আপনার জিজ্ঞাসা
ইসলাম ডেস্ক
প্রশ্ন: কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর ঋণগ্রহীতার তা পরিশোধের সম্পূর্ণ সামর্থ্য থাকার পরও ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করলে, পাওনাদারকে হয়রানি করলে কিংবা অহেতুক টালবাহানা করলে ইসলাম বিষয়টি কীভাবে দেখে? এ ধরনের ঋণগ্রহীতা সম্পর্কে ইসলামের বিধান কী?
শরিফুল ইসলাম, নোয়াখালী
উওর: সমাজে ধারকর্জ-লেনদেন খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। ব্যবসা, চিকিৎসা, শিক্ষা, পারিবারিক প্রয়োজন কিংবা বিপদে পড়লে একজন আরেকজনের সাহায্য নেয়, টাকা ধার করে। এটি সমাজের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। সাহাবিদের জীবন থেকে এর প্রমাণ পাওয়া যায়। উম্মুল মুমিনিন হজরত মায়মুনা (রা.) প্রয়োজন হলে ধারকর্জ করতেন। তাঁর পরিবারের কেউ কেউ তাঁকে বললেন, ‘আপনি ধার করবেন না।’ তাঁরা তাঁর ধারকর্জ করার বিষয়টি অপছন্দ করলেন। তিনি তখন বললেন, ‘আমি আমার নবী ও প্রিয়তমকে বলতে শুনেছি, ‘যে মুসলমান ধারকর্জ করে এবং আল্লাহ জানেন যে তা পরিশোধ করার ইচ্ছে তার রয়েছে, তাহলে দুনিয়াতেই আল্লাহ তার ওই কর্জ পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেন।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪০৮)
ইসলাম এই পারস্পরিক সহযোগিতাকে উৎসাহ দিয়েছে, বরং একটি হাদিসে বলা হয়েছে ‘সব ঋণ সদকা।’ (সুনানে বায়হাকি: ৩৫৬৩)। অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোনো ভাইকে দুইবার ঋণ দেয়, সে একবার দান করার সওয়াব পাবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪৩০)। অর্থাৎ ধার দেওয়াকে সদকার মতো সওয়াবের কাজ বলা হয়েছে ইসলামে।
তবে দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের সমাজে অনেক সময় দেখা যায়, কেউ ধার নেওয়ার পর তা ফেরত দিতে নানা অজুহাত দেখান। অথচ তিনি সম্পূর্ণ সক্ষম, চাইলে পরিশোধ করতে পারেন। কেউ কেউ আবার ইচ্ছাকৃতভাবে সময়ক্ষেপণ করেন, কিংবা ঋণদাতাকে হয়রানি করার মানসিকতা নিয়ে টালবাহানা করেন। এটি কেবল সামাজিক নয়, বরং ইসলামি দৃষ্টিতেও গুরুতর অন্যায়। হাদিসে এমন ঋণগ্রহীতাকে জালিম বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এ ছাড়া ঋণ পরিশোধ না করার মানসিকতার ঋণগ্রহীতাকে তুলনা করা হয়েছে চোরের সঙ্গে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঋণ গ্রহণ করল এবং তা পরিশোধ না করতে সংকল্পবদ্ধ হলো, (কিয়ামতের দিন) সে আল্লাহর সঙ্গে চোর হিসেবে সাক্ষাৎ করবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪১০)
তাই কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর পরিশোধ করার যথেষ্ট সামর্থ্য থাকার পরও সময়মতো ঋণ ফেরত না দিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করা কিংবা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়াই টালবাহানা করা স্পষ্টভাবে শরিয়তবিরোধী কাজ এবং হারাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, সামর্থ্যবান ঋণগ্রহীতা ঋণ পরিশোধে বিলম্ব করা জুলুম। (মিশকাতুল মাসাবিহ)
সুতরাং যাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে সময়ক্ষেপণ করেন, তাঁরা শুধু ঋণদাতার ক্ষতিই করেন না, বরং নিজেদের ওপরও গুনাহের বোঝা চাপিয়ে নেন। এমন জুলুমপূর্ণ আচরণ থেকে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
তথ্যসূত্র: দারুল উলুম দেওবন্দের ওয়েবসাইট
উত্তর দিয়েছেন: মুফতি শাব্বির আহমদ, ইসলামবিষয়ক গবেষক
প্রশ্ন: কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর ঋণগ্রহীতার তা পরিশোধের সম্পূর্ণ সামর্থ্য থাকার পরও ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করলে, পাওনাদারকে হয়রানি করলে কিংবা অহেতুক টালবাহানা করলে ইসলাম বিষয়টি কীভাবে দেখে? এ ধরনের ঋণগ্রহীতা সম্পর্কে ইসলামের বিধান কী?
