ট্রাম্প প্রশাসনকে বিদেশি সহায়তা চালু রাখার জন্য সাময়িক অনুমতি দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন জেলা বিচারক আমির আলী এক রায়ে এই নির্দেশ দেন। এই নির্দেশ ট্রাম্প প্রশাসনের আন্তর্জাতিক সহায়তা স্থগিত রাখার প্রচেষ্টায় একটি বড় আঘাত।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের বিরুদ্ধে মামলা করা বেশ কয়েকটি অলাভজনক সংস্থার আবেদনের পর এই রায় আসে। গত মাসে স্বাক্ষরিত আদেশটির মাধ্যমে মার্কিন পররাষ্ট্র সহায়তায় সামগ্রিকভাবে বিরতি ঘোষণা করা হয়। এরপর পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও প্রায় সব ধরনের বৈদেশিক সহায়তা তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধের নির্দেশ দেন।
তবে মার্কিন জেলা বিচারক আমির আলী গতকাল বৃহস্পতিবার পুরো নির্বাহী আদেশের বিরুদ্ধে রায় না দিয়ে একটি সীমিত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের আগে অনুমোদিত বৈদেশিক সহায়তা আপাতত স্থগিত বা বাতিল করা যাবে না।’
রায়ে বিচারক আলী বলেন, ‘আদালত প্রেসিডেন্ট বা তাঁর নির্বাহী আদেশের ওপর সরাসরি নিষেধাজ্ঞা আরোপকে উপযুক্ত বা প্রয়োজনীয় মনে করছে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশাসন এখনো অগণিত মার্কিন ব্যবসার ক্ষতির বিস্তারিত এবং বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণগুলো অর্থপূর্ণভাবে চ্যালেঞ্জ করতে পারেনি। ক্ষতির মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি বন্ধ হওয়া, কর্মীদের সাময়িক ছুটিতে পাঠানো ও ছাঁটাই করা এবং সংস্থাগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়া।’
তবে এই রায়ের বিষয়ে হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
আন্তর্জাতিক সহায়তা নিয়ে কাজ করে এমন একটি সংস্থা গ্লোবাল হেলথ কাউন্সিল। তারা আদালতের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে। সংস্থাটির প্রেসিডেন্ট এলিশা ডান-জর্জিও বলেন, ‘এটি মার্কিন বৈদেশিক সহায়তা কর্মসূচি পুনরুদ্ধারের পথে গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই রায় বিভিন্ন সংস্থাকে তাদের জীবন রক্ষাকারী কাজ পুনরায় শুরু করতে সহায়তা করবে, যা মার্কিন মূল্যবোধের শ্রেষ্ঠত্ব—সহানুভূতি, নেতৃত্ব এবং বৈশ্বিক স্বাস্থ্য, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির প্রতি প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।’
বিচারক আলী উভয় পক্ষকে শুক্রবার বিকেল ৫টার মধ্যে একটি যৌথ প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন, যেখানে মামলার পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা থাকবে।
ট্রাম্প প্রশাসন বৈদেশিক সহায়তা স্থগিত করার পরপরই মার্কিন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাকে (ইউএসএইড) লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে। এই সংস্থাটির কয়েক হাজার কর্মী এবং ঠিকাদারকে ইতিমধ্যে ছাঁটাই করা হয়েছে। অনেককে সাময়িক বরখাস্ত বা প্রশাসনিক ছুটিতেও পাঠানো হয়েছে।
ইউএসএইড প্রতিবছর মার্কিন সরকারের পক্ষ থেকে বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সহায়তা প্রদান করে। তবে ট্রাম্প এবং সরকারি দক্ষতা বিভাগের প্রধান ইলন মাস্ক এই সংস্থাকে ‘অপ্রয়োজনীয় ব্যয়’ বলে সমালোচনা করেছেন। মাস্ক ইউএসএইডকে ‘অপরাধী সংগঠন’ বলেও অভিহিত করেছেন।
ট্রাম্প প্রশাসনকে বিদেশি সহায়তা চালু রাখার জন্য সাময়িক অনুমতি দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন জেলা বিচারক আমির আলী এক রায়ে এই নির্দেশ দেন। এই নির্দেশ ট্রাম্প প্রশাসনের আন্তর্জাতিক সহায়তা স্থগিত রাখার প্রচেষ্টায় একটি বড় আঘাত।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশের বিরুদ্ধে মামলা করা বেশ কয়েকটি অলাভজনক সংস্থার আবেদনের পর এই রায় আসে। গত মাসে স্বাক্ষরিত আদেশটির মাধ্যমে মার্কিন পররাষ্ট্র সহায়তায় সামগ্রিকভাবে বিরতি ঘোষণা করা হয়। এরপর পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও প্রায় সব ধরনের বৈদেশিক সহায়তা তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধের নির্দেশ দেন।
