নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ট্রানজিশন টিম এক ডজনেরও বেশি উচ্চপদস্থ কূটনীতিককে পদ থেকে সরে দাঁড়াতে বলেছেন। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর পররাষ্ট্রনীতি এবং কূটনৈতিক বিভাগকে দ্রুত ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নিয়েছেন।
সোমবার (২০ জানুয়ারি) ট্রাম্পের অভিষেকের আগে যারা পদত্যাগ করেছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন এজেন্সির তৃতীয় শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা জন বাস। তিনি রাজনৈতিক বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত আন্ডার সেক্রেটারি হিসেবে এশিয়া থেকে ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্য পর্যন্ত নীতিমালা তদারকি করছিলেন। ওয়াশিংটন পোস্ট প্রথমে তাঁর পদত্যাগের খবর প্রকাশ করে।
একটি সূত্র জানিয়েছে, আন্ডার সেক্রেটারি এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি স্তরের সমস্ত কর্মকর্তাদের—কার্যত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অধীনে পুরো দুই স্তরের কর্মকর্তাদের—পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে।
রয়টার্স গত সপ্তাহে প্রতিবেদনে জানায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ট্রানজিশন তদারক করা টিম বিভাগটির জনশক্তি এবং অভ্যন্তরীণ সমন্বয় তদারককারী তিনজন জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককে পদত্যাগ করতে বলেছে।
তাঁরা হলেন—ডেরেক হোগান, মার্শা বার্নিকাট ও অ্যালাইনা টেপলিটজ
স্টেট ডিপার্টমেন্টের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, হোগান স্টেট ডিপার্টমেন্টের নির্বাহী সচিব। তিনি বিভাগীয় বিভিন্ন দপ্তর এবং হোয়াইট হাউসের মধ্যে তথ্যপ্রবাহ পরিচালনা করেন।
বার্নিকাট ইউএস ফরেন সার্ভিসের মহাপরিচালক এবং গ্লোবাল ট্যালেন্টের পরিচালক। তিনি স্টেট ডিপার্টমেন্টে কর্মী নিয়োগ, নিয়োগ প্রদান এবং কর্মজীবন উন্নয়ন পরিচালনা করেন।
সহকারী সেক্রেটারি টেপলিটজ তিন দশকের বেশি সময় ধরে স্টেট ডিপার্টমেন্টে রয়েছেন এবং তিনি বিদেশে ও ওয়াশিংটনে দায়িত্ব পালন করেছেন। সম্প্রতি, তিনি ব্যবস্থাপনা স্টেট ডিপার্টমেন্টের অন্তর্বর্তী দায়িত্ব পালন করছেন, যা বাজেট থেকে শুরু করে নিয়োগ, ক্রয়, মানবসম্পদসহ বিভিন্ন দপ্তরের কার্যক্রম তদারক করে।
ট্রাম্প তথাকথিত ‘ডিপ স্টেট’ পরিষ্কার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। অনুগত নয় এমন আমলাদের বরখাস্ত করার মাধ্যমে তিনি এই কাজটি শুরু করেছে বলা চলে! এই পরিবর্তনগুলো ফেডারেল সরকারের ওপর আধিপত্য বিস্তার করার লক্ষ্যে ট্রাম্পের বড় উদ্যোগের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা। আধুনিক কোনো প্রেসিডেন্টের তুলনায় এই কৌশলটি আলাদা বলেই মনে করা হচ্ছে।
পররাষ্ট্র দপ্তর বা ট্রাম্পের ট্রানজিশন টিমের থেকে এ বিষয়ে কেউ মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্প সম্ভবত আরও শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করবেন। ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে শান্তি আনতে এবং ইসরায়েলকে আরও সমর্থন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। তিনি গ্রিনল্যান্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ করার মতো অপ্রচলিত নীতি গ্রহণের ইঙ্গিত দিয়েছেন এবং ন্যাটো মিত্রদের প্রতিরক্ষা ব্যয়ে আরও বেশি চাঁদা দিতে চাপ দিয়েছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ্য অর্জনে, একটি অনুগত এবং বাধাহীন কূটনৈতিক জনবল গুরুত্বপূর্ণ হবে।
মার্কো রুবিও, যাকে ট্রাম্প সেক্রেটারি অব স্টেট হিসেবে মনোনীত করেছেন, গত সপ্তাহে তাঁর নিশ্চিতকরণ শুনানিতে বলেছেন, পররাষ্ট্র দপ্তর ‘উপেক্ষিত’ ছিল এবং এজেন্সির কর্মীদের পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নে আরও বড় ভূমিকা পালন করা উচিত।
যেসব কর্মকর্তা এরই মধ্যে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন, তাঁরা এখনো পররাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তা হিসেবে রয়ে গেছেন, তবে তাঁদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। তাঁরা অবসরও নিতে পারে। তবে যদি তাঁরা পররাষ্ট্র পরিষেবায় থাকতে চান, তবে তাঁদের এই বিভাগে নতুন দায়িত্ব খুঁজে পুনরায় নিয়োগ পেতে হবে। আর এটি সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করছে নতুন নেতৃত্বের ওপর।
‘ডিপ স্টেট’ ভাঙতে চান ট্রাম্প
ট্রাম্পের মনোনীত পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও গত বুধবার সেক্রেটারি অব স্টেট হওয়ার জন্য সিনেট ফরেন রিলেশনস কমিটিতে শুনানি দেওয়া সময় এই তিন কর্মকর্তাকে পদত্যাগের অনুরোধ জানানো হয়।
ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণার ওয়েবসাইটে ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে ফেলা ও পেশাদার রাজনীতিবিদদের বরখাস্ত করার ১০টি ধাপে উল্লেখ করেছেন।
এই ধাপগুলোর প্রথমটি হচ্ছে ২০২০ সালের একটি নির্বাহী আদেশ পুনঃপ্রকাশ করা। এর মাধ্যমে কিছু বেসামরিক কর্মচারীকে চাকরির সুরক্ষা অপসারণ এবং তাঁদের বরখাস্ত সহজ করা হবে।
এদিকে ‘স্কেজুল এফ’ নামে পরিচিত এই পরিকল্পনার বিরোধীরা বলছেন, ট্রাম্পের নীতিগত অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য সরকারি কর্মচারীদের চাকরির সুরক্ষা অপসারণ ফেডারেল আমলাতন্ত্রকে রাজনীতিকীকরণের চেষ্টা।
সাধারণত, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টরা ফেডারেল সরকারের আমলাতন্ত্রে নিজ দলের কয়েক হাজার রাজনৈতিক নিয়োগ দিতে পারেন। কিন্তু ২০ লাখের বেশি কর্মচারীর ক্যারিয়ার সিভিল সার্ভিসকে সাধারণত আলাদাই রাখা হয়। স্কেজুল এফের দাবি, ট্রাম্পকে প্রায় ৫০ হাজার কর্মচারী বরখাস্ত এবং তাঁদের স্থলে সমমনা রক্ষণশীলদের নিয়োগ দিতে যাচ্ছে।
অধ্যাপক জেট বলেন, স্টেট ডিপার্টমেন্টের কর্মীদের নিয়ন্ত্রণ নিলে ‘বিশ্বস্ত’ কর্মকর্তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুততর হবে।
ইউনিয়ন সরকার এবং সরকারি তদারকি সংস্থাগুলো বলেছে, ট্রাম্প স্কেজুল এফ পুনঃপ্রবর্তনের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করলে তাঁরা মামলা করবে।
নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ট্রানজিশন টিম এক ডজনেরও বেশি উচ্চপদস্থ কূটনীতিককে পদ থেকে সরে দাঁড়াতে বলেছেন। বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর পররাষ্ট্রনীতি এবং কূটনৈতিক বিভাগকে দ্রুত ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নিয়েছেন।
সোমবার (২০ জানুয়ারি) ট্রাম্পের অভিষেকের আগে যারা পদত্যাগ করেছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন এজেন্সির তৃতীয় শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা জন বাস। তিনি রাজনৈতিক বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত আন্ডার সেক্রেটারি হিসেবে এশিয়া থেকে ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্য পর্যন্ত নীতিমালা তদারকি করছিলেন। ওয়াশিংটন পোস্ট প্রথমে তাঁর পদত্যাগের খবর প্রকাশ করে।