শরিফুল ইসলাম, নোয়াখালী
উওর: সমাজে ধারকর্জ-লেনদেন খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। ব্যবসা, চিকিৎসা, শিক্ষা, পারিবারিক প্রয়োজন কিংবা বিপদে পড়লে একজন আরেকজনের সাহায্য নেয়, টাকা ধার করে। এটি সমাজের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। সাহাবিদের জীবন থেকে এর প্রমাণ পাওয়া যায়। উম্মুল মুমিনিন হজরত মায়মুনা (রা.) প্রয়োজন হলে ধারকর্জ করতেন। তাঁর পরিবারের কেউ কেউ তাঁকে বললেন, ‘আপনি ধার করবেন না।’ তাঁরা তাঁর ধারকর্জ করার বিষয়টি অপছন্দ করলেন। তিনি তখন বললেন, ‘আমি আমার নবী ও প্রিয়তমকে বলতে শুনেছি, ‘যে মুসলমান ধারকর্জ করে এবং আল্লাহ জানেন যে তা পরিশোধ করার ইচ্ছে তার রয়েছে, তাহলে দুনিয়াতেই আল্লাহ তার ওই কর্জ পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেন।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪০৮)
ইসলাম এই পারস্পরিক সহযোগিতাকে উৎসাহ দিয়েছে, বরং একটি হাদিসে বলা হয়েছে ‘সব ঋণ সদকা।’ (সুনানে বায়হাকি: ৩৫৬৩)। অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোনো ভাইকে দুইবার ঋণ দেয়, সে একবার দান করার সওয়াব পাবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪৩০)। অর্থাৎ ধার দেওয়াকে সদকার মতো সওয়াবের কাজ বলা হয়েছে ইসলামে।
তবে দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের সমাজে অনেক সময় দেখা যায়, কেউ ধার নেওয়ার পর তা ফেরত দিতে নানা অজুহাত দেখান। অথচ তিনি সম্পূর্ণ সক্ষম, চাইলে পরিশোধ করতে পারেন। কেউ কেউ আবার ইচ্ছাকৃতভাবে সময়ক্ষেপণ করেন, কিংবা ঋণদাতাকে হয়রানি করার মানসিকতা নিয়ে টালবাহানা করেন। এটি কেবল সামাজিক নয়, বরং ইসলামি দৃষ্টিতেও গুরুতর অন্যায়। হাদিসে এমন ঋণগ্রহীতাকে জালিম বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এ ছাড়া ঋণ পরিশোধ না করার মানসিকতার ঋণগ্রহীতাকে তুলনা করা হয়েছে চোরের সঙ্গে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঋণ গ্রহণ করল এবং তা পরিশোধ না করতে সংকল্পবদ্ধ হলো, (কিয়ামতের দিন) সে আল্লাহর সঙ্গে চোর হিসেবে সাক্ষাৎ করবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪১০)
তাই কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর পরিশোধ করার যথেষ্ট সামর্থ্য থাকার পরও সময়মতো ঋণ ফেরত না দিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করা কিংবা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়াই টালবাহানা করা স্পষ্টভাবে শরিয়তবিরোধী কাজ এবং হারাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, সামর্থ্যবান ঋণগ্রহীতা ঋণ পরিশোধে বিলম্ব করা জুলুম। (মিশকাতুল মাসাবিহ)
সুতরাং যাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে সময়ক্ষেপণ করেন, তাঁরা শুধু ঋণদাতার ক্ষতিই করেন না, বরং নিজেদের ওপরও গুনাহের বোঝা চাপিয়ে নেন। এমন জুলুমপূর্ণ আচরণ থেকে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
তথ্যসূত্র: দারুল উলুম দেওবন্দের ওয়েবসাইট
উত্তর দিয়েছেন: মুফতি শাব্বির আহমদ, ইসলামবিষয়ক গবেষক
আপনার জিজ্ঞাসা
ইসলাম ডেস্ক
