রিপাবলিকান পার্টির সদস্য হলেও একসময় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোরতর বিরোধী ছিলেন জেডি ভ্যান্স। আর সেই ভ্যান্সকেই ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর রানিংমেট বা ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মনোনীত করেছিলেন। নির্বাচন শেষে সেই ভ্যান্সই এখন ট্রাম্পের ভাইস প্রেসিডেন্ট। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত জুলাইয়ে ট্রাম্প জেডি ভ্যান্সকে তাঁর রানিংমেট মনোনীত করেন। এ বিষয়ে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ডোনাল্ড ট্রাম্প লিখেছিলেন, ‘দীর্ঘ চিন্তাভাবনার পর এবং অন্য অনেকের অসাধারণ প্রতিভা বিবেচনা করে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্টের পদ গ্রহণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত ব্যক্তি হলেন ওহাইওর সিনেটর জেডি ভ্যান্স।’
ট্রাম্প জেডি ভ্যান্সকে তাঁর রানিংমেট মনোনীত করলেও এর আগে একটা সময় ভ্যান্স তাঁর কট্টর বিরোধী ছিলেন। ২০১৬ সালে জেডি ভ্যান্স টুইটারে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি কখনোই ট্রাম্পের লোক নই। আমি তাঁকে কখনোই পছন্দ করিনি।’ তিনি আরও বলেছিলেন, ‘হায় ঈশ্বর, তিনি বোকা একটা মানুষ। আমি তাঁকে নিন্দনীয় মনে করি।’
সে বছর জেডি ভ্যান্স তাঁর বিখ্যাত স্মৃতিকথা ‘হিলবিলি এলিজি’ প্রকাশ করে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেন। সে বছরই তিনি ফেসবুকে লিখেছিলেন, ‘আমি ট্রাম্পকে একজন নিষ্ঠুর গাধা বলে মনে করি...বা তিনি আমেরিকার হিটলার—এমন ভাবনা বারবার আমার মধ্যে ফিরে আসে।’ কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যেই পাশার দান পাল্টে যায়। একসময়ের কট্টর সমালোচক থেকে ট্রাম্পের কট্টর সমর্থক বনে যান ভ্যান্স।
জেডি তথা জেমস ডেভিড ভ্যান্স বর্তমানে ওহাইও থেকে নির্বাচিত রিপাবলিকান সিনেটর। তিনি সাবেক রিপাবলিকান সিনেটর রব পোর্টম্যানের স্থলাভিষিক্ত হন ২০২২ সালের নির্বাচনে। এবারের নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টি থেকে রানিংমেটের মনোনয়ন পাওয়ার মধ্য দিয়ে ২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে গেলেন এই নেতা।
রিপাবলিকান পার্টির সদস্য হলেও একসময় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোরতর বিরোধী ছিলেন জেডি ভ্যান্স। আর সেই ভ্যান্সকেই ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর রানিংমেট বা ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মনোনীত করেছিলেন। নির্বাচন শেষে সেই ভ্যান্সই এখন ট্রাম্পের ভাইস প্রেসিডেন্ট। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত জুলাইয়ে ট্রাম্প জেডি ভ্যান্সকে তাঁর রানিংমেট মনোনীত করেন। এ বিষয়ে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ডোনাল্ড ট্রাম্প লিখেছিলেন, ‘দীর্ঘ চিন্তাভাবনার পর এবং অন্য অনেকের অসাধারণ প্রতিভা বিবেচনা করে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্টের পদ গ্রহণের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত ব্যক্তি হলেন ওহাইওর সিনেটর জেডি ভ্যান্স।’
ট্রাম্প জেডি ভ্যান্সকে তাঁর রানিংমেট মনোনীত করলেও এর আগে একটা সময় ভ্যান্স তাঁর কট্টর বিরোধী ছিলেন। ২০১৬ সালে জেডি ভ্যান্স টুইটারে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি কখনোই ট্রাম্পের লোক নই। আমি তাঁকে কখনোই পছন্দ করিনি।’ তিনি আরও বলেছিলেন, ‘হায় ঈশ্বর, তিনি বোকা একটা মানুষ। আমি তাঁকে নিন্দনীয় মনে করি।’
সে বছর জেডি ভ্যান্স তাঁর বিখ্যাত স্মৃতিকথা ‘হিলবিলি এলিজি’ প্রকাশ করে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করেন। সে বছরই তিনি ফেসবুকে লিখেছিলেন, ‘আমি ট্রাম্পকে একজন নিষ্ঠুর গাধা বলে মনে করি...বা তিনি আমেরিকার হিটলার—এমন ভাবনা বারবার আমার মধ্যে ফিরে আসে।’ কিন্তু কয়েক বছরের মধ্যেই পাশার দান পাল্টে যায়। একসময়ের কট্টর সমালোচক থেকে ট্রাম্পের কট্টর সমর্থক বনে যান ভ্যান্স।
জেডি তথা জেমস ডেভিড ভ্যান্স বর্তমানে ওহাইও থেকে নির্বাচিত রিপাবলিকান সিনেটর। তিনি সাবেক রিপাবলিকান সিনেটর রব পোর্টম্যানের স্থলাভিষিক্ত হন ২০২২ সালের নির্বাচনে। এবারের নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টি থেকে রানিংমেটের মনোনয়ন পাওয়ার মধ্য দিয়ে ২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে গেলেন এই নেতা।
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
২ ঘণ্টা আগে