আমেরিকার চার ভাগের তিন ভাগ মানুষ এমন রাজ্যে বসবাস করেন যে রাজ্যগুলোতে বিনোদন কিংবা শুধুমাত্র চিকিৎসাজনিত কারণে হলেও গাঁজা ব্যবহারের বৈধতা রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্যে গাঁজাকে অপরাধ বস্তুর তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার বিষয়টি ব্যাপকভাবে সমর্থিত হয়েছে। এ অবস্থায় নির্বাচনকে সামনে রেখে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ফ্লোরিডায় বিনোদনের অংশ হিসেবে গাঁজাকে বৈধ করার বিষয়ে নিজের মতামত দিলেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প।
রোববার পলিটিকো জানিয়েছে, ফ্লোরিডায় গাঁজা সেবনের বৈধতা নিয়ে ‘ট্রুথ’ নামে নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম একটি পোস্ট দিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি লিখেছেন, ‘লোকেরা এটি পছন্দ করুক বা না করুক, এটার বাস্তবায়ন করা হবে।’
মার্কিন গণমাধ্যমের চোখে ওই পোস্টের মাধ্যমে ফ্লোরিডায় গাঁজা সেবনকে বৈধ করার বিষয়ে ট্রাম্পের সমর্থনের বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে। বিষয়টিকে তাঁর নির্বাচনী কৌশলের অংশ হিসেবেও দেখা হচ্ছে।
সাম্প্রতিক বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, ডেমোক্রেটিক প্রার্থী হিসেবে বাইডেনের বদলে কমলা হ্যারিসের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বিষয়টি ভোটারদের মাঝে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে। এর ফলে জনসংখ্যার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক তরুণ ভোটার ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিসের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। এই তরুণ ভোটারদের আশ্বস্ত করতে এবং সমর্থন পেতেই ট্রাম্প ফ্লোরিডায় গাঁজা বৈধ করার বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
ফ্লোরিডায় গাঁজা বৈধ হবে কি-না, সেই বিষয়টি ভোটারেরাই নির্ধারণ করবেন। নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তারা এই গাঁজা বৈধ করার বিষয়েও ভোট দেবেন। ট্রাম্প গাঁজা বৈধ করা বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখালেও ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিস্যান্টিস সহ আরও বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী রিপাবলিকান রাজনীতিবিদ রাজ্যটিতে গাঁজা বৈধকরণের বিরোধিতা করে আসছেন।
গাঁজা সেবনের প্রতি নিজের সমর্থনকে রাজ্যগুলোর ন্যায্যতার বিষয় হিসাবে বর্ণনা করেছেন ট্রাম্প। ট্রুথের পোস্টে তিনি যোগ করেছেন, ‘অন্যান্য অনেক রাজ্যে যেহেতু এটি বৈধ, তাই ফ্লোরিডায় এটির জন্য কারও অপরাধী হওয়া উচিত নয়।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘প্রাপ্তবয়স্কদের কাছে থাকা নির্দিষ্ট পরিমাণ গাঁজার জন্য তাঁদের গ্রেপ্তার করে জীবন নষ্ট করা কিংবা করদাতার ডলার নষ্ট করার দরকার নেই।’ তবে জনসমাগমের স্থাপনগুলোতে গাঁজা সেবনের বিরোধিতা করেন ট্রাম্প। এ বিষয়ে সুস্পষ্ট আইন থাকার বিষয়েও মত দিয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থী।
আমেরিকার চার ভাগের তিন ভাগ মানুষ এমন রাজ্যে বসবাস করেন যে রাজ্যগুলোতে বিনোদন কিংবা শুধুমাত্র চিকিৎসাজনিত কারণে হলেও গাঁজা ব্যবহারের বৈধতা রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্যে গাঁজাকে অপরাধ বস্তুর তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার বিষয়টি ব্যাপকভাবে সমর্থিত হয়েছে। এ অবস্থায় নির্বাচনকে সামনে রেখে দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য ফ্লোরিডায় বিনোদনের অংশ হিসেবে গাঁজাকে বৈধ করার বিষয়ে নিজের মতামত দিলেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প।