প্রশ্ন: কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর ঋণগ্রহীতার তা পরিশোধের সম্পূর্ণ সামর্থ্য থাকার পরও ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করলে, পাওনাদারকে হয়রানি করলে কিংবা অহেতুক টালবাহানা করলে ইসলাম বিষয়টি কীভাবে দেখে? এ ধরনের ঋণগ্রহীতা সম্পর্কে ইসলামের বিধান কী?
শরিফুল ইসলাম, নোয়াখালী
উওর: সমাজে ধারকর্জ-লেনদেন খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। ব্যবসা, চিকিৎসা, শিক্ষা, পারিবারিক প্রয়োজন কিংবা বিপদে পড়লে একজন আরেকজনের সাহায্য নেয়, টাকা ধার করে। এটি সমাজের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। সাহাবিদের জীবন থেকে এর প্রমাণ পাওয়া যায়। উম্মুল মুমিনিন হজরত মায়মুনা (রা.) প্রয়োজন হলে ধারকর্জ করতেন। তাঁর পরিবারের কেউ কেউ তাঁকে বললেন, ‘আপনি ধার করবেন না।’ তাঁরা তাঁর ধারকর্জ করার বিষয়টি অপছন্দ করলেন। তিনি তখন বললেন, ‘আমি আমার নবী ও প্রিয়তমকে বলতে শুনেছি, ‘যে মুসলমান ধারকর্জ করে এবং আল্লাহ জানেন যে তা পরিশোধ করার ইচ্ছে তার রয়েছে, তাহলে দুনিয়াতেই আল্লাহ তার ওই কর্জ পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেন।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪০৮)
ইসলাম এই পারস্পরিক সহযোগিতাকে উৎসাহ দিয়েছে, বরং একটি হাদিসে বলা হয়েছে ‘সব ঋণ সদকা।’ (সুনানে বায়হাকি: ৩৫৬৩)। অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোনো ভাইকে দুইবার ঋণ দেয়, সে একবার দান করার সওয়াব পাবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪৩০)। অর্থাৎ ধার দেওয়াকে সদকার মতো সওয়াবের কাজ বলা হয়েছে ইসলামে।
তবে দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের সমাজে অনেক সময় দেখা যায়, কেউ ধার নেওয়ার পর তা ফেরত দিতে নানা অজুহাত দেখান। অথচ তিনি সম্পূর্ণ সক্ষম, চাইলে পরিশোধ করতে পারেন। কেউ কেউ আবার ইচ্ছাকৃতভাবে সময়ক্ষেপণ করেন, কিংবা ঋণদাতাকে হয়রানি করার মানসিকতা নিয়ে টালবাহানা করেন। এটি কেবল সামাজিক নয়, বরং ইসলামি দৃষ্টিতেও গুরুতর অন্যায়। হাদিসে এমন ঋণগ্রহীতাকে জালিম বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এ ছাড়া ঋণ পরিশোধ না করার মানসিকতার ঋণগ্রহীতাকে তুলনা করা হয়েছে চোরের সঙ্গে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঋণ গ্রহণ করল এবং তা পরিশোধ না করতে সংকল্পবদ্ধ হলো, (কিয়ামতের দিন) সে আল্লাহর সঙ্গে চোর হিসেবে সাক্ষাৎ করবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪১০)
তাই কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর পরিশোধ করার যথেষ্ট সামর্থ্য থাকার পরও সময়মতো ঋণ ফেরত না দিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করা কিংবা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়াই টালবাহানা করা স্পষ্টভাবে শরিয়তবিরোধী কাজ এবং হারাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, সামর্থ্যবান ঋণগ্রহীতা ঋণ পরিশোধে বিলম্ব করা জুলুম। (মিশকাতুল মাসাবিহ)
সুতরাং যাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে সময়ক্ষেপণ করেন, তাঁরা শুধু ঋণদাতার ক্ষতিই করেন না, বরং নিজেদের ওপরও গুনাহের বোঝা চাপিয়ে নেন। এমন জুলুমপূর্ণ আচরণ থেকে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
