অনলাইন ডেস্ক
পৃথিবীতে পাওয়া সবচেয়ে বড় মঙ্গলের খণ্ডটি এবার নিলামে উঠছে। নিউইয়র্কের বিখ্যাত নিলাম প্রতিষ্ঠান সোথবিস ১৬ জুলাই এটি নিলামে তুলবে। ‘এনডব্লিউএ ১৬৭৮৮’ নামে পরিচিত এই বিরল উল্কাপিণ্ডের ওজন ২৫ কেজির বেশি এবং প্রস্থ ১৫ ইঞ্চি। এটি এখন পর্যন্ত পাওয়া মঙ্গলের যেকোনো উল্কাপিণ্ডের তুলনায় প্রায় ৭০ শতাংশ বড়।
২০২৩ সালে নাইজারের প্রত্যন্ত আগাদেজ অঞ্চলে উল্কাটি আবিষ্কৃত হয়েছিল। এটি প্রায় ২২৫ মিলিয়ন মাইল দূরত্ব অতিক্রম করে পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়। এই মঙ্গল-পাথরের মূল্য ৪০ লাখ মার্কিন ডলার (প্রায় ৪৯ কোটি টাকা) ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সোথবিস জানিয়েছে, পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত স্বীকৃত ৭৭ হাজার উল্কাপিণ্ডের মধ্যে মাত্র শূন্য দশমিক ৬ শতাংশই মঙ্গলগ্রহ থেকে আগত বলে শনাক্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত মাত্র ৪০০টি মঙ্গল-পাথর পাওয়া গেছে। আর ‘এনডব্লিউএ ১৬৭৮৮’ একাই সেসব খণ্ডের প্রায় ৬ দশমিক ৫ শতাংশের সমান।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, কোনো এক বিশাল গ্রহাণুর আঘাতের ফলে মঙ্গল থেকে মহাশূন্যে ছিটকে পড়েছিল ধ্বংসাবশেষ। এটি তারই অংশ। খণ্ডটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল ভেদ করে সাহারা মরুভূমিতে আছড়ে পড়েছিল।
সোথবিসের বিজ্ঞান ও প্রাকৃতিক ইতিহাস বিভাগের ভাইস চেয়ারম্যান ক্যাসান্দ্রা হ্যাটন বলেছেন, ‘এটি শুধু একটি বিস্ময়কর আবিষ্কার নয়, বরং মঙ্গলের রহস্য উদ্ঘাটনের এক অনন্য তথ্যভান্ডার।’ তিনি জানান, এটি পৃথিবীতে পৌঁছানোর সম্ভাবনা ছিল অত্যন্ত ক্ষীণ।
এই পাথরের ওপরের ভাগে ক্ষয় হওয়ার চিহ্ন খুবই কম দেখা যায়। অর্থাৎ এটি তুলনামূলক নতুনভাবে পৃথিবীতে এসেছে। তবে বিজ্ঞানীদের একটি অংশ পাথরটির নিলাম নিয়ে উদ্বিগ্ন। তারা মনে করে, এত মূল্যবান গবেষণাসামগ্রী যদি কোনো ধনকুবেরের ব্যক্তিগত সংগ্রহে চলে যায়, তাহলে জনসাধারণ ও বিজ্ঞানচর্চা উভয়ের জন্যই তা হবে এক অপূরণীয় ক্ষতি।
এডিনবরার ইউনিভার্সিটির জীবাশ্মবিদ অধ্যাপক স্টিভ ব্রুসাট বলেছেন, ‘এটি একটি জাদুঘরে থাকা উচিত; যেখানে মানুষ, বিশেষ করে শিশুরা এটি দেখতে ও জানতে পারবে।’
পাথরটি ১৫ জুলাই পর্যন্ত নিউইয়র্কে সোথবিস গ্যালারিতে জনসাধারণের দেখার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। ১৬ জুলাইয়ের নিলামে আরও থাকবে প্রাচীন জীবাশ্ম, ডাইনোসরের কঙ্কাল ও দুর্লভ ভূতাত্ত্বিক নিদর্শন।
পৃথিবীতে পাওয়া সবচেয়ে বড় মঙ্গলের খণ্ডটি এবার নিলামে উঠছে। নিউইয়র্কের বিখ্যাত নিলাম প্রতিষ্ঠান সোথবিস ১৬ জুলাই এটি নিলামে তুলবে। ‘এনডব্লিউএ ১৬৭৮৮’ নামে পরিচিত এই বিরল উল্কাপিণ্ডের ওজন ২৫ কেজির বেশি এবং প্রস্থ ১৫ ইঞ্চি। এটি এখন পর্যন্ত পাওয়া মঙ্গলের যেকোনো উল্কাপিণ্ডের তুলনায় প্রায় ৭০ শতাংশ বড়।
২০২৩ সালে নাইজারের প্রত্যন্ত আগাদেজ অঞ্চলে উল্কাটি আবিষ্কৃত হয়েছিল। এটি প্রায় ২২৫ মিলিয়ন মাইল দূরত্ব অতিক্রম করে পৃথিবীতে এসে পৌঁছায়। এই মঙ্গল-পাথরের মূল্য ৪০ লাখ মার্কিন ডলার (প্রায় ৪৯ কোটি টাকা) ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সোথবিস জানিয়েছে, পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত স্বীকৃত ৭৭ হাজার উল্কাপিণ্ডের মধ্যে মাত্র শূন্য দশমিক ৬ শতাংশই মঙ্গলগ্রহ থেকে আগত বলে শনাক্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত মাত্র ৪০০টি মঙ্গল-পাথর পাওয়া গেছে। আর ‘এনডব্লিউএ ১৬৭৮৮’ একাই সেসব খণ্ডের প্রায় ৬ দশমিক ৫ শতাংশের সমান।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, কোনো এক বিশাল গ্রহাণুর আঘাতের ফলে মঙ্গল থেকে মহাশূন্যে ছিটকে পড়েছিল ধ্বংসাবশেষ। এটি তারই অংশ। খণ্ডটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল ভেদ করে সাহারা মরুভূমিতে আছড়ে পড়েছিল।
সোথবিসের বিজ্ঞান ও প্রাকৃতিক ইতিহাস বিভাগের ভাইস চেয়ারম্যান ক্যাসান্দ্রা হ্যাটন বলেছেন, ‘এটি শুধু একটি বিস্ময়কর আবিষ্কার নয়, বরং মঙ্গলের রহস্য উদ্ঘাটনের এক অনন্য তথ্যভান্ডার।’ তিনি জানান, এটি পৃথিবীতে পৌঁছানোর সম্ভাবনা ছিল অত্যন্ত ক্ষীণ।
এই পাথরের ওপরের ভাগে ক্ষয় হওয়ার চিহ্ন খুবই কম দেখা যায়। অর্থাৎ এটি তুলনামূলক নতুনভাবে পৃথিবীতে এসেছে। তবে বিজ্ঞানীদের একটি অংশ পাথরটির নিলাম নিয়ে উদ্বিগ্ন। তারা মনে করে, এত মূল্যবান গবেষণাসামগ্রী যদি কোনো ধনকুবেরের ব্যক্তিগত সংগ্রহে চলে যায়, তাহলে জনসাধারণ ও বিজ্ঞানচর্চা উভয়ের জন্যই তা হবে এক অপূরণীয় ক্ষতি।
এডিনবরার ইউনিভার্সিটির জীবাশ্মবিদ অধ্যাপক স্টিভ ব্রুসাট বলেছেন, ‘এটি একটি জাদুঘরে থাকা উচিত; যেখানে মানুষ, বিশেষ করে শিশুরা এটি দেখতে ও জানতে পারবে।’
পাথরটি ১৫ জুলাই পর্যন্ত নিউইয়র্কে সোথবিস গ্যালারিতে জনসাধারণের দেখার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। ১৬ জুলাইয়ের নিলামে আরও থাকবে প্রাচীন জীবাশ্ম, ডাইনোসরের কঙ্কাল ও দুর্লভ ভূতাত্ত্বিক নিদর্শন।
ফ্রান্সের সাহসী নারী জিসেল পেলিকোকে দেশটির সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মান ‘নাইট অব দ্য লেজিয়ন অব অনার’-এ ভূষিত করা হয়েছে। ফ্রান্সের বাস্তিল দিবসের (১৪ জুলাই) প্রাক্কালে প্রকাশিত সম্মানপ্রাপ্তদের তালিকায় ৫৮৯ জনের মধ্যে ৭২ বছর বয়সী পেলিকোর নাম বিশেষভাবে আলোচিত।
৮ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ-পূর্ব স্পেনের তোরে-পাচেকো শহরে শনিবার রাতে উত্তর আফ্রিকান অভিবাসীদের সঙ্গে উগ্র-ডানপন্থী গোষ্ঠী ও স্থানীয়দের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। কয়েক দিন আগে বয়স্ক এক ব্যক্তি অজ্ঞাত হামলাকারীদের হাতে আহত হওয়ার পর এই উত্তেজনা শুরু হয়।
৮ ঘণ্টা আগেবিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফা (আই) দাবি করেছে, মিয়ানমারে তাদের ক্যাম্প লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। গতকাল শনিবার (১১ জুলাই) দিবাগত ভোররাতের দিকে চালানো এই ড্রোন হামলায় উলফার অন্তত তিনজন শীর্ষ নেতা নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে সংগঠনটি। তবে ভারতীয় সেনাবাহিনী এমন কোনো অভিযানের বিষ
১০ ঘণ্টা আগে১৫ জুলাই আয়ারল্যান্ডের তুয়াম শহরের সাবেক ‘মাদার অ্যান্ড বেবি হোম’-এর প্রাঙ্গণে খনন কাজ শুরু হচ্ছে। বহু বছর আগে অন্তত ৭৯৬টি শিশুর গণকবরের রহস্য উদ্ঘাটনের আশায় এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এক সময়ের কৃষক ও বর্তমানে ইতিহাস অনুসন্ধানী ক্যাথরিন করলেসের অনুপ্রেরণায় এই খননকাজ শুরু হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগে