ইসলাম ডেস্ক
কালো জাদু এক রহস্যময় ও বিতর্কিত বিদ্যা। এর মাধ্যমে মানুষ অপশক্তি ব্যবহার করে অন্যের ক্ষতি বা নিজের স্বার্থসিদ্ধি করতে চায়। শয়তান মানুষকে যতভাবে পথভ্রষ্ট করে—এর মধ্যে অন্যতম জাদুবিদ্যা। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে একে হারাম ও পাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ জন্য কালো জাদু সর্বদা হারাম।
নবী করিম (সা.) বলেন, তোমরা ৭টি ধ্বংসকারী বস্তু থেকে বেঁচে থাক—১. আল্লাহর সঙ্গে শরিক করা। ২. জাদু। ৩. যথার্থ কারণ ছাড়া কাউকে হত্যা করা, যা আল্লাহ হারাম করেছেন। ৪. সুদ খাওয়া। ৫. এতিমের মাল ভক্ষণ করা। ৬. লড়াইয়ের ময়দান থেকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করা। ৭. সাধ্বী বিশ্বাসী সরলমনা রমনাদের প্রতি অপবাদ আরোপ করা। (সহিহ্ বুখারি: ২৮৬৪)
নিচের আমলগুলো করলে আল্লাহ তাআলা কালো জাদু থেকে নিরাপদ রাখতে পারেন—
১. আমাদের প্রিয় নবী (সা.)-কেও কালো জাদু করা হয়েছিল। তখন জিবরাইল (আ.) তাঁকে এই দোয়া পড়ে ফুঁ দিয়েছিলেন, ‘বিসমিল্লাহি আরকিক মিন কুল্লি শাইয়িন য়ুজিক। ওয়া মিন শাররি কুল্লি নাফসিন আও আইনিন হাসিদিন, আল্লাহু ইয়াশফিক। বিসমিল্লাহি আরকিক।’ অর্থ: ‘আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়-ফুঁক করছি—সব কষ্টদায়ক বিষয় থেকে, প্রত্যেক আত্মা ও ঈর্ষাপরায়ণ চক্ষুর অনিষ্ট থেকে আল্লাহ আপনাকে আরোগ্য করুন। আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়-ফুঁক করছি। (সহিহ্ মুসলিম: ২১৮৬)
২. কালো জাদুর শিকার হলে সুরা ফালাক ও নাস এ ক্ষেত্রে অনেক বেশি উপকারী। সকাল-সন্ধ্যা সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক ও সুরা নাস প্রতিটি তিনবার করে পড়ার পরামর্শ দেন আলিমগণ।
৩. সুরা ফাতেহার অপর নাম—সুরা শিফা। অর্থাৎ আরোগ্য লাভের সুরা। কালো জাদুর কবল থেকে মুক্ত থাকতে এই সুরাটিও নিয়মিত পাঠ করা যেতে পারে।
এসব দোয়া ও আমলের পাশাপাশি আল্লাহ তাআলার কাছে বেশি বেশি দোয়া করা উচিত—তিনি যেন কালো জাদু থেকে নিরাপদ রাখেন।
কালো জাদু এক রহস্যময় ও বিতর্কিত বিদ্যা। এর মাধ্যমে মানুষ অপশক্তি ব্যবহার করে অন্যের ক্ষতি বা নিজের স্বার্থসিদ্ধি করতে চায়। শয়তান মানুষকে যতভাবে পথভ্রষ্ট করে—এর মধ্যে অন্যতম জাদুবিদ্যা। ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে একে হারাম ও পাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ জন্য কালো জাদু সর্বদা হারাম।
নবী করিম (সা.) বলেন, তোমরা ৭টি ধ্বংসকারী বস্তু থেকে বেঁচে থাক—১. আল্লাহর সঙ্গে শরিক করা। ২. জাদু। ৩. যথার্থ কারণ ছাড়া কাউকে হত্যা করা, যা আল্লাহ হারাম করেছেন। ৪. সুদ খাওয়া। ৫. এতিমের মাল ভক্ষণ করা। ৬. লড়াইয়ের ময়দান থেকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করা। ৭. সাধ্বী বিশ্বাসী সরলমনা রমনাদের প্রতি অপবাদ আরোপ করা। (সহিহ্ বুখারি: ২৮৬৪)