তথ্যসূত্র: দারুল উলুম দেওবন্দের ওয়েবসাইট
উত্তর দিয়েছেন: মুফতি শাব্বির আহমদ, ইসলামবিষয়ক গবেষক
প্রশ্ন: কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর ঋণগ্রহীতার তা পরিশোধের সম্পূর্ণ সামর্থ্য থাকার পরও ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করলে, পাওনাদারকে হয়রানি করলে কিংবা অহেতুক টালবাহানা করলে ইসলাম বিষয়টি কীভাবে দেখে? এ ধরনের ঋণগ্রহীতা সম্পর্কে ইসলামের বিধান কী?
শরিফুল ইসলাম, নোয়াখালী
উওর: সমাজে ধারকর্জ-লেনদেন খুবই প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। ব্যবসা, চিকিৎসা, শিক্ষা, পারিবারিক প্রয়োজন কিংবা বিপদে পড়লে একজন আরেকজনের সাহায্য নেয়, টাকা ধার করে। এটি সমাজের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। সাহাবিদের জীবন থেকে এর প্রমাণ পাওয়া যায়। উম্মুল মুমিনিন হজরত মায়মুনা (রা.) প্রয়োজন হলে ধারকর্জ করতেন। তাঁর পরিবারের কেউ কেউ তাঁকে বললেন, ‘আপনি ধার করবেন না।’ তাঁরা তাঁর ধারকর্জ করার বিষয়টি অপছন্দ করলেন। তিনি তখন বললেন, ‘আমি আমার নবী ও প্রিয়তমকে বলতে শুনেছি, ‘যে মুসলমান ধারকর্জ করে এবং আল্লাহ জানেন যে তা পরিশোধ করার ইচ্ছে তার রয়েছে, তাহলে দুনিয়াতেই আল্লাহ তার ওই কর্জ পরিশোধের ব্যবস্থা করে দেন।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪০৮)
ইসলাম এই পারস্পরিক সহযোগিতাকে উৎসাহ দিয়েছে, বরং একটি হাদিসে বলা হয়েছে ‘সব ঋণ সদকা।’ (সুনানে বায়হাকি: ৩৫৬৩)। অন্য হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোনো ভাইকে দুইবার ঋণ দেয়, সে একবার দান করার সওয়াব পাবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪৩০)। অর্থাৎ ধার দেওয়াকে সদকার মতো সওয়াবের কাজ বলা হয়েছে ইসলামে।
তবে দুঃখজনক হলেও সত্য, আমাদের সমাজে অনেক সময় দেখা যায়, কেউ ধার নেওয়ার পর তা ফেরত দিতে নানা অজুহাত দেখান। অথচ তিনি সম্পূর্ণ সক্ষম, চাইলে পরিশোধ করতে পারেন। কেউ কেউ আবার ইচ্ছাকৃতভাবে সময়ক্ষেপণ করেন, কিংবা ঋণদাতাকে হয়রানি করার মানসিকতা নিয়ে টালবাহানা করেন। এটি কেবল সামাজিক নয়, বরং ইসলামি দৃষ্টিতেও গুরুতর অন্যায়। হাদিসে এমন ঋণগ্রহীতাকে জালিম বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এ ছাড়া ঋণ পরিশোধ না করার মানসিকতার ঋণগ্রহীতাকে তুলনা করা হয়েছে চোরের সঙ্গে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঋণ গ্রহণ করল এবং তা পরিশোধ না করতে সংকল্পবদ্ধ হলো, (কিয়ামতের দিন) সে আল্লাহর সঙ্গে চোর হিসেবে সাক্ষাৎ করবে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ: ২৪১০)
তাই কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর পরিশোধ করার যথেষ্ট সামর্থ্য থাকার পরও সময়মতো ঋণ ফেরত না দিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করা কিংবা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়াই টালবাহানা করা স্পষ্টভাবে শরিয়তবিরোধী কাজ এবং হারাম। রাসুলুল্লাহ (সা.) স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, সামর্থ্যবান ঋণগ্রহীতা ঋণ পরিশোধে বিলম্ব করা জুলুম। (মিশকাতুল মাসাবিহ)
