অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ঘৃণা করেন তাঁর স্ত্রী মেলানিয়া এবং স্বামীকে নয়, কমলা হ্যারিসকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট দেখতে চান তিনি। বিস্ময়কর এমন দাবি করেছেন হোয়াইট হাউসের সাবেক যোগাযোগ পরিচালক অ্যান্থনি স্কারামুচি। তিনি সম্প্রতি মিডিয়াস টাচ নামের একটি পডকাস্টে এমন মন্তব্য করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিররের খবরে বলা হয়েছে, মিডিয়াস টাচ পডকাস্টে অ্যান্থনি স্কারামুচি বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প (আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে) গোপনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে সমর্থন করছেন। মেলানিয়া তাঁর স্বামী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ঘৃণা করেন। মনে মনে তিনি কমলার জয় কামনা করছেন।’
পডকাস্টে উপস্থাপক বেন মেইসেলাসকে স্কারামুচি বলেন, ‘মেলানিয়া ট্রাম্প সম্ভবত আমার চেয়ে অনেক বেশি আগ্রহী কমলা হ্যারিসকে হোয়াইট হাউসে দেখতে। কারণ, তিনি ট্রাম্পকে ঘৃণা করেন। নিজের স্ত্রীও ট্রাম্পকে ঘৃণা করেন।’
স্কারামুচির এই মন্তব্য এমন সময় এসেছে, যখন রিপাকলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় মেলানিয়া প্রায় অনুপস্থিত ছিলেন। কয়েকটি তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকার পর কেবল একটি সমাবেশে অংশ নিয়েছেন তিনি। বর্তমানে ছেলে ব্যারন ট্রাম্পের শিক্ষাজীবন নিয়ে ব্যস্ত এবং বেশির ভাগ সময় নিউইয়র্কে কাটাচ্ছেন মেলানিয়া।
এদিকে মেলানিয়ার বিষয়ে স্কারামুচির দাবিকে পুরোপুরি ‘বাজে কথা’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন ট্রাম্প। স্কারামুচি একজন ‘উগ্র’ ব্যক্তি বলে মন্তব্য করেন তিনি।
উল্লেখ্য, অ্যান্থনি স্কারামুচি ২০১৭ সালে মাত্র ১১ দিনের জন্য হোয়াইট হাউসের যোগাযোগ পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ২১ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত এ দায়িত্বে ছিলেন তিনি। বেশ কয়েকটি বিতর্কের পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁকে বরখাস্ত করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ঘৃণা করেন তাঁর স্ত্রী মেলানিয়া এবং স্বামীকে নয়, কমলা হ্যারিসকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট দেখতে চান তিনি। বিস্ময়কর এমন দাবি করেছেন হোয়াইট হাউসের সাবেক যোগাযোগ পরিচালক অ্যান্থনি স্কারামুচি। তিনি সম্প্রতি মিডিয়াস টাচ নামের একটি পডকাস্টে এমন মন্তব্য করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মিররের খবরে বলা হয়েছে, মিডিয়াস টাচ পডকাস্টে অ্যান্থনি স্কারামুচি বলেন, ‘ডোনাল্ড ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প (আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে) গোপনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে সমর্থন করছেন। মেলানিয়া তাঁর স্বামী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ঘৃণা করেন। মনে মনে তিনি কমলার জয় কামনা করছেন।’
পডকাস্টে উপস্থাপক বেন মেইসেলাসকে স্কারামুচি বলেন, ‘মেলানিয়া ট্রাম্প সম্ভবত আমার চেয়ে অনেক বেশি আগ্রহী কমলা হ্যারিসকে হোয়াইট হাউসে দেখতে। কারণ, তিনি ট্রাম্পকে ঘৃণা করেন। নিজের স্ত্রীও ট্রাম্পকে ঘৃণা করেন।’
স্কারামুচির এই মন্তব্য এমন সময় এসেছে, যখন রিপাকলিকান প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণায় মেলানিয়া প্রায় অনুপস্থিত ছিলেন। কয়েকটি তহবিল সংগ্রহ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকার পর কেবল একটি সমাবেশে অংশ নিয়েছেন তিনি। বর্তমানে ছেলে ব্যারন ট্রাম্পের শিক্ষাজীবন নিয়ে ব্যস্ত এবং বেশির ভাগ সময় নিউইয়র্কে কাটাচ্ছেন মেলানিয়া।
এদিকে মেলানিয়ার বিষয়ে স্কারামুচির দাবিকে পুরোপুরি ‘বাজে কথা’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন ট্রাম্প। স্কারামুচি একজন ‘উগ্র’ ব্যক্তি বলে মন্তব্য করেন তিনি।
উল্লেখ্য, অ্যান্থনি স্কারামুচি ২০১৭ সালে মাত্র ১১ দিনের জন্য হোয়াইট হাউসের যোগাযোগ পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ২১ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত এ দায়িত্বে ছিলেন তিনি। বেশ কয়েকটি বিতর্কের পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁকে বরখাস্ত করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেস্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো ঘোষণা করেছেন যে, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে আর কোনো সামরিক বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার এক খোলা চিঠিতে ফিকো স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ইউক্রেনকে এমন কোনো সহায়তা দেবে না, যা দেশটিকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম করবে।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তপ্ত এক বৈঠকের পর যুক্তরাজ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দেখা করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ডাউনিং স্ট্রিটে এক বৈঠকে শেষে স্টারমার জানালেন, জেলেনস্কি ‘যুক্তরাজ্যের পূর্ণ সমর্থন’ পাচ্ছেন। প্রত্যুত্তরে জেলেনস্কি...
২ ঘণ্টা আগেআমাদের মসজিদ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস ভাঙেনি। আমরা এখনো ধ্বংসস্তূপে, তাঁবুর নিচে তারাবির নামাজ পড়ব। আমরা আমাদের সব আশা নিয়ে দু’আ করব, কোরআন তিলাওয়াতে সান্ত্বনা খুঁজব, এই বিশ্বাস নিয়ে যে, আমাদের সব কষ্টের প্রতিদান আল্লাহ দেবেন।
২ ঘণ্টা আগে