নিচের আমলগুলো করলে আল্লাহ তাআলা কালো জাদু থেকে নিরাপদ রাখতে পারেন—
১. আমাদের প্রিয় নবী (সা.)-কেও কালো জাদু করা হয়েছিল। তখন জিবরাইল (আ.) তাঁকে এই দোয়া পড়ে ফুঁ দিয়েছিলেন, ‘বিসমিল্লাহি আরকিক মিন কুল্লি শাইয়িন য়ুজিক। ওয়া মিন শাররি কুল্লি নাফসিন আও আইনিন হাসিদিন, আল্লাহু ইয়াশফিক। বিসমিল্লাহি আরকিক।’ অর্থ: ‘আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়-ফুঁক করছি—সব কষ্টদায়ক বিষয় থেকে, প্রত্যেক আত্মা ও ঈর্ষাপরায়ণ চক্ষুর অনিষ্ট থেকে আল্লাহ আপনাকে আরোগ্য করুন। আল্লাহর নামে আমি আপনাকে ঝাড়-ফুঁক করছি। (সহিহ্ মুসলিম: ২১৮৬)
২. কালো জাদুর শিকার হলে সুরা ফালাক ও নাস এ ক্ষেত্রে অনেক বেশি উপকারী। সকাল-সন্ধ্যা সুরা ইখলাস, সুরা ফালাক ও সুরা নাস প্রতিটি তিনবার করে পড়ার পরামর্শ দেন আলিমগণ।
৩. সুরা ফাতেহার অপর নাম—সুরা শিফা। অর্থাৎ আরোগ্য লাভের সুরা। কালো জাদুর কবল থেকে মুক্ত থাকতে এই সুরাটিও নিয়মিত পাঠ করা যেতে পারে।
এসব দোয়া ও আমলের পাশাপাশি আল্লাহ তাআলার কাছে বেশি বেশি দোয়া করা উচিত—তিনি যেন কালো জাদু থেকে নিরাপদ রাখেন।
নামাজ ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ এবং মুসলমানদের দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। এটি শুধু একটি আনুষ্ঠানিক ইবাদত নয়; বরং মুমিনের আত্মিক প্রশান্তি, চারিত্রিক পরিশুদ্ধি ও জীবনের ভারসাম্য রক্ষার একটি মহান উপায়। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীলতা ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখে।
৯ ঘণ্টা আগেআমাদের দৈনন্দিন জীবনে নতুন কাপড় কেনা ও তা পরিধান করা একটি সাধারণ ঘটনা। কেউ ঈদের জন্য কেনে, কেউ বিয়ে-সাদির জন্য, কেউ বা নিজের প্রয়োজনে। নতুন কাপড় কিনে পরিধান করার সময় দোয়া পড়লে আল্লাহর বিশেষ রহমত পাওয়া যায়।
১ দিন আগেসপ্তাহের দিনগুলোর মধ্যে জুমার দিন হচ্ছে শ্রেষ্ঠতম ও সর্বাধিক মর্যাদাপূর্ণ দিন। এই দিনটি মুসলমানদের জন্য একটি সাপ্তাহিক ঈদের মতো, যা আত্মশুদ্ধি, ইবাদত এবং কল্যাণ অর্জনের বিশেষ সুযোগ এনে দেয়। এই বরকতময় দিনে কী কী করণীয় তা জানা এবং তা মেনে চলা একজন মুমিনের দায়িত্ব।
২ দিন আগেমানুষের জীবনে সবচেয়ে কষ্টকর মুহূর্তগুলোর একটি হলো আপনজন হারানোর বেদনা। এমন শোকের সময় মানুষ থাকে মানসিকভাবে বিধ্বস্ত, দুর্বল ও অনেকটা একা। ঠিক তখনই সে আশায় থাকে কারও সহানুভূতির, সান্ত্বনার কিংবা একটু অনুভব করার মতো মানবিক উপস্থিতির। এই বিপদ ও কষ্টের সময়টিতে...
২ দিন আগে