নরেন্দ্র মোদীর ভারত ও জো বাইডেনের যুক্তরাষ্ট্রে মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধে পাশার দান উল্টে গেল। বিদায়ের কয়েক সপ্তাহ আগে কূটনীতির খেলার মোড় ঘোড়ানোর একটা চেষ্টা করল মার্কিন প্রশাসন। ভারতের কাছে ১১৭ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির চুক্তিতে অনুমোদন দিলেন বাইডেন। চুক্তি অনুযায়ী ভারতের কাছে এমএইচ-৬০ আর মাল্টি-মিশন হেলিকপ্টারসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার কংগ্রেসকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সংস্থা জানিয়েছে, এমএইচ-৬০ আর মাল্টি-মিশন হেলিকপ্টার ভারতের সাবমেরিন যুদ্ধ ক্ষমতা বাড়াবে এবং বর্তমান ও ভবিষ্যতের হুমকি প্রতিরোধে সহায়ক হবে। ডিএসসিএ আরও জানিয়েছে, শেষ সময়ে এসে বাইডেনের এই পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সম্পর্ককে শক্তিশালী করবে। ইন্দো-প্যাসিফিক ও দক্ষিণ এশিয়ায় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, শান্তি ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
নির্মাতাদের মতে, এমএইচ-৬০ আর মাল্টি-মিশন হেলিকপ্টার সাবমেরিন ও পৃষ্ঠতলের যুদ্ধ পরিচালনার ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। উন্নত ডিজিটাল সেন্সর, মাল্টি-মোড রাডার, ইলেকট্রনিক সাপোর্ট সিস্টেম ও ইলেকট্রো-অপটিক্যাল বা ইনফ্রারেড ক্যামেরাযুক্ত এই হেলিকপ্টারটি সমুদ্র পৃষ্ঠ ও জলের তলের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ধারণ করতে সক্ষম। এ ছাড়া গোপণে জাহাজ বা সাবমেরিন চিহ্নিত করে, আক্রমণ করার জন্য কার্যকরী অস্ত্র যেমন; টর্পেডো, ক্ষেপণাস্ত্র, রকেট এবং বন্দুক এই হেলিকপ্টারে মজুত করে রাখা যাবে।
এই চুক্তিতে ডেটা ট্রান্সফার সিস্টেম, ফুয়েল ট্যাংক, ইনফ্রারেড সিস্টেম, অপারেটর ইন্টারফেস, মজুত সরঞ্জাম, মুনিশন এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য প্রযুক্তি সহায়তাও সরবরাহ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
চুক্তির অংশ হিসেবে লকহিড মার্টিন রোটারি অ্যান্ড মিশন সিস্টেমস নামে একটি প্রতিষ্ঠান ভারতকে সার্বিক সহায়তা দেবে। এই প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ২৫ জন প্রতিনিধি নয়তো ২০ জন সরকারি কর্মকর্তা ভারতে সফর করবেন। তারা ভারতে অবস্থান করে প্রযুক্তিগত সহায়তা ও ব্যবস্থাপনা তদারকি করবেন।
বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ৩৩০ টিরও বেশি এমএইচ-৬০ আর হেলিকপ্টার সক্রিয় রয়েছে। মার্কিন নৌবাহিনী ছাড়াও এই হেলিকপ্টার ডেনমার্ক, অস্ট্রেলিয়া, সৌদি আরব এবং ভারতের নৌবাহিনীতে ব্যবহৃত হচ্ছে। অনুসন্ধান, উদ্ধার, চিকিৎসার জন্য দ্রুত পরিবহন, কমান্ডো, কন্ট্রোল ও রসদ পরিবহনেও এই হেলিকপ্টারটি বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়।
এমএইচ-৬০ আর হেলিকপ্টারগুলো ভারতীয় চাহিদা অনুযায়ী বিশেষভাবে কাস্টমাইজড করা হয়েছে। লকহিড মার্টিন এই প্রযুক্তি বাস্তবায়নে ভারতীয় সংস্থা হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের সঙ্গে কাজ করবে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এই চুক্তি মার্কিন-ভারত প্রতিরক্ষা সম্পর্ক আরও দৃঢ় করবে।
