আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ক্যালিফোর্নিয়া ও টেক্সাসের সীমান্ত এলাকা দিয়ে সম্প্রতি সহস্রাধিক অভিবাসনপ্রত্যাশী যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছে। রেকর্ডসংখ্যক অভিবাসনপ্রবাহের ফলে এখনো অনেকে বাস ও কার্গো ট্রেনে চেপে প্রতিবেশী দেশ মেক্সিকোর সীমান্ত শহরে ভিড় করছেন। সান দিয়েগো, ক্যালিফোর্নিয়া এবং টেক্সাসের শহর এল পাসো ও ইগল পাসে এই প্রবণতা বেশি। ধারণা করা হচ্ছে, নির্বাচন মৌসুমে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের এমন ঢল প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে নতুন করে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি করবে।
গতকাল শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবৈধভাবে সীমান্ত পাড়ি দেওয়া বন্ধে গত মে মাসে নতুন নীতি গ্রহণ করে বাইডেন প্রশাসন। মানব ঢল নিয়ন্ত্রণে বাইডেন প্রশাসন অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বাছাই ও পুনরায় প্রবেশে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা দেয়। এমন কঠোর অবস্থানের ফলে এক মাসের মধ্যেই সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার পরিমাণ ৭০ শতাংশ কমে যায়। কিন্তু সম্প্রতি সীমান্তে আবারও মানুষের ভিড় বেড়েছে। তাঁদের অনেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মেক্সিকোর ভেতর দিয়ে কার্গো ট্রেনে করে আসছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনুপ্রবেশকারীদের আটক ও একটি প্রক্রিয়ার মধ্যে নিয়ে আসার মতো সক্ষমতা যুক্তরাষ্ট্রের নেই। ফলে গত মে মাসে বাইডেন প্রশাসন যে কঠোর নীতি ঘোষণা করেছিল, তা বাস্তবায়ন করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এর ফলে অবৈধভাবে প্রবেশের পরও কিছু আশ্রয়প্রার্থীকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের ভাগ্য এখন আদালতের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।
অভিবাসন নীতিবিষয়ক একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান অ্যান্ড্রু শেলের মতে, ‘বাইডেন প্রশাসন একটি উপযুক্ত কৌশল নিয়েছে। কিন্তু তাদের এটি বাস্তবায়নের মতো জনবল ও সক্ষমতা নেই।’
রয়টার্সের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন (সিবিপি) বলেছে, তারা নিরাপদ ও দক্ষতার সঙ্গে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের একটি প্রক্রিয়ায় আনার কাজ বাস্তবায়ন করছে।
মূলত দারিদ্র্যের কারণে বিভিন্ন দেশের নাগরিকেরা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমাতে চান।
ক্যালিফোর্নিয়া ও টেক্সাসের সীমান্ত এলাকা দিয়ে সম্প্রতি সহস্রাধিক অভিবাসনপ্রত্যাশী যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছে। রেকর্ডসংখ্যক অভিবাসনপ্রবাহের ফলে এখনো অনেকে বাস ও কার্গো ট্রেনে চেপে প্রতিবেশী দেশ মেক্সিকোর সীমান্ত শহরে ভিড় করছেন। সান দিয়েগো, ক্যালিফোর্নিয়া এবং টেক্সাসের শহর এল পাসো ও ইগল পাসে এই প্রবণতা বেশি। ধারণা করা হচ্ছে, নির্বাচন মৌসুমে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের এমন ঢল প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে নতুন করে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি করবে।
গতকাল শুক্রবার বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবৈধভাবে সীমান্ত পাড়ি দেওয়া বন্ধে গত মে মাসে নতুন নীতি গ্রহণ করে বাইডেন প্রশাসন। মানব ঢল নিয়ন্ত্রণে বাইডেন প্রশাসন অভিবাসনপ্রত্যাশীদের বাছাই ও পুনরায় প্রবেশে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা দেয়। এমন কঠোর অবস্থানের ফলে এক মাসের মধ্যেই সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার পরিমাণ ৭০ শতাংশ কমে যায়। কিন্তু সম্প্রতি সীমান্তে আবারও মানুষের ভিড় বেড়েছে। তাঁদের অনেকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মেক্সিকোর ভেতর দিয়ে কার্গো ট্রেনে করে আসছেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনুপ্রবেশকারীদের আটক ও একটি প্রক্রিয়ার মধ্যে নিয়ে আসার মতো সক্ষমতা যুক্তরাষ্ট্রের নেই। ফলে গত মে মাসে বাইডেন প্রশাসন যে কঠোর নীতি ঘোষণা করেছিল, তা বাস্তবায়ন করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। এর ফলে অবৈধভাবে প্রবেশের পরও কিছু আশ্রয়প্রার্থীকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের ভাগ্য এখন আদালতের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।
অভিবাসন নীতিবিষয়ক একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান অ্যান্ড্রু শেলের মতে, ‘বাইডেন প্রশাসন একটি উপযুক্ত কৌশল নিয়েছে। কিন্তু তাদের এটি বাস্তবায়নের মতো জনবল ও সক্ষমতা নেই।’
রয়টার্সের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন (সিবিপি) বলেছে, তারা নিরাপদ ও দক্ষতার সঙ্গে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের একটি প্রক্রিয়ায় আনার কাজ বাস্তবায়ন করছে।
মূলত দারিদ্র্যের কারণে বিভিন্ন দেশের নাগরিকেরা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমাতে চান।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৯ ঘণ্টা আগে