অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক কঠোর পরিশ্রমের জন্য বিখ্যাত। সেই একই নীতি তিনি তাঁর সরকারি দায়িত্বেও প্রয়োগ করছেন। তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের জানিয়েছেন, তিনি দায়িত্ব পাওয়ার পর বেশ কয়েক দিন ওয়াশিংটনে সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগেই (ডিওজিই) ঘুমিয়েছেন। আর এটি জানতে পেরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মাস্ককে হোয়াইট হাউসে ঐতিহাসিক ‘লিঙ্কন বেডরুম’ মাস্ককে উপহার হিসেবে দিয়েছেন।
ডিওজিইর চেয়ারম্যান হিসেবে মাস্ক ট্রাম্প প্রশাসনের গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন। তিনি এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিকল্পনার প্রস্তাব দিয়েছেন এবং নিশ্চিত করছেন যে ট্রাম্পের দৃষ্টিভঙ্গি ও নীতিমালা প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
এখন দেখা যাচ্ছে, মাস্ক প্রতিদিন অফিসে সবার আগে উপস্থিত হন এবং সবার শেষে অফিস ত্যাগ করেন। কেবল তা–ই নয়, তিনি তাঁর অফিসে সোফা, খাট এবং অন্যান্য সামগ্রী ঢুকিয়ে রীতিমতো নিজের শয়নকক্ষ বানিয়ে নিয়েছেন বলে রয়টার্সকে জানিয়েছে দুটি সূত্র। একই ধারা অনুসরণ করেছেন, একই বিভাগের অধীনে থাকা আরেকটি দপ্তরের নিয়োগ পাওয়া মাস্কের সহযোগীরাও।
এদিকে, ইলন মাস্ক তাঁর একাধিক ঘনিষ্ঠ সহযোগীকে জানিয়েছেন, ট্রাম্প প্রশাসন তাঁকে হোয়াইট হাউসের ঐতিহ্যবাহী ‘লিংকন বেডরুমে’ থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে। তবে মার্কিন সাময়িকী ওয়্যারডের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, মাস্ক নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তিনি সেখানে না থেকে আইজেনহাওয়ার এক্সিকিউটিভ অফিস বিল্ডিংয়ের ডিওজিই কার্যালয়েই থাকবেন। এই ভবনটি হোয়াইট হাউস থেকে খুব বেশি দূরে নয়।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের চিফ অব স্টাফ সুজি ওয়াইলস মাস্ককে হোয়াইট হাউসের ওয়েস্ট উইংয়ে অফিস দেওয়ার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেন। সাধারণত, হোয়াইট হাউসের এই অংশে প্রেসিডেন্টের শীর্ষ কর্মকর্তারা কাজ করেন। তাই, তাঁকে আইজেনহাওয়ার এক্সিকিউটিভ অফিস বিল্ডিংয়ে স্থানান্তরিত করা হয়। এটি হোয়াইট হাউসের পাশেই অবস্থিত। এটি মূলত একটি প্রশাসনিক ভবন, যেখানে হোয়াইট হাউসের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর রয়েছে।
মাস্ক হোয়াইট হাউসে না থাকার সিদ্ধান্তের কথা ওয়াশিংটনের অন্যতম অভিজাত ও গোপনীয় সংগঠন ‘আলফালফা ক্লাবের’ এক অনুষ্ঠানে উল্লেখ করেছিলেন। এই ক্লাবটি কেবল একটি উদ্দেশ্যেই প্রতিষ্ঠিত। প্রতিবছরের জানুয়ারির শেষ শনিবারে ক্যাপিটাল হিলটন হোটেলে একবার মাত্র একটি বিশেষ ব্ল্যাক-টাই নৈশভোজের আয়োজন করা হয়, যেখানে ওয়াশিংটনের ক্ষমতাবান ব্যক্তিরা উপস্থিত থাকেন।
