ঢাকা: শিক্ষকতা ছিল তাঁর পেশা। এরপর সেটি পরিণত হয় নেশায়। এই মহামারির কালে অনলাইনে পড়িয়েই ভাইরাল হয়ে গেছেন ৮৯ বছর বয়সী দেলোরেস স্পেন্সার।
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের বাসিন্দা স্পেন্সার মূলত গণিত পড়ান। তাঁর নামডাক এখন যুক্তরাষ্ট্রের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও।
স্পেন্সারকে নিয়ে প্রতিবেদন করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম গুড মর্নিং আমেরিকা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৫৪ সালে দেলোরেস স্পেন্সার শিক্ষকতা শুরু করেন। ১৯৯১ সালে তিনি স্কুল শিক্ষকতা থেকে অবসরে যান। এরপর প্রাইভেট টিউটর হিসেবে শিক্ষকতা চালিয়ে যান। ২০ বছর ধরে এভাবেই পড়িয়ে যাচ্ছেন তিনি। প্রতিনিয়ত শিক্ষকতার ধরনে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেন তিনি। বৈশ্বিক মহামারির মধ্যে গত এপ্রিল থেকে ভার্চ্যুয়ালি ক্লাস নেওয়া শুরু করেন স্পেন্সার। ওই ক্লাসের নাম দেন “মিসেস স্পেন্সার’স ম্যাথ ল্যাব”। করোনায় স্কুল বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের সাহায্য করার জন্যই এই উদ্যোগ নেন স্পেন্সার।
ফেসবুকে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে স্পেন্সারকে বলতে শোনা যায়, ‘ভগ্নাংশগুলো আপনার বন্ধু’। প্রতিসপ্তাহে একটি ফ্রি ভার্চ্যুয়াল ক্লাস নেন স্পেন্সার। তাঁর ক্লাসগুলো এখন আন্তর্জাতিকভাবেও বেশ জনপ্রিয়।
এ নিয়ে স্পেন্সার বলেন, আমি সেই শিক্ষার্থীদের সাহায্য করতে চাই যাদের গণিতভীতি রয়েছে। অনেক অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীর গণিতভীতি রয়েছে। সব বয়সের শিক্ষার্থীদের সাহায্য করেন স্পেন্সার। তিনি শিক্ষার্থীদের একাও পড়ান, আবার ব্যাচ হিসেবেও পড়িয়ে থাকেন।
স্পেন্সার তাঁর ভিডিওতে শিক্ষার্থীদের বলেন, ‘ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে বলো, আমি এটি করতে পারি’।
শিক্ষকতার সঙ্গেই থাকতে চান স্পেন্সার। নিজের সামর্থ্যের মধ্যে মানুষের সেবা করার এটিই উপযুক্ত একটি মাধ্যম বলে মনে করেন তিনি। স্পেন্সার বলেন, ‘আমি এমন মানুষের কাছে পৌঁছাতে চাই যাঁরা সামর্থ্যের অভাবে প্রাইভেট পড়াতে পারছেন না।’১৯৫৪ সালে দেলোরেস স্পেন্সার শিক্ষকতা শুরু করেন। ১৯৯১ সালে তিনি স্কুল শিক্ষকতা থেকে অবসরে যান। পরে তিনি শিক্ষার্থীদেরকে প্রাইভেট শিক্ষক হিসেবে পড়ানো শুরু করেন। স্পেন্সার ২০ বছর প্রাইভেট শিক্ষকতা করান।
ঢাকা: শিক্ষকতা ছিল তাঁর পেশা। এরপর সেটি পরিণত হয় নেশায়। এই মহামারির কালে অনলাইনে পড়িয়েই ভাইরাল হয়ে গেছেন ৮৯ বছর বয়সী দেলোরেস স্পেন্সার।
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের বাসিন্দা স্পেন্সার মূলত গণিত পড়ান। তাঁর নামডাক এখন যুক্তরাষ্ট্রের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও।
স্পেন্সারকে নিয়ে প্রতিবেদন করেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম গুড মর্নিং আমেরিকা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৫৪ সালে দেলোরেস স্পেন্সার শিক্ষকতা শুরু করেন। ১৯৯১ সালে তিনি স্কুল শিক্ষকতা থেকে অবসরে যান। এরপর প্রাইভেট টিউটর হিসেবে শিক্ষকতা চালিয়ে যান। ২০ বছর ধরে এভাবেই পড়িয়ে যাচ্ছেন তিনি। প্রতিনিয়ত শিক্ষকতার ধরনে পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেন তিনি। বৈশ্বিক মহামারির মধ্যে গত এপ্রিল থেকে ভার্চ্যুয়ালি ক্লাস নেওয়া শুরু করেন স্পেন্সার। ওই ক্লাসের নাম দেন “মিসেস স্পেন্সার’স ম্যাথ ল্যাব”। করোনায় স্কুল বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের সাহায্য করার জন্যই এই উদ্যোগ নেন স্পেন্সার।
ফেসবুকে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে স্পেন্সারকে বলতে শোনা যায়, ‘ভগ্নাংশগুলো আপনার বন্ধু’। প্রতিসপ্তাহে একটি ফ্রি ভার্চ্যুয়াল ক্লাস নেন স্পেন্সার। তাঁর ক্লাসগুলো এখন আন্তর্জাতিকভাবেও বেশ জনপ্রিয়।
এ নিয়ে স্পেন্সার বলেন, আমি সেই শিক্ষার্থীদের সাহায্য করতে চাই যাদের গণিতভীতি রয়েছে। অনেক অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীর গণিতভীতি রয়েছে। সব বয়সের শিক্ষার্থীদের সাহায্য করেন স্পেন্সার। তিনি শিক্ষার্থীদের একাও পড়ান, আবার ব্যাচ হিসেবেও পড়িয়ে থাকেন।
স্পেন্সার তাঁর ভিডিওতে শিক্ষার্থীদের বলেন, ‘ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে বলো, আমি এটি করতে পারি’।
শিক্ষকতার সঙ্গেই থাকতে চান স্পেন্সার। নিজের সামর্থ্যের মধ্যে মানুষের সেবা করার এটিই উপযুক্ত একটি মাধ্যম বলে মনে করেন তিনি। স্পেন্সার বলেন, ‘আমি এমন মানুষের কাছে পৌঁছাতে চাই যাঁরা সামর্থ্যের অভাবে প্রাইভেট পড়াতে পারছেন না।’১৯৫৪ সালে দেলোরেস স্পেন্সার শিক্ষকতা শুরু করেন। ১৯৯১ সালে তিনি স্কুল শিক্ষকতা থেকে অবসরে যান। পরে তিনি শিক্ষার্থীদেরকে প্রাইভেট শিক্ষক হিসেবে পড়ানো শুরু করেন। স্পেন্সার ২০ বছর প্রাইভেট শিক্ষকতা করান।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৪ ঘণ্টা আগে