মুফতি আইয়ুব নাদীম, শিক্ষক ও মুহাদ্দিস
রমজান মাসের শেষ ১০ দিন ইতিকাফ করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত আমল। ইতিকাফ অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত, যার প্রভাব মানুষের মননে ও জীবনে অনেক বেশি। যেসব আমলের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার নৈকট্য খুব সহজে লাভ করা যায়, এর মধ্যে অন্যতম ইতিকাফ। কোরআন-হাদিসের আলোকে ইতিকাফের কয়েকটি উপকারের কথা এখানে তুলে ধরা হলো—
নেক কাজ না করেও সওয়াব লাভ: ইতিকাফকারী ব্যক্তি ইতিকাফের কারণে যেসব নেক কাজ করতে পারছেন না, অথচ যাঁরা ইতিকাফ করছেন না, তারা বাইরে থাকার কারণে সে কাজগুলো খুব সহজেই করতে পারছেন, যেমন জানাজার নামাজ আদায় ইত্যাদি ইতিকাফকারীর আমলনামায় সেসব নেক আমলের সওয়াব লিখে দেওয়া হবে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইতিকাফকারী সম্পর্কে বলেছেন, ‘সে গোনাহ পরিত্যাগকারী। সব সময় কোনো পুণ্যের কাজে অংশগ্রহণকারীর মতো সে সওয়াব লাভ করবে।’ (শুআবুল ইমান: ৩৬৭৮)
শবে কদর লাভ: ইতিকাফের মাধ্যমে শবে কদর লাভ করার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.) শবে কদর লাভের আশায় একবার রমজানের প্রথম ১০ দিন ইতিকাফ করেন। এরপর কয়েকবার ইতিকাফ করেন মাঝের ১০ দিন। এরপর একসময় শেষ ১০ দিন ইতিকাফ করতে শুরু করেন এবং এরশাদ করেন, ‘তোমরা রমজানের শেষ দশকে শবে কদর অন্বেষণ করো।’ (বুখারি: ২০২০)
মসজিদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন: পুরো পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সর্বাধিক প্রিয় স্থান মসজিদ। তাই ইতিকাফকারী অবসর সময়ে কোনো আমল না করলেও দিনরাত তাঁর মসজিদে অবস্থান করাটাই ইবাদত হিসেবে গণ্য হয়।
হজ-ওমরাহর সওয়াব লাভ: রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রমজানের শেষ ১০ দিন ইতিকাফ করবে, সে দুটি হজ ও দুটি ওমরাহর সওয়াব লাভ করবে।’ (শুআবুল ইমান: ৩৬৮১)
মুফতি আইয়ুব নাদীম, শিক্ষক ও মুহাদ্দিস
রমজান মাসের শেষ ১০ দিন ইতিকাফ করা গুরুত্বপূর্ণ সুন্নত আমল। ইতিকাফ অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ ইবাদত, যার প্রভাব মানুষের মননে ও জীবনে অনেক বেশি। যেসব আমলের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলার নৈকট্য খুব সহজে লাভ করা যায়, এর মধ্যে অন্যতম ইতিকাফ। কোরআন-হাদিসের আলোকে ইতিকাফের কয়েকটি উপকারের কথা এখানে তুলে ধরা হলো—
নেক কাজ না করেও সওয়াব লাভ: ইতিকাফকারী ব্যক্তি ইতিকাফের কারণে যেসব নেক কাজ করতে পারছেন না, অথচ যাঁরা ইতিকাফ করছেন না, তারা বাইরে থাকার কারণে সে কাজগুলো খুব সহজেই করতে পারছেন, যেমন জানাজার নামাজ আদায় ইত্যাদি ইতিকাফকারীর আমলনামায় সেসব নেক আমলের সওয়াব লিখে দেওয়া হবে। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইতিকাফকারী সম্পর্কে বলেছেন, ‘সে গোনাহ পরিত্যাগকারী। সব সময় কোনো পুণ্যের কাজে অংশগ্রহণকারীর মতো সে সওয়াব লাভ করবে।’ (শুআবুল ইমান: ৩৬৭৮)
শবে কদর লাভ: ইতিকাফের মাধ্যমে শবে কদর লাভ করার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। রাসুলুল্লাহ (সা.) শবে কদর লাভের আশায় একবার রমজানের প্রথম ১০ দিন ইতিকাফ করেন। এরপর কয়েকবার ইতিকাফ করেন মাঝের ১০ দিন। এরপর একসময় শেষ ১০ দিন ইতিকাফ করতে শুরু করেন এবং এরশাদ করেন, ‘তোমরা রমজানের শেষ দশকে শবে কদর অন্বেষণ করো।’ (বুখারি: ২০২০)
মসজিদের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন: পুরো পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সর্বাধিক প্রিয় স্থান মসজিদ। তাই ইতিকাফকারী অবসর সময়ে কোনো আমল না করলেও দিনরাত তাঁর মসজিদে অবস্থান করাটাই ইবাদত হিসেবে গণ্য হয়।
হজ-ওমরাহর সওয়াব লাভ: রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রমজানের শেষ ১০ দিন ইতিকাফ করবে, সে দুটি হজ ও দুটি ওমরাহর সওয়াব লাভ করবে।’ (শুআবুল ইমান: ৩৬৮১)
মুফতি আইয়ুব নাদীম, শিক্ষক ও মুহাদ্দিস
মানুষ মানুষের জন্য। একজনের বিপদে আরেকজন এগিয়ে আসা মানবতার পরিচয়। অসুস্থতা, দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো কারণে কখনো কারও রক্তের প্রয়োজন হয়। মানবতার জায়গা থেকে তখন এগিয়ে আসে অনেকে। একজনের সহযোগিতায় আরেকজনের বিপদ দূর হয়। এটিই সমাজের সৌন্দর্য।
৫ ঘণ্টা আগেদেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, মরুভূমিতে বসবাস করা প্রাণীটি দেশে সান্ডা নামে পরিচিতি পেয়েছে। আরবদের কাছে এই সরীসৃপের মাংস উপাদেয় খাবার হিসেবে সমাদৃত। আমাদের দেশে যেহেতু সান্ডা পাওয়া যায় না—তাই তা খাওয়ার প্রচলনও নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়—মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা সান্ডা...
২১ ঘণ্টা আগেপৃথিবী এখন হাতের মুঠোয়। হাওয়াই জাহাজে চড়ে বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে যাওয়া যায় অল্প সময়ের ব্যবধানে। হজের উদ্দেশে মক্কায় যাওয়া যায় কয়েক ঘণ্টায়। বাংলাদেশে ফজরের নামাজ আদায় করে বিমানে উঠলে পবিত্র কাবায় গিয়ে জোহরের নামাজ আদায় করা সম্ভব।
১ দিন আগেজোহরের নামাজের সুন্নতের নিয়ত করছি। একজন এসে বাধা দিয়ে বললেন, সুন্নতের সময় নেই। আমি বলি, সমস্যা নেই। এবং সুন্নত আদায় করে জামাতের দ্বিতীয় রাকাতে শামিল হই। নামাজ শেষে তিনি আমাকে বলেন, এটা জামাতের প্রতি অবজ্ঞা।
১ দিন আগে