সুতরাং যাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে সময়ক্ষেপণ করেন, তাঁরা শুধু ঋণদাতার ক্ষতিই করেন না, বরং নিজেদের ওপরও গুনাহের বোঝা চাপিয়ে নেন। এমন জুলুমপূর্ণ আচরণ থেকে বিরত থাকা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য আবশ্যক।
তথ্যসূত্র: দারুল উলুম দেওবন্দের ওয়েবসাইট
উত্তর দিয়েছেন: মুফতি শাব্বির আহমদ, ইসলামবিষয়ক গবেষক
মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
৪ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগেএকটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
১ দিন আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেফয়জুল্লাহ রিয়াদ
মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা ইমানদার পুরুষদের কেবল ভরণপোষণের দায়িত্ব দেননি, বরং নারীদের সঙ্গে হৃদ্যতা, স্নেহ ও সম্মানের আচরণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। মহানবী (সা.) নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহারকে উত্তম চরিত্রের নিদর্শন হিসেবে বর্ণনা করেছেন। হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) বর্ণনা করেন, নবীজি (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই উত্তম, যে তার পরিবারের কাছে উত্তম। আর আমি আমার পরিবারের কাছে তোমাদের সবার চেয়ে উত্তম।’ (জামে তিরমিজি)
ইসলাম আগমনের পূর্বে নারীদের কোনো মর্যাদা ছিল না। আরব সমাজে কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দেওয়ার কুপ্রথা ছিল। সেই অন্ধকার যুগে ইসলাম নারীদের দিয়েছে সম্মান, অধিকার ও নিরাপত্তা। শিক্ষা, উত্তরাধিকার, বিয়ে ও মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রেও ইসলাম নারীর যথাযোগ্য অধিকার নিশ্চিত করেছে।
হাদিস শরিফে রাসুলুল্লাহ (সা.) নারীদের কাচের সঙ্গে তুলনা করেছেন। কাচ যেমন ভঙ্গুর, তেমনি নারীর মনও কোমল; ভালোবাসা ও যত্নেই তারা টিকে থাকে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘নারীকে পাঁজরের হাড় থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। তুমি যদি তা সোজা করতে চাও, তা ভেঙে যাবে; আর যদি ছেড়ে দাও, বাঁকাই থাকবে। তাই তাদের সদুপদেশ দাও।’ (সহিহ বুখারি)
একজন পুরুষের উচিত নারীর সঙ্গে কথা বলার সময় কোমল ভাষা ব্যবহার করা, পারিবারিক সিদ্ধান্তে তার মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া এবং তাকে মানসিক প্রশান্তি দেওয়া। কারণ পরিবারে ভালোবাসা ও স্থিতি আসে পারস্পরিক সম্মান ও উত্তম আচরণের মাধ্যমে। স্ত্রীকে জীবনের সহযাত্রী হিসেবে দেখা এবং তার সঙ্গে উত্তম আচরণ করাই ইমানদারের বৈশিষ্ট্য।
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া আরাবিয়া দারুস সুন্নাহ রাজাবাড়ী, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।
মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা ইমানদার পুরুষদের কেবল ভরণপোষণের দায়িত্ব দেননি, বরং নারীদের সঙ্গে হৃদ্যতা, স্নেহ ও সম্মানের আচরণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন। মহানবী (সা.) নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহারকে উত্তম চরিত্রের নিদর্শন হিসেবে বর্ণনা করেছেন। হজরত আয়েশা সিদ্দিকা (রা.) বর্ণনা করেন, নবীজি (সা.) বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই উত্তম, যে তার পরিবারের কাছে উত্তম। আর আমি আমার পরিবারের কাছে তোমাদের সবার চেয়ে উত্তম।’ (জামে তিরমিজি)
