ইসলাম ডেস্ক
রমজান জাহান্নাম থেকে মুক্তির অপার সুযোগ। রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস রমজান। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘রমজানের প্রথম দশক রহমতের, দ্বিতীয় দশক মাগফিরাতের এবং তৃতীয় দশক জাহান্নাম থেকে মুক্তির।’ (মুসনাদে আহমদ)
রহমত, মাগফিরাতের অধ্যায় শেষ করে আমরা নাজাত তথা মুক্তির অধ্যায়ে পদার্পণ করেছি। এখন সময় জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভ করার। এ লক্ষ্যে আমরা যে ৪ আমল করতে পারি:
খাঁটি তওবা: জাহান্নাম থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় খাঁটি তওবা। তিনি আরও বলেন, ‘এরপরও কি তারা আল্লাহর দিকে ফিরে আসবে না? অথচ আল্লাহ তায়ালা ক্ষমাশীল ও দয়াবান।’ (সুরা মায়িদা: ৭৪)।
শিরকমুক্ত ইবাদত: জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার আরেকটি মাধ্যম শিরকমুক্ত ইবাদত। এক ব্যক্তি মহানবী (সা.)-এর কাছে এসে বললেন, ‘এমন একটি আমলের কথা বলে দিন, যা আমাকে জান্নাতে পৌঁছে দেবে এবং জাহান্নাম থেকে দূরে রাখবে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘তুমি আল্লাহর ইবাদত করবে। তাঁর সঙ্গে কোনো কিছু শরিক করবে না। নামাজ কায়েম করবে। জাকাত দেবে। আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখবে।’ সে ব্যক্তি চলে গেলে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘তাকে যে আমলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তা দৃঢ়ভাবে পালন করলে সে জান্নাতে যাবে। (সহিহ মুসলিম: ১৪)
ইফতারের আগের দোয়া: রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ইফতারের সময় আল্লাহ তাআলা অনেক বান্দাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন। আর তা প্রতিদিন হয়ে থাকে।’ (সহিহ আল জামে: ২১৭০। তাই ইফতারের আগে দোয়ার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর কাছে মুক্তি চাইতে পারি।
দান-সদকা: মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘দান পাপকে এমনভাবে মিটিয়ে দেয়, যেভাবে পানি আগুনকে নিভিয়ে দেয়।’ (সুনানে তিরমিজি: ২৬১৬)
রমজান জাহান্নাম থেকে মুক্তির অপার সুযোগ। রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস রমজান। নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘রমজানের প্রথম দশক রহমতের, দ্বিতীয় দশক মাগফিরাতের এবং তৃতীয় দশক জাহান্নাম থেকে মুক্তির।’ (মুসনাদে আহমদ)
রহমত, মাগফিরাতের অধ্যায় শেষ করে আমরা নাজাত তথা মুক্তির অধ্যায়ে পদার্পণ করেছি। এখন সময় জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভ করার। এ লক্ষ্যে আমরা যে ৪ আমল করতে পারি:
খাঁটি তওবা: জাহান্নাম থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় খাঁটি তওবা। তিনি আরও বলেন, ‘এরপরও কি তারা আল্লাহর দিকে ফিরে আসবে না? অথচ আল্লাহ তায়ালা ক্ষমাশীল ও দয়াবান।’ (সুরা মায়িদা: ৭৪)।
শিরকমুক্ত ইবাদত: জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাওয়ার আরেকটি মাধ্যম শিরকমুক্ত ইবাদত। এক ব্যক্তি মহানবী (সা.)-এর কাছে এসে বললেন, ‘এমন একটি আমলের কথা বলে দিন, যা আমাকে জান্নাতে পৌঁছে দেবে এবং জাহান্নাম থেকে দূরে রাখবে।’ রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘তুমি আল্লাহর ইবাদত করবে। তাঁর সঙ্গে কোনো কিছু শরিক করবে না। নামাজ কায়েম করবে। জাকাত দেবে। আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখবে।’ সে ব্যক্তি চলে গেলে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘তাকে যে আমলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তা দৃঢ়ভাবে পালন করলে সে জান্নাতে যাবে। (সহিহ মুসলিম: ১৪)
ইফতারের আগের দোয়া: রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘ইফতারের সময় আল্লাহ তাআলা অনেক বান্দাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন। আর তা প্রতিদিন হয়ে থাকে।’ (সহিহ আল জামে: ২১৭০। তাই ইফতারের আগে দোয়ার মাধ্যমে আমরা আল্লাহর কাছে মুক্তি চাইতে পারি।
দান-সদকা: মুয়াজ ইবনে জাবাল (রা.) থেকে বর্ণিত, ‘দান পাপকে এমনভাবে মিটিয়ে দেয়, যেভাবে পানি আগুনকে নিভিয়ে দেয়।’ (সুনানে তিরমিজি: ২৬১৬)
নবী আদম (আ.) থেকে নিয়ে মহানবী (সা.) পর্যন্ত সব নবীর যুগেই কোরবানির বিধান ছিল। (সুরা হজ: ৩৪)। তবে ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত হয়ে আছে হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর কোরবানির ঘটনা। কেননা তা ছিল কঠিন ত্যাগের অধ্যায়।
৫ ঘণ্টা আগেহাবিল ও কাবিল নামে হজরত আদমের দু’টি সন্তান ছিল। এই দুই ভাইয়ের মধ্যে একবার এক বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। এই দ্বন্দ্ব নিরসনে আল্লাহর নামে তাদের কোরবানি করার আদেশ দেন আদম (আ.)। সেটিই ছিল পৃথিবীর প্রথম কোরবানি।
৮ ঘণ্টা আগেঈদের দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমল ঈদের নামাজ আদায় করা। তাই প্রস্তুতি গ্রহণ করে আগে আগে ঈদগাহে চলে যাওয়া উচিত। তবে অপ্রত্যাশিতভাবে ঈদের জামাত ছুটে গেলে অথবা অংশ বিশেষ না পেলে করণীয় হলো—
১০ ঘণ্টা আগেখুশির বার্তা নিয়ে হাজির হয় ঈদ। ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক কাতারে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করে। তবে বছরে মাত্র দুইবার এই নামাজ পড়ার ফলে অনেকেরই এর নিয়মকানুন মনে থাকে না। ঈদের নামাজ সংক্রান্ত যেসব বিষয় মনে রাখতে হবে, তা হলো—
১ দিন আগে