একটি সূত্র জানিয়েছে, আন্ডার সেক্রেটারি এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি স্তরের সমস্ত কর্মকর্তাদের—কার্যত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অধীনে পুরো দুই স্তরের কর্মকর্তাদের—পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে।
রয়টার্স গত সপ্তাহে প্রতিবেদনে জানায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ট্রানজিশন তদারক করা টিম বিভাগটির জনশক্তি এবং অভ্যন্তরীণ সমন্বয় তদারককারী তিনজন জ্যেষ্ঠ কূটনীতিককে পদত্যাগ করতে বলেছে।
তাঁরা হলেন—ডেরেক হোগান, মার্শা বার্নিকাট ও অ্যালাইনা টেপলিটজ
স্টেট ডিপার্টমেন্টের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, হোগান স্টেট ডিপার্টমেন্টের নির্বাহী সচিব। তিনি বিভাগীয় বিভিন্ন দপ্তর এবং হোয়াইট হাউসের মধ্যে তথ্যপ্রবাহ পরিচালনা করেন।
বার্নিকাট ইউএস ফরেন সার্ভিসের মহাপরিচালক এবং গ্লোবাল ট্যালেন্টের পরিচালক। তিনি স্টেট ডিপার্টমেন্টে কর্মী নিয়োগ, নিয়োগ প্রদান এবং কর্মজীবন উন্নয়ন পরিচালনা করেন।
সহকারী সেক্রেটারি টেপলিটজ তিন দশকের বেশি সময় ধরে স্টেট ডিপার্টমেন্টে রয়েছেন এবং তিনি বিদেশে ও ওয়াশিংটনে দায়িত্ব পালন করেছেন। সম্প্রতি, তিনি ব্যবস্থাপনা স্টেট ডিপার্টমেন্টের অন্তর্বর্তী দায়িত্ব পালন করছেন, যা বাজেট থেকে শুরু করে নিয়োগ, ক্রয়, মানবসম্পদসহ বিভিন্ন দপ্তরের কার্যক্রম তদারক করে।
ট্রাম্প তথাকথিত ‘ডিপ স্টেট’ পরিষ্কার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। অনুগত নয় এমন আমলাদের বরখাস্ত করার মাধ্যমে তিনি এই কাজটি শুরু করেছে বলা চলে! এই পরিবর্তনগুলো ফেডারেল সরকারের ওপর আধিপত্য বিস্তার করার লক্ষ্যে ট্রাম্পের বড় উদ্যোগের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা। আধুনিক কোনো প্রেসিডেন্টের তুলনায় এই কৌশলটি আলাদা বলেই মনে করা হচ্ছে।
পররাষ্ট্র দপ্তর বা ট্রাম্পের ট্রানজিশন টিমের থেকে এ বিষয়ে কেউ মন্তব্য করতে রাজি হননি।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্প সম্ভবত আরও শক্তিশালী পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করবেন। ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে শান্তি আনতে এবং ইসরায়েলকে আরও সমর্থন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি। তিনি গ্রিনল্যান্ডকে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ করার মতো অপ্রচলিত নীতি গ্রহণের ইঙ্গিত দিয়েছেন এবং ন্যাটো মিত্রদের প্রতিরক্ষা ব্যয়ে আরও বেশি চাঁদা দিতে চাপ দিয়েছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ্য অর্জনে, একটি অনুগত এবং বাধাহীন কূটনৈতিক জনবল গুরুত্বপূর্ণ হবে।
মার্কো রুবিও, যাকে ট্রাম্প সেক্রেটারি অব স্টেট হিসেবে মনোনীত করেছেন, গত সপ্তাহে তাঁর নিশ্চিতকরণ শুনানিতে বলেছেন, পররাষ্ট্র দপ্তর ‘উপেক্ষিত’ ছিল এবং এজেন্সির কর্মীদের পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নে আরও বড় ভূমিকা পালন করা উচিত।
যেসব কর্মকর্তা এরই মধ্যে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন, তাঁরা এখনো পররাষ্ট্র দপ্তরের কর্মকর্তা হিসেবে রয়ে গেছেন, তবে তাঁদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। তাঁরা অবসরও নিতে পারে। তবে যদি তাঁরা পররাষ্ট্র পরিষেবায় থাকতে চান, তবে তাঁদের এই বিভাগে নতুন দায়িত্ব খুঁজে পুনরায় নিয়োগ পেতে হবে। আর এটি সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করছে নতুন নেতৃত্বের ওপর।