নরেন্দ্র মোদীর ভারত ও জো বাইডেনের যুক্তরাষ্ট্রে মধ্যে স্নায়ুযুদ্ধে পাশার দান উল্টে গেল। বিদায়ের কয়েক সপ্তাহ আগে কূটনীতির খেলার মোড় ঘোড়ানোর একটা চেষ্টা করল মার্কিন প্রশাসন। ভারতের কাছে ১১৭ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির চুক্তিতে অনুমোদন দিলেন বাইডেন। চুক্তি অনুযায়ী ভারতের কাছে এমএইচ-৬০ আর মাল্টি-মিশন হেলিকপ্টারসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার কংগ্রেসকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সংস্থা জানিয়েছে, এমএইচ-৬০ আর মাল্টি-মিশন হেলিকপ্টার ভারতের সাবমেরিন যুদ্ধ ক্ষমতা বাড়াবে এবং বর্তমান ও ভবিষ্যতের হুমকি প্রতিরোধে সহায়ক হবে। ডিএসসিএ আরও জানিয়েছে, শেষ সময়ে এসে বাইডেনের এই পদক্ষেপ যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সম্পর্ককে শক্তিশালী করবে। ইন্দো-প্যাসিফিক ও দক্ষিণ এশিয়ায় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, শান্তি ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
নির্মাতাদের মতে, এমএইচ-৬০ আর মাল্টি-মিশন হেলিকপ্টার সাবমেরিন ও পৃষ্ঠতলের যুদ্ধ পরিচালনার ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। উন্নত ডিজিটাল সেন্সর, মাল্টি-মোড রাডার, ইলেকট্রনিক সাপোর্ট সিস্টেম ও ইলেকট্রো-অপটিক্যাল বা ইনফ্রারেড ক্যামেরাযুক্ত এই হেলিকপ্টারটি সমুদ্র পৃষ্ঠ ও জলের তলের পূর্ণাঙ্গ চিত্র ধারণ করতে সক্ষম। এ ছাড়া গোপণে জাহাজ বা সাবমেরিন চিহ্নিত করে, আক্রমণ করার জন্য কার্যকরী অস্ত্র যেমন; টর্পেডো, ক্ষেপণাস্ত্র, রকেট এবং বন্দুক এই হেলিকপ্টারে মজুত করে রাখা যাবে।
এই চুক্তিতে ডেটা ট্রান্সফার সিস্টেম, ফুয়েল ট্যাংক, ইনফ্রারেড সিস্টেম, অপারেটর ইন্টারফেস, মজুত সরঞ্জাম, মুনিশন এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য প্রযুক্তি সহায়তাও সরবরাহ করবে যুক্তরাষ্ট্র।
চুক্তির অংশ হিসেবে লকহিড মার্টিন রোটারি অ্যান্ড মিশন সিস্টেমস নামে একটি প্রতিষ্ঠান ভারতকে সার্বিক সহায়তা দেবে। এই প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ২৫ জন প্রতিনিধি নয়তো ২০ জন সরকারি কর্মকর্তা ভারতে সফর করবেন। তারা ভারতে অবস্থান করে প্রযুক্তিগত সহায়তা ও ব্যবস্থাপনা তদারকি করবেন।
বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ৩৩০ টিরও বেশি এমএইচ-৬০ আর হেলিকপ্টার সক্রিয় রয়েছে। মার্কিন নৌবাহিনী ছাড়াও এই হেলিকপ্টার ডেনমার্ক, অস্ট্রেলিয়া, সৌদি আরব এবং ভারতের নৌবাহিনীতে ব্যবহৃত হচ্ছে। অনুসন্ধান, উদ্ধার, চিকিৎসার জন্য দ্রুত পরিবহন, কমান্ডো, কন্ট্রোল ও রসদ পরিবহনেও এই হেলিকপ্টারটি বহুলভাবে ব্যবহৃত হয়।
এমএইচ-৬০ আর হেলিকপ্টারগুলো ভারতীয় চাহিদা অনুযায়ী বিশেষভাবে কাস্টমাইজড করা হয়েছে। লকহিড মার্টিন এই প্রযুক্তি বাস্তবায়নে ভারতীয় সংস্থা হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের সঙ্গে কাজ করবে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এই চুক্তি মার্কিন-ভারত প্রতিরক্ষা সম্পর্ক আরও দৃঢ় করবে।
গাজায় চলমান যুদ্ধের মধ্যে ইসরায়েল বহুদিন ধরে দাবি করে আসছিল যে, হামাস জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ত্রাণ চুরি করছে। এই অভিযোগকে সামনে রেখেই তারা সেখানে খাদ্য সরবরাহে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। তবে এখন জানা যাচ্ছে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এমন কোনো প্রমাণই পায়নি যে—হামাস পদ্ধতিগতভাবে জাতিসংঘ
৩২ মিনিট আগেথমথমে পরিবেশ, থেকে থেকে শোনা যাচ্ছে ট্যাঙ্কের গর্জন আর কামানের শব্দ—তিন দিন ধরে থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোর পরিস্থিতি এরকমই। দু’দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের সীমান্ত দ্বন্দ্ব অবশেষে রূপ নিয়েছে খোলা সংঘর্ষে। গত বৃহস্পতিবার প্রতিবেশী কম্বোডিয়ার সঙ্গে পাল্টাপাল্টি গোলাগুলি শুরুর পর থেকে এটাই যেন হয়ে
৩৮ মিনিট আগেগাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে