কোভিড-১৯ মহামারির শুরু থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। দেশটি মোট জনসংখ্যার অন্তত ৫৮ শতাংশ মানুষ করোনাভাইরাসের সংক্রমণের শিকার হয়েছিলেন এবং দেশটির শিশুদের অন্তত ৭৫ শতাংশ আক্রান্ত হয়েছিল এই ভাইরাসে। যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের (সিডিসি) এক জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সিডিসি প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৫৮ শতাংশ এবং শিশুদের মধ্যে ৭৫ শতাংশেরও বেশি সংখ্যক মানুষ কোভিড-১৯ মহামারি শুরুর পর থেকে বর্তমান পর্যন্ত করোনাভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত হয়েছে।
এর আগে, ২০২১ সালের ডিসেম্বরে করোনাভাইরাসের ধরন ওমিক্রন আসার আগে পরিচালিত এক জরিপে দেখা গিয়েছিল—মার্কিন জনসংখ্যার অন্তত এক-তৃতীয়াংশ করোনাভাইরাসে সংক্রামিত হয়েছিলেন। তবে, নতুন জরিপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে ওমিক্রন প্রতিটি বয়সের মানুষকেই আক্রান্ত করেছে। তবে শিশু ও কিশোর-কিশোরী—যাদের মধ্যে আবার অনেকে টিকাও নিয়েছিলেন—তাদের সংক্রমণের হার ছিল সবচেয়ে বেশি। সেই তুলনায় ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষ যারা এক ডোজ টিকা নিয়েছিলেন তাদের আক্রান্ত হওয়ার হার ছিল কম।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসে সংক্রমণের হার আবারও বৃদ্ধি পেয়েছে। সিডিসি-এর পরিচালক ড. রোচেল ওয়ালেনস্কি জানিয়েছেন, গত সপ্তাহে সংক্রমণের হার ২২ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে প্রতিদিন অন্তত প্রায় ৪৪ হাজার জন নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যাও টানা দুই সপ্তাহ ধরে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময়ে, অধিকাংশরাই আক্রান্ত হয়েছেন ওমিক্রনের একটি সাব ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা।
ওয়ালেনস্কি বলেছেন, সিডিসি সব গণপরিবহনে মাস্ক পড়ার বিষয়টির ওপর জোর দিয়েছে এবং মহামারি সংক্রান্ত জটিলতা এড়াতে সবাইকে টিকার আওতায় আনার কৌশলকেই নিরাপদ বলে বিবেচনা করছে। মার্কিন জনসংখ্যার ৬৬ শতাংশেরও বেশি মানুষকে সম্পূর্ণরূপে টিকা দেওয়া হয়েছে এবং প্রায় ৪৬ শতাংশ মানুষকে এক ডোজ বুস্টার টিকা দেওয়া হয়েছে।
কোভিড-১৯ মহামারির শুরু থেকে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছিলেন। দেশটি মোট জনসংখ্যার অন্তত ৫৮ শতাংশ মানুষ করোনাভাইরাসের সংক্রমণের শিকার হয়েছিলেন এবং দেশটির শিশুদের অন্তত ৭৫ শতাংশ আক্রান্ত হয়েছিল এই ভাইরাসে। যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোলের (সিডিসি) এক জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সিডিসি প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৫৮ শতাংশ এবং শিশুদের মধ্যে ৭৫ শতাংশেরও বেশি সংখ্যক মানুষ কোভিড-১৯ মহামারি শুরুর পর থেকে বর্তমান পর্যন্ত করোনাভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত হয়েছে।
এর আগে, ২০২১ সালের ডিসেম্বরে করোনাভাইরাসের ধরন ওমিক্রন আসার আগে পরিচালিত এক জরিপে দেখা গিয়েছিল—মার্কিন জনসংখ্যার অন্তত এক-তৃতীয়াংশ করোনাভাইরাসে সংক্রামিত হয়েছিলেন। তবে, নতুন জরিপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে ওমিক্রন প্রতিটি বয়সের মানুষকেই আক্রান্ত করেছে। তবে শিশু ও কিশোর-কিশোরী—যাদের মধ্যে আবার অনেকে টিকাও নিয়েছিলেন—তাদের সংক্রমণের হার ছিল সবচেয়ে বেশি। সেই তুলনায় ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষ যারা এক ডোজ টিকা নিয়েছিলেন তাদের আক্রান্ত হওয়ার হার ছিল কম।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসে সংক্রমণের হার আবারও বৃদ্ধি পেয়েছে। সিডিসি-এর পরিচালক ড. রোচেল ওয়ালেনস্কি জানিয়েছেন, গত সপ্তাহে সংক্রমণের হার ২২ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে প্রতিদিন অন্তত প্রায় ৪৪ হাজার জন নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যাও টানা দুই সপ্তাহ ধরে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময়ে, অধিকাংশরাই আক্রান্ত হয়েছেন ওমিক্রনের একটি সাব ভ্যারিয়েন্ট দ্বারা।
ওয়ালেনস্কি বলেছেন, সিডিসি সব গণপরিবহনে মাস্ক পড়ার বিষয়টির ওপর জোর দিয়েছে এবং মহামারি সংক্রান্ত জটিলতা এড়াতে সবাইকে টিকার আওতায় আনার কৌশলকেই নিরাপদ বলে বিবেচনা করছে। মার্কিন জনসংখ্যার ৬৬ শতাংশেরও বেশি মানুষকে সম্পূর্ণরূপে টিকা দেওয়া হয়েছে এবং প্রায় ৪৬ শতাংশ মানুষকে এক ডোজ বুস্টার টিকা দেওয়া হয়েছে।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৮ মিনিট আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৩ ঘণ্টা আগে