ইলন মাস্ক তাঁর ব্যাপক কর্মনিষ্ঠা এবং চরম শৃঙ্খলার জন্য সুপরিচিত। তিনি তাঁর কর্মীদের কাছ থেকেও একই মানসিকতা প্রত্যাশা করেন। ২০২২ সালে তিনি টুইটার (বর্তমানে এক্স) অধিগ্রহণের পর সেটির নাম পরিবর্তন করলে কোম্পানির বহু কর্মীর মধ্যে ভীতি ও অস্বস্তি সৃষ্টি হয়। এরপর, তিনি কোম্পানিতে ব্যাপক ছাঁটাই অভিযান পরিচালনা করেন। প্রায় ৮০ শতাংশ কর্মীকে সরাসরি চাকরিচ্যুত করা হয়।
টুইটার অধিগ্রহণের পর মাস্ক কর্মীদের উদ্দেশে ‘আ ফর্ক ইন দ্য রোড’ শিরোনামে একটি চিঠি পাঠান। যেখানে তিনি উল্লেখ করেন, ‘আমাদের অত্যন্ত কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চমাত্রার নিবেদনের সঙ্গে কাজ করতে হবে। কেবল ব্যতিক্রমী কর্মদক্ষতার মানুষই এই নতুন টুইটারের অংশ হতে পারবেন।’
সে সময় তিনি তাঁর কর্মীদের একটি লিঙ্ক পাঠান এবং বলেন, ‘যারা নতুন টুইটারের অংশ হতে চায় তাদের অবশ্যই এই লিঙ্কে ক্লিক করে স্বাক্ষর করতে হবে। কিন্তু যারা নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে এই লিঙ্কে ক্লিক করেনি, তাদের কোনো প্রশ্ন ছাড়াই তিন মাসের ক্ষতিপূরণ দিয়ে সরাসরি ছাঁটাই করা হয়।’
এদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ফেডারেল কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন চিঠি পাঠিয়েছে, যেটির সঙ্গে মাস্কের উল্লিখিত চিঠির সঙ্গে অনেক মিল রয়েছে। এমনকি চিঠির শিরোনামও একই, যা ইঙ্গিত দেয় যে মাস্ক ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি গঠনে বড় ধরনের প্রভাব রাখছেন।
ট্রাম্প চিঠিতে লেখেন, ‘আপনি যদি আপনার বর্তমান পদে থাকার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে আমরা আপনার আমেরিকান জনগণের সেবার প্রতি নতুন অঙ্গীকারকে স্বাগত জানাই এবং উন্নত ফেডারেল কর্মী বাহিনীর অংশ হিসেবে একসঙ্গে কাজ করার জন্য প্রস্তুত। এই মুহূর্তে আমরা আপনাকে আপনার পদের স্থায়িত্বের সম্পূর্ণ নিশ্চয়তা দিতে পারছি না, তবে যদি আপনার পদ বিলুপ্ত হয়, তাহলে আপনাকে যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে বিদায় জানানো হবে এবং সুরক্ষার জন্য নির্ধারিত সুবিধাগুলো দেওয়া হবে।’
সেই চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘আপনি যদি ফেডারেল কর্মী হিসেবে আপনার বর্তমান পদে না থাকার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে আমরা আপনার অতীতের সেবার জন্য কৃতজ্ঞ এবং আপনাকে সম্মানজনক ও ন্যায়সংগত উপায়ে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে।’
বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক কঠোর পরিশ্রমের জন্য বিখ্যাত। সেই একই নীতি তিনি তাঁর সরকারি দায়িত্বেও প্রয়োগ করছেন। তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের জানিয়েছেন, তিনি দায়িত্ব পাওয়ার পর বেশ কয়েক দিন ওয়াশিংটনে সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগেই (ডিওজিই) ঘুমিয়েছেন। আর এটি জানতে পেরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মাস্ককে হোয়াইট হাউসে ঐতিহাসিক ‘লিঙ্কন বেডরুম’ মাস্ককে উপহার হিসেবে দিয়েছেন।
ডিওজিইর চেয়ারম্যান হিসেবে মাস্ক ট্রাম্প প্রশাসনের গতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন। তিনি এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিকল্পনার প্রস্তাব দিয়েছেন এবং নিশ্চিত করছেন যে ট্রাম্পের দৃষ্টিভঙ্গি ও নীতিমালা প্রশাসনের সর্বোচ্চ পর্যায়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
এখন দেখা যাচ্ছে, মাস্ক প্রতিদিন অফিসে সবার আগে উপস্থিত হন এবং সবার শেষে অফিস ত্যাগ করেন। কেবল তা–ই নয়, তিনি তাঁর অফিসে সোফা, খাট এবং অন্যান্য সামগ্রী ঢুকিয়ে রীতিমতো নিজের শয়নকক্ষ বানিয়ে নিয়েছেন বলে রয়টার্সকে জানিয়েছে দুটি সূত্র। একই ধারা অনুসরণ করেছেন, একই বিভাগের অধীনে থাকা আরেকটি দপ্তরের নিয়োগ পাওয়া মাস্কের সহযোগীরাও।
এদিকে, ইলন মাস্ক তাঁর একাধিক ঘনিষ্ঠ সহযোগীকে জানিয়েছেন, ট্রাম্প প্রশাসন তাঁকে হোয়াইট হাউসের ঐতিহ্যবাহী ‘লিংকন বেডরুমে’ থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে। তবে মার্কিন সাময়িকী ওয়্যারডের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, মাস্ক নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তিনি সেখানে না থেকে আইজেনহাওয়ার এক্সিকিউটিভ অফিস বিল্ডিংয়ের ডিওজিই কার্যালয়েই থাকবেন। এই ভবনটি হোয়াইট হাউস থেকে খুব বেশি দূরে নয়।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের চিফ অব স্টাফ সুজি ওয়াইলস মাস্ককে হোয়াইট হাউসের ওয়েস্ট উইংয়ে অফিস দেওয়ার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেন। সাধারণত, হোয়াইট হাউসের এই অংশে প্রেসিডেন্টের শীর্ষ কর্মকর্তারা কাজ করেন। তাই, তাঁকে আইজেনহাওয়ার এক্সিকিউটিভ অফিস বিল্ডিংয়ে স্থানান্তরিত করা হয়। এটি হোয়াইট হাউসের পাশেই অবস্থিত। এটি মূলত একটি প্রশাসনিক ভবন, যেখানে হোয়াইট হাউসের বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর রয়েছে।
মাস্ক হোয়াইট হাউসে না থাকার সিদ্ধান্তের কথা ওয়াশিংটনের অন্যতম অভিজাত ও গোপনীয় সংগঠন ‘আলফালফা ক্লাবের’ এক অনুষ্ঠানে উল্লেখ করেছিলেন। এই ক্লাবটি কেবল একটি উদ্দেশ্যেই প্রতিষ্ঠিত। প্রতিবছরের জানুয়ারির শেষ শনিবারে ক্যাপিটাল হিলটন হোটেলে একবার মাত্র একটি বিশেষ ব্ল্যাক-টাই নৈশভোজের আয়োজন করা হয়, যেখানে ওয়াশিংটনের ক্ষমতাবান ব্যক্তিরা উপস্থিত থাকেন।
ইলন মাস্ক তাঁর ব্যাপক কর্মনিষ্ঠা এবং চরম শৃঙ্খলার জন্য সুপরিচিত। তিনি তাঁর কর্মীদের কাছ থেকেও একই মানসিকতা প্রত্যাশা করেন। ২০২২ সালে তিনি টুইটার (বর্তমানে এক্স) অধিগ্রহণের পর সেটির নাম পরিবর্তন করলে কোম্পানির বহু কর্মীর মধ্যে ভীতি ও অস্বস্তি সৃষ্টি হয়। এরপর, তিনি কোম্পানিতে ব্যাপক ছাঁটাই অভিযান পরিচালনা করেন। প্রায় ৮০ শতাংশ কর্মীকে সরাসরি চাকরিচ্যুত করা হয়।
টুইটার অধিগ্রহণের পর মাস্ক কর্মীদের উদ্দেশে ‘আ ফর্ক ইন দ্য রোড’ শিরোনামে একটি চিঠি পাঠান। যেখানে তিনি উল্লেখ করেন, ‘আমাদের অত্যন্ত কঠোর পরিশ্রম করতে হবে এবং দীর্ঘ সময় ধরে উচ্চমাত্রার নিবেদনের সঙ্গে কাজ করতে হবে। কেবল ব্যতিক্রমী কর্মদক্ষতার মানুষই এই নতুন টুইটারের অংশ হতে পারবেন।’
সে সময় তিনি তাঁর কর্মীদের একটি লিঙ্ক পাঠান এবং বলেন, ‘যারা নতুন টুইটারের অংশ হতে চায় তাদের অবশ্যই এই লিঙ্কে ক্লিক করে স্বাক্ষর করতে হবে। কিন্তু যারা নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে এই লিঙ্কে ক্লিক করেনি, তাদের কোনো প্রশ্ন ছাড়াই তিন মাসের ক্ষতিপূরণ দিয়ে সরাসরি ছাঁটাই করা হয়।’
এদিকে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ফেডারেল কর্মচারীদের জন্য একটি নতুন চিঠি পাঠিয়েছে, যেটির সঙ্গে মাস্কের উল্লিখিত চিঠির সঙ্গে অনেক মিল রয়েছে। এমনকি চিঠির শিরোনামও একই, যা ইঙ্গিত দেয় যে মাস্ক ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি গঠনে বড় ধরনের প্রভাব রাখছেন।
ট্রাম্প চিঠিতে লেখেন, ‘আপনি যদি আপনার বর্তমান পদে থাকার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে আমরা আপনার আমেরিকান জনগণের সেবার প্রতি নতুন অঙ্গীকারকে স্বাগত জানাই এবং উন্নত ফেডারেল কর্মী বাহিনীর অংশ হিসেবে একসঙ্গে কাজ করার জন্য প্রস্তুত। এই মুহূর্তে আমরা আপনাকে আপনার পদের স্থায়িত্বের সম্পূর্ণ নিশ্চয়তা দিতে পারছি না, তবে যদি আপনার পদ বিলুপ্ত হয়, তাহলে আপনাকে যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে বিদায় জানানো হবে এবং সুরক্ষার জন্য নির্ধারিত সুবিধাগুলো দেওয়া হবে।’
সেই চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘আপনি যদি ফেডারেল কর্মী হিসেবে আপনার বর্তমান পদে না থাকার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে আমরা আপনার অতীতের সেবার জন্য কৃতজ্ঞ এবং আপনাকে সম্মানজনক ও ন্যায়সংগত উপায়ে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে।’
যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে তিন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। আজ শনিবার দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে দুজন এবং গাজা সিটিতে অন্য জিম্মিকে রেডক্রসের কাছে হস্তান্তর করে হামাস।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আমলাদের দেশটির সরকারি কর্মচারীদের ব্যক্তিগত তথ্যভান্ডারে প্রবেশাধিকার স্থগিত করা হয়েছে। ইলন মাস্কের নেতৃত্বে মার্কিন সরকারি মানবসম্পদ বিভাগ পরিচালনার দায়িত্বে থাকা তাঁর সহযোগীরা এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করেছেন বলে জানা গেছে...
৫ ঘণ্টা আগেআফ্রিকার দেশ ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে তীব্র লড়াইয়ের কারণে গত রোববার থেকে গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত ৫ দিনে ৭ শতাধিক নিহত হয়েছে। জাতিসংঘ জানিয়েছে, কঙ্গোর পূর্বাঞ্চলীয় বৃহত্তম শহর গোমাতে তীব্র লড়াইয়ের কারণে এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া, আরও ২ হাজার ৮০০ জন...
৭ ঘণ্টা আগেমহারাষ্ট্র রাজ্যের থানে জেলার ভিবান্ডির একটি অর্কেস্ট্রা বার থেকে নয় নারীকে গ্রেপ্তার করেছে ভারতীয় পুলিশ। পুলিশ বলছে, গত বৃহস্পতিবার অভিযানে গ্রেপ্তার নারীরা বাংলাদেশি। তাঁরা অবৈধভাবে বারে নাচের পেশায় যুক্ত ছিলেন।
৭ ঘণ্টা আগে