ইসলাম আগমনের পূর্বে নারীদের কোনো মর্যাদা ছিল না। আরব সমাজে কন্যাসন্তানকে জীবন্ত কবর দেওয়ার কুপ্রথা ছিল। সেই অন্ধকার যুগে ইসলাম নারীদের দিয়েছে সম্মান, অধিকার ও নিরাপত্তা। শিক্ষা, উত্তরাধিকার, বিয়ে ও মতামত দেওয়ার ক্ষেত্রেও ইসলাম নারীর যথাযোগ্য অধিকার নিশ্চিত করেছে।
হাদিস শরিফে রাসুলুল্লাহ (সা.) নারীদের কাচের সঙ্গে তুলনা করেছেন। কাচ যেমন ভঙ্গুর, তেমনি নারীর মনও কোমল; ভালোবাসা ও যত্নেই তারা টিকে থাকে। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘নারীকে পাঁজরের হাড় থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। তুমি যদি তা সোজা করতে চাও, তা ভেঙে যাবে; আর যদি ছেড়ে দাও, বাঁকাই থাকবে। তাই তাদের সদুপদেশ দাও।’ (সহিহ বুখারি)
একজন পুরুষের উচিত নারীর সঙ্গে কথা বলার সময় কোমল ভাষা ব্যবহার করা, পারিবারিক সিদ্ধান্তে তার মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া এবং তাকে মানসিক প্রশান্তি দেওয়া। কারণ পরিবারে ভালোবাসা ও স্থিতি আসে পারস্পরিক সম্মান ও উত্তম আচরণের মাধ্যমে। স্ত্রীকে জীবনের সহযাত্রী হিসেবে দেখা এবং তার সঙ্গে উত্তম আচরণ করাই ইমানদারের বৈশিষ্ট্য।
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া আরাবিয়া দারুস সুন্নাহ রাজাবাড়ী, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।
কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর ঋণগ্রহীতার তা পরিশোধের সম্পূর্ণ সামর্থ্য থাকার পরও ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করলে, পাওনাদারকে হয়রানি করলে কিংবা অহেতুক টালবাহানা করলে ইসলাম বিষয়টি কীভাবে দেখে? এ ধরনের ঋণগ্রহীতা সম্পর্কে ইসলামের বিধান কী
১১ জুলাই ২০২৫নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগেএকটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
১ দিন আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ৩০ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৮ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৮ মিনিট |
আসর | ০৩: ৪৯ মিনিট | ০৫: ২৫ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৭ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ৩০ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৮ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৮ মিনিট |
আসর | ০৩: ৪৯ মিনিট | ০৫: ২৫ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৭ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর ঋণগ্রহীতার তা পরিশোধের সম্পূর্ণ সামর্থ্য থাকার পরও ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করলে, পাওনাদারকে হয়রানি করলে কিংবা অহেতুক টালবাহানা করলে ইসলাম বিষয়টি কীভাবে দেখে? এ ধরনের ঋণগ্রহীতা সম্পর্কে ইসলামের বিধান কী
১১ জুলাই ২০২৫মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
৪ ঘণ্টা আগেএকটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
১ দিন আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেশাব্বির আহমদ
একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