‘ডিপ স্টেট’ ভাঙতে চান ট্রাম্প
ট্রাম্পের মনোনীত পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও গত বুধবার সেক্রেটারি অব স্টেট হওয়ার জন্য সিনেট ফরেন রিলেশনস কমিটিতে শুনানি দেওয়া সময় এই তিন কর্মকর্তাকে পদত্যাগের অনুরোধ জানানো হয়।
ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারণার ওয়েবসাইটে ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে ফেলা ও পেশাদার রাজনীতিবিদদের বরখাস্ত করার ১০টি ধাপে উল্লেখ করেছেন।
এই ধাপগুলোর প্রথমটি হচ্ছে ২০২০ সালের একটি নির্বাহী আদেশ পুনঃপ্রকাশ করা। এর মাধ্যমে কিছু বেসামরিক কর্মচারীকে চাকরির সুরক্ষা অপসারণ এবং তাঁদের বরখাস্ত সহজ করা হবে।
এদিকে ‘স্কেজুল এফ’ নামে পরিচিত এই পরিকল্পনার বিরোধীরা বলছেন, ট্রাম্পের নীতিগত অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য সরকারি কর্মচারীদের চাকরির সুরক্ষা অপসারণ ফেডারেল আমলাতন্ত্রকে রাজনীতিকীকরণের চেষ্টা।
সাধারণত, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টরা ফেডারেল সরকারের আমলাতন্ত্রে নিজ দলের কয়েক হাজার রাজনৈতিক নিয়োগ দিতে পারেন। কিন্তু ২০ লাখের বেশি কর্মচারীর ক্যারিয়ার সিভিল সার্ভিসকে সাধারণত আলাদাই রাখা হয়। স্কেজুল এফের দাবি, ট্রাম্পকে প্রায় ৫০ হাজার কর্মচারী বরখাস্ত এবং তাঁদের স্থলে সমমনা রক্ষণশীলদের নিয়োগ দিতে যাচ্ছে।
অধ্যাপক জেট বলেন, স্টেট ডিপার্টমেন্টের কর্মীদের নিয়ন্ত্রণ নিলে ‘বিশ্বস্ত’ কর্মকর্তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া দ্রুততর হবে।
ইউনিয়ন সরকার এবং সরকারি তদারকি সংস্থাগুলো বলেছে, ট্রাম্প স্কেজুল এফ পুনঃপ্রবর্তনের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করলে তাঁরা মামলা করবে।
লন্ডনের মর্যাদাপূর্ণ হ্যাম পোলো ক্লাবের আন্তর্জাতিক দূত, ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং বিশ্বের নানা দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে প্রযুক্তি সরবরাহকারী সফল ব্যবসায়ী—এই পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত ছিলেন মোহাম্মেদ আসিফ হাফিজ।
২৪ মিনিট আগেগ্রেপ্তারকৃতদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে উল্লেখ করে জান্তা-নিয়ন্ত্রিত পত্রিকা ‘গ্লোবাল নিউ লাইট অব মিয়ানমার’ জানিয়েছে, তারা সবাই গত ২২ মে ইয়াঙ্গুন শহরে সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ও কূটনীতিক চো তুন আং-কে হত্যার সঙ্গে জড়িত। নিহত ৬৮ বছর বয়সী চো তুন আং কম্বোডিয়ায় মিয়ানমারের সাবেক রাষ্ট্রদূত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেবিচ্ছিন্ন ও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত দেশ উত্তর কোরিয়া আজ শনিবার কয়েক ঘণ্টার জন্য সম্পূর্ণরূপে ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। দেশটির সরকারি ওয়েবসাইট, অনলাইন সংবাদমাধ্যমসহ সব ধরনের অনলাইন পরিকাঠামো হঠাৎ করেই অদৃশ্য হয়ে যায়।
২ ঘণ্টা আগেইরানি নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাকে বর্ণবাদী পদক্ষেপ বলে কড়া সমালোচনা করেছে ইরান। তেহরানের ভাষ্য, এই নিষেধাজ্ঞা ‘ইরানি ও মুসলিমদের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের গভীর শত্রুতার বহিঃপ্রকাশ’। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরা এক প্রতিবেদনে এই প্রতিক্রিয়া তুলে ধরেছে।
৪ ঘণ্টা আগে