালাল করেছেন, সেগুলোর মধ্যে কিছু পশু কোরবানির জন্য বৈধ ঘোষণা করেছেন। এসব পশু দিয়েই আমরা কোরবানি করে থাকি। কোরবানির পশুর মাংস খাওয়া সম্পূর্ণ হালাল। তবে তার শরীরের কিছু অঙ্গ রয়েছে, যা খাওয়া ইসলামে নিষেধ। কেননা কোরবানির পশুর ওই সব অঙ্গ খাওয়া মহানবী (সা.) পছন্দ করতেন না। সে হিসেবে শুধু কোরবানির পশুই নয়, যেকোনো হালাল পশুর এসব অঙ্গ খাওয়া নিষিদ্ধ বলে মনে করেন ইসলামবিষয়ক গবেষকেরা।
পশুর রক্ত খাওয়া ইসলামে সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে (প্রবাহিত) রক্ত।’ (সুরা মায়েদা: ৩)। এ ছাড়া কোরবানির পশুর অণ্ডকোষ, চামড়া ও গোশতের মধ্যে সৃষ্ট জমাট মাংসগ্রন্থি, মূত্রথলি, পিত্ত, পুরুষাঙ্গ, স্ত্রীলিঙ্গ খাওয়া যাবে না। এ প্রসঙ্গে হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এসেছে, আল্লাহর রাসুল (সা.) বকরির সাতটি জিনিস খাওয়া অপছন্দ করেছেন—পিত্ত, মূত্রথলি, মাংসগ্রন্থি, নর ও মাদার গুপ্তাঙ্গ, অণ্ডকোষ, (প্রবাহিত) রক্ত। (কিতাবুল আসার: ৮০৮)
কোরবানি দেওয়া হয় মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য; তাঁর আনুগত্য স্বীকারের বহিঃপ্রকাশ ঘটানোর জন্য। এই বিধান শুধু আমাদের জন্যই নয়, সেই আদম (আ.)-এর সময় থেকে চলে আসছে। প্রত্যেক নবীর সময় কোরবানির এই মহান বিধান ছিল। প্রত্যেক নবীর উম্মতদের আল্লাহর নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জনে এই ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা সে সম্পর্কে বলেন, ‘আমি প্রত্যেক উম্মতের জন্য কোরবানির নিয়ম করে দিয়েছি—যাতে আল্লাহ তাদের যে চতুষ্পদ জন্তুসমূহ দিয়েছেন, তাতে তারা আল্লাহর নাম উচ্চারণ করে। (এই বিভিন্ন নিয়ম-পদ্ধতির মূল লক্ষ্য কিন্তু এক আল্লাহর নির্দেশ পালন) কারণ তোমাদের উপাস্য একমাত্র উপাস্য। সুতরাং তোমরা তাঁরই আনুগত্য করবে। আর সুসংবাদ দাও বিনীতদের।’ (সুরা হজ: ৩৪)
আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য যে পশুগুলো খাওয়া হালাল করেছেন, সেগুলোর মধ্যে কিছু পশু কোরবানির জন্য বৈধ ঘোষণা করেছেন। এসব পশু দিয়েই আমরা কোরবানি করে থাকি। কোরবানির পশুর মাংস খাওয়া সম্পূর্ণ হালাল। তবে তার শরীরের কিছু অঙ্গ রয়েছে, যা খাওয়া ইসলামে নিষেধ। কেননা কোরবানির পশুর ওই সব অঙ্গ খাওয়া মহানবী (সা.) পছন্দ করতেন না। সে হিসেবে শুধু কোরবানির পশুই নয়, যেকোনো হালাল পশুর এসব অঙ্গ খাওয়া নিষিদ্ধ বলে মনে করেন ইসলামবিষয়ক গবেষকেরা।
পশুর রক্ত খাওয়া ইসলামে সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে (প্রবাহিত) রক্ত।’ (সুরা মায়েদা: ৩)। এ ছাড়া কোরবানির পশুর অণ্ডকোষ, চামড়া ও গোশতের মধ্যে সৃষ্ট জমাট মাংসগ্রন্থি, মূত্রথলি, পিত্ত, পুরুষাঙ্গ, স্ত্রীলিঙ্গ খাওয়া যাবে না। এ প্রসঙ্গে হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এসেছে, আল্লাহর রাসুল (সা.) বকরির সাতটি জিনিস খাওয়া অপছন্দ করেছেন—পিত্ত, মূত্রথলি, মাংসগ্রন্থি, নর ও মাদার গুপ্তাঙ্গ, অণ্ডকোষ, (প্রবাহিত) রক্ত। (কিতাবুল আসার: ৮০৮)
মুসলিম উম্মাহর দ্বিতীয় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের অন্যতম মাধ্যম কোরবানি। কোরবানির গোশত নিজে এবং ধনী-গরিব নির্বিশেষে সবাইকে খাওয়ানো যায়। আল্লাহ তাআলার জন্য পশু জবাই করা হলেও তার মাংস আমাদের জন্য হালাল করে দিয়েছেন। আমাদের সমাজে অনেক মানুষ মনে করেন, কোরবানির মাংস তিন ভাগে...
৩ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় হিজরিতে কোরবানির বিধান আসার পর থেকে যত বছর আল্লাহর নবী (সা.) জীবিত ছিলেন, প্রতিবছর কোরবানি দিয়েছেন। নবী করিম (সা.)-এর সাহাবিরাও এই ইবাদতে খুব যত্নশীল ছিলেন। হজরত আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবী করিম (সা.) দুটি ভেড়া কোরবানি দিতেন।
৮ ঘণ্টা আগেদরজায় কড়া নাড়ছে কোরবানির ঈদ। এই ঈদের অন্যতম ইবাদত পশু কোরবানি করা—তাই পশু কিনতে ভিড় বাড়ছে হাটমুখী মানুষের। কোরবানির পশুর বিধান হলো, তা যদি এই পরিমাণ ল্যাংড়া হয় যে, জবাই করার স্থান পর্যন্ত হেঁটে যেতে অক্ষম—তাহলে সেই পশু দিয়ে কোরবানি শুদ্ধ হবে না।
১৮ ঘণ্টা আগেতাহাজ্জুদ মুমিনের মর্যাদার সোপান। রবের প্রিয় হওয়ার অন্যতম মাধ্যম। ফরজ নামাজের পরই তাহাজ্জুদের স্থান। তাহাজ্জুদের মাধ্যমে পাপ মুছে যায়। আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সরাসরি সম্পর্ক স্থাপিত হয়। তাহাজ্জুদ প্রাণহীন হৃদয় সজীব করার শ্রেষ্ঠ উপায়। তাহাজ্জুদের বিশেষ পাঁচ পুরস্কার রয়েছে—
১ দিন আগে