নিরাপদ সড়ক গড়ে তোলাকে নবী (সা.) ইমানের শাখা বলে ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, ‘ইমানের ৭০টির বেশি শাখা আছে...। আর সবচেয়ে নিচের শাখাটি হলো সড়কে কোনো কষ্টদায়ক বস্তু বা প্রতিবন্ধকতা থাকলে তা সরিয়ে দেওয়া।’ (সহিহ বুখারি)।
এমনকি রাস্তা থেকে কাঁটা, ময়লা বা প্রতিবন্ধকতা সরানোকে ইসলামে সদকা বা দান হিসেবে গণ্য করা হয়েছে; যা পরকালে একজন মুমিনের ক্ষমা ও জান্নাত পাওয়ার অসিলা হতে পারে। এ ছাড়া সড়ক দখল করে অবৈধ স্থাপনা তৈরি করা এবং যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করা ইসলামে সুস্পষ্ট জুলুম ও গুনাহের কাজ।
ইসলাম ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও সুষ্ঠু যান চলাচল নিশ্চিত করাকে বিশেষ সওয়াব লাভের উপায় হিসেবে উল্লেখ করেছে। তাই নিরাপদ সড়ক গড়ে তুলতে ট্রাফিক পুলিশ, চালক ও সাধারণ নাগরিক—সবারই দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।
চালকদের একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে—বেপরোয়া গতি, অদক্ষতা বা অসতর্কতার কারণে দুর্ঘটনা ঘটানো গুরুতর অপরাধ। আর ইচ্ছাকৃত বা স্বেচ্ছায় হত্যাকাণ্ডের পরিণাম যেমন জাহান্নাম, তেমনি অসতর্কতাবশত কাউকে হত্যা করলে সে জন্যও কঠিন শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে ইসলামে।
সাধারণ নাগরিকদের কর্তব্য হলো চলাচলের সময় রাস্তার প্রধান হকগুলো মেনে চলা। যেমন, দৃষ্টি সংযত রাখা, কাউকে কষ্ট না দেওয়া, নিজে সালাম দেওয়া, কেউ সালাম দিলে তার উত্তর দেওয়া, অন্ধ, বৃদ্ধ, শিশু বা বিপদে পড়া ব্যক্তিকে সাহায্য করা।
আর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যাঁরা দায়িত্বে আছেন, তাঁদের উচিত সড়ক নিরাপদ রাখতে আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা, অযথা কাউকে হয়রানি না করা, অসদুপায় গ্রহণের সুযোগ কাউকে না দেওয়া, নিজেও গ্রহণ না করা, আইনের প্রতি মানুষকে উৎসাহিত করা।
একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
নিরাপদ সড়ক গড়ে তোলাকে নবী (সা.) ইমানের শাখা বলে ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, ‘ইমানের ৭০টির বেশি শাখা আছে...। আর সবচেয়ে নিচের শাখাটি হলো সড়কে কোনো কষ্টদায়ক বস্তু বা প্রতিবন্ধকতা থাকলে তা সরিয়ে দেওয়া।’ (সহিহ বুখারি)।
এমনকি রাস্তা থেকে কাঁটা, ময়লা বা প্রতিবন্ধকতা সরানোকে ইসলামে সদকা বা দান হিসেবে গণ্য করা হয়েছে; যা পরকালে একজন মুমিনের ক্ষমা ও জান্নাত পাওয়ার অসিলা হতে পারে। এ ছাড়া সড়ক দখল করে অবৈধ স্থাপনা তৈরি করা এবং যান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করা ইসলামে সুস্পষ্ট জুলুম ও গুনাহের কাজ।
ইসলাম ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও সুষ্ঠু যান চলাচল নিশ্চিত করাকে বিশেষ সওয়াব লাভের উপায় হিসেবে উল্লেখ করেছে। তাই নিরাপদ সড়ক গড়ে তুলতে ট্রাফিক পুলিশ, চালক ও সাধারণ নাগরিক—সবারই দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।
চালকদের একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে—বেপরোয়া গতি, অদক্ষতা বা অসতর্কতার কারণে দুর্ঘটনা ঘটানো গুরুতর অপরাধ। আর ইচ্ছাকৃত বা স্বেচ্ছায় হত্যাকাণ্ডের পরিণাম যেমন জাহান্নাম, তেমনি অসতর্কতাবশত কাউকে হত্যা করলে সে জন্যও কঠিন শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে ইসলামে।