তবে মার্কিন জেলা বিচারক আমির আলী গতকাল বৃহস্পতিবার পুরো নির্বাহী আদেশের বিরুদ্ধে রায় না দিয়ে একটি সীমিত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘ট্রাম্পের ক্ষমতা গ্রহণের আগে অনুমোদিত বৈদেশিক সহায়তা আপাতত স্থগিত বা বাতিল করা যাবে না।’
রায়ে বিচারক আলী বলেন, ‘আদালত প্রেসিডেন্ট বা তাঁর নির্বাহী আদেশের ওপর সরাসরি নিষেধাজ্ঞা আরোপকে উপযুক্ত বা প্রয়োজনীয় মনে করছে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রশাসন এখনো অগণিত মার্কিন ব্যবসার ক্ষতির বিস্তারিত এবং বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণগুলো অর্থপূর্ণভাবে চ্যালেঞ্জ করতে পারেনি। ক্ষতির মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি বন্ধ হওয়া, কর্মীদের সাময়িক ছুটিতে পাঠানো ও ছাঁটাই করা এবং সংস্থাগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়া।’
তবে এই রায়ের বিষয়ে হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
আন্তর্জাতিক সহায়তা নিয়ে কাজ করে এমন একটি সংস্থা গ্লোবাল হেলথ কাউন্সিল। তারা আদালতের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে। সংস্থাটির প্রেসিডেন্ট এলিশা ডান-জর্জিও বলেন, ‘এটি মার্কিন বৈদেশিক সহায়তা কর্মসূচি পুনরুদ্ধারের পথে গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই রায় বিভিন্ন সংস্থাকে তাদের জীবন রক্ষাকারী কাজ পুনরায় শুরু করতে সহায়তা করবে, যা মার্কিন মূল্যবোধের শ্রেষ্ঠত্ব—সহানুভূতি, নেতৃত্ব এবং বৈশ্বিক স্বাস্থ্য, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির প্রতি প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।’
বিচারক আলী উভয় পক্ষকে শুক্রবার বিকেল ৫টার মধ্যে একটি যৌথ প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন, যেখানে মামলার পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা থাকবে।
ট্রাম্প প্রশাসন বৈদেশিক সহায়তা স্থগিত করার পরপরই মার্কিন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাকে (ইউএসএইড) লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে। এই সংস্থাটির কয়েক হাজার কর্মী এবং ঠিকাদারকে ইতিমধ্যে ছাঁটাই করা হয়েছে। অনেককে সাময়িক বরখাস্ত বা প্রশাসনিক ছুটিতেও পাঠানো হয়েছে।
ইউএসএইড প্রতিবছর মার্কিন সরকারের পক্ষ থেকে বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সহায়তা প্রদান করে। তবে ট্রাম্প এবং সরকারি দক্ষতা বিভাগের প্রধান ইলন মাস্ক এই সংস্থাকে ‘অপ্রয়োজনীয় ব্যয়’ বলে সমালোচনা করেছেন। মাস্ক ইউএসএইডকে ‘অপরাধী সংগঠন’ বলেও অভিহিত করেছেন।
দীর্ঘ ২৯ বছর সরকারি বাস চালিয়েছেন তিনি। মাত্র ৭ ডলার (প্রায় ৮০০ টাকা) সমপরিমাণ ভাড়া আত্মসাতের দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। শুধু তা–ই নয়, সেই সঙ্গে তাঁর ৮৪ হাজার ডলার (প্রায় ৯২ লাখ টাকা) পেনশনও বাতিল করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তর-পূর্ব দিল্লির সীলমপুরে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোর হত্যার ঘটনায় ফের আলোচনায় জিকরা নামের এক তরুণী। তিনি নিজেকে ‘লেডি ডন’ বলে পরিচয় দেন। সামাজিক মাধ্যমে তাঁর কার্যকলাপ এবং অপরাধ জগতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পরিচিত এই তরুণী।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ক্রিমিয়া অঞ্চলকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারে। মস্কো ও কিয়েভের মধ্যে একটি শান্তিচুক্তির অংশ হিসেবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে আলোচনার সঙ্গে যুক্ত কয়েকজন জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে ভাবছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম..
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর সাম্প্রতিক কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে বিশেষ করে ভারতীয় শিক্ষার্থীদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। আমেরিকান ইমিগ্রেশন ল’ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এআইএলএ) একটি প্রতিবেদন অনুসারে, সংস্থাটি কর্তৃক সংগৃহীত ৩২৭টি সাম্প্রতিক ভিসা বাতিলের প্রায় অর্ধেকই ভারতীয়...
৩ ঘণ্টা আগে