সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর সহযোগীরা দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (এফবিআই) কাছে থেকে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্পর্শকাতর নথিপত্র ইচ্ছাকৃতভাবে গোপন করেছিলেন। এফবিআইয়ের তদন্তে বাধা দিতেই তা করা হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের একটি আদালতে করা এক মামলার অভিযোগনামায় এমনটাই দাবি করেছে দেশটির বিচার বিভাগ।
গত জুন মাসে গোপন নথি সম্পর্কে জানতে প্রথমবারের মতো ট্রাম্পের ফ্লোরিডার বাড়িতে তল্লাশির জন্য এফবিআইয়ের কর্মকর্তারা। তখন ট্রাম্পের সহযোগীরা জানিয়েছিলেন, হোয়াইট হাউস থেকে আনা সব নথি ফেরত দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পরে ৮ আগস্ট ট্রাম্পের বাড়ি থেকে তল্লাশি অনেকগুলো স্পর্শকাতর ফাইল উদ্ধার করা হয়।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ৫৪ পৃষ্ঠার ওই অভিযোগনামায় বলা হয়েছে—গত বছরের জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউস ত্যাগের সময় ট্রাম্পে যেসব সরকারি নথিপত্র নিজের বাসায় নিয়ে যান, সেগুলো উদ্ধার জন্য চলতি বছরের জুনে এফবিআইয়ের সদস্যরা প্রথমবারের মতো ট্রাম্পের ফ্লোরিডার বাড়ি মার-এ-লাগোয় যান। তখন ট্রাম্পের সহযোগীরা এফবিআইয়ের কর্মকর্তাদের বলেছিলেন, হোয়াইট হাউস থেকে যেসব নথি আনা হয়েছিল, তার সবগুলোই ইতিমধ্যে ফেরত দেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ ফ্লোরিডার একটি ডিস্ট্রিক্ট আদালতে এ অভিযোগ করা হয়।
অভিযোগনামায় আরও বলা হয়েছে, মার-এ-লাগোর স্টোররুম থেকে নথিপত্র খুব সম্ভবত লুকানো হয়েছিল এবং অন্যত্র সরিয়ে ফেলা হয়েছিল। সরকারের তদন্তে বাধা দিতেই এসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। এসব ধারণা নিয়ে তাদের কাছে প্রমাণ রয়েছে।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আগামীকাল বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের বাড়ি থেকে গত ৮ আগস্ট উদ্ধার নথি নিয়ে ফ্লোরিডার পশ্চিম পাম বিচের একটি আদালতে শুনানি হওয়ার কথা। শুনানিতে ট্রাম্পের ‘স্পেশাল মাস্টার’ নিয়োগ দেওয়ার অনুরোধের বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন ডিস্ট্রিক্ট বিচারক বিচারক আইলিন ক্যানন। স্পেশাল মাস্টার হলো, কোনো স্পর্শকাতর মামলার সার্বিক বিষয় খতিয়ে দেখতে তৃতীয় পক্ষ নিয়োগ দেওয়ায়। ট্রাম্পের সাবেক আইনজীবী রুডি গিউলিয়ানি এবং মাইকেল কোহেনের বাসা ও অফিস তল্লাশির মামলায়ও স্পেশাল মাস্টার নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তবে ট্রাম্পের স্পেশাল মাস্টার নিয়োগের অনুরোধটির বিরোধিতা করেছে বিচার বিভাগ।
এর আগে, হোয়াই হাউস ত্যাগের সময় অবৈধভাবে নিয়ে আসা প্রায় ১৫ বাক্স নথিপত্র গত জানুয়ারিতে ট্রাম্প নিজেই ফেরত দেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ধারণা ছিল, ট্রাম্পের বাসায় আরও সরকারি স্পর্শকাতর নথিপত্র থাকতে পারে। তা জানতেই গত জুনে তাঁর বাসায় যান এফবিআই কর্মকর্তারা। তখন ট্রাম্পের সহযোগীদের তরফে সব নথি ফেরত দেওয়া কথা জানানো হয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও গত ৮ আগস্ট ট্রাম্পের বাসায় অভিযান চালায় এফবিআই। এতে বিভিন্ন ধরনের নথির ১৮৪টি ফাইল উদ্ধার করা হয়, যার অনেকগুলোই স্পর্শকাতর নথির অন্তর্ভুক্ত।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর সহযোগীরা দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার (এফবিআই) কাছে থেকে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ স্পর্শকাতর নথিপত্র ইচ্ছাকৃতভাবে গোপন করেছিলেন। এফবিআইয়ের তদন্তে বাধা দিতেই তা করা হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের একটি আদালতে করা এক মামলার অভিযোগনামায় এমনটাই দাবি করেছে দেশটির বিচার বিভাগ।
