ইসলাম ডেস্ক
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা যেসব ফলের নাম উল্লেখ করেছেন, সেগুলোর মধ্যে খেজুর অন্যতম। ইসা (আ.)-এর জন্মের সময়ের ঘটনায় আল্লাহ তাআলা মারিয়াম (আ.)-কে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘আর তুমি নিজের দিকে খেজুরগাছের কান্ড নাড়া দাও। তা থেকে তোমার ওপর পাকা খেজুর পড়বে। খেজুরের রয়েছে বহুমুখী উপকারিতা।’ (সুরা মারইয়াম: ২৫)
শুধু খেজুরই নয়, এর বীজের বিভিন্ন অংশের নামও কোরআনে এসেছে। পরকালের সওয়াব, পুরস্কার ও জাহিলি যুগের দেবদেবীর ক্ষমতার উপমা দিতে গিয়ে আল্লাহ তাআলা খেজুর বীজের এসব অংশের নাম উল্লেখ করেছেন। যেমন—
নাকির
খেজুর বীজের পিঠে ক্ষুদ্র একটি বিন্দু থাকে, আরবিতে একে ‘নাকির’ বলা হয়। পবিত্র কোরআনে এই নাকির দিয়ে আল্লাহ তাআলা পরিমাণগত স্বল্পতার উদাহরণ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘যে পুরুষ বা নারী কোনো সৎকর্ম করে এবং বিশ্বাসী হয়, তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের প্রাপ্য “নাকির” পরিমাণও নষ্ট করা হবে না।’ (সুরা নিসা: ১২৪)
এই আয়াতে ‘নাকির’ বলতে খেজুরের বীজের পিঠের ওই ছোট্ট বিন্দু পরিমাণ অংশ বোঝানো হয়েছে।
ফাতিল
খেজুরের বীজের পেটের কাটা অংশের পাতলা সুতাকে আরবিতে ‘ফাতিল’ বলা হয়। এই শব্দ দিয়েও পরকালের সাজার ক্ষেত্রে অতি ছোট বিষয়ের উপমা দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘স্মরণ করো, যেদিন আমি প্রত্যেক দলকে তাদের নেতাসহ আহ্বান করব, এরপর যাদের ডান হাতে আমলনামা দেওয়া হবে, তারা নিজেদের আমলনামা পাঠ করবে এবং তাদের প্রতি “ফাতিল” পরিমাণও জুলুম করা হবে না।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ৭১)
এই আয়াতে ‘ফাতিল’ বলতে খেজুর বীজের কাটা অংশের সেই সুতাকে বোঝানো হয়েছে। হাশরের মাঠে আল্লাহর বিচারের ধরন কত স্বচ্ছ হবে—সেটি বোঝাতে এই উপমা ব্যবহার করা হয়েছে।
কিতমির
খেজুরের বীজের ওপরে থাকা পাতলা আবরণকে আরবিতে ‘কিতমির’ বলা হয়। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘তিনি (আল্লাহ) রাতকে দিনে এবং দিনকে রাতে প্রবিষ্ট করেন। সূর্য ও চন্দ্রকে কাজে নিয়োজিত করেন। প্রতিটি একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত আবর্তন করে। তিনিই আল্লাহ, তোমাদের পালনকর্তা, (সব) সাম্রাজ্য তাঁরই। তাঁর পরিবর্তে তোমরা যাদের ডাকো, তারা “কিতমির”–এরও অধিকারী নয়।’ (সুরা ফাতির: ১৩)
আয়াতে ‘কিতমির’ বলতে খেজুরের বীজের ওপরের পাতলা আবরণকে বোঝানো হয়েছে। আল্লাহ ছাড়া অন্য উপাস্যদের ক্ষমতার পরিধি বোঝাতে তুচ্ছার্থে এই উপমা ব্যবহার করা হয়েছে।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা যেসব ফলের নাম উল্লেখ করেছেন, সেগুলোর মধ্যে খেজুর অন্যতম। ইসা (আ.)-এর জন্মের সময়ের ঘটনায় আল্লাহ তাআলা মারিয়াম (আ.)-কে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘আর তুমি নিজের দিকে খেজুরগাছের কান্ড নাড়া দাও। তা থেকে তোমার ওপর পাকা খেজুর পড়বে। খেজুরের রয়েছে বহুমুখী উপকারিতা।’ (সুরা মারইয়াম: ২৫)
