কাউসার লাবীব
আমাদের সমাজে অনেকেই বছরের নানা সময়ে নফল রোজা রেখে থাকেন। কিন্তু ইসলামের বিধান অনুযায়ী—বছরের বেশ কিছু দিন রয়েছে, যে দিনগুলোতে রোজা রাখা যায় না। যেমন, ঈদুল আজহা কিংবা ঈদুল ফিতর রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, ‘রাসুল (সা.) ঈদুল ফিতরের দিন ও কোরবানির দিন রোজা রাখতে নিষেধ করেছেন।’ (সহিহ্ বুখারি: ১৯৯২, সহিহ্ মুসলিম: ৮২৭)
আরেক হাদিসে আবু উবাইদা (রা.) বলেন, আমি ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেছি। তিনি বলেছেন, ‘এ দুই দিনের রোজা রাখতে নবী (সা.) নিষেধ করেছেন। প্রথম দিন হলো, যখন তোমরা রোজা শেষ করো; আর দ্বিতীয় দিন হলো, যখন তোমরা কোরবানির মাংস খাবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ১৮৫১)
এমনিভাবে কোরবানির ঈদের পর তিন দিন রোজা রাখা যায় না। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘তাশরিকের দিনগুলো (১১, ১২ ও ১৩ জিলহজ) হচ্ছে পানাহার ও আল্লাহকে স্মরণ করার দিন।’ (সহিহ্ মুসলিম: ১১৪১)
তাই কেউ যদি কোরবানির ঈদের পর রোজা রাখতে চায়—তাহলে ১৪ জিলহজ থেকে রোজা রাখতে হবে। কেননা বছরে পাঁচ দিন কোনো ধরনের রোজা রাখা জায়েজ নয়। একসঙ্গে বললে দিনগুলো হলো—
১. শাওয়ালের ১ তারিখ তথা ঈদুল ফিতরের দিন।
২. জিলহজের ১০ তারিখ তথা ঈদুল আজহার দিন।
৩. জিলহজের ১১ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের প্রথম দিন।
৪. জিলহজের ১২ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের দ্বিতীয় দিন।
৫. জিলহজের ১৩ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের তৃতীয় দিন।
আমাদের সমাজে অনেকেই বছরের নানা সময়ে নফল রোজা রেখে থাকেন। কিন্তু ইসলামের বিধান অনুযায়ী—বছরের বেশ কিছু দিন রয়েছে, যে দিনগুলোতে রোজা রাখা যায় না। যেমন, ঈদুল আজহা কিংবা ঈদুল ফিতর রোজা রাখা নিষিদ্ধ।
আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, ‘রাসুল (সা.) ঈদুল ফিতরের দিন ও কোরবানির দিন রোজা রাখতে নিষেধ করেছেন।’ (সহিহ্ বুখারি: ১৯৯২, সহিহ্ মুসলিম: ৮২৭)
আরেক হাদিসে আবু উবাইদা (রা.) বলেন, আমি ওমর ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেছি। তিনি বলেছেন, ‘এ দুই দিনের রোজা রাখতে নবী (সা.) নিষেধ করেছেন। প্রথম দিন হলো, যখন তোমরা রোজা শেষ করো; আর দ্বিতীয় দিন হলো, যখন তোমরা কোরবানির মাংস খাবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ১৮৫১)
এমনিভাবে কোরবানির ঈদের পর তিন দিন রোজা রাখা যায় না। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘তাশরিকের দিনগুলো (১১, ১২ ও ১৩ জিলহজ) হচ্ছে পানাহার ও আল্লাহকে স্মরণ করার দিন।’ (সহিহ্ মুসলিম: ১১৪১)
তাই কেউ যদি কোরবানির ঈদের পর রোজা রাখতে চায়—তাহলে ১৪ জিলহজ থেকে রোজা রাখতে হবে। কেননা বছরে পাঁচ দিন কোনো ধরনের রোজা রাখা জায়েজ নয়। একসঙ্গে বললে দিনগুলো হলো—
১. শাওয়ালের ১ তারিখ তথা ঈদুল ফিতরের দিন।
২. জিলহজের ১০ তারিখ তথা ঈদুল আজহার দিন।
৩. জিলহজের ১১ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের প্রথম দিন।
৪. জিলহজের ১২ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের দ্বিতীয় দিন।
৫. জিলহজের ১৩ তারিখ তথা আইয়ামে তাশরিকের তৃতীয় দিন।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নতুন কাপড় কেনা ও তা পরিধান করা একটি সাধারণ ঘটনা। কেউ ঈদের জন্য কেনে, কেউ বিয়ে-সাদির জন্য, কেউ বা নিজের প্রয়োজনে। নতুন কাপড় কিনে পরিধান করার সময় দোয়া পড়লে আল্লাহর বিশেষ রহমত পাওয়া যায়।
১৮ ঘণ্টা আগেসপ্তাহের দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন হচ্ছে শ্রেষ্ঠতম ও সর্বাধিক মর্যাদাপূর্ণ দিন। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য একটি সাপ্তাহিক ঈদের মতো, যা আত্মশুদ্ধি, ইবাদত এবং কল্যাণ অর্জনের বিশেষ সুযোগ এনে দেয়। এই বরকতময় দিনে কী কী করণীয় তা জানা এবং তা মেনে চলা একজন মুমিনের দায়িত্ব।
২ দিন আগেমানুষের জীবনে সবচেয়ে কষ্টকর মুহূর্তগুলোর একটি হলো আপনজন হারানোর বেদনা। এমন শোকের সময় মানুষ থাকে মানসিকভাবে বিধ্বস্ত, দুর্বল ও অনেকটা একা। ঠিক তখনই সে আশায় থাকে কারও সহানুভূতির, সান্ত্বনার কিংবা একটু অনুভব করার মতো মানবিক উপস্থিতির। এই বিপদ ও কষ্টের সময়টিতে...
২ দিন আগেহিজরি সনের দ্বিতীয় মাস সফর। জাহিলি যুগে এই মাসকে অশুভ, বিপৎসংকুল ও অলক্ষুনে মাস হিসেবে বিবেচনা করা হতো। মানুষ মনে করত, এ মাসে শুভ কিছু হয় না—বিয়ে করলে বিচ্ছেদ হয়, ব্যবসা করলে লোকসান হয়, রোগবালাই বাড়ে। এমনকি সফরকে বলা হতো ‘আস-সাফারুল মুসাফফার’, অর্থাৎ বিবর্ণ সফর মাস। কারণ তখন খরা ও খাদ্যসংকট দেখা...
২ দিন আগে