রোববার পলিটিকো জানিয়েছে, ফ্লোরিডায় গাঁজা সেবনের বৈধতা নিয়ে ‘ট্রুথ’ নামে নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম একটি পোস্ট দিয়েছেন ট্রাম্প। তিনি লিখেছেন, ‘লোকেরা এটি পছন্দ করুক বা না করুক, এটার বাস্তবায়ন করা হবে।’
মার্কিন গণমাধ্যমের চোখে ওই পোস্টের মাধ্যমে ফ্লোরিডায় গাঁজা সেবনকে বৈধ করার বিষয়ে ট্রাম্পের সমর্থনের বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে। বিষয়টিকে তাঁর নির্বাচনী কৌশলের অংশ হিসেবেও দেখা হচ্ছে।
সাম্প্রতিক বিভিন্ন জরিপে দেখা গেছে, ডেমোক্রেটিক প্রার্থী হিসেবে বাইডেনের বদলে কমলা হ্যারিসের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার বিষয়টি ভোটারদের মাঝে ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে। এর ফলে জনসংখ্যার উল্লেখযোগ্য সংখ্যক তরুণ ভোটার ট্রাম্পের প্রতিদ্বন্দ্বী কমলা হ্যারিসের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। এই তরুণ ভোটারদের আশ্বস্ত করতে এবং সমর্থন পেতেই ট্রাম্প ফ্লোরিডায় গাঁজা বৈধ করার বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
ফ্লোরিডায় গাঁজা বৈধ হবে কি-না, সেই বিষয়টি ভোটারেরাই নির্ধারণ করবেন। নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তারা এই গাঁজা বৈধ করার বিষয়েও ভোট দেবেন। ট্রাম্প গাঁজা বৈধ করা বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখালেও ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিস্যান্টিস সহ আরও বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী রিপাবলিকান রাজনীতিবিদ রাজ্যটিতে গাঁজা বৈধকরণের বিরোধিতা করে আসছেন।
গাঁজা সেবনের প্রতি নিজের সমর্থনকে রাজ্যগুলোর ন্যায্যতার বিষয় হিসাবে বর্ণনা করেছেন ট্রাম্প। ট্রুথের পোস্টে তিনি যোগ করেছেন, ‘অন্যান্য অনেক রাজ্যে যেহেতু এটি বৈধ, তাই ফ্লোরিডায় এটির জন্য কারও অপরাধী হওয়া উচিত নয়।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘প্রাপ্তবয়স্কদের কাছে থাকা নির্দিষ্ট পরিমাণ গাঁজার জন্য তাঁদের গ্রেপ্তার করে জীবন নষ্ট করা কিংবা করদাতার ডলার নষ্ট করার দরকার নেই।’ তবে জনসমাগমের স্থাপনগুলোতে গাঁজা সেবনের বিরোধিতা করেন ট্রাম্প। এ বিষয়ে সুস্পষ্ট আইন থাকার বিষয়েও মত দিয়েছেন রিপাবলিকান প্রার্থী।
এপস্টেইন ফাইলের সবচেয়ে বিতর্কিত ও আলোচিত বিষয় ছিল ‘ক্লায়েন্ট লিস্ট’। অর্থাৎ কারা এপস্টেইনের কাছে যেতেন বা তাঁর কাছ থেকে নানান সুবিধা নিয়েছেন এমন ব্যক্তির একটি তালিকা। তবে বিচার বিভাগ তাদের মেমোতে স্পষ্ট করে বলেছেন, এপস্টেইন ফাইলে ‘ক্লায়েন্ট তালিকা’ বলে কোনো কিছু ছিল না।
১১ মিনিট আগে২০২০ সালের অক্টোবর মাসে দোহার হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি নবজাতককে প্লাস্টিকে মোড়ানো অবস্থায় টয়লেটের একটি বিনে পাওয়া যায়। এ ঘটনার জেরে পরে কাতার কর্তৃপক্ষ একাধিক ফ্লাইটের অসংখ্য নারীকে জোর করে বিমান থেকে নামিয়ে শারীরিক অনুসন্ধানে বাধ্য করে।
৩৬ মিনিট আগেমিয়ানমারের সামরিক জান্তার ঘনিষ্ঠ কিছু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে গোপনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই সিদ্ধান্ত এমন এক সময় এসেছে, যখন জান্তাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ‘সত্যিকারের দেশপ্রেমিক’ বলে প্রশংসা করে একটি চিঠিতে নিষেধাজ্ঞা...
২ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে সীমান্ত সংঘর্ষ দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে নতুন করে গোলাগুলি শুরু হয়। সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত ১৬ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। নিহত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই থাইল্যান্ডের বেসামরিক নাগরিক।
৩ ঘণ্টা আগে