শুধু খেজুরই নয়, এর বীজের বিভিন্ন অংশের নামও কোরআনে এসেছে। পরকালের সওয়াব, পুরস্কার ও জাহিলি যুগের দেবদেবীর ক্ষমতার উপমা দিতে গিয়ে আল্লাহ তাআলা খেজুর বীজের এসব অংশের নাম উল্লেখ করেছেন। যেমন—
নাকির
খেজুর বীজের পিঠে ক্ষুদ্র একটি বিন্দু থাকে, আরবিতে একে ‘নাকির’ বলা হয়। পবিত্র কোরআনে এই নাকির দিয়ে আল্লাহ তাআলা পরিমাণগত স্বল্পতার উদাহরণ দিয়েছেন। এরশাদ হয়েছে, ‘যে পুরুষ বা নারী কোনো সৎকর্ম করে এবং বিশ্বাসী হয়, তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের প্রাপ্য “নাকির” পরিমাণও নষ্ট করা হবে না।’ (সুরা নিসা: ১২৪)
এই আয়াতে ‘নাকির’ বলতে খেজুরের বীজের পিঠের ওই ছোট্ট বিন্দু পরিমাণ অংশ বোঝানো হয়েছে।
ফাতিল
খেজুরের বীজের পেটের কাটা অংশের পাতলা সুতাকে আরবিতে ‘ফাতিল’ বলা হয়। এই শব্দ দিয়েও পরকালের সাজার ক্ষেত্রে অতি ছোট বিষয়ের উপমা দেওয়া হয়েছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘স্মরণ করো, যেদিন আমি প্রত্যেক দলকে তাদের নেতাসহ আহ্বান করব, এরপর যাদের ডান হাতে আমলনামা দেওয়া হবে, তারা নিজেদের আমলনামা পাঠ করবে এবং তাদের প্রতি “ফাতিল” পরিমাণও জুলুম করা হবে না।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ৭১)
এই আয়াতে ‘ফাতিল’ বলতে খেজুর বীজের কাটা অংশের সেই সুতাকে বোঝানো হয়েছে। হাশরের মাঠে আল্লাহর বিচারের ধরন কত স্বচ্ছ হবে—সেটি বোঝাতে এই উপমা ব্যবহার করা হয়েছে।
কিতমির
খেজুরের বীজের ওপরে থাকা পাতলা আবরণকে আরবিতে ‘কিতমির’ বলা হয়। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘তিনি (আল্লাহ) রাতকে দিনে এবং দিনকে রাতে প্রবিষ্ট করেন। সূর্য ও চন্দ্রকে কাজে নিয়োজিত করেন। প্রতিটি একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত আবর্তন করে। তিনিই আল্লাহ, তোমাদের পালনকর্তা, (সব) সাম্রাজ্য তাঁরই। তাঁর পরিবর্তে তোমরা যাদের ডাকো, তারা “কিতমির”–এরও অধিকারী নয়।’ (সুরা ফাতির: ১৩)
আয়াতে ‘কিতমির’ বলতে খেজুরের বীজের ওপরের পাতলা আবরণকে বোঝানো হয়েছে। আল্লাহ ছাড়া অন্য উপাস্যদের ক্ষমতার পরিধি বোঝাতে তুচ্ছার্থে এই উপমা ব্যবহার করা হয়েছে।
বিয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য একটি আদর্শ পরিবার গঠন। যে পরিবারের সদস্যরা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর আদেশগুলো পালন করবে, নিষেধসমূহ থেকে বেঁচে থাকবে।
১৯ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
২ দিন আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
২ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
৩ দিন আগে