গত জুন মাসে গোপন নথি সম্পর্কে জানতে প্রথমবারের মতো ট্রাম্পের ফ্লোরিডার বাড়িতে তল্লাশির জন্য এফবিআইয়ের কর্মকর্তারা। তখন ট্রাম্পের সহযোগীরা জানিয়েছিলেন, হোয়াইট হাউস থেকে আনা সব নথি ফেরত দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পরে ৮ আগস্ট ট্রাম্পের বাড়ি থেকে তল্লাশি অনেকগুলো স্পর্শকাতর ফাইল উদ্ধার করা হয়।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ৫৪ পৃষ্ঠার ওই অভিযোগনামায় বলা হয়েছে—গত বছরের জানুয়ারিতে হোয়াইট হাউস ত্যাগের সময় ট্রাম্পে যেসব সরকারি নথিপত্র নিজের বাসায় নিয়ে যান, সেগুলো উদ্ধার জন্য চলতি বছরের জুনে এফবিআইয়ের সদস্যরা প্রথমবারের মতো ট্রাম্পের ফ্লোরিডার বাড়ি মার-এ-লাগোয় যান। তখন ট্রাম্পের সহযোগীরা এফবিআইয়ের কর্মকর্তাদের বলেছিলেন, হোয়াইট হাউস থেকে যেসব নথি আনা হয়েছিল, তার সবগুলোই ইতিমধ্যে ফেরত দেওয়া হয়েছে। দক্ষিণ ফ্লোরিডার একটি ডিস্ট্রিক্ট আদালতে এ অভিযোগ করা হয়।
অভিযোগনামায় আরও বলা হয়েছে, মার-এ-লাগোর স্টোররুম থেকে নথিপত্র খুব সম্ভবত লুকানো হয়েছিল এবং অন্যত্র সরিয়ে ফেলা হয়েছিল। সরকারের তদন্তে বাধা দিতেই এসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। এসব ধারণা নিয়ে তাদের কাছে প্রমাণ রয়েছে।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় আগামীকাল বৃহস্পতিবার ট্রাম্পের বাড়ি থেকে গত ৮ আগস্ট উদ্ধার নথি নিয়ে ফ্লোরিডার পশ্চিম পাম বিচের একটি আদালতে শুনানি হওয়ার কথা। শুনানিতে ট্রাম্পের ‘স্পেশাল মাস্টার’ নিয়োগ দেওয়ার অনুরোধের বিষয়টি খতিয়ে দেখবেন ডিস্ট্রিক্ট বিচারক বিচারক আইলিন ক্যানন। স্পেশাল মাস্টার হলো, কোনো স্পর্শকাতর মামলার সার্বিক বিষয় খতিয়ে দেখতে তৃতীয় পক্ষ নিয়োগ দেওয়ায়। ট্রাম্পের সাবেক আইনজীবী রুডি গিউলিয়ানি এবং মাইকেল কোহেনের বাসা ও অফিস তল্লাশির মামলায়ও স্পেশাল মাস্টার নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। তবে ট্রাম্পের স্পেশাল মাস্টার নিয়োগের অনুরোধটির বিরোধিতা করেছে বিচার বিভাগ।
এর আগে, হোয়াই হাউস ত্যাগের সময় অবৈধভাবে নিয়ে আসা প্রায় ১৫ বাক্স নথিপত্র গত জানুয়ারিতে ট্রাম্প নিজেই ফেরত দেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ধারণা ছিল, ট্রাম্পের বাসায় আরও সরকারি স্পর্শকাতর নথিপত্র থাকতে পারে। তা জানতেই গত জুনে তাঁর বাসায় যান এফবিআই কর্মকর্তারা। তখন ট্রাম্পের সহযোগীদের তরফে সব নথি ফেরত দেওয়া কথা জানানো হয়। কিন্তু তা সত্ত্বেও গত ৮ আগস্ট ট্রাম্পের বাসায় অভিযান চালায় এফবিআই। এতে বিভিন্ন ধরনের নথির ১৮৪টি ফাইল উদ্ধার করা হয়, যার অনেকগুলোই স্পর্শকাতর নথির অন্তর্ভুক্ত।
ভারতীয় ভোটার ও আধার কার্ড ২৮ বছর বয়সী শান্তা পেলেন কীভাবে, তা খতিয়ে দেখছেন পুলিশের কর্মকর্তারা। একই সঙ্গে তাঁর বন্ধু বাংলাদেশি নাগরিক সুমন চন্দ্রশীলের বিষয়েও তদন্ত করা হচ্ছে; যাঁর নাম জিজ্ঞাসাবাদের সময় উঠে আসে। অর্থের বিনিময়ে অন্য কোনো দেশে শান্তা তথ্য সরবরাহ করেছিলেন কি না, তাও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে
১ ঘণ্টা আগেভারতের বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা ইন্ডিগোর একটি ফ্লাইটে মাঝ আকাশে এক যাত্রী আতঙ্কে অসুস্থ হয়ে পড়েন। এই অবস্থায় আরেক যাত্রী তাঁকে চড় মারেন। ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর, আতঙ্কিত হওয়া ব্যক্তির পরিবার তাঁকে শনাক্ত করে এবং জানায় যে তিনি নিখোঁজ।
১ ঘণ্টা আগেগাজা উপত্যকায় ত্রাণ সংগ্রহ করতে গিয়ে দুই দিনের ব্যবধানে ১০০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও কয়েক শ মানুষ। শুক্রবার জাতিসংঘের এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা আনাদোলু।
৪ ঘণ্টা আগেইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবো সুবিয়ান্তোর সাধারণ ক্ষমার সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে গতকাল শুক্রবার শত শত বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এই তালিকায় রাজনৈতিক মামলায় সাজাপ্রাপ্তদের পাশাপাশি বিরোধী নেতারাও রয়েছেন। মূলত, দেশটিকে জাতীয় ঐক্যের অংশ হিসেবে এসব রাজবন্দীদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে