চলতি বছর অনুষ্ঠিতব্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জো বাইডেনের সম্ভাবনা নিয়ে এবার ঘনিষ্ঠ মহলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দুই শীর্ষ ডেমোক্র্যাট বারাক ওবামা ও ন্যান্সি পেলোসি। এই দুই নেতার ঘনিষ্ঠ মহলের বরাত দিয়ে শুক্রবার খবরটি দিয়েছে সিএনএন।
এই বিষয়ে সিএনএন মার্কিন কংগ্রেসের এক ডজনের বেশি ডেমোক্র্যাট সদস্য এবং ওবামা ও পেলোসি উভয়ের সংস্পর্শে থাকা একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলেছে। সূত্রগুলো জানিয়েছে, আসন্ন নির্বাচন নিয়ে ভেতরে-ভেতরে অস্থিরতার মধ্যে রয়েছে ডেমোক্র্যাট পার্টি। বিষয়টি তারা সময় ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই সমাধান করতে আগ্রহী। এই অবস্থায় অনেকেই দিকনির্দেশনার জন্য ওবামা এবং পেলোসির দিকে তাকিয়ে আছেন।
ডেমোক্র্যাটদের অনেকেই আশা করছেন, বাইডেন সহসাই তাঁর প্রার্থিতা থেকে সরে দাঁড়াবেন। আর তাঁকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে যারা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারেন, তাঁদের মধ্যে ওবামা এবং ন্যান্সি পেলোসির নামই সবার আগে চলে আসছে। নির্বাচনের আর মাত্র চার মাস সময় হাতে আছে। তাই দ্রুত সম্ভব বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত চাইছে ডেমোক্র্যাট শিবির।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাইডেনের পুনর্নির্বাচনের সম্ভাবনা নিয়ে ওবামার ক্রমবর্ধমান সংশয় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। যদিও সম্প্রতি ট্রাম্পের সঙ্গে বিতর্কে বাইডেনের খারাপ ফলাফলের পরও তাঁর পক্ষেই মত দিয়েছিলেন ওবামা। এ বিষয়ে এক এক্স পোস্টে তিনি ২০১২ সালে নিজের দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রসঙ্গ টানেন। সেবার বিতর্কে ওবামাও খারাপ ফলাফল করেছিলেন। কিন্তু নির্বাচনী প্রচারণার মধ্য দিয়েই শেষ পর্যন্ত তিনিই বিজয়ী হয়েছিলেন। তাই বাইডেনের পরিস্থিতিকেও ইতিবাচকভাবে দেখার পরামর্শ ছিল ওবামার পোস্টে। তিনি যথাযথ প্রচারণার বিষয়টিকেই গুরুত্ব দিয়েছিলেন। ওবামার সেই মন্তব্য ছিল খুবই সাবধানী। তিনি বাইডেনের প্রচারে প্রকাশ্য হস্তক্ষেপ এবং বিতর্ক এড়াতে চেয়েছিলেন। এই সাবধানতা তিনি এখন পর্যন্ত বজায় রেখেছেন।
বাইডেনকে নিয়ে ওবামার সংশয়ের বিষয়টি তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল নিশ্চিত করেছে। ওবামা এবং পেলোসি দুজনের সঙ্গেই যোগাযোগ রাখেন এমন একজন সিএনএনকে জানিয়েছেন, এই দুই শীর্ষ ডেমোক্র্যাট বাইডেনের সিদ্ধান্তের জন্যই অপেক্ষা করছেন। প্রার্থিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর অনুরোধ করে তাঁরা বাইডেনকে অসম্মান করতে চাইছেন না।
তবে ওবামার সতর্ক অবস্থান দলের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে বলেও জানা গেছে। কেউ কেউ এটিকে সমর্থনের অভাব কিংবা নিরপেক্ষতা বজায় রাখার কৌশল হিসেবে দেখছেন।
চলতি বছর অনুষ্ঠিতব্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জো বাইডেনের সম্ভাবনা নিয়ে এবার ঘনিষ্ঠ মহলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দুই শীর্ষ ডেমোক্র্যাট বারাক ওবামা ও ন্যান্সি পেলোসি। এই দুই নেতার ঘনিষ্ঠ মহলের বরাত দিয়ে শুক্রবার খবরটি দিয়েছে সিএনএন।
এই বিষয়ে সিএনএন মার্কিন কংগ্রেসের এক ডজনের বেশি ডেমোক্র্যাট সদস্য এবং ওবামা ও পেলোসি উভয়ের সংস্পর্শে থাকা একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলেছে। সূত্রগুলো জানিয়েছে, আসন্ন নির্বাচন নিয়ে ভেতরে-ভেতরে অস্থিরতার মধ্যে রয়েছে ডেমোক্র্যাট পার্টি। বিষয়টি তারা সময় ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই সমাধান করতে আগ্রহী। এই অবস্থায় অনেকেই দিকনির্দেশনার জন্য ওবামা এবং পেলোসির দিকে তাকিয়ে আছেন।
ডেমোক্র্যাটদের অনেকেই আশা করছেন, বাইডেন সহসাই তাঁর প্রার্থিতা থেকে সরে দাঁড়াবেন। আর তাঁকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে যারা সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারেন, তাঁদের মধ্যে ওবামা এবং ন্যান্সি পেলোসির নামই সবার আগে চলে আসছে। নির্বাচনের আর মাত্র চার মাস সময় হাতে আছে। তাই দ্রুত সম্ভব বিষয়টি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত চাইছে ডেমোক্র্যাট শিবির।
সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাইডেনের পুনর্নির্বাচনের সম্ভাবনা নিয়ে ওবামার ক্রমবর্ধমান সংশয় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। যদিও সম্প্রতি ট্রাম্পের সঙ্গে বিতর্কে বাইডেনের খারাপ ফলাফলের পরও তাঁর পক্ষেই মত দিয়েছিলেন ওবামা। এ বিষয়ে এক এক্স পোস্টে তিনি ২০১২ সালে নিজের দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতার প্রসঙ্গ টানেন। সেবার বিতর্কে ওবামাও খারাপ ফলাফল করেছিলেন। কিন্তু নির্বাচনী প্রচারণার মধ্য দিয়েই শেষ পর্যন্ত তিনিই বিজয়ী হয়েছিলেন। তাই বাইডেনের পরিস্থিতিকেও ইতিবাচকভাবে দেখার পরামর্শ ছিল ওবামার পোস্টে। তিনি যথাযথ প্রচারণার বিষয়টিকেই গুরুত্ব দিয়েছিলেন। ওবামার সেই মন্তব্য ছিল খুবই সাবধানী। তিনি বাইডেনের প্রচারে প্রকাশ্য হস্তক্ষেপ এবং বিতর্ক এড়াতে চেয়েছিলেন। এই সাবধানতা তিনি এখন পর্যন্ত বজায় রেখেছেন।
বাইডেনকে নিয়ে ওবামার সংশয়ের বিষয়টি তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল নিশ্চিত করেছে। ওবামা এবং পেলোসি দুজনের সঙ্গেই যোগাযোগ রাখেন এমন একজন সিএনএনকে জানিয়েছেন, এই দুই শীর্ষ ডেমোক্র্যাট বাইডেনের সিদ্ধান্তের জন্যই অপেক্ষা করছেন। প্রার্থিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর অনুরোধ করে তাঁরা বাইডেনকে অসম্মান করতে চাইছেন না।
তবে ওবামার সতর্ক অবস্থান দলের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে বলেও জানা গেছে। কেউ কেউ এটিকে সমর্থনের অভাব কিংবা নিরপেক্ষতা বজায় রাখার কৌশল হিসেবে দেখছেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ২০ জন নিহত এবং ১৬৪ জন আহত হওয়ার ঘটনা বিশ্ব গণমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আজ সোমবার বেলা ১টার কিছু পর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ বিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে স্কুলের একটি ভবনের ওপর...
৪ ঘণ্টা আগেব্রিটেনে ভুয়া নথির মাধ্যমে পাকিস্তানি অভিবাসীদের প্রবেশের একটি চাঞ্চল্যকর চিত্র উঠে এসেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফের অনুসন্ধানে। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত ‘মিরপুর ভিসা কনসালট্যান্ট’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান অবৈধভাবে অর্থের বিনিময়ে ভিসার জন্য জাল কাগজপত্র সরবরাহ করছে, যা
৪ ঘণ্টা আগেঢাকার উত্তরায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের মর্মান্তিক ঘটনায় গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার। আজ সোমবার (২১ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে তিনি এই শোকবার্তা প্রকাশ করেন।
৭ ঘণ্টা আগেমোদি তাঁর শোকবার্তায় বলেন, ‘ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু মানুষের, বিশেষ করে, শিক্ষার্থীদের প্রাণহানিতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমাদের হৃদয় শোকাহত পরিবারগুলোর প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছে। আমরা আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে এবং সম্ভাব্য সব ধরনের সমর্থন ও
৭ ঘণ্টা আগে