ইসলাম ডেস্ক
মিরাজের রাতের আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে তাঁর অসংখ্য নিদর্শন দেখিয়েছেন। অদৃশ্য জগতের অনেক কিছুই তাঁকে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। এ সফরে তিনি জাহান্নামে কয়েক শ্রেণির মানুষের ভয়ংকর পরিণতি দেখেছেন। হাদিসের আলোকে তেমনই কিছু মানুষের কথা এখানে তুলে ধরা হলো:
নামাজে অবহেলাকারী: মিরাজের রাতে মহানবী (সা.) দেখলেন, কিছু মানুষের মাথা পাথর দিয়ে থেঁতলে দেওয়া হচ্ছে। যতবারই থেঁতলে দেওয়া হচ্ছে, ততবারই সেগুলো আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যাচ্ছে। এভাবে অবিরাম তাদের শাস্তি দেওয়া হচ্ছিল। নবী (সা.) জিজ্ঞেস করলেন, ‘ভাই জিবরাইল, এরা কারা? তাদের পেশা কী ছিল? কেন তাদের এমন শাস্তি দেওয়া হচ্ছে?’ জবাবে জিবরাইল বললেন, ‘তারা নামাজ আদায়কে ভারী মনে করত এবং সময়মতো নামাজ আদায়ে গাফিলতি করত।’ (মুসনাদে বাজ্জার: ৯৫১৮; আত-তারগিব ওয়াত-তারহিব: ৪/৪৫৬)
সুদখোর: মহানবী (সা.) ইসরা ও মিরাজের সময় দেখলেন, এক ব্যক্তি রক্তের নদীতে সাঁতরাচ্ছে এবং তাকে পাথর গেলানো হচ্ছে। নবী (সা.) বললেন, ‘ভাই জিবরাইল, এই লোক কে?’ কেন তাকে রক্তের নদীতে আজাব দেওয়া হচ্ছে এবং পাথর গেলানো হচ্ছে।’ জিবরাইল বললেন, ‘সে সুদখোর। সুদি কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল।’ (মুসনাদে আহমদ: ২০১০১)
গিবতকারী: মহানবী (সা.) বলেন, মিরাজের রাতে আমি এমন কিছু লোকের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম, যাদের নখগুলো তামার তৈরি, তা দিয়ে তারা অনবরত নিজেদের মুখমণ্ডল ও বুকে আঁচড় কাটছে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, ‘হে জিবরাইল, এরা কারা?’ জবাবে জিবরাইল বললেন, ‘এরা মানুষের গোশত খেত (গিবত করত) এবং তাদের মানসম্মানে আঘাত করত।’ (আবু দাউদ: ৪৮৭৮)
বুখারির এক হাদিসেও এই তিন শ্রেণির মানুষের কঠিন শাস্তির বয়ান এসেছে। সেখানে মিথ্যুক ও ব্যভিচারীর কথাও এসেছে। তবে এতে মিরাজের রাতের কথা সরাসরি উল্লেখ নেই।
মিরাজের রাতের আল্লাহ তাআলা মহানবী (সা.)-কে তাঁর অসংখ্য নিদর্শন দেখিয়েছেন। অদৃশ্য জগতের অনেক কিছুই তাঁকে দেখার সুযোগ করে দিয়েছেন। এ সফরে তিনি জাহান্নামে কয়েক শ্রেণির মানুষের ভয়ংকর পরিণতি দেখেছেন। হাদিসের আলোকে তেমনই কিছু মানুষের কথা এখানে তুলে ধরা হলো:
নামাজে অবহেলাকারী: মিরাজের রাতে মহানবী (সা.) দেখলেন, কিছু মানুষের মাথা পাথর দিয়ে থেঁতলে দেওয়া হচ্ছে। যতবারই থেঁতলে দেওয়া হচ্ছে, ততবারই সেগুলো আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যাচ্ছে। এভাবে অবিরাম তাদের শাস্তি দেওয়া হচ্ছিল। নবী (সা.) জিজ্ঞেস করলেন, ‘ভাই জিবরাইল, এরা কারা? তাদের পেশা কী ছিল? কেন তাদের এমন শাস্তি দেওয়া হচ্ছে?’ জবাবে জিবরাইল বললেন, ‘তারা নামাজ আদায়কে ভারী মনে করত এবং সময়মতো নামাজ আদায়ে গাফিলতি করত।’ (মুসনাদে বাজ্জার: ৯৫১৮; আত-তারগিব ওয়াত-তারহিব: ৪/৪৫৬)
সুদখোর: মহানবী (সা.) ইসরা ও মিরাজের সময় দেখলেন, এক ব্যক্তি রক্তের নদীতে সাঁতরাচ্ছে এবং তাকে পাথর গেলানো হচ্ছে। নবী (সা.) বললেন, ‘ভাই জিবরাইল, এই লোক কে?’ কেন তাকে রক্তের নদীতে আজাব দেওয়া হচ্ছে এবং পাথর গেলানো হচ্ছে।’ জিবরাইল বললেন, ‘সে সুদখোর। সুদি কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল।’ (মুসনাদে আহমদ: ২০১০১)
গিবতকারী: মহানবী (সা.) বলেন, মিরাজের রাতে আমি এমন কিছু লোকের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম, যাদের নখগুলো তামার তৈরি, তা দিয়ে তারা অনবরত নিজেদের মুখমণ্ডল ও বুকে আঁচড় কাটছে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, ‘হে জিবরাইল, এরা কারা?’ জবাবে জিবরাইল বললেন, ‘এরা মানুষের গোশত খেত (গিবত করত) এবং তাদের মানসম্মানে আঘাত করত।’ (আবু দাউদ: ৪৮৭৮)
বুখারির এক হাদিসেও এই তিন শ্রেণির মানুষের কঠিন শাস্তির বয়ান এসেছে। সেখানে মিথ্যুক ও ব্যভিচারীর কথাও এসেছে। তবে এতে মিরাজের রাতের কথা সরাসরি উল্লেখ নেই।
ইসলামের অন্যতম প্রধান স্তম্ভ হজ পালনে এবার প্রায় ১৫ লাখ বিদেশি হজযাত্রী সৌদি আরবে সমবেত হয়েছেন। বুধবার আরাফাতের ময়দানে মুসল্লিদের ঢল নামে। কেউ কেউ হেঁটেই সেখানে পৌঁছান। তাপমাত্রা তখন ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। গত বছর বিদেশি হাজির সংখ্যা ছিল ১৬ লাখের বেশি।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রত্যেক সামর্থ্যবান পুরুষ-নারীর ওপর কোরবানি ওয়াজিব। আল্লাহ ও তার রাসুলের শর্তহীন আনুগত্য, ত্যাগ ও বিসর্জনের শিক্ষাও আছে কোরবানিতে। নবীজি (সা.)-কে আল্লাহ তাআলা নির্দেশ দিয়েছেন, ‘আপনি আপনার রবের জন্য নামাজ আদায় করুন এবং কোরবানি দিন।’ (সুরা কাউসার: ২)
১১ ঘণ্টা আগেইসলামের মূল স্তম্ভগুলোর পঞ্চমটি হলো হজ। ইমান, নামাজ, জাকাত ও রোজার পরই হজের অবস্থান। সামর্থ্যবান মুসলিমদের ওপর হজ ফরজ। অনেকেই শারীরিক ও আর্থিক অপারগতার কারণে হজ করার সামর্থ্য রাখে না। হজে যেতে না পারলেও মুসলমানদের জন্য এমন কিছু আমল রয়েছে, যার মাধ্যমে সহজেই হজের সমপরিমাণ সওয়াব পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেআরাফাহ হলো আরবি বর্ষপঞ্জির ১২তম মাসের ৯ তারিখ—যা হজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন। এ ছাড়া এটি ঈদুল আজহার আগের দিন হওয়ায় মুসলমানরা ঈদের সর্বশেষ প্রস্তুতিও এই দিন নিয়ে থাকে। পবিত্র কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী, এই দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
১৫ ঘণ্টা আগে