সাধারণ নাগরিকদের কর্তব্য হলো চলাচলের সময় রাস্তার প্রধান হকগুলো মেনে চলা। যেমন, দৃষ্টি সংযত রাখা, কাউকে কষ্ট না দেওয়া, নিজে সালাম দেওয়া, কেউ সালাম দিলে তার উত্তর দেওয়া, অন্ধ, বৃদ্ধ, শিশু বা বিপদে পড়া ব্যক্তিকে সাহায্য করা।
আর ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যাঁরা দায়িত্বে আছেন, তাঁদের উচিত সড়ক নিরাপদ রাখতে আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করা, অযথা কাউকে হয়রানি না করা, অসদুপায় গ্রহণের সুযোগ কাউকে না দেওয়া, নিজেও গ্রহণ না করা, আইনের প্রতি মানুষকে উৎসাহিত করা।
কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর ঋণগ্রহীতার তা পরিশোধের সম্পূর্ণ সামর্থ্য থাকার পরও ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করলে, পাওনাদারকে হয়রানি করলে কিংবা অহেতুক টালবাহানা করলে ইসলাম বিষয়টি কীভাবে দেখে? এ ধরনের ঋণগ্রহীতা সম্পর্কে ইসলামের বিধান কী
১১ জুলাই ২০২৫মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
৪ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২৯ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৮ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৯ মিনিট |
আসর | ০৩: ৫০ মিনিট | ০৫: ২৫ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৭ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ২৯ রবিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
---|---|---|
তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪২ মিনিট |
ফজর | ০৪: ৪৩ মিনিট | ০৫: ৫৮ মিনিট |
জোহর | ১১: ৪৪ মিনিট | ০৩: ৪৯ মিনিট |
আসর | ০৩: ৫০ মিনিট | ০৫: ২৫ মিনিট |
মাগরিব | ০৫: ২৭ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৪: ৪২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।
কারও কাছ থেকে ঋণ নেওয়ার পর ঋণগ্রহীতার তা পরিশোধের সম্পূর্ণ সামর্থ্য থাকার পরও ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করলে, পাওনাদারকে হয়রানি করলে কিংবা অহেতুক টালবাহানা করলে ইসলাম বিষয়টি কীভাবে দেখে? এ ধরনের ঋণগ্রহীতা সম্পর্কে ইসলামের বিধান কী
১১ জুলাই ২০২৫মানবসমাজের অর্ধেক অংশ হলো নারী। জীবনের প্রতিটি পর্যায়ে কন্যা, বোন, স্ত্রী ও মা হিসেবে নারীরা মানুষের জীবনে অপরিসীম প্রভাব রাখে। তাই তাদের সঙ্গে উত্তম আচরণের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণভাবে জীবনযাপন করো।’ (সুরা নিসা: ১৯)
৪ ঘণ্টা আগেনামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১১ ঘণ্টা আগেএকটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান হিসেবে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে, এমনকি রাস্তায় চলাচল এবং এর ব্যবস্থাপনায়ও সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে ইসলাম। ইসলাম নিরাপদ সড়ক ও জনপথ গড়ে তোলাকে যেমন রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব হিসেবে দেখে, আবার এটিকে প্রত্যেক নাগরিকের কর্তব্য হিসেবেও চিহ্নিত করে।
১ দিন আগে